Wednesday, May 25, 2016

শাহরুখ খান আর জুহি চাওলার 'রাজু বনগেয়া জেন্টেলম্যান' ছবিটি আমি আবার দেখেছি কিছুদিন আগে


শাহরুখ খান আর জুহি চাওলার 'রাজু বনগেয়া জেন্টেলম্যান' ছবিটি আমি আবার দেখেছি কিছুদিন আগে। সিনেমাটা যারা একেবারে রিলিজ পাওয়ার পরপর দেখেছেন তাদের মনে থাকতে পারে যে জুহি চাওলা তখন খ্যাতির শীর্ষে , আর শাহরুখ তখন মাত্র নুতন বোম্বের ফিল্ম জগতে। এই আনকোরা যুবকের দ্বিতীয় (সম্ভবত) ছবিতে সুপার হিট নায়িকা জুহি জুটি বেঁধেছিলেন। সেই ছবির শাহরুখের চরিত্রটিও ছিল দক্ষিণ এশিয়ার তথা ভারতের উঠতি পরিবারের যুবকের জীবন যুদ্ধের প্রতিকৃতি।নায়ক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার পড়েই চাকরীর বাজারে ছুটতে ছুটতে জুতার তলা খুইয়ে ফেলে। এবং এই ছবিটি ছিল সুপার ডুপার হিট।

আমি আইপিএল ক্রিকেট দেখিনা, কিন্তু কলকাতা নাইট রাইডার্সের খেলা দেখি। কেকেআরের খেলায় এই দলের অন্যতম মালিক উচ্ছসিত জুহিকে দেখে একটি কথা এখন অন্যভাবে বলা যায়, শাহরুখ খান এখন খ্যাতির শীর্ষে যেখানেই হাত দেন সেখানেই সোনা ফলে; অনেকেই তার সাথে জুটি বাঁধতে চায়, এখন সেটা ফিল্ম জগত হোক বা ক্রিড়া জগত হোক। কিন্ত প্রথম থেকেই শাহরুখের ক্রিকেট দলের সাথে জুহিকে দেখে বলাই যায়, শাহরুখ তার প্রথম হিট ছবির নায়িকা সেই জুহিকে ভুলে যান নি। 

শুধুমাত্র এই জুহির কারনেই কেকেআর- এর খেলা দেখি।

আতিক পোষ্ট দেই জুহি চাওলার


আতিক পোষ্ট দেই জুহি চাওলার। আজকে আমি দিলাম মাধুরীর।মাধুরীকে নিয়ে একটা ঘটনা আজও আমার মনে পড়ে।

সুমনরা যখন ই টাইপে ছিলো তখন থেকে ওদের বাসায় যেতাম। কেরাম খেলতাম, ভিসিপি দেখতাম। একবার কেরাম খেলা সময় ভিসিপিতে মাধুরী তেজাব ছবিটা চালিয়ে দিলো। ইয়াং বয়স, খেলায় তখন মন বসানো দায়। আমি বললাম আর খেলবো না। তখন খালাম্মা (সুমনের আম্মা) বললো গেইমটা শেষ করে যা। তখন বাধ্য হয়ে খেলতে লাগলাম। কিছুক্ষণ পর শুরু হলো এক দো তিন। তখন আমার মারের পালা, ব্যাচের গুটি ফেলতে হবে। কিন্তু পারলাম না। খালাম্মা বললো তোর মন কোথায়? তখন লজ্জায় বলতে পারিনি মন কোথায় ছিল।

(বিঃদ্রঃ মাধুরী এই ছবিটা গতকাল ওর ওয়ালে পোষ্ট করা। একেবারে লেটেষ্ট ছবি)

আজ ট্রেনের টিকেট নিতে গেলাম


আজ ট্রেনের টিকেট নিতে গেলাম,রিপন ভাইয়ের কাছ থেকে,ভাই গতকালই শনিবারের টিকেট কেটে রেখেছিল চিটাগাং যাওয়ার।ধন্যবাদ জানাই ভাইকে।

সকলে যখন ফোন করলাম বলল তুই কখন আসবি, আমি বললাম গুলিস্তান নেমে ফোন দিব,তার আগেই ভাই ফোন দিয়ে বলল আমি ও রেজা (ভাই) ঢাকা মেডিকেল এ ইউনিট ২ তে আসছি তারিকের কেবিনের ব্যাবস্হা করা যায় কিনা তার জন্য।

আমি ও আমার সমন্দী গুলিস্তান নেমে ফোন দিলাম রিপন ভাইকে, বলল ইউনিট ২ তে চলে আয়।গিয়ে কিছুক্ষন পর রিপন ভাই ও রেজা ভাইকে পেলাম।রেজা ভাই একটা বকা দিল একা কেন আসছি,বললাম সমন্দী ও এসেছে তারপর রিপন ভাই টিকেট দিয়ে বলল বাড়ী চলে যা,আমাদের অনেক কাজ বাকী।আসলেই দেখলাম দুই বড় ভাই খুব দৌড়াদৌড়ি করছে তারেকের কেবিনের ব্যাবস্হা করার জন্য।ধন্যবাদ দিয়ে নয় আমি সেলুট জানাই ভাইদের।

তারপর যাদের সমালোচনা করার তারা ঠিকই করবে।কিন্তু আমার বক্তব্য ভাই, সমালোচকরা তাদের সমালোচনা করে যাবে,আমরা আমাদের কাজ করে যাব।

কারন এখানে যে সব আমরা আমরাইতো।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss