Saturday, December 19, 2015

কিছুটা অভিমান নিয়েই বলতে চাই


"কিছুটা অভিমান নিয়েই বলতে চাই, ভাই কেন তুমি এতদিন দূরে ছিলে,আমি যে তোমার অপেক্ষাই ছিলাম। অবশেষে এসেছ এই ছোট ভাই টির কাছে। বুকের মাঝে জড়িয়ে ধোরে করলে আমায় আদর।"

সবাই ভাবছেন এটা আবার কি কথা। আসলে এতটা খুশি আর আবেগী হয়ে গেছি আজ, তাই না লিখে থাকতে পারলাম না। যাকে নিয়ে আজ আমার এই লেখা আশা করি তিনি বুঝতে পারবেন।অন্ন্যদের কথা বলতে পারি না। সে সাথে বলতে চাই ভাইয়া এই কথা গুলো মিথ্যা মনে করবেন না। এ কথাগুলো আমার না, মারা যাবার আগে এই কথা গুলো আমার বাবা আমাকে বলে গিয়েছিল। যা আজ সরথি হল। আপনার সামনে বলতে পারিনি বলে, এখানে লিখলাম।যদি ভুল করে থাকি, ছোট ভাই আশা করি ক্ষমা করবেন। বাবার ২য় স্ট্রক হবার কিছু দিন পর একদিন আমার সাথে বাজারে যাবে বলে কলোনীর ভেতর ঘুরতে যায়। হাটতে হাটতে বলতে থাকে কিছু কথা। বাবা বলতে শুরু করে,তোদের জীবন টা এমন হবে আমি ভাবিনি। তোদের জম্মটা এমন জায়গাতে হয়েছিল,যেখানে কিছু বাবা মা ছাড়া তেমন কেও তাদের সন্তান নিয়ে চিন্তা করতো না। 

শীতকালে বৃষ্টির কাহিনী লিখতে যাচ্ছি


শীতকালে বৃষ্টির কাহিনী লিখতে যাচ্ছি, আসলে আর লেখা আসছেনা, বুঝতে পারছি যা লিখছি তাও অখাদ্য হয়ে যাচ্ছে পাবলিক আর খাচ্ছেনা এ জন্য বোধ হয় সাড়াও কম পাচ্ছি। এদিকে আবার চশমাটাও হারিয়ে ফেলেছি গতকাল রাতে, কাজ করছি এক কলিগের চশমা দিয়ে, ভাগ্য ভালো উনি ছুটিতে আছেন আর উনার চশমা টা অফিসে রেখে গিয়েছেন।
বৃষ্টির দিন এলেই আমাদের মনটা কেমন জানি আনচান করে উঠত, সব কাজ কর্ম ,স্কুল কলেজ বাদ দিয়ে পাইন্যা ফুটবল খেলার জন্য বল নিয়ে সবাই মাঠে হাজির হতাম। 

১৭ তারিখ রাত প্রায় সাড়ে বারটায় চিটাগাং নামলাম


১৭ তারিখ রাত প্রায় সাড়ে বারটায় চিটাগাং নামলাম। আমি আর আমার সাথে আসা সাত জন প্রতিযোগী আর রেজা ভাই। বাসের শেষ স্টপেজ ছিল স্টেশন রোড। আমাদের নিতে আসলো সুজন আর জাভেদ। হোটেলে চেকইন করে ফ্রেশ হয়ে ঘুমালাম।বুঝিনি যে পরের দিনটায় আমার সিএসেমের ভাইয়েরা বিশাল আয়োজন করে রেখেছেন। সকালে প্রথম গেলাম ফিরোজ শাহ কলোনি এক আপার সাথে দেখা করতে। সকাল থেকেই গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। এর মাঝেই বের হলাম। জাভেদ থাকায় আমার খুব ভাল হল। ওকে আটকে রেখে দিলাম। 

ওখান থেকে ফিরে গেলাম আমাদের ডিবেট যেখানে হচ্ছে সেখানে। এরপর জাভেদ চলে গেল। আমি কিছুক্ষন ভেনুতে থেকে গেলাম সুজনের বাড়ি। চাচি বাসায় নেই,সুজন আমাদের জন্য বিশাল আয়োজন করে রেখেছিল। মাছ ভাজা,গরুর মাংস আর ডাল। মজা করে খেয়ে গেলাম বড়পুল এমএফসিতে,আমাদের মিটিং।