Tuesday, March 8, 2016

নোয়াখাইল্লা ভাষা আর সুইডিশ ভাষার অনেক মিল আছে


নোয়াখাইল্লা ভাষা আর সুইডিশ ভাষার অনেক মিল আছে। মিল দেখে মনে হয় যেন, আমার আগেই কোন এক নোয়াখাইল্লা সুইডেনে এসে এদের ভাষা শিখিয়ে গিয়েছে। কোন নোয়াখাইল্লা যদি সুইডিশদের কে ভাষা না শেখাতো তাহলে সুইডিশ জাতি, না জানি কত দিন বোবা থেকে যেত। আমি প্রমাণ দিচ্ছি, বিশ্বাস না হলে গুগল ট্রান্সলেটে উচ্চারণ দেখে নিতে পারেন।
যেমন
কোর্তা (skjorta)-শার্ট
খলিয়া (skölja)- তরল পদার্থ যেমন পানি বা রাসায়নিকে কিছু ধোয়া
নাম - (namn) - নাম
মোচ (mustasch) গোঁফ
যাই হোক কালের বিবর্তনে সুইডিশ জাতি তাদের অতীতের ভাষার ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলেছে। তার পরও প্রাচীন ভাষার রেশ এখনো তাদের ভাষায় পাওয়া যায়।
আঁই কি বইলতে চাই আন্নেরা ব্যাকে বুইজ্জেননি(förstår ni)?

৮ মার্চ নারী দিবস তার মানে নারী দি boss


৮ মার্চ নারী দিবস তার মানে নারী দি boss. আর বছরের ৩৬৪ দিন কি নারীদের পাওয়ার থাকে না? আমারতো মনে হয় ৩৬৫ দিন অর্থাৎ ৮৭৬০ ঘন্টায় পাওয়ার থাকে। অফিস থেকে একটু দেরি করলে ফিরলে ফোন। কোথায় গেছি? দেরি হচ্ছে কেন? ফোন বিজি পেলে বা রিসিভ করতে দেরি হলে বা রিসিভ করেত না পারলে কত কৈফিয়ত। বিশেষ কোন দাওয়াতে গেলে ড্রেস পর্যন্ত ঠিক করে দেয়। মাঝেমাঝে খারাপ লাগে না। ভালোই লাগে।

একটা মাদ্রাসার প্রাতিষ্ঠানিক ভদ্রতা


গত মাসে আমার মেঝ ফুফা মারা যায়। আমি আর আমার বাবা হাজির হলাম ফুফুর শশুর বাড়ী জানাজায় শরীক হবো বলে। যাওয়ার পর জানলাম পাশের একটা মাদ্রাসায় ওনাকে নেয়া হয়েছে আর সেখানেই জানাজা হবে। আমরাও রওয়ানা দিলাম। মন খারাপের মাঝেও প্রাকৃতিক পরিবেশের ছোয়ায় মনটা হালকা হতে লাগলো। কিছু বড় বড় হুজুর আর কিছু পিচ্চি পিচ্চি হুজুরের দেখা পেতে লাগলাম, কি বলবো! ভাবলাম আমি আগে সলাম দিয়ে তাদের অবাক করে দিবো কিন্তু আমাকেই অবাক করে একের পর এক সালাম, আর পিচ্চিরা তো এক ধাপ উপরে। মাদ্রাসা গেইট দিয়ে ডুকলাম, যার সাথেই দেখা হচ্ছে তিনি সালাম দিচ্ছেন আর হাত মিলাচ্ছেন ও কোলাকুলি করছেন। এক হুজুরকে বললাম আমি একটু ওয়াশরুমে যাবো, প্রথমে আমর কথাটা মনে হয় বুঝতে পারেননি, কিন্তু যখনই বঝলেন সাথে সাথে একজন ছাত্রকে ডেকে বললেন হুজুরকে হাম্মাম দেখায় দাও। 

সি. এস.এম. পেইজরে, ওরে সি. এস.এম পেইজ


সি. এস.এম. পেইজরে, ওরে সি. এস.এম পেইজ
কেমন আছিস তুই?
তোর কথা ভাইবা জাগি
তোরে ভাইবা শুই।

সি. এস.এম. পেইজরে, ওরে সি. এস.এম পেইজ
তোর শরীরডা কি ভাল?
তোর এত সুন্দর চেহারাটা আমরা 
ঝগড়া করিয়া বানাইলম কালো।

সি. এস.এম. পেইজরে, ওরে সি. এস.এম পেইজ
তোর অভিমানি ভাইদের কি হইল?
তোর পেইজে আসিয়া বলতে বল,
কেন তারা চলিয়া গেলো-------?

এটাই সত্যি এটাই রিয়েলিটি


এটাই সত্যি এটাই রিয়েলিটি। "এটা এলিট ক্লাসের পেজ"" জাবেদের এই লাইনটাই সবকিছুর সমাধান। একজন বা দুজন না থাকলে কখনও আমাদের এই পথচলা থামবেনা। যে যেখানে মজা পায় সেখানে চলে যাক আমরা থোরাই কেয়ার করি। বরং তারাই এক্টা সময় আফসোস করে মরবে।

গল্পটা সবাই হয়তো জানেন। তাও বলছি।

একবার সন্তান রাগ করে খাচ্ছে না । তো মা অনেক সাধাসাধি করছেন। মার মন বলে কথা। অনেক বারই সেধেছেন মা। কিন্তু সন্তান খাবে না বলে মায়ের এই সাধাসাধিটা খুবি এঞ্জয় করছে। তারপর মা-ও অনেক ডাকাডাকির পর হাল ছেড়ে ডাকাই বন্ধ করে দিল।

সন্তান যখন দেখছে মা আর ডাকছে না তখন একটা প্লাকার্ডে "আরেকবার সাধিলেই খাইবো" এই বাক্যটি লিখে পাশে রেখেছে। কি করবে বেচারা? লজ্জায় মাকে বলতেও পারছে না আর ক্ষিদেও সহ্য করতে পারছেনা।

আমাদের থেকে যারা সরে গিয়েছে তারাও কোন একদিন রিলাইজড করবে আর যখন দেখতে আমরা সবাই সেই আগের মতোই মজা করছি কিংবা আনন্দে মেতে আছি তখন ভীশন আফসোস করবে হয়তো।

তবে এটা ঠিক কারো ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিছু করা যায় না । যার যেখানে খুশী চলে যাক। তবে আমরা যারা আছি তারা থাকবো সবসময় একে অপরের সাথে ।

অনেকক্ষণ ধরে গুলশান ২ এ জ্যামে বসে আছি


অনেকক্ষণ ধরে গুলশান ২ এ জ্যামে বসে আছি। আমাদের পেজে ঢুকলাম একটু রিফ্রেশ হওয়ার জন্য, ওমা সেখানে দেখি আরো সব কঠিন কঠিন কথা চলছে, তাই গুগল ভাইজানের রম্য পেজে ঢুকলাম। কিছু লেখা পড়তে পড়তে নীচের লেখাটি খুব খুব মজা লেগেছে, তাই এটি আপনাদের জন্য তুলে ধরলাম। উল্লেখ্য লেখাটি সম্পূর্ণ সংগৃহীত ও কিঞ্চিৎ সম্পাদিত।

এমন কিছু মানুষ আছে যারা কথায় কথায় ‘ধুর শালা’ বলতে না পারলে কথা বলাই যেন হয় না। আবার এমন অনেকই আছেন যারা নাকের ময়লা পরিস্কার করাটাকে একবারে শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। এই রকম কত বদঅভ্যাস বা মুদ্রাদোষ যে আমাদের আছে তার কোন ইয়ত্তা নেই। সে দিন এক রেস্তুরায় বসে চা খাচ্ছিলামম হঠাৎ দেয়ালের দিকে চোখ পড়ল। দেখলাম সেখানে লিখাঃ- “আপনি যদি সিগারেটের ছাই চায়ের কাপে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তবে বেয়ারাকে বলুন আ্যাশট্রেতে করে আপনাকে চা দিতে। লেখাটা দেখে কিছুটা অবাক হলেও রেস্তুরার মালিকের বুদ্ধির তারিফ করলাম মনে মনে। এই বদভ্যাসের না হয় একটা সামাধান খুঁজে পাওয়া গেল, কিন্তু আজ কালকার যুগের অতি আধুনিক মেয়েদের উত্তরাধুনিক বদভ্যাসের কি হবে?

এই লেখা কিছু কিছু মানুষের জন্য প্রযোজ্য


এই লেখা কিছু কিছু মানুষের জন্য প্রযোজ্য। যাদের জন্য প্রযোজ্য তারা বুঝবে, যারা বুঝবে না তাদের জন্য এটা প্রযোজ্য না। এই লেখা পড়ে কারো মন খারাপ হলে, অপমানবোধ করলে, সম্মানহানী হয়েছে মনে করলে সেটা তার সমস্যা। আমার না। তাই কারো প্রতি দুঃখ প্রকাশেরও অবকাশ নেই আমার। একবার এক পোস্টে কে যেন আমার প্রতি বানী ছুড়েছিলো আমি নাকি সাহিত্যের ভাষায় লিখি এবং জীবন নাকি সাহিত্য না। আমাকে নাকি রিয়েলিটি বুঝতে হবে। যারা এখনো এই বানী বিশ্বাস করেন তাদের প্রতি আহবান আসেন রিয়েলিটিতে, দেখা যাক আমি কতটা রিয়েল।

      সম্প্রতি বই মেলায় আমি একটি বই পেয়েছি ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত আব্দুল মান্নান স্বপনের "বাংলার গালি অভিধান"। বইটিতে সপ্তদশ শতক থেকে এখন পর্যন্ত প্রচলিত সব গালি সংকলিত আছে। বইটি আমার মোটামুটি মুখস্থ আছে। কেউ আমাকে রিয়েলিটিতে আহবান জানালে ওই ডিকশনারিটা হজম করার মানসিকতা নিয়েই জানাবেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে কারো ধার ধারি না, কারো লেজুড়বৃত্তি করিনা। কিছু লেখার আগে দশবার ভাবি না। কে মনে কষ্ট পেলো, কে অপমানবোধ করলো এসব নিয়ে ভাবার সময় নেই আমার। লেখালেখি আমার শখ, আমি এখানে শখ মিটাই। পেজে জটিলতা সৃষ্টিকারী না থাকলে আমি খুশি হই এমনকি সেটা যদি আমিও হই। মেরুদন্ড সোজা রেখে কথা বলার হিম্মত আমার আছে। যারা মন জুগিয়ে, মন রেখে কথা বলে। সমর্থন ধরে রাখার জন্য অন্যায়কে অন্যায় বলতে পারেনা তাদেরকে আমি নোংরা নর্দমার কীট ছাড়া কিছু ভাবি না। এখানে কেউ অত্যাবশ্যকীয় নয়। কেউ একজন না থাকলে সব থেমে যাবে এমন ভাবার কোন কারন নেই। যে বুকে টেনে নেয়ার মত মহান প্রয়োজনে তাকে ছুঁড়ে ফেলে দেয়ার মত কঠোরও হতে হয়।

কাল রাত থেকে পেজ টা থমথম বিরাজ করছে


কাল রাত থেকে পেজ টা থমথম বিরাজ করছে, মনে হইতাছে ১৪৪ধারা জারি হইছে,সব দোষ আমাগো বড় ভাইগো,একটা স্কুলে কোন টিচার না থাকলে যেমন চিৎকার চেচামেচি চলে এখানে ঠিক তেমনি চলতাসে,মঈন ভাই, জিয়া ভাই, রেজা ভাই, রফিক ভাই, জসিম ভাই,শাহীন ভাই,মাসুক ভাই,রাকিব ভাই আরো কতো বড় ভাইগো পদচারণা এই পেজ টা গমগম করতো সব কই গেল বড় ভাইরা, আমাদের শাষণ করবে কে আদর করবে কে,নাজমুল ভাই নিরু ভাই যা একটু কথাবাতা কয়,শাহীন ভাই চুপচাপ দেখে কিছু কয়না,বন্যা আপার মজার মজার কমেনট গুলি আর দেখি না,জাভেদ এর সেই দুদান্ত লিখাগুলি আর পাইনা, ছোট ভাই নমির কালপনিক ঘটনাগুলি কোথায় হারিয়ে যাচেছ,রাসেল এর খোঁচা মারা কথা গুলিও আর পাইনা,গুটি কয়েক ছাএ ছাএী এখন ও এই পেজটা মধ্যে চলাফেরা করছে,আশা করি এক সময় সব ঠিক হয়ে যাবে কিন্তুু বড় ভাইদের এগিয়ে আসতে হবে তাদের হাতে হাত ধরেই না আমরা সামনে এগিয়ে যাবো,সব কলোনী বাসী এক হও

কেউ ভাবে নি অতীত হবে

- Mohammad Arif

কেউ ভাবে নি অতীত হবে
তোমার অামার প্রীতি
তৈরি হবে মস্তিষ্কে এক
অাবেগ ঘন স্মৃতি
কেউ ভাবে নি বিলীন হবে
লাল ফড়িং এর মেলা
অদ্ভুত ঐ দিনগুলি অার
ইচিং বিচিং খেলা
কেউ ভাবে নি দেখব না অার
রাতের জোনাক পাখি
লাফিয়ে চলা ঘাস ফড়িংটা
বোতল ভরে রাখি....!
কেউ ভাবে নি কাশফুলগুলো
পড়বে না অার চোখে
এক টানেতে ঢুকিয়ে দিব
সবগুলো তোর মুখে!!!
কেউ ভাবে নি স্মৃতিগুলো
অাবেগ হয়ে তোমায়
সারাটা জীবন বর্ননাতে
মনের মধ্যে ঘুমায়..... wink emoticon smile emoticon

কোন একটি টার্গেট বা লক্ষ্য সামনে না থাকলে সাধারনত কাজের গতি বা স্পৃহা কম থাকে এবং এটাই খুব স্বাভাবিক ব্যাপার


কোন একটি টার্গেট বা লক্ষ্য সামনে না থাকলে সাধারনত কাজের গতি বা স্পৃহা কম থাকে এবং এটাই খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। যখন ছাত্রজীবন ছিলো তখন দেখা যেত পরীক্ষা এলেই হুলস্থুল পড়াশোনা বাকী সময় টুকু চলছে গাড়ি যাত্রা বাড়ী অবস্থা।অবশ্য ভালো ছাত্রদের কি অবস্থা থাকে তা আমি জানিনা, আমি তো আর ভালো ছাত্র ছিলাম না , ছিলাম থার্ড বেঞ্চের ছাত্র। 

২৯ জানুয়ারী আমাদের গ্রান্ড আড্ডা এই পেজ বা গ্রুপ টির জন্য একটি টার্গেট ছিলো, সংগত কারনেই সবার মধ্যে একটা যোগাযোগ, দৌড়াদৌড়ি, কমেন্টস ইত্যাদি একটু বেশীই ছিলো। অপরদিকে তারিকের ঢাকায় তার চিকিৎসা কালীন সময়ে তকে ঘিরে েএকটা আড্ডা বা যোগাযোগ গড়ে উঠত। এসব কারনে সবসময় একটা জমজমাট ভাব বিরাজ করত। কিন্তু এখন পেজ যে ঝিমায়ে পড়ছে এটা মানতে আমি রাজী নই।প্রচুর লেখা আসছে এবং ভালো ভালো লেখা আসছে, এবং সবাই যার যার মনের আবেগ ঢেলে লিখছে। যে মনিরুল কলোনী তে জীবনে পিকনিকের বাজারের লিস্ট আর মেডিকেলের ঔষুধ বেচার লিষ্ট করা ছাড়া অন্য কিছু লেখছে কিনা সন্দেহ আছে ,সে মনিরুল এখানে দুর্দান্ত সব লেখা দিচ্ছে। এটা কি পেজের পজিটিভ উত্তরন নয় ? মিঠু ভাইয়ের কোক কাহিনী টা লিখেছিলাম এ পেজ তৈরী হওয়ার আগে আমার টাইম লাইনে, আমার সেদিনের সে লেখায় প্রচুর কমেন্টস পড়েছিলো অথচ এ পেজে আমি যে লেখা গুলো দিয়েছি সেখানেও এতো কমেন্টস পড়েনি, তাহলে কি আমি এটা বলব যে, এ পেজের চেয়ে আমার টাইমলাইনে লিখা ভালো ? মোটেই না। কমেন্টস লাইকের উপর নির্ভর করে ও বিচার করে অন্তত এ পেজের জনপ্রিয়তা বা কার্যকরিতা মূল্যায়ন করা যাবেনা, কারন এটি একটি নির্দিষ্ট এলাকার প্রায় সমমনা ও সমান মর্যাদার মানুষ নিয়ে তৈরী।

আমিতো এই গ্রুপে বাপের বাড়ির ফ্লেভার পাই


আমিতো এই গ্রুপে বাপের বাড়ির ফ্লেভার পাই।হয়তো ব্যস্ততার কারনে যাওয়া আসা কম হচ্ছে কিন্তু বাপের বাড়ি কি ভুলে থাকা যায়? কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বাবার বাড়ি মানেই কি যা ইচ্ছা তা করা? আমার দুঃখ কষ্ট পছন্দ অপছন্দের কথা আমি বলতেই পারি।এটা আমার অধিকার।কিন্তু সেটা ব্যাক্তি গত আক্রমন করে না।ফান করতে গিয়ে যেমন কারো উইক পয়েন্ট নিয়ে আঘাত করা যায়না,তেমনি অপছন্দের কথা বলতে গিয়ে কারো নাম উল্লেখ করাও উচিত না তার উপর ব্যাক্তির ওই অপছন্দের মানুষটি যদি সে জায়গায় আবার নিয়মিত আসা যাওয়া করে।এটা একটা কমন সেন্স যেটা সবার থাকা বাধ্যতামূলক। আমাদের সবার মাথাতেই ফিল্টার বসানো আছে,কোন জায়গায় কোন কথা বলতে হয় বা হয়না ওইটা ওই ফিল্টরই ঠিক করে।এখন এই ফিল্টার যদি কারো নষ্ট থাকে অবিলম্বে মেরামত করো।সুইচ্ অফ থাকলে অন করো।গ্রুপে এ ভালোনা,তে খারাপ এগুলা শুনতে ভাল্লাগেনা। যাই হোক আমার মাথার ফিল্টার ঠিকাছে, আপনারটা? 

সাথী ফয়হাদ:::কানা ফয়হাদ


বনধু দুই ফয়হাদের কথা আজ কেন জানি বার বার মনে পড়ছে।সাথী ফয়হাদ যেখানে আছে যে ভাবে আছে তুমি ভালো থেক আললাহ দরবারে এই দোয়া করি।সাথী ফয়হাদ ডুব দিয়ে মাছ ধরার পারদূশী ছিল।এক ডুব দিয়ে দুই হাতে দুইটা মাছ ধরতে পারতে।আমরা যখন পুকুরে গোসল করতাম তখন আমি সাতার পারতাম না।তখন ফয়হাদ সাতার তে পারতে ডুব সাতার পারতে ডুব দিয়ে অনেক দূর চলে যেতে পারতে।সে অন্য দিক দিয়ে ডুব মেরে আমাদের পা দরে টান দিত।অনেক ভয় পেতাম ভাবতাম কিছু টেনে নিয়ে যাচেছ। অনেক অনেক ভয় পেতাম।এখন মনে মনে হাসি পাই।মনে হলে ফয়হাদকে মিস করে। ফয়হাদ গাছের নীচ থেকে পাথর দিয়ে নারকেল ফেলে দিতে পারতে। সাথী ফয়হাদ তো সাথী ফয়হাদ ভালো থাকা হয় যেন দোয়া করে।।। বাকি টুকু অন্য দিন।--------।

ইদানিং নিজের কিছু ব্যাক্তিগত সমস্যা আর ব্যাস্ততার কারনে পেজটাতে একদমই কম এন্ট্রি করা হয়


ইদানিং নিজের কিছু ব্যাক্তিগত সমস্যা আর ব্যাস্ততার কারনে পেজটাতে একদমই কম এন্ট্রি করা হয়। মাঝে মধ্যে একটু আধটু যাই ঢুকি কেবল লাইকের উপরেই থাকি। লাইক দিয়ে জানান দেই যে আছি সেই আগের মতই সবার সাথে। যদিও মানিক ভাই লাইক না দিয়ে এক লাইন হলেও কমেন্ট করতে বলেছেন।

আমি ডেইলী রাত ১:৩0টা/২টার দিকে এন্ট্রি করে সারাদিনের জমানো কমেন্ট পোস্টগুলোর জাবর কাটি। আজ রাত ১.৫৫টায় ঢুকেই পোস্টগুলি পড়ছি তখনি ছোট ভাই লিটনের পোস্ট-এ চোখ আটকে গেল। আমার চোখে দেখা খুব্বি ভদ্র একটা ছেলে, সেই ছোট বেলা থেকেই দেখছি লিটনকে।

যাই হোক, লিটন এবং অন্য সবার উদ্দেশ্যে কেবল আমি আমার কথাগুলি বলছি। তোমরা যারা ভাবছো এখন আর আগের মতো লাইক কিংবা কমেন্ট পড়ে না, কিংবা আগের মতো এই পেজ জমে না তাইলে সেটা হবে ভুল ধারনা।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss