Sunday, May 15, 2016

আমি এই পেইজ এর সব ভাই ও বোন দের বলছি


আমি এই পেইজ এর সব ভাই ও বোন দের বলছি এইটা কোন ঝগড়া বা রাগ না তোমরা যারা পেইজ এ আছো তারা তোমাদের মত লিখ,কমেন্টস কর,মজা কর কোন সমস্যা নাই,আমি টিঙ্কুর এই পোস্ট দেখে আমি সরাসরি রাসেল এর কাছ থেকে জানতে চাই, কেন বা কি কারনে রাসেল পেইজ এ নাই তাকে কি কেউ এই পেইজ থেকে বের করে দিয়েছে ,যদি এই প্রশ্নের উত্তর হা হয় তা হলে সে কে এবং কেন ব্যাখ্যা লিখ বা বল, আর যদি তা না হয় তা হলে তুমি কেন এই পেইজ থেকে বের হয়ে গেলে কি এমন কারন তা ব্যাখ্যা কর।আমি বেক্তিগত ভাবে তোমার সাথে অনেক কথা বলেছি বা বলি তুমি কোন সময় আমাকে কিছু বলনি আমি তোমাকে প্রথম প্রথম বলেছি কিরে তুই পেইজ এ লিখিস না কেন? তুমি বলেছিলে ভাই নতুন ব্যাংক নিজেকে একটু এডজাস্ট করাইনি তারপর কিন্তু এখন তুমি পেইজ এ নাই কেন এই কারন টা তুমি সরা সরি ব্যাখ্যা কর আমি অন্য কারো কাছ থেকে শুনে কিছু বিশাস করবো না।

বন্ধু জিয়াকে স্যালুট


আমার ধারনা মতে-পৃথিবীর সব ধর্মগ্রন্থেই-‘‘মানবতাকে” উচ্চ স্থানে রাখা হয়েছে। মনুষ্যত্বের হুস যার ভিতরে আছে সেই মানুষ। ছোট বেলায় পড়েছিলাম-‘‘মানুষকে সেবিছে যে জন, সে জন সেবিছে ঈশ্বর”। সিএসএম পেইজের সবাই এত বেশী আন্তরিক যে, মামুনের দুর্ঘটনার কথা নতুন করে কিছু বলার নেই। 

আমার মতে কোন কাজের ভাল-মন্দ সমালোচনা থাকবে, দোষ-গুন বিচার করা হবে তেমনি পশা-পাশি মূল্যায়নও থাকবে। নইলে ব্যক্তি ও সমাজ থেকে ভাল কাজের কোন ফল পাওয়া যাবে না-সমাজে ভাল মানুষ সৃষ্টি হবে না। তাই আমাদের গুণদর্শী হওয়া উচিৎ, দোষদর্শী নয়। ব্যক্তির কর্মগুন ও সৃষ্টিই ব্যক্তিকে বড় করে, মহৎ করে। দোষদর্শী হয়ে কখনও বড় হওয়া যায় না, মহৎ হওয়া যায় না।

ডাক্তার, হসপিটাল এসব ব্যাপারে আমি খুবই নার্ভাস প্রকৃতির মানুষ


ডাক্তার, হসপিটাল এসব ব্যাপারে আমি খুবই নার্ভাস প্রকৃতির মানুষ। এমন অবস্থা যে ফার্মেসী থেকে দু পাতা প্যারাসিটামল আনতে গেলেও আমার কাঁপুনি আসে। বিশেষ করে মামুনের ব্যাপার টির পর থেকে আমার এই নার্ভাসনেস আরো বেড়ে গেছে।

তারপরও অনেকে বলতে পারেন তারিক, মামুন এদের সময় হাসপাতালে আমি কিভাবে গিয়েছি এতো, তখন কি নার্ভাসনেস কাজ করে নাই? আসলে সেখানে গেলে আমার স্টিলার ভাই বোন দের পাওয়া যেত, একটা কলোনির আমেজ পেতাম, ছিল কলোনির ফ্লেভার। সেই আমেজ আর ফ্লেভারের কাছে নার্ভাসননেস আর আসতে পারতোনা।

আজ সকালে শরীর টা খারাপ ছিল, এতোটাই খারাপ যে অফিস যাওয়া বাদ দিয়ে বাসার কাছের এক ক্লিনিকের ইমার্জেন্সি তে চলে যাই। তবে ডাক্তার বলেছেন ভয়ের কিছ নেই। অফিসে আর যাইনি বাসায় বিশ্রামে আছি।