CSM COLONY তে কি কি আছে , চলো আজ আমরা সবাই মিলে স্বপ্নে দেখি ?স্বপ্ন দেখতে দেখতে যদি খাল পাড়ের পানিতে ভেসে যাই তবে তা হবে সবচেয়ে আনন্দের ।কারণ ষ্টিল মিল কলোনির খাল পাড় ছিল আমার সেরা পছন্দের স্হান ।কত সময় যে কাটিয়েছি এই খাল পাড়ে ।খালি ষ্টিল কলোনিতে একটা প্রেম কপালে জুটলো না ।নয়ত গদগদ করে আরো কত লেখা বাইর হইতো ।বাকী টা বাকীর খাতায় থাক ।
আমাদের এই গ্রুপ টা হচ্ছে আমাদের কলোনীর মিলন মেলা, প্রাণের স্পন্দন, আমাদের সুখ দু:খ, প্রেম ভালোবাসা, হাসি আনন্দ, মজার সব অভিজ্ঞতা একে অপরের সাথে শেয়ার করার মাধ্যম। তবে এসব শেয়ার করতে গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, কোন নেগেটিভ বিষয়ে, বা কারও কোন দুর্বল বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন সরাসরি কারো নাম প্রকাশ না পায়, আমরা কারো নাম দিয়ে এমন কিছু প্রকাশ করবনা যাতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিব্রত হয়, আমাদের জুনিয়র সিনিয়র সকলের অনুভূতি ও সম্মানের প্রতি শ্রদ্ধা রাখব। অশ্লীল যেকোন কিছু পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকব।
Friday, October 30, 2015
আমি খুব দুঃখিত যে এমন একটি পোস্ট দিচ্ছি
(আমি খুব দুঃখিত যে এমন একটি পোস্ট দিচ্ছি। এটি পুরোপুরি ব্যক্তিগত নয় আর কিছুটা পেজ সম্পর্কিত তাই এখানে দেয়া। ব্যাপারটা কয়েকজনের সাথে আমি ফোনে শেয়ার করেছি। আমি চাই এটা আমার কাছের কিছু মানুষ জানুক। ভাঙ্গা মন নিয়ে এটা লিখলাম।)
আজ এই পেজ কেন্দ্রিক সম্মিলনকে কেন্দ্র করে একটা স্টান্টবাজির শিকার হলাম আমি। ব্যাপারটাতে এতোটাই ছোটলোকামি ছিলো যে এখানে লেখা, এখানে আড্ডা দেয়া বা কোনকিছুতে অংশগ্রহন করার ইচ্ছেও চলে গেছে আমার। যে কারনে কয়েকজনকে কথা দিয়েও তারিক ভাইকে দেখতে যেতে পারিনি আজ।
আজ এই পেজ কেন্দ্রিক সম্মিলনকে কেন্দ্র করে একটা স্টান্টবাজির শিকার হলাম আমি। ব্যাপারটাতে এতোটাই ছোটলোকামি ছিলো যে এখানে লেখা, এখানে আড্ডা দেয়া বা কোনকিছুতে অংশগ্রহন করার ইচ্ছেও চলে গেছে আমার। যে কারনে কয়েকজনকে কথা দিয়েও তারিক ভাইকে দেখতে যেতে পারিনি আজ।
আজকে CSM প্রশংসা দিবস পালন করলে খারাপ হয় না
- Mahabub Rasel
আজকে CSM প্রশংসা দিবস পালন করলে খারাপ হয় না
কারন অনেকেই অবজেকশন দিচ্ছে, আমরা নাকি একজন আরেকজনকে শুধু পচাই, বাঁশ দেই, ইত্যাদি ইত্যাদি এবং ইত্যাদি।
আজকে দেখি কে কার কত প্রশংসা করতে পারে !!!!
আজকে CSM প্রশংসা দিবস পালন করলে খারাপ হয় না
কারন অনেকেই অবজেকশন দিচ্ছে, আমরা নাকি একজন আরেকজনকে শুধু পচাই, বাঁশ দেই, ইত্যাদি ইত্যাদি এবং ইত্যাদি।
আজকে দেখি কে কার কত প্রশংসা করতে পারে !!!!
আগের দিনগুলোই বোধহয় ভাল ছিল, অনেক ভাল
আজ বিকেলে DMC তে যাওয়ার জন্য রেডী হচ্ছি অমনি আদৃতা আর আজানের (আমার পোলাপাইন) মা, তারিককে দেখতে যাওয়ার জন্য সাথে যেতে চাইলো। নিয়ে গেলাম সাথে করে। ওখানে আগে থেকেই রেজা ভাই, রফিক ভাই, মনির ভাই আর নমি ছিল, খালেদ ভাইতো সবসময়ই আছে। নমি ছেলেটাকে এই প্রথম দেখলাম। ভিশন স্মার্ট আর ভদ্র। চোখে চশমা পড়ে। কিছুক্ষন পর এলো স্টীভ জব এর আপেলের বোন শাহিদা। ওকে আগেই আপেল নাসেরদের ইফতারে দেখেছিলাম। এর মধ্যে তারেকের ব্যাপারে রেজা ভাইয়ের সাথে অনেক কথা হলো। তারেক কয়েকবার বমি করলো, খুব অসুস্থবোধ করছে।
“ সিনেমা বিডম্বনা “
পকেটে কিছু টাকা জমা হয়েছে, সারাদিন ভাবছিলাম, কি করা যায় ? তার উপরে পকেট গরম থাকলে শান্তিতে থাকার পাবলিক আমি কখনো’ই ছিলাম না। নতুন কোন গানের ক্যাসেটও বের হয় নাই !!! মাথায় ভুত উঠলো সিনেমা দেখতে যাবো !!!!, কিন্তু কখনো একা যাই নাই আমি সিনেমা হলে। একা যাওয়া কি ঠিক হবে ? সাধারনত দল বেধে যেতাম আমরা সিনেমা দেখতে।
যাই হোক টাকা পয়সা হিসাব করে সিনেমা দেখার জন্য বাসে উঠে পড়লাম, উপহার সিনেমা হলে রুবেলের একটা সিনেমা চলছিলো, তখন ফাইটিং সিনেমার জন্য রুবেল মোটামুটি বিখ্যাত ছিলো বলা যায়। অনেক ভিড়, টিকেট কাটার জন্য লাইনে দাড়ালাম, হটাত দেখি মুকুল ভাই ( ভাই ভাই ষ্টোর ) টিকেটের লাইনে দাঁড়ানো !!!
যাই হোক টাকা পয়সা হিসাব করে সিনেমা দেখার জন্য বাসে উঠে পড়লাম, উপহার সিনেমা হলে রুবেলের একটা সিনেমা চলছিলো, তখন ফাইটিং সিনেমার জন্য রুবেল মোটামুটি বিখ্যাত ছিলো বলা যায়। অনেক ভিড়, টিকেট কাটার জন্য লাইনে দাড়ালাম, হটাত দেখি মুকুল ভাই ( ভাই ভাই ষ্টোর ) টিকেটের লাইনে দাঁড়ানো !!!
একজন মানুষ মনে হয় শত জনম তপস্যা করলেও তার ভাগ্যে এমন ভাই/বোন/বন্ধু মিলবে কিনা সন্দেহ
ও রে ভাই তোরা আমাকে একটু দম নিতে দে। এ কয়দিন ঢাকা শহরের জামে আর জার্নিতে আমার অবস্থা এক্কেবারে ছেরা-ভেরা।বই নিয়া তোমরা আমার যে পোষ্ট-মর্টাম করলা। তাতে আমার এখন ছালা পিন্দা লুকায়ে থাকা দরকার। কনা (Shahnaz Kona)সহ বেশ কয়েকজন ইনবক্সে এমন হুমকী দেয়া শুরু করলো তাতে মনে হচ্ছিল—সামনে পেলে আমাকে আলু ভর্তা করে ফেলবে।কী করবো আমার কাছে বই ছিল তিনটা।তিন বই দিছি চারজনকে(আতিকের সাথে জাবেদের নামও ঢুকায়ে দিছি—-এ জন্য জাবেদ যে আমাকে কী করে কে জানে)যাক এ সব……..
শিরোনামহীন গল্প
ভার্সিটিতে আমার খুব ভালো ফ্রেন্ড নাম কাইয়ুম। আমরা সব ফ্রেন্ডরা সবার বাসায় গিয়ে কত ভাবে মজা করি লাঞ্চ করি গ্রুপ স্ট্যাডি করি কিন্তু কাইয়ুম কোন দিন তার বাসায় নেয়নি। একবার কথার ছলে বলে ফেললাম।কাইয়ুম কথা ঘুরিয়ে বলে চল তোরে চা খাওয়াই ক্যান্টিনে।কোন ভাবেই সে রাজি হয়না। কাইয়ুম বোন আছে কিন্তু সে তো বাড়িতে থাকে তাহলে কি প্রব্লেম আমাদের নিতে ?যাই হোক নিজ থেকে না যেতে বললে কি করে যাই? এইভাবে দিন শেষ হয় বছর যায়। রেজাল্ট এর সময় ঘনিয়ে এলো । এখন তো রেগুলার আর দেখা হবে না। ফাইনাল রেজাল্ট এর দিন ফ্রেন্ড রা কেন যে জড়ায় ধরে কান্না করছিল এইটা এখন বুঝি। ইচ্ছে করলেই এখন শামিমের কাছে যেতে পারি না কাইয়ুম তো থাকে আরো দূরে,বিপ্লব তো ভুলেই গিয়েছে, শাহিন ও ব্যস্ত। রেজাল্ট এর পর হঠাত করে কাইয়ুম আমাকে এক রকম টেনে তার বাসায় নিয়ে গেলো।কি ছিমছাম গোছানো ঘর। একটা বালিও নেই।সব কিছু কে যেনো পোর্টেট করা। হুট করে একটা ১৩/১৪ বছরের একটা ছেলে এলো? কেমন জানি লাগলো ?
Subscribe to:
Posts (Atom)
No one has commented yet. Be the first!