Wednesday, March 9, 2016

স্বপ্ন ভঙ্গ এবং স্বার্থপর দৈত্য


সুজনের পরিসংখ্যান দেখে যখন আস্তে আস্তে গ্রুপে লিখার সং্খ্যা বাড়িয়ে দিচ্ছিলাম তখন এরকম অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে ভাবিনি।ছোটবেলায় একটা গল্প পড়ছিলাম যে ছোট কিছু ছেলেমেয়ে একটা বাগানে খেলতে আসত।সেখানে তারা অনেক আনন্দে সময় কাটাত।কিন্তু বাগান ছিল এক দৈত্যএর।তাই সে দেয়াল তুলে দিয়ে বাগানের চারপাশে শিশুদের খেলাতে বাধা দেয়।

আমরা যারা কলোনি ছেড়ে অনেকদিন আগে চলে এসেছি,তারা এই পেজে মনের কথা লিখে,আড্ডা দিয়ে সেই সব শিশুদের মতই আনন্দ পেতাম।কখনো ভাবিনি তাদের মত আমাদের এই আনন্দ বাড়ি তে বাধা আসবে।দৈত্যএর মত কেউ দেয়াল তুলে দিয়ে শোকের বাড়ি বানিয়ে দিবে।তারপরেও রুপকথার গল্প মনে হয় সবসময় সত্য হয় না।আমিও চাইনা সত্য হোক।খসে পড়ুক সেই দৈত্যএর দেয়াল।মেতে উঠুক আনন্দ বাড়ি

CSM গ্রুপের কেউ এই পোস্টটি গ্রুপে রি-পোস্ট করলে কৃতজ্ঞ থাকবো


২৯ জানুয়ারির গ্রান্ড আড্ডা উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরনিকা "ফেরা" এর খরচের হিসাব সময়ের অভাবে ও বিজ্ঞাপনের টাকা তখন পর্যন্ত অনাদায়ী থাকায় এর আগে দেয়া সম্ভব হয়নি। যেহেতু আমি পেজ ত্যাগ করেছি তাই হিসাবটা এখন দিয়ে ফেলাটা উচিত বলে আমি মনে করছি।

বিজ্ঞাপন বাবদ প্রাপ্তঃ ১০২৫০০ টাকা
ম্যগাজিন বাবদ সর্বসাকুল্যে খরচঃ ১১৫০০০ টাকা।
ঘাটতিঃ (১২৫০০) টাকা

যেহেতু বিজ্ঞাপনের টাকা সম্পুর্ন অগ্রিম পাওয়া যায়না তাই গত ১৯/০১/২০১৬ তারিখে রেজা ভাই এর কাছ থেকে ৩০০০০ টাকা ও ব্যক্তিগত উৎস থেকে থেকে ২০০০০ টাকা নেয়া হয়েছিলো। গত ১ মার্চ বিজ্ঞাপনের টাকা পাওয়ার পর ব্যক্তিগত সমুদয় ২০০০০ টাকা ও রেজা ভাইকে ১৭৫০০ টাকা ফেরত দেয়া হয়েছে। যেহেতু ম্যাগাজিন টিম আর্থিক ব্যাপারে অবহিত নয় তাই ঘাটতি ১২৫০০ টাকার উৎস সম্পর্কে কোন ব্যখ্যা দিতে পারছি না।

"প্লিজ এড়িয়ে যাবেন না"


আমার ধারনা আমার লেখা সবাই পড়ে না। আমার লেখা সবাই পড়বে তেমন আশাও করিনা। কিছু দিন আগে একজন লিখেছিল কেউ কেউ নাকি লেখক বুঝে কমেন্টস আর লাইক দেয়। সেটা আমি বিশ্বাস করিনা। আমি আমার কথাই বলি আমি কমেন্টস / লাইকের আশায় পোষ্ট দিই না। আমার লেখায় কমেন্টস / লাইক বেশি পড়ছে কিনা তা কখনো চিন্তাও করি নাই। আমার কাছে যেটা হাসির মজার তা আরেক জনের কাছে হাসির না হতে পারে। সেই রকম আমার কাছে যেটা দুঃখের সেটা আরেক জনের কাছে তা নাও হতে পারে। তাই এই সব চিন্তা না করে আমার যা মনে আসে তা আমি লিখি।

এই পেইজের ৬৩৫ জন মেম্বার। সবাইকি আমাকে চেনে? হয়তো চেনে আবার হয়তো না। আবার আমাকে চিনতে হবে তার কোন বাধ্যবাধকতা নাই। আর আমি কি সবাইরে চিনি? তাও হয়তো না। কারন যখন কলনিতে ছিলাম তখন ওরা ছোট ছিল এখন বড় হয়ে গেছে। নামও হয়তো ভুলে গেছি। তাই অর্ধেকের বেশি আমার friend list এ add করা নাই। তা নিয়ে আমার মাথাব্যথাও নাই। কিন্তু আমার লেখায় তারাই বেশী কমেন্টস করে / লাইক দেয়। 

নির্বোধ এক মানুষ আমি


নির্বোধ এক মানুষ আমি।।নিজের অবস্থানটা সব সময় ভূলে যাই বা গিয়েছিলাম।।কোথায় ছিলাম এবং কোথায় আছি দুটোই আমি ভূলে গিয়েছিলাম।।অনেকটা ""অল্প পানির মাছের মতো।।বেশি পানিতে পড়ে ছটফট করতে ছিলাম""হঠাৎ কয়েক জন পথ আগলে ধরলো।।বলে বসলো কি করছিস তুই।।তুই কি তোর অতীত ভূলে গিয়েছিস।।ছিলি একা।।ছন্ন ছাড়া।।আর এখন সংগী পেয়ে নিজের অতীত ভূলে গেলি।।যারা তোকে আশ্রয় দিয়ে বুকে টেনে নিয়েছে তাদেরই অপমান করছিস।।থমকে দাড়ালাম।।চিন্তা করলাম আমার দ্বারা পরিবার ধংস হচ্ছে নাতো।।বুঝতে পারলাম হচ্ছে।।তাই আজ নিজেকে সুধরে নিলাম।।আবার অতীত জীবনটাকে আকরে ধরলাম এবং সামনে চলতে শুরু করলাম।।

পেজের শুরু থেকে এই মুহূর্ত পর্যন্ত যাদের যাদের মনে কষ্ট দিয়েছি বা কষ্টের কারন ছিলাম তাঁদের সকলের কাছে সজোড়ে ক্ষমা চাচ্ছি।।

একটা ভাল উদ্যোগ - তারপর ভাঙ্গনের সুর আর কিছু প্রশ্ন


ছোট বেলায় পরীক্ষায় ভাব সম্প্রসারণ আসতো "স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন" এইটা আধা মুখস্ত, কিছু ঠোটস্থ আর বাকীটা টেনেটুনে, সাজিয়ে গুছিয়ে বিশাল বড় করে ভাবের সম্প্রসারণ করে ফেলতাম ঠিক আমাদের বিশাল বড় গ্রান্ড আড্ডার মতো। আসলে কি তাই?

যেকারনেই হোক আর যেভাবেই হোক, আর যারাই এই পেজটা ক্রিয়েট করেছে আর শুরু থেকে আজ এই মুহুর্ত পর্যন্ত যত মেম্বার আছে এই পেজে, আর যারাই রেগুলার এক্টিভ আর ইনএক্টিভ সবার কাছেই আমরা সবাই কৃতজ্ঞ। কারন এই পেজের কারনেই কিছু ভাল কাজের পাশাপাশি ২৯ জানুয়ারীতে একটা বিশাল আড্ডার আয়োজন করতে পেরেছিলাম। এই পেজের কারনেই আমরা সবাই আজ একসূত্রে গাঁথা। আড্ডাটা যত বড় বিশাল ছিল-যত মানুষের সমাগম হয়েছিল, প্রত্যেকেই যে পরিমান আনন্দ, হৈ-হুল্লোর মজা করেছি সারা জীবনেও হয়তো এমন আরেকটা আমরা কেউ পাব না। আড্ডাটা ছিল আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব, আমাদের অর্জন, আমাদের প্রায় ২৩/২৪ বছর আগে ফিরে যাওয়া। সবাইকে দেখতে পাওয়ার অকৃত্তিম আনন্দ।

তোমরা যদি pain না খাও, আরেক্তা মজার কাহিনি লিখতে চাই, বাবাকে নিয়ে


সবেমাত্র ইশকুল শেষ করে কলেজে ভর্তি হইছি। প্রথম যেদিন কলেজ যাব, আগের দিন রাতে বাবা একটা ৫০০ টাকার নোট দিয়ে বলল, "এটা মানিব্যাগের এক কোনায় এমনভাবে রাখবি যাতে চোখে না পড়ে, চোখে পড়লে খরচ হয়ে যাবে। এই টাকাটা শুধু মাত্র বিপদের সঙ্গী, যখন কোন বিপদে পড়বি তখনি শুধু টাকাটা ব্যাবহার করবি" আবার বাবা আরেকটা কথাও সবসময় বলতো আর বিশ্বাস করত, "রু মানে পরান যখন যেটা চাইবে পরানকে সেটা দিয়ে দিবি, নতুবা পরানের আফসোস থেকে যাবে, কারন মানুশের মরা-বাচার কোন বিশ্বাস নাই, আত্মা যেন অতৃপ্তি নিয়ে না মরে।"

তো পরতাম, সিটি কলেজে, দুপর বেলা কলেজ বাস আসতো দেড়টায় ঠিক মার্কেটের মোড়ে। ওখানটায় একটা নার্সারি ছিল যেখানে বসে আমরা গাড়ির অপেক্ষা করতাম, সবারি হয়তো মনে পরবে পাশেই ছিল হোটেল জামান, ঠিক দুপুরে যখন খিদায় পেট কি খাব? কি খাব? করতো, ওই সময় পাশের ওই বিরিয়ানির ঘ্রান কেমন লাগতো এটা বোধয় কমবেশি সবাই জানি।

গাহি সাম্যের গান


অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম পেইজে কিছু লিখবো। অফিসের কাজের চাপে দিনরাত বেসামাল থাকায় পেইজে খুব একটা রেগুলার হতে পারছিলাম না বেশ কিছুদিন ধরেই। ছোটখাটো কিছু কমেন্টস আর লাইক দিয়ে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখছিলাম। পরিসংখ্যানবিদ সুজনের মাসিক রিপোর্টের পর নিজেকে ফাঁকিবাজ ছাত্র মনে হচ্ছিলো।:p গতকাল থেকে কিছুটা অসুস্থ থাকায় আজ মেডিক্যাল লিভ নিয়ে রেস্ট করছি।তাই ভেবেছিলাম, আজ কিছু লিখবো।কিন্তু,পেইজে ঢুকেই দেখি সিরিয়ার যুদ্ধ(মইয়ু ভাইয়ের ভাষায়)চলছে CSM পেইজে। তাই তথাকথিত যুদ্ধ নিয়েই লিখছি।

পেইজে কিছু কিছু কমেন্টস পড়ে কয়েকটা প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন নির্বোধ আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। প্রশ্নগুলো হলঃ

১। ব্লগ এবং ব্লগার কি?
২। CSM Colony গ্রুপটি কি একটি ফেসবুকভিত্তিক বাণিজ্যিক ব্লগ; নাকি আত্মার মিলনস্থান?
৩। যারা CSM Colony গ্রুপে বিভিন্ন পোস্ট দেন, তারা কি ব্লগার?

আমার বাবাকে নিয়ে কিছু লিখতে খুব ইচ্ছে করছে আজ


আমার বাবাকে নিয়ে কিছু লিখতে খুব ইচ্ছে করছে আজ। যারা দেখেছেন সবাই জানেন কি পরিমান friendly ছিলেন উনি, কোনদিন শাসন করেন নাই, শুধু ভাল আর মন্দটা বোঝাতে চেয়েছেন। সাথে সাথে লিখিয়েছেন কোনটা গ্রহন আর কোনটা বর্জন করতে হবে আর কেন। কিশোর বয়সে যখন অন্য অভিবাবকরা ছেলেদের খারাপ সঙ্গ থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিতো, সেখানে বাবা আমাকে বলতো, খারাপের সাথেও মিশতে নাহলে বুজব কিভাবে কোনটা খারাপ, কেন খারাপ ইত্যাদি। আমার আরও মনে আছে অন্য বাবারা যখন ছেলেদের লাঠিম, মার্বেল কিংবা ঘুড়ি না উড়ানোর জন্য শাসন করত, বাবা আমার জন্য বক্সশির হাট থেকে uncommon সব colorful লাঠিম, কয়েক পাঙ্খি ঘুড়ি নিয়ে আসতো, তারপর উনি নিজেই ওগুলো উড়ানোর যাবতীয় বন্দোবস্ত করে দিতো, শুধু তাই নয়, রোদে ঘুড়ি উরালে গায়ের রঙ কালো হয়ে যাবে বলে বাবা আমাকে system করে দিতো কিভাবে ঘরে বসে ঘুড়ি উড়ানো যায়। কারন বাশা ছিল মাথের পাশেই। এমন কন আবদার নাই যেটা আমার বাবা পূরণ করে নাই।

ভাই ও বোনেরা শুরুতেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি কাইকে আঘাত করার জন্য বলছি না


ভাই ও বোনেরা শুরুতেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি কাইকে আঘাত করার জন্য বলছি না।

আমরা সবাই প্রতিটি ক্ষেত্রে বলছি আমরা সি.এস.এম এর পরিবার্। এ কেমন পরিবার? আমরাতো সবাই মিলেমিশে থাকতে চাই। পরিবারের ভিতরে যে হিংসা বিদ্দেশ শুরু হয়ে গেছে তার সমাধান দিবে কে? এই সমাধান আমাদের নিজেদের মাঝেই।

অবশ্যই আমাদের নিজেদের মন-মানষিকতাকে আরো উন্নত করা উচিত । ছোট বেলায় দেখতাম আমরা কারো সাথে ছোট খাটো বিষয় নিয়ে হিংসা, অহংকারের কমতি ছিল না। এখন তো আমরা সবাই বড় হয়ে গেছি, একটু কি পারি না বড় মনের অধিকারী হতে। 

তাহলে বোঝা যাচ্ছে আমরা যতই নিজেদেরকে কাপড় চোপড়ে পরিপাটি করলেও মনকে পরিপাটি করতে পারি নাই।
এত সুন্দর একটা গ্রুপ তা আজ হারিয়ে যাওয়ার পথে। আমরা তো ভালই ছিলাম।

বিনীত অনুরোধ


সর্বজন শ্রদ্ধেয়,
রেজা ভাই/নিরু মামা/ নাজমুল ভাই/মানিক ভাই/আতিক ভাই- গত দুদিন ধরে এই পেজে যা হচ্চে তাতে আমরা সাধারণ সদস্যরা(যারা আড্ডায় সক্রিয় ছিল না)যথেষ্ট বিব্রত।ঘটনার আদোপান্ত আমরা জানি না আর জানতে ও চাই না।আমরা csm এর সাধারণ সদস্যরা চাই,২৯ শে জানুয়ারী আমাদের মাঝে প্রতিবছর ফিরে আসুক।আপনারা এই পেজের কান্ডারী,আপনাদের সুচিন্তিত নির্দেশনায় আমাদের চলার পথের পাথেয়।আমরা csm কলেনীর বাসিন্দাদের একই ফ্যমেলীর মেম্বার হিসাবেই চিন্তা করতে চাই।এর জন্য প্রয়োজনীয় যা যা করার দরকার এই csm কলোনীর কান্ডারী হিসাবে,মোরব্বী হিসাবে আশা করি আপনারা করবেন।দু'একজনের জন্য এ মহৎ উদ্যোগ ভেস্তে যেতে পারে না।আশা করি শ্রদ্ধেয় সিনিয়র ভাইয়েরা বিষয়টি ভেবে দেখবেন।

কি হচেছ আজ কয়েকদিন এই পেইজে


কি হচেছ আজ কয়েকদিন এই পেইজে নতুন করে কেউ যদি জয়েন করে পেইজে তাহলে সে মনে করবে সিরিয়া বা ইরাকে ডুকছে, তাড়াতাড়ি পালাইতে চাইবে,কলোনীতে আবাহনী মোহামেডান খেলা হলে যে উত্তেজনা হতো,নবীন সংঘ এপ্রিল29 খেলা হলে যে উত্তজনা হতো সে উত্তেজনা বিরাজ করছে, টান টান উত্তেজনা সাময়িক কয়েক দিন থাকবে কলোনীতে,আবাহনী মোহামেডান খেলার সময় একদিন প্রাণের দোস্তের হাতে মাইরও খইছি,দুএকদিন দুই দোস্তের কোন মুখদেখা দেখি নেই, কলোনীতে বাস করে কারোমুখ কেহ না দেখে থাকা যায়না,তিনদিনের দিন দোস্ত নিজে এসে বাসা থেকে ডেকে নিল,এটা C S M কলোনী কলোনীতে বাস করে সবাই সব বিবেদ ভুলে একসাথে কাধে কাধ মিলিয়ে চলাফেরা করছি, এই পেজটা ও একটা কলোনী তাই আর কি বলবো আমরা আমরাই তো(((রাতে ঘুমানোর সময় মনে করছিলাম কাঁকড়া নিয়ে একটা গল্প বলবো কিন্তু সকালে পেজ খুলে আমার দোস্তের মেজাঝ দেইক্কা গল্পের প্লট ই গিলিয়া পেলছি)))

মেয়ের খুব শখ হইলো তার বান্ধবী কে আমাদের বিয়ের ভিডিও দেখাবে


মেয়ের খুব শখ হইলো তার বান্ধবী কে আমাদের বিয়ের ভিডিও দেখাবে।পাশের বাসা থেকে মেয়ের বান্ধবীকে ডেকে নিয়ে আসা হলো,বিয়ের ভিডিও চালু করে দিয়ে পাশের রুমে গেলাম।তারা দুইজন মিলে ভিডিও দেখতে থাকলো, হঠাৎ মেয়ের সেই কান্না ...তরিৎ গতিতে দৌড়ে মেয়ের কাছে গেলাম।গিয়ে যা শুনলাম......
...
...
...
মেয়ের বান্ধবীঃ আঙ্কেল আমি শুধু মানহা কে জিজ্ঞাসা করেছি "ভিডিও তে তুমি নাই কেনো!? বিয়েতে তোমাকে নিয়ে যায়নাই!!? অমনি সে কান্না করে দিলো।।
মেয়েঃ আমাকে তোমরা নিয়ে যাওনি কেনো!!?
আমিঃ উপায়ন্তুর না পেয়ে বলে বুঝালাম যে,সেইদিন সন্ধ্যার পরেই তুমি ঘুমিয়ে গিয়েছিলে,তাই তোমাকে স্টেজের পিছনে একটা খাট ছিলো,ঐটাতে তুমি ঘুমাচ্ছিলে।
পরে মনে মনে চিন্তা করে বের করলাম এই যে, বান্ধবীর কাছে এই রকম প্রশ্ন শুনে মেয়ের নিশ্চই খুব অপমান লেগেছে তাই সাথে সাথে তার বিশাল কান্না,আজকাল বাচ্চাদেরও অনেক অপমানবোধ,খেয়াল রাখবেন সবাই।
(আপনাদের এমন অভিজ্ঞতা থাকলে শেয়ার করুন)

পেজ জমেনা এই কথাটি বললে, এখানে যারা নিয়মিত লিখে বা আমারা যারা লেখাগুলি পড়ি, লাইক বা কমেন্ট করি, তাদের অপমান করা হবে


রাসেলের লেখা post গুলি মজার ছিলো। post গুলি ছিলো ভিন্ন সাধের। সবাই মিলে ভালো আড্ডা চলতো। নমিও csm টিভি চ্যানেল খুলে, আমাদের প্রচুর আনন্দ দিয়েছে। মইন খান সুন্দর সুন্দর গল্প কবিতা লিখে এই পেজটি জমিয়ে রেখেছিলো। এখন এই তিনজনের একজনও এই পেজে নাই। 

আমাদের এডমিনরা কি তাদের বের করে দিয়েছে!!?? তাহলে কেন চলে গেলো?? তার কোনো ব্যাখ্যাও দিয়ে যায়নি!! মইন খানের টা আমি জানি। কিন্তু সে আমার কথা না সুনেই চলে গেছে। আমার বিরুদ্ধে মইন খানের অভিযোগ আছে, সে, তার অভিযোগ টি এই পেজে post করেছে। 

রাসেল আর নমির ব্যাপারটা আমি বলতে পারবোনা।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss