Friday, June 17, 2016

সকল সমস্যার সমাধান নিন


সকল সমস্যার সমাধান নিন,
সিএসএম পেইজে আওয়াজ দিন।

আমাদের পেইজে মাশাল্লাহ সবই আছে। হুজুর (Mdnurul Kabir Niru), ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, কোকিল থুক্কু উকিল (Khurshed Alam Manik), ডিজিটাল ফেরিওলা (Atiq Csm), সংস্কৃতি কর্মী (Taskiatun Nur Tania), একপার্ট রাঁধুনি সহ নানান পেশার লোক। কেউ কোন সমস্যা পড়লে আওয়াজ দিয়েন। দেখবেন আপনি একটা না একটা সমাধান পেয়ে যাবেন।

আমার দোস্ত্ মামুন


আমার দোস্ত্ মামুন, এখন সে আমাদের তেমন একটা আড্ডাতে সময় দিতে পারে না। বেটা বাজাইছে হৃদয়ের বেমো। স্টীলার রা যেখানেই যাবে খাওয়া দাওয়া তো থাকবেই, আর খাওয়া দাওয়া মামুনকে স্ট্রংলি মেইনটেইন করতে হয়।

দোস্ত্ তুই সময় না দেয়াতে এখন আর তেমন একটা আড্ডাও হয়না আর হইলেও জমে না। আমরা কেমন যেন দুরে দুরে সরে গেছি। তুই অন্তত আড্ডাতে সময় দে প্রয়োজনে ভাবীরে বলে স্পেশালী তোর খাবার টিফিন বক্সে নিয়ে আসবি, তারপরও তুই আমাদের সাথে সময় দে। তুই না ডাকলেতো সবায় আসেনারে।

দোস্ত্ ভালো থাকবি, টেনশন করবি না একদম, আল্লাহ্ যাহা কিছু করেন ভালোর জন্য করেন। আমি তোরে দেখলে মনে সাহস পায় আর সামনে আগানোর মনোবল পায়।

আচ্ছা দু'শ টাকা দামের কোন শাড়ি পাওয়া যায়


আচ্ছা দু'শ টাকা দামের কোন শাড়ি পাওয়া যায়? আমার মনে হয় সম্ভব না তাহলে সে গত ঈদের পর কেন আমাকে বলল আমি তাকে একটা দু'শ টাকা দামের শাড়িও কিনে দিলাম না। এবার ভাবছি বলবো দু'শ টাকা দামের শাড়ি অনেক খুজেছি কিন্তু পাইনি... অনলাইনে খুজলাম ১২০০ টাকার কমে পেলাম না...ভাবছি ইন্সটলমেন্টে যদি দেয় তাহলে নেওয়া যেতে পারে...প্রতি মাসে দু'শ করে ছয় মাসে।।।।।

kind attn zahed tipu


শুনতে পাচ্ছি এবং একটা পোস্ট ও দেখলাম যে ইফতার পাটি করার বেপারে খুব ভাল উদ্যোগ, কিন্তু কথা হল তুমি যখন উদ্যোগ নিলে তা হলে বড় ভাই বোন ছোট ভাই বোন বন্ধু সবার সাতে বিষয় টা নিয়ে আলাপ করে করলে ভাল হবে,যেমন আমি এখনো কিছুই জানি না কি করচো তুমি বা তোমরা, এই কথা যেন কেউ বলতে না পারে ভাই।সবিনয়ে বলছি বেপার গুলা চিন্তা করে আগাও ভাই,সংগে ছিলাম, সংগে আছি,সংগে থাকবো।একান্ত বেক্তিগত ভাবে অনুরোধ করছি সবাই কে ফোন করে জিজ্ঞাসা কর।আর যে যার আশে পাশে আছে সে তার সাতে কথা বলে বলে দিলেই পারে।

আমার আমি (পর্ব- ২)


আমার আমি
-----------------
পর্ব- ২.
প্রিয়--- অধরা।
আমার ছাত্রজিবনে দু' মাস স্কুলে গিয়েছি কিনা সন্দেহ। তবে যেদিন থেকে তোমাকে ভালো লেগেছে সেদিন থেকে আর স্কুল কামাই করি নি,,।বন্ধের সময় খারাপ লাগে,তাই তোমাদের বাসা বরাবর দখিন দিকের নারকেল গাছের নিচে পাথরে বসে থাকতাম। বন্দুরা কেউ জানে না। তাই আমার মনে হয় তোমাকে আমার ভালো লাগা জানান দেয়া উচিত। তাই এ চিঠি। আমি বহুবার ইশারায় বুঝাতে চেয়েছি,,,,, তুমি- বুজনি।
ইতি,,,,
মানিক।।।।
চিঠি পড়ে অধরা বুঝলো এ চিঠি রক্ত দিয়ে লেখা।
তবে, ,,, কেনো,,,,?
প্রশ্ন করে অধরা।
অধরা রাগ হয়ে বলে,,,যে ভালবাসার জন্য নিজের শরিরের রক্ত ঝরায়, সে তো নিজকেই ভালো বাসে না। অন্যকে ভালোবাসবে কি ভাবে ?
তুই তো আমার ভালোবাসা পাবি না। আগে নিজকে ভালোবাসতে শিখ।
রাগে, ঘৃনায় নিজকে আড়াল করতে সামনে পা বাড়ায় অধরা।
অধরা হেটে চলে।
হাটতে হাটতে ব্যাবধান বাড়ে।
ধীরে ধীরে অধরা চলে যায় দৃস্টির বাইরে।
মানিক দাড়িয়ে থাকে একা।
একা।।।।।।।।।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss