Wednesday, February 10, 2016

আমার দ্বিতীয় জন্মস্হান স্টীল আমার মায়ের মতই আমার প্রিয়


আজ আমার জন্মদিন ।কিন্তু আমার দ্বিতীয় জন্মস্হান স্টীল আমার মায়ের মতই আমার প্রিয় ।২১ বছরে তোমাকে ভুলিনি স্টীল মিল ।২১ শতাব্দীতে ও তুমি ভুলবার নও ।তুমি রক্তের সাথে মিশে গেছো ।মরণের পর যদি কোন জীবন থাকে তবে সেই জীবনে স্টীল মিল ই যেন হয় আমার জন্মস্হান । ।আমরা CSM COLONY'r সবাই যেন একসাথে থাকতে পারি । 

CSM পেজ টাতে অনেক অনুছড়া দেখি, পড়ি, ভালও লাগে


CSM পেজ টাতে অনেক অনুছড়া দেখি, পড়ি। ভালও লাগে।তবে এই অনুছড়া র সাথে আমার পরিচয় অনেকদিন আগে, ২৩,২৪ বছর ত হবেই।
একদিন সকাল সাড়ে এগারটা, বারো টা হবে।রিপা আপা আসছেন আমাদের বাসায়।আবার চলেও যাচ্ছেন। যাবার সময় আমি বারান্দায় দাঁড়ানো। 
আমাকে দেখে বললেন,জনি একটু হাসো ত,
আমি উনার কথা মত একটু করে হাসলাম।উনি সাথে সাথে ছড়া কেটে বললেন,
" তোমার ডান গালের টোল,
যেন ৮৬ তে ম্যারাডোনার গোল"
তারপর হাসতে হাসতে চলে গেলেন।
হঠাৎ উনার এমন ছন্দময় কথায় আমি যেমন অবাক হলাম, তেমনি মজাও পেলাম।সাথে সাথে আয়নাতে নিজের ডান গালের টোল দেখতে চলে গেলাম।
এখন অনেক অনুছড়া পড়ি,দেখি।ভাল লাগলেও ওই অনুছড়ার মত মুগ্ধ হতে পারিনা।

ধন্যবাদ


ধন্যবাদ Mosaddeque Ali ভাইকে
ধন্যবাদ Moin Khan টলি ভাইকে,
ধন্যবাদ Drmozammel Hoque ভাইকে,
ধন্যবাদ জামশেদ ভাইকে,
ধন্যবাদ বক্কর ভাইকে,
ধন্যবাদ Anisur Rahman Reza ভাইকে,
ধন্যবাদ Ziaul Hasan ভাইকে,
ধন্যবাদ Jashim Uddin ভাইকে,
ধন্যবাদ Nazmul Huda ভাইকে,
ধন্যবাদ Masuk Elahi ভাইকে,
ধন্যবাদ Ripon Akhtaruzzaman ভাইকে,

২০০০ সাল, শিশু শ্রেনীতে পড়ি

- Muntaha Toru

২০০০ সাল, শিশু শ্রেনীতে পড়ি। স্কুলের বার্ষিক অনুষ্ঠানের যেমন খুশি তেমন সাজো ইভেন্টে গাঁয়ের বঁধু সেজে ফার্স্ট প্রাইজ পাই *_*

আব্বু কোলে করে নিয়ে গেছিলো স্টুডিওতে ছবি তোলার জন্য kiki emoticon

সেটাই ছিল আমার জীবনের প্রথম পুরষ্কার। পুরষ্কার হিসেবে পেয়েছিলাম একখান মেলামাইনের ভাতের প্লেট colonthree emoticon সেই মেলামাইনের প্লেটে আমি এখনো ভাত খাই pacman emoticon

যেমন খুশি তেমন সাজো ইভেন্ট যখন শুরু হলো তখন মাঠে আমার সাথে সাথে আমার চে একটু বড় এক বাদাম ওয়ালা(সেজেছিল আর কি tongue emoticon ) হাঁটছিল। সে শুধু আমাকে তার কাছ থেকে বাদাম নিতে বলছিল আর আমি মুখ ভেংচে নিজের মত হাঁটছিলাম grin emoticon

হ্যাঁ আজ কলোনির ব্যাংক গুলোর কথা বলছি


ইস্ আজ যদি পাইতাম।।হ্যাঁ আজ কলোনির ব্যাংক গুলোর কথা বলছি।।ছোট বেলায় টাকা কুড়িয়ে পাওয়ার স্বপ্নটা খুব বেশিই দেখতাম।।হাট তাম আর ভাবতাম ইস্ এখন যদি কিছু টাকা পেতাম তাহলে কত মজাই না করতাম।।তো এই ভেবে প্রায় সময়ই ব্যাংক ছুটি হলে অধীর আগ্রহ নিয়ে ছুটে যেতাম আর ভাবতাম আজ যদি পাই।।কিন্তু না সব সময়ই স্বপ্ন ভেঙে মনটা চৌচির হয়ে যেত আর বরাবরই মন খারাপ করে ফিরে আসতাম।।কিন্তু একদিন ঠিকই স্বপ্নটা পূরন হলো।।কিন্তু আমি খুশি হতে পারিনি।।কারন টাকার পরিমাণটা ছিল মাএ দুই টাকা।।আবেগে আপ্লুত হয়ে অবাক দৃষ্টিতে টাকা টার পানে চেয়ে ছিলাম আর মনে মনে বেকুব বনে গেলাম।।ভাবলাম এই ছিল কপালে।।তারপরও ভারাক্রান্তহৃদয়ে টাকা তুলে নেই এবংইউনুস ভাইয়ের দোকান থেকে দুই টাকায় আটটা জ্বাল চকলেট কিনে খেতে বাসায় ফিরে যাই।।

স্পেশাল একটা কাজের জন্য অনেক রাতে বাহির হতে হবে


স্পেশাল একটা কাজের জন্য অনেক রাতে বাহির হতে হবে, তাই রাত ১১ টার দিকেই বাসা থেকে বের হয়ে গেলাম, কিন্তু কাজ আরো পরে, বাকী সময় টুকু কিভাবে কাটাই। আমার সাথে ছিলো Dulu Ctg. দুলি দের দুটো টেম্পো ছিলো। সারাদিনের ট্রিপ শেষ করে অই সময়ে গ্যারেযে গাড়ি রাখতে আসলো তখন সদরঘাটের একটা রিজার্ভ ভাড়া পাওয়া গেছে, কিন্তু ড্রাইভার আর গাড়ি চালাবেনা। আর হেল্পার ও নেই। হাতে সময় ও আছে,আর কি করা ড্রাইভার হলো দুলি আর আমি তার হেল্পার, এভাবেই সদরঘাট যাওয়া, আসার পথে হঠাত টেম্পো নষ্ট। এদিকে আমার কাজের সময় পেরিয়ে যাচ্ছে। দুলি আর আমি মিলে নিজস্ব জ্ঞানে যতটুকু পারি গাড়ি ঠিক করে তুফান বেগে কলোনিতে ফিরে আসি রাত দুটার সময়। 

দুলির প্লেনের বেগে টেম্পো চালনা আর আমার হেল্পারি সেদিন খুব কাজে লেগেছিলো। তাই তো অনুছড়া লিখেছিলাম
সে দিন রাতে ছিলো
আকাশে তারার মেলা
বন্ধু চালায় টেম্পো
আমি তার চ্যালা।। (২৯)

ধন্যবাদ দেওয়ার "দিগন্ত" খুলে দিলাম


ধন্যবাদ পুলক, এই আবেগের পেজটিতে লেখা/লেখি সুরু করার জন্য। ধন্যবাদ তাবাসসুম, মজার দিনগুলি সবার সাথে শেয়ার করার জন্য। ধন্যবাদ আভা, আতিক চাচার লিখা কবিতা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। ধন্যবাদ ছামি, "হাগু" নিয়ে এক ভিন্ন সাধের, পরিবেশনার জন্য। ধন্যবাদ মইন খান/ধন্যবাদ জাবেদ, এই দুজনের মন ছুয়ে যাওয়া গল্প/কবিতার জন্য। ধন্যবাদ খোদেজা আপাকে, CSM-এ, তার সন্তানতুল্য ছেলে/মেয়েদের নিয়ে কবিতা উপহার দেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ সব্যসাচিকে, নাটকিয় ভাষায়, তার লেখাগুলি প্রকাশ করার জন্য। 

‘‘হ্যাপি বার্থ ডে টু রিপন”


12 ই ফেব্রুয়ারী আমার জন্ম দিন। আমার কাছে এই দিনটি অন্য 365 দিনের মতই একটি দিন কিন্ত অল্প একটু ভিন্ন। তারকাদের মত আমি শুধু আমার জন্ম তারিখটা উল্লেখ্ করলাম। (কিন্তু খুব সচেতন ভাবে এড়িয়ে গেলাম সাল বা কত তম জন্ম দিন সেটা)। 

‘‘সবাই বলে বয়স বাড়ে আমি বলি কমে” এটি বাংলাদেশের ছায়াছবির একটি জনপ্রিয় গান। এ গানের মঝে যেন চিরন্তন সত্যটিই ফুটে উঠেছে। ‘‘এভরি বার্থ ডে ইজ ওয়ান স্টেপ ফরোর্য়াড টু ডেথ”-একজন মনিষী বলেছেন, জন্ম দিনের আনন্দের পরিবর্তে মাণুষের দুঃখ করা উচিৎ। কেননা তার জীবন থেকে আরও একটি বছর চলেগেল”। অথচ ছোট সোনা মনিদের কাছে জন্ম দিনটা অ-নে-ক বেশি আনন্দের। বার্থ ডে উৎসব ওদের কাছে ‘‘হ্যাপি বার্থ ডে” হিসেবেই পরিচিত। ওরা ভাবে দ্রুত বড় হয়ে অনেক কিছু করবে। 

"ঢোল"


লোকে বলে নিজের ঢোল নিজে পিঠানো ভাল না। কিন্তু আমি বলি নিজের ঢোল নিজে পিঠানো উচিত। কারন আরেকজন পিঠাইলে ঢোলের আন্দাজ না বুঝে খুব জোরে পিঠাবে, তাতে ঢোল ফেটে যেতে পারে। অর্থাৎ লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশি হতে পারে। আবার হয়তোবা খুব আস্তে পিঠাবে তাতে কোন শব্দ হবে না। ঢোল বাজলো কি বাজলো না কেউ জানতেও পারবে না। আপনার উপস্থিতি কেউ টের পাবে না। সেই ক্ষেত্রে ও ক্ষতি হতে পারে। তাই আমার কথা হলো নিজের ঢোল নিজে পিঠানো। কারন আপনার ঢোলের আন্দাজ একমাত্র আপনিই বুঝবেন। আপনার ঢোল কখন জোরে পিঠাতে হবে অথবা কখন আস্তে পিঠাতে হবে তা আপনার চেয়ে ভাল কেউ জানবে না। 

পুরো লিখাটা মৌলিক নয়,আংশিক সংগৃহীত


নতুন এক মার্কেটের মেইন গেটের উপর থেকে সজোরে নিচে নামা বাতাসের নিচ দিয়ে ৫ বার হাঁটালাম।একবার ঢুকি আর গ্লাস চিচিং ফাঁক কইরা আমারে অভ্যার্থনা জানায়।
..মুগ্ধ হয়ে বাসায় ফিরলাম
আর আজকের পোলাপাইন জন্মের পর যে প্লে নার্সারিতে থাকে, সেখানেই নাকি 24/7 এসি
টেকনোলোজি চেইঞ্জ, এরা কি বুঝবে
একসময় আমরা ডায়াল-আপ ব্যবহার করতাম নেট কানেকশানের জন্য
রাতেরবেলা নেট কানেকশান নিতে গেলেই মডেম থেকে গড়গড় এক আওয়াজ বের হতো
পুরা এলাকা বুঝে যেত এই বাসা থেকে নেটে ঢুকা হচ্ছে।।

ভাড়া দেন ভাড়া দেন,ভাড়া ন দিলে বউ মরি যাইব, ভাড়া ফাঁকি দিলে বউ মারা যাইব


আগ্রাবাদে এসে বাস থামল। অফিস যাত্রীগণ যে যার মত আস্তে আস্তে নামা শুরু করলো। এর মাঝে শুনতে পেলাম কন্ডাক্টরের হেল্পার এর হাঁক "ভাড়া দেন ভাড়া দেন,ভাড়া ন দিলে বউ মরি যাইব, ভাড়া ফাঁকি দিলে বউ মারা যাইব "।

দেখালাম সবাই খুবি শুশৃঙখল ভাবে নিজ নিজ ভাড়া প্রদান করে নেমে যাচ্ছে।বুঝাই যাচ্ছে সবাই তাদের বউদের খুব ভালোবাসে।আমিও ভালোবাসি।।সবাই সবার বউ পরিবার নিয়ে সুখে থাকুন।

সকাল ৮ টার দিকে ঘুম থেকে উঠলাম


সকাল ৮ টার দিকে ঘুম থেকে উঠলাম, কোন মতে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা শেষ করে ড্রয়ার এর কোণাকানা ঘেটে দুটো টাকা যোগাড় করে সোজা ইউনুসের দোকানে একটা গোল্ড লিফের সুখটান অবশ্য এই সুখটানের ভাগীদার আরো কয়েকজন। তারপর কিছু রোমান্টিক কাজ কর্ম শেষ করে আবার বাসায় ফিরে ক্রিকেট নেট প্র‍্যাক্টিসের জন্য সোজা সিটাইপ মাঠে। Manzoor Murshed ভাইয়ের বাসা থেকে প্র‍্যাক্টিসের সব ইন্সট্রুমেন্ট নিয়ে আসা হয়েছে, আমাদের টীম ক্যাপ্টেন Fauzul Amin মিঠু ভাইয়ের নেতৃত্বে প্র‍্যাক্টিস শুরু সাথে আরো প্র‍্যাক্টিস করাচ্ছেন Mainuddin Ahmed Siddique Titu Abdullah Al Mamun অপু ভাইয়েরা। 

আল আমিন বিল্লাহ সুজন


আল আমিন বিল্লাহ সুজন, আপনি পরিসংখ্যান রিপোর্ট পেশ করার পর থেকে অপেক্ষা করছিলাম জানার জন্য আপনি কোন ষড়যন্তে লিপ্ত।আজ চাদ সুলতানার একটা পোস্ট দেখে আমার কাছে আপনাদের ষড়যন্তের বিষয়টি একবারে পানির মত পরিষ্কার হয়ে গেলো।নিজেকে বুদ্বিমান ভাবুন সমস্যা নাই কিন্তু অন্যরা যে বোকা এই তত্ব আপনি কোথায় পেলেন? 

ড: ইউনুসের পুরষ্কার নিয়ে ছিনিমিনি খেলার অধিকার আপনাদের কে দিয়েছে, জাতি আজ জানতে চায়। আমরা জানি কৌশলে মানুষ তার চরিত্র কিছু সময়ের জন্য গোপন রাখতে পারে কিন্তু সব সময়ের জন্য নয়।যাক বোধবুদ্বি যেহেতু ভালো আশা করি এমন প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের সাথে আর জড়িত হবেননা।হলে পরিনতি ভালো হবে না।মি: সুজন আপনার আরও একটি বিষয় নজরে আনা দরকার আমরা যারা পাঠক তাদের জন্য আপনার কিছু করা উচিত।রাত জেগে যে সব দর্শক এই আড্ডা পর্যবেক্ষন করে তাদের ভুমিকাও সামনে আনা দরকার।

কিছু আইডল সদস্য আছে যারা মাঝে মাঝে এই পেজে আসে কিন্তু কোন লাইক কমেন্ট দেন না, তাদের পরিসংখ্যানও জাতি জানতে চায়।আপনি স্মরন রাখবেন আমাদের দর্শক ফোরাম,পাঠক সমিতী, মেম্বার এসোসিয়েশান আপনার কর্মকান্ডের উপর সতর্ক দৃষ্টি রাখছে।দায়িত্ব অবহেলার কোন সুযোগ নাই।দ্রুত বাকী রিপোর্টগুলি প্রকাশ করে জাতিকে শংকামুক্ত করুন।

সবাই লিখছে


সুজনের এক পরিসংখ্যান সবার মাঝে দারুন প্রভাব ফেলেছে। সবাই লিখছে। ভাল হয়েছে কাজটা। এর জন্য আমি ভাবছি নোবেল পুরস্কার টা ইউনুস ভাইয়ের কাছ থেকে এনে ওরেই দিয়ে দিব। সবাই কম্পিটিশন দিয়ে লিখছে। ভাল। আমাদের পেইজটা আরো মুখরিত হোক। কিন্তু এই কাজে ওরে ধন্যবাদ দিব না। লিখ সবাই। আসলে কি সুজনের বিষয়টা ত আছেই কিন্তু আড্ডার সাফল্য একটা বড় ভুমিকা রেখেছে। সবার সাথে সবার দেখা হবার আনন্দে সবাই লিখা শুরু করেছে। আগে হয়ত জড়তা কাজ করতো। সবাই তা কাটিয়ে উঠতে পেরেছে এটা বড় কথা। এমন আড্ডা আরো চাই। তবে হ্যা প্রথম আড্ডা প্রথমই। এর আমেজটা সবার মাঝে একরকম ভাবেই আজিবন থেকে যাবে। যাহোক, সবার কাছ থেকে মজার মজার লিখা আশা করছি।

ছোটবেলায় চঞ্চল ছিলাম,তবে ফাজিল ছিলাম না


ছোটবেলায় চঞ্চল ছিলাম,তবে ফাজিল ছিলাম না tongue emoticon
লম্ফঝম্ফ বহুত করলেও তা আম্মুর মাইরের ভয়ে একটু লিমিট রেখেই করতাম। 

আমি প্রতিদিন বিকেলে BH-1 এ যেতাম আকতার আংকেলের মেয়ে রাহিন আপুর সাথে খেলতে। রাহিন আপু বেশ ফাজিল ছিল।উলটা পালটা কাজকর্ম সব ও শুরু করতো, আমরা বাকিরা তা ফলো করতাম। ক্লাশ টু / থ্রী তে পড়ি তখন এরকমই একদিন খেলতে গিয়ে দেখি রাহিন আপু সিড়ির রেলিং এ চড়ে চড়ে নামছে। আমার বাচ্চা মন তখন তা দেখে বড়ই পুলকিত হলো। আমি ভাবলাম, আরেহ কি মজার জিনিস। আমারো ওভাবে চড়তে হবে ওখানে।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss