Saturday, January 2, 2016

আজ সন্ধায় বন্যার বাসায় গিয়েছিলাম


আজ সন্ধায় বন্যার বাসায় গিয়েছিলাম। বন্যা, জাবেদ, টিপু, আপেল, শেষে দেখলাম নাসিরও হাজির। খুব বিজি। আড্ডা উপলক্ষে বই আকারে কি যেন প্রকাশ করবে। বসে বসে গল্প, কবিতা আর কি কি যেন বাছাই করছে।

আজ খুব একটা পাত্তা দিলোনা আমাকে। যদিও চা/নাস্তা খাওয়াইছে। তবে কাজটা ভালো করিনাই। একটা সন্দেশ খেয়ে ফেলেছি, টিপু হারামজাদার পাম্পে, সাহস করে খেয়ে ফেললাম। সন্দেশে চিনি কম থাকে, খান একটা কিছু হবেনা। কিন্তু দই টা যে খাইলাম, এই দোষ কাকে দেই?? মনে করতে পারছিনা, মনে হয় বন্যা জোর করে প্লেটে তুলে দিয়েছিলো।


আমার না হয় ডায়াবেটিস আজ একটু বেশিই হলো, যে কাজটি ওরা হাতে নিয়েছে, তা যেন সফল হয়। হবে ইনশাল্লাহ। আমি দেখেছি, ওরা খুব আন্তরিকতার সাথে কাজটি সুরু করেছে।

প্রিয় আকাশী


প্রিয় আকাশী,
গতকাল ঠিক দুপুরে তোমার চিঠি পেয়েছি
খামের উপর নাম ঠিকানা পড়েই চিনতে পেরেছি তোমার হাতের লেখা;
ঠিকানা পেলে কিভাবে লেখনি;
কতদিন পর ঢাকার চিঠি ; তাও তোমার লেখা ,
ভাবতে পারো আমার অবস্থা !
গতকাল প্যারিসে ঝরেছিলো এ বছরের রেকর্ড ভাঙ্গা তুষাড়পাত
তামাক ফুরিয়ে গেছে আনতে পারিনি; এই প্রথম আমি
অনেকটা সময় নিয়ে ভুলেছিলাম তামাকের গন্ধ।

বিয়ে .......


‘‘বিয়েনামক কার্যক্রমের মাধ্যমে দুইজন নারী পুরুষের মধ্যে একত্রে থাকার যে সামাজিক চুক্তি হয় তাতেই একজন অন্যজনের স্বামী বা স্ত্রী হয়েে উঠেন।

বছর 50 এক আগে তো চোখে দেখাও হত না অথচ মৌলভী, পাদ্রি বা পুরহিত-দুইজনের জন্য দোয়া, বাইবেল বা মন্ত্র পাঠ করলেন চারজনের স্বাক্ষী থাকল আর আত্মীয় পরিজন পেট ঠেসে খাওয়া দাওয়া করল-ব্যস হয়ে গেলা বিয়ে।

পর দিন থেকে ভাল লাগুক না লাগুক এক ঘরে এক ছাদের নিচে কাটিয়ে দাও জীবন ভর। ব্যাপারটা গোলমেলে বলেই স্বামী স্ত্রী সম্পর্ক নিয়ে এ যাবৎকাল সবচাইতে বেশী জোকর্স সৃষ্টি হয়েছে।