Friday, May 6, 2016

আজ মামুনকে দেখতে গেলাম তবে একটু দেরীতে


আজ মামুনকে দেখতে গেলাম তবে একটু দেরীতে। সাতটা বাজার অপেক্ষায় থাকতে থাকতে নিজে কখন ঘুমিয়ে পড়লাম বলতেই পারলাম না। সুজনের ফোনে ঘুম ভাংলো। জানলাম সবায় আসছে আজকে আবার আসলো তিনজন বড় ভাই যারা সময় দিতে পারেন না ব্যস্ততার কারনে। যত দ্রুত চালিয়ে যাওয়া চালিয়ে হাজির হলাম। কবির ভাইকে মনে হয় দেখলাম ২০ বছর পর আর বাবুদাকে দেখলাম মনে হয় ছয় সাত বছর পর। মাসুক ভাই আসলো যে কিনা নিজেই অসুস্থ। সবায়কে দেখে খুবই ভালো লাগলো। এভাবেই আমরা একত্রিত হতে থাকবো। তবে এর একটা প্রতিষ্ঠানিক রূপ থাকলে আরো ভালো লাগতো এবং নিজেদের অনেক সিকিউরিড মনে হতো। 

আবেগ দিয়ে শুধু কাজ হবে না আল্লাহ কে স্মরণ করুন


সবার অবগতির জন্য আজ জুম্মার নামাজের পর আমার জন্য, তারিক,মামুন, পাপ্পু, লিটনের বউ এবং,চন্দন চাচির জন্য দোয়া করা হয়েছে আমার এরিয়ার মসজিদ এ।

আমি সবার কাছে বিনিত অনুরোদ করছি যে, যে যেখানে ই আছেন বা থাকেন সবাই এখন থেকে দুরেদে সাফা(লা ই লাহা ইল্লা আন্তা সোবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালেমিন) এই দোয়াটি পড়বো এবং পড়া শেষ হলে আমি সবার জন্য একটি মিলাত পড়াব।এই দোয়াটি ১,০১,১১১ পড়তে হবে।সবাইকে অনুরোদ করছি সবাই নুনতম ৫০০০বার পড়ে লিখে দেন পড়া হয়েছে অবশই আগামি শুক্র বার এর আগে।

আর যারা অসুস্ত আছেন দয়া করে জানাবেন সকলের জন্য দোয়া,
চাওয়া ও করা হবে আল্লাহ তালার কাছে।

বাড়িয়ে দাও তোমার হাত


" বাড়িয়ে দাও তোমার হাত-
আমি আবার তোমার আঙুল ধরতে চাই ; "
আজ সকালে গুলশান পার্ক এ হাটতে হাটতে মাইক্রোফোনে গানটি শুনছিলাম। নতুন প্রজন্মের প্রেমের গান। কিন্ত শুধুই কি প্রেম? বড় করে চিন্তা করলে কি নেই এখানে? ভালোবাসা, বিশ্বাস, আস্থা,সর্বোপরি নির্ভরতা।
গত সপ্তায় চন্দন চাচীকে দেখতে গিয়ে দুদিন পরে যে পোস্ট দিয়েছিলাম তাতে স্টিলারদের যে আবেগ, অনুভূতি,সহমর্মিতা দেখেছিলাম তাতে অভিভূত হয়েছিলাম। তোমরা সবাই যেভাবে রেসপন্স করেছ তাতে মনে হয়েছে 'আমরাতো অনেক কিছু করতে পারি।'

এখন সেই করে দেখাবার সময় । শুধু চাচী নয়, আমাদের মধ্যে আরো যারা অসহায় তাদের সবার জন্য আমাদের সাধ্যমত যা করার তা আমরা করতে চেস্টা করবো-এই আহবান থাকবে সব স্টিলার ভাই-বোনদের কাছে।
ঢাকা,চট্টগ্রাম ছাড়াও আমাদের মধ্যে যারা বিদেশে থাকে সবার প্রতি এই আহবান।
জড়িয়ে ছিলাম, ছড়িয়ে আছি কিন্তু "জড়িয়েই" থাকতে চাই আমরা সুখে-দুখে, আনন্দ-বেদনায়।

SORRY মা


দশ মাস দশ দিন আমার দেয়া শত কষ্ট সহ্য করেও আমাকে আকরে ধরেছিলে বলে SORRY মা,,,,,
গর্ভে থাকাবস্হায় ক্ষুধার যন্ত্রণায় তোমাকে লাথি দিয়েছি বলে SORRY মা,,,
ভূমিষ্ঠের সময় তোমাকে কষ্ট দিয়েছি বলে SORRY মা,,,,,
বিনা স্বার্থে আমার প্রান বাঁচাতে এক ফোঁটা দুধ দিয়েছো কিন্তু তোমাকে খেতে দেইনি বলে SORRY মা,,,,,
রাত জেগে নিজে না ঘুমিয়ে আমাকে ঘুম পাড়িয়ে ছো কিন্তু তোমাকে ঘুমাতে দেইনি বলে SORRY মা,,,
শুকনো কাঁথায় আমাকে শুইয়েছো কিন্তু তোমাকে প্রশাবে ভেজানো কাঁথায় শুইয়েছি বলে SORRY মা,,,,,,
গরমে আমাকে ঠান্ডা বাতেসে রেখেছো কিন্তু তোমাকে গরমে রেখেছি বলে SORRY মা,,,,
লোকমা তুলে খাওয়ানোর সময় তোমার হাতে কামড় দিয়েছি বলে SORRY মা,,,
ভালো খাবারটা কেড়ে নিয়ে খেয়ে ফেলেছি বলে SORRY মা,,,,,
কারনে অকারনে তোমাকে অনেক জালিয়েছি বলে SORRY মা,,,,,,

এই জুমার দিনে আমরা আমাদের সিএসএম এর যত ভাইবোনেরা শারিরিক অসুসথ তাদের সবার জন্য দোয়া করি


এই জুমার দিনে আমরা আমাদের সিএসএম এর যত ভাইবোনেরা শারিরিক অসুসথ তাদের সবার জন্য দোয়া করি উনারা যেন তাড়াতাড়ি ভাল হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসে।আমি বিশেষ করে মামুন ভাইয়ের কথা বলছি।উনাকে ছাড়া আমাদর এই পেইজটা কেমন জানি খালি খালি লাগছে।গতকাল উনার অসুখের কথা শুনে মনটা খুব খারাপ লাগছিল।ঠিক যেমন খুব আপন আর কাছের কেউ অসুসথ হলে যেমন লাগে।আজ বুঝতে পারলাম আসলে আমাদের এ পেইজটা আমাদের একটি পরিবার।আমি ভাইকে দেখার জন্য যেতে চেয়েছিলাম কিনতু ঐ জে ওখানে গিয়ে ভির করা জাবে না। যখন নাজমুল ভাইয়ের পোসট টা দেখলাম মামুন ভাই একটু সুসথ তখন আললাহর কাছে শুকুরানার দুইরাকাত নামায আদায় করলাম।আললাহকে বললাম মামুন ভাই জেন উনার বাচচার,ভাবীর আর আমাদের সবার জন্য জেন ভাল হয়ে জান।ভাল থাকেন ভাই আর তাড়াতাড়ি আমাদের পেইজে আগমন করেন আমরা আপনার অপেক্ষায় আছি।