Saturday, March 12, 2016

সবাই যে যার মত ব্যস্ত


সবাই যে যার মত ব্যস্ত। আর আমার কোন কাজ নেই। বসে থাকা ছাড়া। আস ত সবাই আমার বাসায়। একসাথে বসে গল্প কর, আমার ভাল লাগবে। আর হ্যা আমি আছি তোমাদের সাথে। বিশেষ করে আব্বা চলে যাবার পর সিএসএম পেইজের ভাইরা সবাই যারা ঢাকা ছিল রেজাভাই সহ সবার জন্য অনেক দোয়া ওই সময়ে আমার পাশে দাড়ানোর জন্য। প্রথম ফোন দিলাম রেজাভাইকে,ভাইয়ের ফোন বন্ধ পেয়ে ফোন দিলাম আতিককে। এরপর ত সব ছুটে এলো। আমি খুব কৃতজ্ঞ যে নমি আমাকে প্রথম ফোন দিয়েছিল,এরপরের ফোন টাই ছিল জনির। ভাই তোদের আমি খুব ভাল বাসি। ভালবাসি সবাইকেই। বাকি সব ভুলে যেতে চাই। চিটাগাং, আমেরিকা,মালয়েশিয়া, সুইডেন সব জায়গা থেকে প্রচুর ফোন পেয়েছি। It really means a lot to me. May Allah bless u all. And I love u all.

কথায় বলে সস্তার তিন অবস্থা


কথায় বলে সস্তার তিন অবস্থা, আমি বলি সস্তার সাত অবস্থা তার পরে মানুষ সস্তা খোজে এবং তা কিনে নাস্তানাবোদ হয়। সাত অবস্থার উপলব্ধি আমার হয়েছিল স্কুলে পড়ার সময় তার পরেও আমি সস্তায় মাল কিনে নাস্তানাবোদ হয়েছি। দুই একটা ঘটনা বলি-মুশুরীর ডাল খাবার ম্যানুতে রেগুলার ছিল। তারপরে সকালের নাস্তার পর পরই চুলায় ডাল বসিয়ে দেওয়া হইত। মা জননীর ধারনা ছিল-কোন কিছু খাওয়ার পর ডাল খেলে মুখটা পরিস্কার হয়। অর্থাৎ খাবার পর পান খাবার বিকল্প হিসাবে পাতলা ডালের ব্যবহার। বাবার সকালে ডিউটি থাকাতে আমার উপর বাজারের ভার পরলো। বাজারে অনুপের সাথে দেখা- অনুপ বুদ্ধি দিল সবজি বাজারে-কবির সদাগারের দোকানে বিদেশী মুশুরীর ডাল কম দামে পাওয়া যায়। যাক-পয়সা বাচানোর একটা উপায় পাওয়া গেল। বাসায় আসার পর-মা জননী বললো, কিরে বাবা? এত বড় বড় ডাল কোথা থেকে আনলি? মা-এগুলো বিদেশী ডাল অনেক ভাল। মা তারা তাড়ি শিদ্ধ করার জন্য চুলায় বসিয়ে দিল। এমনিতে অনেক দেরি হয়ে গেছে। দুপুরে ভাত খেতে আজ একটু দেরী হবে। কিন্ত বোঝার তখনও বাকি ছিলো। ডাল চুলায় বসানো আছে তো আছেই, সিদ্ধ হওয়ার নাম নেই। শেষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো ডাল যখন গলবেই না তখন ও দিয়ে ভর্তা করা হউক। কিন্ত দেখাগেল সে ডাল ভর্তা হতেও নারাজ। এমনই তার ড্যাম কেয়ার ভাব যে শেষ পর্যন্ত হাল ছেড়েই দিতে হল। তবে দান দান তিন দান বা সেই সস্তার তিন অবস্থা।

এতো ইমোশনাল ইমোশনাল কথা ভালো লাগেনা


এতো ইমোশনাল ইমোশনাল কথা ভালো লাগেনা,কে কি বললো এইটা নিয়ে সবাই দোড়াদোড়ি করতাছে, এই পেজটা খোলা হয়েছেতো সবাই যেন ব্যস্ততার মাঝে ও পেজে ডুকে মনের সুখে একটু শান্তি পায়,পেজে ডুকলে মনে হতো কলোনীতে আছি,একজন না একজনের সাথে দেখা হচেছ,কথা হচেছ,সবার সুখ দুঃখ হাসি কান্না শেয়ার করছে,আর এখন কি হচেছ মনে হয় ১৯৭১সালে ফিরে গেলাম,পেজের এই অবস্তা দেখে এখন অনেক বড় ভাই বোন ছোট ভাইবোন লিখা লাইক কমেনট করে না,নিজের মান ইজ্জত নিয়ে দুরে সরে গেছে,কলোনীতে ও মনে হয়না এতো ঝামেলা ছিল, আমরা বড় হচিছ আর কি করছি,কলোনী নিয়ে সবার কাছে গব করতাম,এখন যেই অবস্তা কি নিয়ে গব করবো,এই পেজের বাহিরেও অনেক লিখা লিখি হয় কলোনী নিয়ে, আমার একটা অনুরোধ কারো কোন সমস্যা থাকলে তা এই পেজে বলা হউক,আমাদের সমস্যা আমরাই মিটমাট করবো,আরো একটা কথা পেজ টা কারো একার না পেজ টা কলোনীর সবার,কলোনীতে যদি একটা লোক ও থাকে তাহলে পেজ চলবে,কলোনীতে কেউ চিরদিনের জন্য আসে না আসা যাওয়ার মধ্যে থাকে তাই বলে কি কলোনী অফ হয়ে যায়,তাই আর কাদাছোড়া ছুড়ি না সবাই মিলে মিশে থাকি শান্তিতে থাকি

সুযোগের অভাবে সৎ-আদর্শবান: কাহিনি-০২


কলোনির অনেকের মতো আমিও প্রাইভেট পরাতাম, টিচার হিসেবে খুব কড়া ছিলাম, যে বিল্ডিং এ পড়াতে যেতাম, তার আশেপাশের দুই চার বিল্ডিং এর ছেলে মেয়ে আমাকে দেখলে ভুত দেকছে মতো ভয় পাইত, হুলুত্থুল মারদাঙ্গা টিচার ছিলাম, ইন্টার পড়ুয়া ছাত্রীকেও এক চড়ে চেয়ার থেকে ফেলে দিয়েছিলাম। আর ওইটাই ছিল আমার specialty, গার্ডিয়ানরা attitude দেখে নিশ্চিত থাকতো এর লগে মেয়ে আর যাই করুক প্রেম অন্তত করবে না, কিন্তু.........।। জনির কথায় ঠিক একসাথে একজন ছেলে আর মেয়ে দীর্ঘদিন থাকলে kuch kuch must be hota hai!.....

তেমনি একটা ছাত্রীকে মাঝে মাঝে একটু একটু ভাল লাগতো, তো স্টিল মিল বন্ধ, যে যার বাড়ি ঘরে চলে যাবে, এরি মধ্যে আমার ওই ছাত্রী ইন্টার পাশ করল। একদিন আমাকে বলে বসল...............।(এখন না আরেক্তু সবুর কর...।)
দাদা, খুব ইচ্ছে ছিল university তে পড়ার, কিন্তু বাড়িতে যেহেতু চলে যাচ্ছি, university তে পড়াত আর হবে না, একবার যদি বেরাতে নিয়ে জান......।।চিন্তা করলাম ক্ষতি কি, ছাত্রী হিসেবে আবদার করল যখন, ঠিক আছে নিয়ে যাব একদিন। যথারীতি নিয়ে গেলাম একদিন, শার্টল ট্রেন এ বন্ধুরা মোটামুটি হুলোর ফেলে দিল......।। সবাইকে বোন হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়ে কোন রকম সামলালাম। কিন্তু বিকেল বেলা ফেরার পথে সেই ফিল্মি স্টাইল এ proposed করে বসলো, আমি ওকে অনেক বুঝিয়ে শান্ত করলাম, থিম ওই একটাই, পুরো কলোনির মানুষ আমাদের এই এতদিনের সুন্দর সম্পর্কটাকে কলুষিত করে ফেলবে, means ওই একটাই ভয়, সৎ-আদর্শবান ...........

সুযোগের অভাবে সৎ-আদর্শবান: কাহিনি-০১


আমার আজকের এই লিখা, আমার একটা চরম desperate সিদ্ধান্ত, জানি না কে কি মন্তব্য করবে কিন্তু আমি আমার বড় ভাইদের চরম রোমান্টিকতা আর ভালবাশার প্রতি সাহসী পদক্ষেপ দেখে এততাই মুগ্ধ যে সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেললাম, জানাইদিব সব, আর কতদিন ছুপা রুস্তম হয়ে থাকব.........।।

আর একটা কথা কিছু কিছু ছোট ভাই আমার এই লিখার গুন কীর্তন করে আমার অভ্যাস টাকে এতটা desperate করে ফেলছে তোদের কাছে করজোড়ে বলছি, believe me, তোদের ভাই, মানুষ খারাপ আছিল না।

কাহিনি-০১
ছোট বেলা থেকেই একটা উপদেশ বানি শুনতে শুনতে নিজেকে কেমন জানি, রোবট বানাই ফেলছিলাম, আর জাই কিছু করি, বাবা-মার সন্মান যেন নষ্ট না করি, সবাই যে ভাবে আদর করে ওইটা যেন ধরে রাখি, আমাকে নটু দা’র ছেলে না বলে বাবাকে যেন সবাই বলে উনি অপুর বাবা ইত্যাদি ইত্যাদি, এগুলতে psychologically এতটা motivated ছিলাম যে really কোন খারাপ কাজ করতে দুইবার চিন্তা করতাম, কিন্তু তাই বলে আমার মনটা???? DIL TO PAGOL HAI……… শুধু একজনের জন্য। খূব সম্ভবত 8/9 এ পড়ি, আমাদের সাথেই পড়তো সে, খূব ভালো লাগতো ওকে দেখলে, যখন সে স্কুলে যেতো আমি প্রাইভেট পড়ে বাসায় আসতাম, খূব ভালো লাগতো তার স্কুলে হেঁটে যাওয়াটা, একটা দারুণ PERSONALITY আর অদ্ভুত সুন্দর RHYTHAM ছিল তার হাঁটার মধ্যে, মুগ্ধ চোখে চেয়ে থাকতাম, কিন্তু............ খানিক পড়েই মেজাজ টা বিগড়ে যেতো যখন দেখতাম ওর সমস্ত কিছু অবলোকন করার জন্য সে আগে থেকেই একজনকে NOMINATION দিয়ে রাখছে, আর তার সে মূড আর কিছু নয়, শুধু ওকে PLEASED করার জন্য যে, যতই অমিতাভ আর দীলীপ কুমার মাঠে থাকুক না কেন তুমি রবিউল ই আমার সব.........।।

রেজা ভাই বলেছেন," সব ঠিক হয়ে যাবে"


রেজা ভাই বলেছেন," সব ঠিক হয়ে যাবে"।আমরা বিশ্বাস করেছি নির্দ্বিধায়। রেজা ভাই বলেছেন,নাজমুল ভাই,জসিম ভাই,নিরু ভাইদের জরুরী মিটিং করতে;আমরা বিশ্বাস করেছি,এইবার বোধহয় সব ঠিক হবে। সরকারের মতো আশার বানী শুনে এসেছি বারবার। বিশ্বাস ও করেছি। আমরা আর আশার বানী শুনতে যাই না।এই পেইজে মেজাজ খারাপ করতে সারাদিন পড়ে থাকিনা। দুইদিন পরপর নতুন নতুন খোঁচাখুঁচি দেখি।এতোগুলো সাধারণ csm বাসীর আত্মার খোরাকের এই পেইজ নিয়ে ছিনিমিনি খেলার বা পলিটিক্স করার অধিকার কারো নাই।রেজা ভাই,জসিম ভাই,কমু ভাই,নাজমুল ভাই,মাসুক ভাই,নিরু ভাই,লিটন ভাই, আতিক ভাই ও সব্বাই....এই পেইজের সফলতার জন্য আপনাদের সাধুবাদ দিতে যেমন কার্পণ্য করিনি, আপনাদের indecision এর জন্য এই পেইজের ক্ষতির জন্যও আপনাদের দোষারোপ করতে কার্পণ্য করবো না। অনেক অ-নে-ক বেশি বিশ্বাস করি আপনাদেরকে। চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করি যে,আপনারা অনেককিছু করতে পারেন।সেই অনেক বিশ্বাসের জন্যই আমরা আপনাদেরকে অনেক শ্রদ্ধা ও সম্মান করি। আমাদের সেই শ্রদ্ধা আর সম্মানের প্রতি দয়া করে নিজেদের ব্যার্থ করিয়েন না। এই পেইজের ভালোর জন্য যা কিছু করা দরকার,দয়া করে তা করুন। তা না হলে,কখনোই ক্ষমা করতে পারবো না আপনাদেরকে। কেউ পেইজ ছেড়ে চলে যাক,তা চাইনা মোটেও।কিন্তু,কেউ নিজেকে তার নিজস্ব ক্রিয়েটিভিটি দ্বারা "ছোটলোক, চামার, পলিটেশিয়ান" প্রমান করলে তাকে ঘাড় ধরে বের করে দিতে কার্পণ্য করবেন না। আল্লাহর দোহাই লাগে। আর এই পেইজে ঝামেলা দেখতে চাই না। It's already enough!!!!

কেনো আমরা উদার হতে পারছিনা


কেনো আমরা উদার হতে পারছিনা, কেনো এতো ইগো, কেনো এতো অহংকার, ২০৪৮ সাল আসতে আসতে তো মারাই যাবো, তবে কেনো এত বাড়াবাড়ি, এক বার কি মন খুলে সত্যিকার আন্তরিক ভাবে বলতে পারিনা ভাই আপা আমার ভুল হয়েছে আমাকে ক্ষমা করুন, বিনয় মানুষ কে ছোট করেনা, বিনয় মানুষ কে মহৎ করে, এটা আমরা বারবার ভুলে যাই। কলোনি তে বাস্তবে সিনিয়র জুনিয়ার যে ভালো সম্পর্ক ছিলো এটা কেনো এখন আলগা হয়ে যাচ্ছে। লিটন টিংকু তোরা ঢাকা আয়, ঢাকায় তোদের সব দ্বায়িত্ব আমার, তারপরেও এই অচলাবস্থা ভাংগতে হবে।
আর ভালো লাগছেনা।

আপনাকে বড় বলে, বড় সেই হয়


আপনাকে বড় বলে, বড় সেই হয়
লোকে যারে বড় বলে বড় সেই নয়।
বড় হওয়া সংসারেতে সহজ ব্যাপার
সংসারে সে বড় হয় ছোট গুন যার।
গুনেতে হইলে ছোট বড় বলে সবে
ছোট যদি হতে চাও, বড় হও তবে।
.....................................................
পারিব এ কথাটি বলিও না আর,
এক বার পারিলে পারতে হবে বার বার।
দশ জনে পারে যাহা,
তুমি একা কিভাবে পারিবে তাহা?
পারিব বলে মুখে দিয়ো না হাসি,
সবার চাপে প্রান যাবে টাসি।
চালাক চতুর যারা
সব কিছু পারে না তারা,
তোমায় তো দেখি নাক তাদের আকার
তবে কেন পারিব বল বার বার?
................................................
করিতে পারি যে কোন কাজ
নাহি ভয় নাহি লাজ
সংশয়ে সংকল্প নাহি টলে,
পাছে লোকে আবার কি বলে?
আড়ালে আড়ালে থাকি না
নীরবে আপনা ঢাকি না।
পশ্চাদে চরণ নাহি চলে
পাছে লোকে আবার কি বলে?

২০৩৫সাল


২০৩৫সাল।ছোট একটা গ্রাম, ছোট একটি নদী বয়ে চলছে, পাশেই টালির ছাদের কয়েকটি ঘর, আর আশে পাশে সরিষা ক্ষেত। একটু সামনেই টিনের লম্বা একটি ঘর, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন আর পরিপাটি। সেখানে সকালে চলে গরিব ছিন্নমুল শিশু দের শিক্ষা কার্য্যক্রম আর সন্ধ্যায় বয়স্ক শিক্ষা। দু জন অবসরপ্রাপ্ত পৌঢ় এই কার্য্যক্রমের সাথে জড়িত। তারা থাকেন সেই টালি দেওয়া বাড়িতে, খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে নামাজ আর কোরআন তেলাওয়াত করে সোজা চলে যান শিশু দের শিক্ষা দানে সেখান থেকে মাঠে, চাষাবাদ কাজ তদারকি করে বাড়িতে ফিরে গোসল করে জোহর নামাজ,দুপুরে খাওয়া দাওয়া তারপর বিশ্রাম, বিকেলে আসর নামাজ শেষে গ্রামের বাচ্চাদের সাথে ফুটবল ক্রিকেট নিয়ে মেতে উঠা, মাগরিবের নামাজ শেষে বয়স্ক শিক্ষা নিয়ে ব্যস্ত থাকা, এশার নামাজ শেষ করে একটু হাটাহাটি আর মানুষের কল্যান নিয়ে আলাপ আলোচনা এই দুই পৌঢ়ের। এভাবেই খুব সুন্দর ভাবে চলছিল এই দুই ব্যাক্তির জীবন। সব কিছুরই শেষ আছে, ২০৪৮ সালে এক সোনা রাংগা দিনে সাত দিনের মধ্যে এই দুই শিক্ষানুরাগী বৃদ্ধের মৃত্যু।
কিন্তু এখানেই শেষ নয়, এই দুই বৃদ্ধের আজীবন লালিত স্বপ্ন টেনে নিতে লাগলো তাদের পরবর্তী প্রজন্ম।

Babu Csm Club ঠিক আছে???

আমার সম্মানিত বড়/ছোট ভাই ও বোনেরা


আমার সম্মানিত বড়/ছোট ভাই ও বোনেরাঃ এইসব আর ভাল লাগছে না। অনেক হইছে আর না, আমরা এই পেজ এ আসি একটু শান্তির জন্য, একটু সৃতিচারন এর জন্য। এটা আমাদের ভালবাসার পেজ, এটা আমাদের আবেগের পেজ, সবার কাছে আকুল আবেদন আমাদের একটু শান্তিতে থাকতে দেন। নাজমুল ভাই বলেছে ছোটরা চুপ থাকবে, ছোটরা কোন কথা বলবে না তাই চুপ আছি কিন্তু শান্তি পাচ্ছি না, শুধু দেখছি আর

আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া করছি " হে আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে হেদায়াত দাও, আমাদেরকে শান্তি দাও, আমাদের সবাইকে আবার এক করে দাও,আমাদের এই পরীক্ষায় পাস করিয়ে দাও"

এই পোস্ট টি আমার ব্যাক্তিগত মতামত, এডমিন হিসেবে নয়


এই পেজ টির কোন বাণিজ্যিক ভিত্তি নেই, নেই কোন সাংগঠনিক কাঠামো,নেই নেতৃত্ব, কিন্তু তারপরেও সুশৃঙ্খল ভাবে চলছিলো এবং সুন্দর একটি গ্রান্ড আড্ডা ও হয়েছে। এর পরে জানিনা কি হলো, একটা এলোমেলো অবস্থা। তাহলে কি গ্রান্ড আয়োজন করাটাই ভুল ছিলো?

এই পেজ টি সম্পুর্ন আবেগের তৈরি, সবার আবেগ আর মানবতা প্রেমী কিছু মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রম আর ভালোবাসায় এই পেজ।

এখানে ব্যবসায়িক কোন চিন্তা ভাবনা নেই বরং নিজের পকেটের পয়সা খরচ করে এখানে চলতে হয়। আর এ পেজে টিকে থাকতে হলে লাগে কিছু ক্রিয়েটিভিটি। এখানে ডিপ্লোম্যাসি করে উঠা যায়না। কেউ যদি উদার ভাবে মানুষ কে আপন করে অনেকের প্রিয় হয়ে যায় সেটা তার কৃতিত্ব, কিন্তু আমার কোন ডিসক্রেডিট নয়, আমার জন্য হতাশারও নয়,অতএব কে কত প্রিয় এটা নিয়ে আমার মাথা না ঘামালেও চলবে। আমি কোন ইলেকশনেও দাড়াবো না। সুতরাং কেউ কি আমার প্রতিদ্বন্দ্বী কিনা এটা নিয়ে ফালতু চিন্তা করাটাও বোকামি। যার যার সৃষ্টিশীলতা দিয়েই চলতে হবে। কোথাও আমার নাম উল্লেখ করা হয়েছে কিনা এটাও আমি কখনো কেয়ার করিনা, আমি কি করছি তা আমি জানি, আমার নাম দরকার নেই। এই পেজ তৈরির ইতিহাস সবাই জানে। তাই ঐ ইতিহাসে যাবোনা। তবে যারা মনে করেন এ ধরনের একটি পেজ আপনা আপনি হয়ে গেছে , তাদের বলব আসুন আমরা আপাতত কিছু দিনের জন্য এই পেজটির কার্য্যক্রম স্থগিত করে, নতুন একটি পেজ খুলি, দেখি চালাতে পারি কিনা।

প্রাইভেসি এবং সেই সময়


কলোনি তে যখন ছিলাম আমাদের টিভি টা প্রায় নষ্ট হয়ে যেত।ভরসা ছিল পাশের বাসার Rehana Alam রুবি আপা কিংবা Jerin Ripa রিপা আপা দের বাসা।তখন ত এত চ্যানেল বা প্যাকেজ নাটক ছিল না।হয়ত মঙ্গল বারে ধারাবাহিক বহুব্রীহি বা কোথাও কেউ নেই, বুধবার এ ম্যাকগাইভার এবং বৃহস্পতিবার এ এ সপ্তাহের নাটক দেখতে যাওয়া।সাড়ে আট টা বাজে চলে যেতাম উনাদের বাসায়।উনারা কিছু বলতেন না,যেন আমাদেরই টিভি আমরা দেখতে আসছি।দরজা খোলা থাকত সবসময়। বিরক্ত হতে দেখিনি কোনদিন। রুবি আপাদের বাসায় শুক্রবারে সকালে, "Fairy Tale" নামে একটা রুপকথার গল্প দেখতাম।