Wednesday, June 22, 2016

সি এস এম এর সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি


সি এস এম এর সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃ বেশ কিছু দিন আগে থেকে জসিম ও পুলকের পোস্ট এর মাধামে জানিয়েছে যে আগামি ২৪ তারিখ আমাদের সি এস এম এর ইফতার পার্টি হবে যারা যারা এতে অংশ গ্রহন করবেন সবাইকে জানানোর জন্য বলা হয়েছে তাতে সবার জন্য ইফতার ও অন্যোন্য কাজ ও আয়োজন করা সুবিদা হবে, তাই অনুরোধ করে বলছি যারা এখনো সুজনের পোস্ট এ জয়েন্ট এ ক্লিক করেন নাই বা লিখেন নাই আসবেন কিনা , তাদের সবিনয়ে বলছি আগামি কাল এর মধ্যে জানান দিবেন।আশা করি সবার সাতে দেখা হবে, আমি বড় ভাইদের কে ওভার ফোনেও বলেছি,ওনারা সবাই আসবেন বলে সমত্তি দিয়েছেন।

রোজার সময় ঘুমের প্রচন্ড ব্যাঘাত ঘটে


রোজার সময় ঘুমের প্রচন্ড ব্যাঘাত ঘটে। প্রতিদিন রাত একটার আগে ঘুমাতে যেতে পারি না। একটা বাজে ঘুমাতে গেলেও সহজে ঘুম আসে না। আবার রাত তিনটায় উঠতে হয় সাহরি খাওয়ার জন্য। সাহরি খাওয়ার পর ঘুমাতে গেলে ঘুম আসেনা। ঘুম আসে ভোর পাঁচটার দিকে। সকালে উঠার জন্য এলার্ম দিয়ে রাখি। তাতেও কোন কাজ হয় না। এলার্ম বাজার পর তা বন্ধ করে দিলে ঘুম আরো বেশি করে চেপে বসে। সকালে অফিসে গিয়ে কমপক্ষে ৩০ মিনিট কারো সাথে কোন কথা বলতে পারি না ঘুমের জন্য। তখন চেয়ারে হেলান দিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করি। বিকালে ২টা/ ৩টা/ ৪টা যখনই সুযোগ পায় বাসায় চলে আসি। বাসায় এসে ঘুমানোর চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে ঘুম আসে। তারপরেও সকাল বেলার মত ঘুম আসে না। 

অফিসটা যদি ১১ টা থেকে তিনটা পর্যন্ত করতো!!

তখন আমরা অনেক ছোট


তখন আমরা অনেক ছোট। বিকালের খেলায় আমরা C-টাইপ বড় মাঠে খুব একটা সুযোগ পেতাম না। খেলতাম C-10/C-11 এর সামনে। অনেক সময় পোলাপাইন বেশী না হলে বা ইচ্ছা করে হলেও ৫:২০ এর কার্টুন দেখার জন্য খেলা মিছ করতাম। তখন তো আর এত চ্যানেলর ছড়াছড়ি ছিল না। Scooby doo, Popay, Defenders of the earth ছিল আমাদের প্রিয়। মাঠের আশে পাশে থাকলে অনেক সময় বাসায় না এসে আশে পাশের কারো বাসায় ঢুকে যেতাম। আনোয়ার (ফুটবলার) ভাই আমাদের অনেক অনেক সিনিয়র ছিলেন। শিপন (সম্ভবত) মাঝে মাঝে উনাদের বাসায় কার্টুন দেখত। এই রকম একদিন শিপনই মনে হয় বলল চল আনোয়ার ভাইদের বাসায় গিয়ে দেখি। আমি, ডালিম, ভুতের ডিম বাবু,মনিরুল অনেক দিনই বিকালের কার্টুনটা উনাদের বাসায় (C-6-A) দেখছি। আনোয়ার ভাই অবশ্য বাসায় থাকতেন না। দরজা খুলে দিতেন নাজমা আপা ( নাম ঠীক বললাম তো?)। আমরা বলতাম, আপা আমরা একটু কার্টুন……। আপা টিভি ছেড়ে দিতেন।

নেভী কলোনীর সাথে আমাদের ক্রিকেট খেলা হত। আমরা প্রায়ই হারতাম (হা হা হা) । এমন এক খেলায় আমরা দর্শক হিসাবে হৈ হৈ করে গেলাম। নেভী এক নং কলোনী। যথারীতি আমাদের হারার দশা। বাবু ভাই (ইকবাল/স্বপন ভাইয়ের ছোট) বাউনডারিতে লোপ্পা ক্যাচ ফেলে দিলেন। আমরা হায় হায় করে উঠলাম। সবার মন খারাপ। ঘটনা সেটা না। ঘটনা হল…….নেভী স্কুলের সামনে সাজান বাগানের মাঝে লাল গোলাপটা হঠাৎ গায়েব হয়ে গেল। দারোয়ান আমাদের উপর উত্তেজিত। যতই আমরা বলি আমরা না, বেটা ততই আমাদের দিকে তেড়ে আসে। আমাদের সাথে ছিলেন আনোয়ার ভাই। উনার হাতে ব্যাট। আনোয়ার ভাই হুংকার ছাড়লেন, ওই……। ঘটনা বেশী দুর আগায়নি অবশ্য। আমরা বললাম, আমরা কি চলে যাব? আনোয়ার ভাই বললেন, না, যাবার দরকার নাই। তোরা বিল্ডিংয়ের কোনায় কোনায় গিয়ে লুকিয়ে থাক। সেই খেলায় ফলাফল ঠিক মনে নাই।

(লেখাটা আগেই লিখতাম। সময় ও সুযোগের অভাবে দেরি হয়ে গেল)

গতকাল মুন্নি আর লিন্ডা আপার আব্বা-আম্মার সাথে ফোনে কথা হল


গতকাল মুন্নি আর লিন্ডা আপার আব্বা-আম্মার সাথে ফোনে কথা হল। হিসাব করে দেখলাম ২৭/২৮ বছর পর। কিন্তু উনাদের কথায় মোটেও মনে হয়নি এত বছর আমরা বিচ্ছিন্ন। মনে হয় এইতো সেদিনও আমরা একসাথে ছিলাম। চাচা-চাচী, মুন্নী-লিন্ডা আপার চেহারা মনে করতে গিয়েও পারিনা। আড্ডায় মুন্নি আপাকে দেখে চিনি নাই। আমাকেও সামনাসামনি দেখলে চিনবেন না, নিশ্চিৎ।অথচ চাচা-চাচী আমার সাথে এমন ভাবে কথা বললেন…..!

চাচা বলেন, তুই কি বিয়া করছস? আমি বললাম, চাচা, আপনার বয়স ৮০ হইছে, আমার কি ৪০ হয় নাই? চাচী বললেন, তুই কত বড় হইছস রে? কি জবাব দিব? এত ভালবাসা, এত মায়া, এত স্নেহ, কিসের সাথে তুলনা করব?
সবার খোজ খবর নিলেন। বিশেষ করে শরিফা আপার। 

চাচা-চাচী পুরাই ঢাকাইয়া টানে কথা বললেন। মনে হচ্ছিল আরো কিছুক্ষন শুনি। 

মানুষে জীবনটা এত ছোট কেন? আর একটু লম্বা হলে কি হত……….?

ঠিক করেছি ঈদের পর আবার সকুলের চাকরিতে যোগদান করবো


ঠিক করেছি ঈদের পর আবার সকুলের চাকরিতে যোগদান করবো।নিজের টাকা নিজের ইচছামত খরচ করা যায়।এখন বেকার অবস্তায় খালি টাকা খুজতে হয় আর হিসাব দিতে হয় কোথায় খরচ করেছি।আর ভাল লাগে না।আসলে কোনো শিক্ষিত মেয়েরা ঘরে বসে থাকা ঠিক নয়,যে যেভাবে পারেন কিছু একটা করে নিজেদের মত করে এনজয় করুন।আমি তো চাকরি ছাড়চি আমার পোলার জন্য,এখন আবার শুরু করবো। আমার জন্য দোয়া করবেন।এতো বড় বড় কথা বলে ফেলনাম জে চাকরি করার অনুমতি তো লাগবে।দেখি কি করা যায়।।।

স্মৃতির পাতা থেকে


স্মৃতির পাতা থেকে: হাউজিং কলোনীতে আমাদের নীচে ছিল রিনারা (৮৪ব্যাচ),তার পাশে মনিরা (৮৪ ব্যাচ)।ছোট -বড় আমরা সবাই একসংগে খেলতাম।জরুরী আবাসিক কলোনীতে ডি টাইপে আমাদের পাশে রিনারা, নীচে ছিল রেবারা।প্রায় প্রতি বিকেল রিনাদের বাসায় সময় কাটাতাম।মনি, রিনা বড় হলেও সমবয়সীদের মত মিশতাম আমরা।একদিন নীচে হাঁটছিলাম,রেবা বলল, তুমি ওদের নাম ধরে,তুমি করে বল,আমাকেও তাই বলবে।সে থেকে তার সাথেও আমার তুমি সম্পর্ক হয়ে গেল।

ক্লাস নাইনে পড়ি


ক্লাস নাইনে পড়ি,স্কুল পালিয়ে আমি,দুলি আর মরা রাশেদ খালপাড়ের এফ টাইপ ১ নং বিল্ডিং এর সামনে গার্ড পোস্টে (যা দোতালা সমান উচ্চতায় অবস্থিত ছিল) আড্ডা মারছি আর আগুন ফুকাফুকি চলছে, গার্ড পোস্ট টি ছিল কলোনির শেষ সীমানায় একেবারে বাউন্ডারি ওয়ালের সাথে, বাউন্ডারির ওপারেই ছিল বিস্তীর্ণ টমেটো ক্ষেত।

ওই টমেটো ক্ষেতে বসে চার পাঁচ জন ছেলে ক্ষেতের পরিচর্যা করছিল। এদিকে আমরা অলস বসে গল্প করছিলাম, কথায় বলে অলস মাথা শয়তানের ফ্যাক্টরি, তাই এ কথা প্রমাণ করার জন্যই ক্ষেতে কাজ করা ছেলে গুলোকে শুধু শুধু আমরা পাথর মারলাম।আর বিনিময়ে ছেলে গুলো যতরকম আন্তর্জাতিক গালি আছে দিতে লাগলো। শুধু গালি দিলেই হতো, ক্ষেতে ছিলো টমেটো র সুপার ডুপার বাম্পার ফলন, এরপরে ওই বাম্পার ফলন টমেটো দিয়ে শুরু করল সম্মিলিত টমেটো আক্রমন, আর ওই চার পাঁচ জনের সাথে আরো তিন চার জন যোগ দিলো, সাত আট জনের টমেটো আক্রমনে আমরা তিন জন পুরাপুরি দিশোহারা, হাতে আর কোন পাথরও নাই যে পালটা আক্রমন করব, গার্ড পোস্ট থেকে নীচে নেমে আত্মরক্ষা করব সে উপায়ও মিলছেনা, গার্ড পোস্টের খোলা জানালা দিয়ে পাকা টমেটো এসে তিনজনেরই স্কুলের সাদা শার্ট একেবারে রঙিন। নীচে নামতে গেলেই আক্রমনের মাত্রা আরো বেড়ে যাচ্ছে। কি আর করা, গার্ড রুমে জড়োসরো ভাবে বসে আল্লাহ আল্লাহ করছি, এদিকে আক্রমনের মাত্রা আরো দ্বিগুণ হয়ে গেলো সাথে ইন্টারন্যাশনাল গালাগালিও ডাবল।

অবশেষে আল্লাহ পাক আমাদের ফরিয়াদ শুনলেন, কিচ্ছুক্ষণ পর ঐ ক্ষেতের মালিক এসে ছেলেগুলোকে যুদ্ধ বিরতিতে বাধ্য করলেন। আর আমরাও পরাজিত সৈনিকের মত টমেটো রাংগা শার্ট পড়েই বাসায় গেলাম আর শার্ট কিভাবে টমেটো রাঙা হলো এ জন্য বাসায় আরেক দফা লাঠি চার্জের স্বীকার হলাম।

আজ মোকােদেদশ love নিয়ে বলব


আজ মোকােদেদশ love নিয়ে বলব।সবাই কলোনীর জামিল,রফিক ও শফি ভাই কে চিনেন। দেখতে smart। উনাদের সাথেও মোকাদেদশ চলাফেরা করত।নিউ মাকেেট ও অনেক জায়গায় ঘুরত। যাই হোক উপরের বড় ভাইদের girl friend ছিল।কিনতু মোকাদেদশ এর ছিল না।এই নিয়ে সে অনেক আফসোস করত।একবার বড় ভাইয়েরা উনাদের গার্ল friend নিয়া ঘুরতে বীচে গেল সাথে মোকাদেদশ ও আছে।উনাদের গার্ল friend এর সাথে বান্ধবি মানে সই ছিল(সিনামায় নায়িকার যে রকম সই থাকে)।উনারা যে যার গার্ল ফ্রেন্ড নিয়া গল্প করছে। সই কে নিয়ে মোকাদেদশ বীচে ঘোর ফেরা করল। তাতে সে মহা খুশি কারন জীবনে প্রথম প্রেম।অনেক গল্প করল।সে তো মনে করল মেয়েটা ওর প্রেমে পড়ে গেল। মোকাদেদদশ কে এইগুলি কাওকে বলতে নিষেধ করা হল।বিকালে যখন কলোনীতে আসল ওতো আর না বলে থাকতে পারতেছেনা। আমরা মোটা বাবু ভাই সহ আডডা ওয়াকাস club এ।এমন সময় মোকাদেদশ এসে বাবু ভাইয়ের সামনে সব বলে দিল।আার খুব proud করে বলে আমি এখন প্রেম করি।বাবু ভাইতো জানে কি ভাবে ওকে রাগানো যায়। ওকে প্রস্ন করল মেয়েটা কি চোখে দেখে কিনা বা পায়ের কোন problem আছে কিনা। এই বলার পর বাবু ভাই দৌর দেয় সাথে আমরাও। মোকাদদশ তেলে বেগুনে আগুন।গালাগাল করেত লাগল।ওরা বাবুইযে গিরা গননদনা।গিরিংগিবাজী গরদদনা....

চলবে।

এখন থেকে আমি ফাঁকিবাজদের দলেই থাকবো


আপনি যত বেশি দায়িত্ব পালন করবেন,
আপনার উপরে তত বেশি দায়িত্ব চাপিয়ে দিবে ।
ততবেশি ঝামেলাতেও জড়াবেন, প্রতি নিয়ত টেনশন বাড়বে, জবাবদিহিও করতে হবে, সমালোচনাও বেশি হবে।শত্রুতা বেড়ে যাবে , বন্ধু শুভাকাঙ্ক্ষী কমে যাবে ।
.প্রতিটা পদে পদে আপনার দোষ ত্রুটি খুঁজে খুঁজে দেখানো হবে..
কিন্তু পক্ষান্তরে ফাঁকিবাজরাই ভাল,এদের কোন দ্বায়ীত্ব নেই, নেই কেন টেনশন ,ফাঁকিবাজ ছাড়া আর কোন সমালোচনাও তাদের নেই । 
অতএব ফাঁকিবাজরাই সুখি........!!
এখন থেকে আমি ফাঁকিবাজদের দলেই থাকবো !!

প্রজেক্ট থেকে সেহরি খাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি ফেরার পথে খুবই সুন্দর একটা সাপের সাথে দেখা হলো


প্রজেক্ট থেকে সেহরি খাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি ফেরার পথে খুবই সুন্দর একটা সাপের সাথে দেখা হলো। এমনভাবে রাস্তার মধ্যখানে পড়ে আছে যেন মনে হচ্ছিলো সাপটি শুয়ে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। কোন সারা শব্দ নাই।
আমার সাথে যিনি ছিলেন উনাকে বললাম, সালু ভাই, দেখেন কি সুন্দর একটা সাপ! 
ওনি বললেন কাছে যেও না। এটা সাপের রাজা।
আমি বললাম এটা কি তাহলে কিং কোবরা!
ওনি বললেন আরে না। তাহলে! (আমি আবার সাপ খুব কম দেখেছি, যা দেখছি চিড়িয়াখানায় দেখছি)
ওনি বললেন, এটা যেমন শান্ত ঠিক তেমন রাগী ও বিশাক্ত এবং এই সাপটা যদি অন্য কোন সাপের উপর দিয়ে যায় তাহলে সেই অন্য সাপটা দিখন্ডিত হয়ে যায়। অন্য সাপেরা তাকে খাদ্য যোগান দেয়। এবং এটি বাচ্চা সাপ। এটা সাধারণত দৈর্ঘ্য ১৫ মিটার এবং প্রস্ত অনেক মোটা হয়। আমি বললাম, অবুক কি বলেন এইসব! এইটার নাম কি?
ওনি বললেন, এইটার নাম হলো আইন সাপ(আঞ্চলিক ভাষায়)
আমি বললাম, এই রকম সাপের নামতো 
আগে কখনও শুনেছি বলে মনে হয় না। এটার শুদ্ধ নাম বলেন। 
ওনি বললেন আমিও এর শুদ্ধ নাম জানি না। আমাদের এখানে এটারে আইন সাপ বলে।
তারপর আমি মোবাইল বের করে ছবি তুলতে গেলে ওনি নিষেধ করেন কাছে না যাওয়ার। 
বললেন তুমি কাছে গেলে সাপটা মনে করবে তুমি সাপটাকে উত্তক্ত করছ তখন সাপটা তোমাকে ছোবল না মারা পর্যন্ত দম নিবে না।
আমি বললাম কেন? 
ওনি বললেন এটাকে তুমি যতক্ষণ বিরক্ত করবে না ততক্ষণ সে শান্ত। 
তাহলে আমরা এখানে এইভাবে দাড়িয়ে থাকব!
ওনি বললেন, সে আমাদের কথা শুনতেছে এবং টর্চের আলো পড়লে আস্তে আস্তে চলে যাবে। 
ওমা ! আসলেই তো টর্চের আলো যখন গায়ে পড়তে ছিল তখন দেখি ঠিকই আমাদের রাস্তা করে দিল।
এবং রাস্তার একপাশে যখন গেল আমি তখন খুব কাছে গিয়ে ক্যামেরা বন্দি করতে ভুল করলাম না।(যদিও সালু ভাই অত কাছ থেকে ছবি না তুলতে নিষেধ করছিলেন আমি শুনিনি)।
তাই সাপটির শুদ্ধ নামটা জানার কৌতূহল বেড়ে গেল।
কি কেউ জানেন!
এবং
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ভালো রাখুক।
আমিন।


২৪ বছর পর ঘটনা ও দোষ স্বীকার করলাম


কলোনি নিয়ে স্মৃতিময় লেখার শুরুর দিকের পোস্ট, যা আমার টাইম লাইনে গত ৮/৮/১৫ তে দিয়েছিলাম।

বারান্দার কার্নিশে েঅনেকগুলা ৈবয়াম ভর্তি আচার রোদে দিয়েছেন কলোনীর এক চাচী, বিকালে দু বয়াম আচার চুরি, রাতের মধ্যে আচার খেয়ে খালি বয়াম ঐ চাচীর বাসার দরজার সামনে রেখে এলাম তার উপর বয়ামের ভিতর চিরকুটে লিখে দিলাম “ চাচী আপনার হাতের আচার খুব মজা, আবার রোদে দিবেন”। পুরা ঘটনার নেপথ্যে আমি ও মনিরুল, আর দোষ পড়ল সব লিটনের উপর। ২৪ বছর পর ঘটনা ও দোষ স্বীকার করলাম।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss