আমি শেষ, আমাকে কেউ তোরা বাচা। নাক দিয়ে, অনবরত পানি বেরুচ্ছে। এক সাথে, নন স্টপ, ৬/৭টা হ্যাচ্চো!!! গামছা, টাওয়েল, গেঞ্জি, লুংগি দিয়ে নাকের পানি মুছতে মুছতে, বাকি ছিলো, সারাফের মার, উড়না। উড়না দিয়ে নাক মুছে, এখন মহাবিপদে আছি। আমার বেটি মহা আনন্দে আছে। আমি হ্যা-চ- করতেই, আম্মু, উড়না সামলাও, বাবা তোমার, উড়না ঘীন্না করে দিবে!!! আল্লাহ, তুমি আমারেই দেখলা!!! আমার ঠাণ্ডা টা, সারাফের মারে দিলে, কি এমন ক্ষতি হইতো!!!!
আমাদের এই গ্রুপ টা হচ্ছে আমাদের কলোনীর মিলন মেলা, প্রাণের স্পন্দন, আমাদের সুখ দু:খ, প্রেম ভালোবাসা, হাসি আনন্দ, মজার সব অভিজ্ঞতা একে অপরের সাথে শেয়ার করার মাধ্যম। তবে এসব শেয়ার করতে গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, কোন নেগেটিভ বিষয়ে, বা কারও কোন দুর্বল বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন সরাসরি কারো নাম প্রকাশ না পায়, আমরা কারো নাম দিয়ে এমন কিছু প্রকাশ করবনা যাতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিব্রত হয়, আমাদের জুনিয়র সিনিয়র সকলের অনুভূতি ও সম্মানের প্রতি শ্রদ্ধা রাখব। অশ্লীল যেকোন কিছু পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকব।
Tuesday, March 15, 2016
মানুষের মজ্জাগত স্বভাব হচ্ছে সস্তায় ভাল মাল কিনে ফেলা
মানুষের মজ্জাগত স্বভাব হচ্ছে সস্তায় ভাল মাল কিনে ফেলা, বরং বলা উচিত কিনেফেলার চেস্টা করা। পশ্চিমা দেশগুলোতে অহরহ লেগে থাকে ‘সেল’। দশ টাকার মাল পাঁচ টাকায় ফ্যাশন একটু পুরানো হলো কি সেটার দাম কমেগেল। আমার ধারনা-বিদেশে থেকে যারা জামা কাপড় ও অন্যান্য জিনিস আনে-তা বেশির ভাগই ‘সেল মার্কা দোকান থেকে’। এবার মুল ঘটনায় আসি। তাপসের চাচা-নারায়নগঞ্জ থেকে বেড়াতে এসে যাওয়ার সময়-তাপস কে জুতা কেনার জন্য 500টাকা দিয়ে গেল। অনুপ, তাপসকে বুদ্ধি দিল রিয়াজ উদ্দিন বাজারের ভিতরে রিডাকশনের দোকান থেকে ভাল জুতা অর্ধেক দামে পাওয়া যায়।
কিন্ত অনুপ এর শর্ত হলো-চিম্বুক রেস্তরায় বিরানী ও ফিন্নি খাওয়াতে হবে। আর কিছু টাকা রাখা হবে সিনামা দেখার জন্য। তাপস জুতা পছন্দ করে ফেলল- দামটা নাগালের মধ্যে। আরেকটা জুতা তাপসের পছন্দ হয়েছিল-তার দাম এর থেকে বেশী। অনুপ বললো-আগেরটাই বেশি ভাল হবে। আসলে অনুপ হিসাব করে দেখেছে-তাপস যদি বেশী দামেরটা কেনে তাহলে রেষ্টুরেন্ট ও সিনামার জন্য তেমন কিছু অবশিষ্ট থাকে না। রেষ্টুরেন্টে গিয়ে-তাপস জুতা বের করল দেখা গেলো একটা জুতা কালো অন্যটা হালকা খয়েরি। তাপস অবাক হয়ে অনুপ কে জিজ্ঞাস করল এ জুতা পড়ব কি করে? অনুপ বলল কোন অসুবিধা হবে না, কালোটাকে একটু ব্রাউন কালি দিয়ে আর খয়েরিটাকে একটু কালো কালি দিয়ে পালিশ করে নিস, ব্যালেন্স হয়ে যাবে। তাপস অবশ্য সে কথায় ভড়সা পেল না। আবার গেলাম বদলাতে। দোকানের লোকের রক্ত চক্ষুকে কোন মতে সহ্য করে কোন মতে বের হয়ে এলাম। তাপস বাসায় গিয়া আবিস্কার করল-বাম পায়ের জুতা মনে হচ্ছে এক সাইজ ছোট। জুতা পায়ে হাটতে গেলে ব্যাথা লাগে।
আসুন নেটে নয়, কাগজের পাতায় বই পড়ি
এক সময় খুব গল্পের বই পড়তাম, হুমায়ুন, মিলন, সুনীল, শীর্ষেন্দু, সেবা রোমান্টিক আরও কত কত। প্রজাপতি প্রকাশনির লুকোচুরি নামে একটি রোমান্টিক বই এর কাহিনী এখনো মনে আছে। আমি আর মনিরুল ফ্রিপোর্ট (বর্তমানে ইপিজেড) এর একটি দোকান থেকে বই প্রতি ২ টাকা ভাড়া দিয়ে বই আনতাম, তার জন্য জামানত জমা ছিলো ৫০ টাকা, ৯০/৯১ এর ৫০ টাকা মানে অনেক টাকা। এভাবেই প্রচুর বই পড়া হতো। মিলনের রোমান্টিক গল্প গুলো পড়ে নিজেকে গল্পের চরিত্রের নায়ক ভাব তে বেশ মজাই লাগতো। এর পর মমিন চাচা অফিসার্স ক্লাবে লাইব্রেরি গঠন করলে সেখান থেকে বই এনেও বই পড়া হতো। আর বন্ধু বান্ধব থেকে বই এনে ফেরত না দেওয়া তো শিল্পের পর্যায়ে পড়ত। প্রেমিক প্রেমিকার বার্থডে বা অন্য কোন অকেশনে পরস্পর কে বই উপহার দিতো। চাকুরী সূত্রে ঢাকা এসে আগের মত বই পড়ার সময় না পেলেও প্রতি বছর বই মেলায় যেতাম, গত সাত আট বছর ধরে এখন সে মেলাতেও আর যাচ্ছিনা। এখন কার ডিজিটাল যুগে কাগজের পাতায় কেউ আর বই পড়েনা।সবাই নেটেই বই পড়ে নেয়।
আসুন নেটে নয়, কাগজের পাতায় বই পড়ি।
ABBA TAR NATNIDER KHUB VALOBASTEN
ABBA TAR NATNIDER KHUB VALOBASTEN.BISHES KORE UMAMAKE.BONNA APUR LEKHA-PORAR JATE DISTURB NA HOY TAR JONNO UMAMKE 18 DIN BOYOS THEKE AMADER KACHE REKHECHILEN.BASAE R KARO BIRTHDAY HOK BA NA HOK UMAMER BIRTHDAY THIK PALON KORA HOTO.JUNE MAS ASLEI UMAMER BIRTHDAY PALON KORAR PREPARATION SHURU KORE DITEN."UMAM, R KONODIN TUMAR NANABHAI TUMAKE WISH KORBEN NA BA BOLBEN NA 12 JUNE UMAMMONIR BIRTHDAY." cry emoticon
ক্লাস এইট কি নাইনে পড়ি
ক্লাস এইট কি নাইনে পড়ি।তখন সিএসএম জামে মসজিদে তাবলীগ জামাত এসেছিল। সবাই চুয়েট এর ছাএ ছিল ।আমি তখন অন্য কোন ওয়াক্তের নামাজ না পড়েলও মাগরিব আর ঈসার সময় মসজিদে নামাজ পড়তাম।স্বাভাবিক ভাবেই তাবলীগের ভাইরা আমাদের দাওয়াত দিত মসজিদে বসে আল্লাহ্ কথা শুনার জন্য।একদিন ঈসার সময় তাবলীগের ভাইরা যে বিরানী রান্না করছিল তার খুব খুসবো পেলাম।যখন ঈসার ফরজ নামাজ শুরু হল তখন সাগর.আমি আর দুলাল আমরা নামাজ না পড়ে বিরাণী থেকে গোস্তের টুকরা গুলো খেয়ে মসজিদ থেকে বের গেলাম।তাবলীগের সাথী ভাইরা হয়ত বুজেছিল এই কাজটা কেে করছিল।তাবলীগ ভাইরা শেষ পর্যন্ত আমাদের কে নিয়ে জামাত তৈরি করে তিনদিনের জন্য চট্টগ্রাম শিকলবাহার গেল।আমার প্রথম তাবলীগ জামাতে যাওয়া।
আজ চৈত্রের ১ম দিন
আজ চৈত্রের ১ম দিন, চৈত্র মাসে নাকি কাঠ ফাটা গরমে দুনিয়া শুকিয়ে যায়, আর এদিকে আমাদের সিএসএম এ রোমান্সের জোয়ার বইছে। আহ কি রোমান্স!! পড়লেই মন টা হু হু করে ।
জানালা টু জানালা চোখাচোখি, পুকুরপাড় টু বারান্দা ইশারা। স্কুল টু বাসা কুটুর করে কথা বলতে বলতে পথ চলা।
কলেজ বাস আর নিউমার্কেট নার্শারী, পাথরঘাটা, বহদ্দারহাট, চকবাজার, বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় ছিলাম না? সব জায়গায় রোমান্স। রোমান্সের জন্য কত পাগলামি, এই পাগলামি মাঝেমাঝে ছাগলামি তে গিয়ে পড়ত।
তবু যুগযুগ বেঁচে থাকুক এই রোমান্সের পাগলামি ছাগলামি।
এক বালকের হারানো প্রেম কাহিনি
আমার ছোট ভাই মগার জন্য এই লিখা টি উওশরগ করলাম।
এক বালক আর তিন বালিকা এক ই এরিয়া তে থাকে এক জন ফেছনে,এক জন পাশে, এক জন নিছে, তিন জন ই এক বালক কে পছন্দ করে, বালক তিন জনের সাতে ই এক ই তালে পছন্দের সব কাজ করে যাচিল, অতি চালাকের মাঝে মাঝে ফাদে পরতে হয়, কি করে যেন ২ জন বালিকা যেনে গেল ওই এক জন বালক ই তাদের ২ জনের পছন্দের বালক, তাই ২ জনে বুদ্দি করে বালক কে শাস্তি দেয়ার, যাই হক এক দিন ২ জনের এক জন বলল তাকে কলেজের ফাকে কোথাও কিছু খাওয়া তে , বালক বলল সে কি করে খাওয়াবে তার কাছে তো অতো তাকা নাই বাসা থেকে জা দেয় তা দিয়ে আসা যাওয়া তে শেষ হয়ে যায়,তখন ওই বালিকা বলল ঠিক আছে খাওয়া তে হবে না এমনি গুরতে যাব, ঠিক হল বিধি বাম ২ জনে যুক্তি করে বালক কে ফাসাতে গিয়ে যা ঘটলোঃ
তা--্বে-----------------------------অনেক বড় ঘটনা লিখে শেষ করা মহা বিপদ।
চলবে-----------------------------
উড়াতে চাই টেস্ট জয়ের পতাকা
Tomorrow is a big match PAKISTAN VS BANGLADESH ICC T20 WC..Keeping that in mind an old write up is posted here.
উড়াতে চাই টেস্ট জয়ের পতাকা; লর্ডসে (LORDS) কিংবা এমসিজিতে (MCG) :
স্বাধীনতার পর পর আবাহনী ক্লাব যখন বাংলাদেশের ফুটবলে নতুন ধারার প্রবর্তন ক’রে খেলাটিতে প্রানের সঞ্চার করেছিল তখন থেকেই খেলাধূলার প্রতি আগ্রহের সৃষ্টি। বাবার চাকুরী সূত্রে কলোনী জীবনে বড় হয়েছি। বাসার পাশেই ছিল অফিসার্স ক্লাব। সেখানে ছিল ইনডোর আউটডোর নানা রকম খেলার সুবিধা। তাছাড়া চট্টগ্রামের প্রথম বিভাগ ফুটবল লীগেরও একটা টীম ছিল আমাদের। লোকাল প্লেয়ার ছাড়াও ঢাকা আবাহনীর সালাউদ্দিন, টুটুল, চুন্নু এরা খেলতে যেত স্টীল মিলের ফুটবল টিমের পক্ষে। অফিসার্স ক্লাবের পাশের রেস্ট হাউসে তাদের থাকার ব্যবস্থা। আমরা ক’জন কিশোর বন্ধু ওদের আশ পাশে ঘুরঘুর করতাম দিনমান। তখন অটোগ্রাফের কথা মনে আসতো না তবে এত কাছ থেকে অতোবড় প্লেয়ারদের দেখতে পাওয়ার থ্রিল অনুভব করতাম প্রচন্ডভাবে।
দোস্ত মহলে সকলেরই একটা না একটা ছদ্ম নাম থাকে
দোস্ত মহলে সকলেরই একটা না একটা ছদ্ম নাম থাকে,আমি মাঝে মাঝে কলেজ এ ক্লাস করে খুলসী দিয়ে হাটতে হাটতে জেঠা বাসায় চলে যেতাম দুপুরে খাওয়ার জন্য মাঝে মাঝে টাইগার পাস উঠে বাসায় চলে আসতাম মাঝে মাঝে পর দিন বিকালে আসতাম,একদিন আসি নাই রাতে আমার সমবয়সী ভাই কে দিয়ে সাদা কাগজে দোস্তদের ছন্মনাম গুলি লিখে তাদের গোপন কথা গুলি বণনা করে একটা চিঠি লিখলাম,ঠিকানা দিলাম ভাই ভাই দোকান,তারপর ঐ চিঠি দুইদিন পর পাহাড়তলি ডাক বাক্সে ছেড়ে দিতে বললাম আমার জেঠাতো ভাইকে তারপর আমি বিকালে টাইগার পাস থেকে কলেজ বাসে করে কলোনীতে চলে আসি,দুপুরে একবার হলে ও বেলাল ভাইয়ের দোকানে আসা হতো দোয়া টানটে,তো তিন চার দিন পর আমি দুলি মরা রাশেদ দোকানের সামনে আডডা দিতাছি,এমন সময় পিয়ন এসে আমাদের সামনে চিঠিটা বেলাল ভাইয়ের হাতে দিলো, বেলাল ভাই ও চিঠি আমাদের হাতে দিল আমিও চিঠিটা এমন ভাবে ছিড়লাম যেন পোসট অফিসের নামটা না বুঝা যায়,তারপর চিঠি পড়ে তো সবার মন মেঝাজ হট আমার নামে যাতা বলা আছে,মোটামুটি সবার ব্যাপারে কথা,মরা রাশেদ তো পারলে যে চিঠি লিখছে তারে সাইজ করে, আমি ও সমানে গালাগালি করতাছি,বিকালে সবাই আসার পর এই নিয়ে আলোচনা চলতাছে কে করলো কাজটা লিখা কারো সাথে মিলে না,কে কারে দোষ দিবো এর রেশ অনেক অনেক দিন ছিল,তখন খালি টেনশন আর টেনশন এতো টেনশন কেন সবার মনে ছিল তখন?
একটি ছেলে আর একটি মেয়ে
একটি ছেলে আর একটি মেয়ে। দুজনের বয়সটা কাছাকাছি। তবে বয়সটা অল্প। ভালোবাসাটাই তখনো ভালো করে বুঝা হয়ে উঠেনি। একদিন হঠাত, একটি মায়াবি মুখ!!!! বারান্দায় দড়িতে ঝুলানো, শাড়ীর আড়ালে, একটু দেখা দিয়ে, আবার শাড়ীর আড়ালে, আবার দেখা দিয়ে, আবার শাড়ি আড়ালে!!!! ছেলেটির অস্থিরতা বেড়ে গেলো, বুঝতে পারলো, কোথায় যেনো, খুব ভালো লাগা, কিছু একটা হচ্ছে!!! গল্পের সুরু এখান থেকেই।
একটি চিঠি, যা ছিলো একটি প্রেম পত্র। মাত্র, কয়েকটি লাইনে লিখা, "আমি ভালোবাসি তোমাকে"। আর ছিলো, সামান্য আবদার, " আমার পছন্দের রঙ আকাশী", । আকাশি রঙ ছাড়া ছেলেটি কিছু বুঝেনা!!!।
চলতে থাকলো এভাবেই, ভালোবাসাটা না বুঝেই, গভীর ভালোবাসা!!!। তারপর একদিন, ধরা পড়লো মেয়েটি, পিঠেও কিছু জুটলো, গুমুর/গুমুর, আর এদিকে ছেলেটি চিন্তায় অস্থির, কখন ভালোবাসার এই রিপোর্ট কার্ড টি, তার বাবার হাতে পৌছাবে। তবে ছেলেটির কপাল ভালো!!!! বাবা, জানতে পারলো না, তার ছেলে, এখন প্রেমিক পুরুষ!!!!।
Subscribe to:
Posts (Atom)
No one has commented yet. Be the first!