ডাক্তার, হসপিটাল এসব ব্যাপারে আমি খুবই নার্ভাস প্রকৃতির মানুষ। এমন অবস্থা যে ফার্মেসী থেকে দু পাতা প্যারাসিটামল আনতে গেলেও আমার কাঁপুনি আসে। বিশেষ করে মামুনের ব্যাপার টির পর থেকে আমার এই নার্ভাসনেস আরো বেড়ে গেছে।
তারপরও অনেকে বলতে পারেন তারিক, মামুন এদের সময় হাসপাতালে আমি কিভাবে গিয়েছি এতো, তখন কি নার্ভাসনেস কাজ করে নাই? আসলে সেখানে গেলে আমার স্টিলার ভাই বোন দের পাওয়া যেত, একটা কলোনির আমেজ পেতাম, ছিল কলোনির ফ্লেভার। সেই আমেজ আর ফ্লেভারের কাছে নার্ভাসননেস আর আসতে পারতোনা।
আজ সকালে শরীর টা খারাপ ছিল, এতোটাই খারাপ যে অফিস যাওয়া বাদ দিয়ে বাসার কাছের এক ক্লিনিকের ইমার্জেন্সি তে চলে যাই। তবে ডাক্তার বলেছেন ভয়ের কিছ নেই। অফিসে আর যাইনি বাসায় বিশ্রামে আছি।
একটু আগে ফেসবুক খুলে দেখি Al Amin Billah Shujon আমার লেখালেখির একটা পরিসংখ্যান দিলো, তাতে দেখা যাচ্ছে আমি ২০০ লেখা পার করেছি। ধন্যবাদ সুজন। এই পেজে লেখা ও লেখক বৃদ্ধির পিছনে তোর বিশাল এক অবদান আছে।
আমি সবার কাছে আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞ। সবার এমন উৎসাহ আর ভালোবাসা না পেলে হয়ত দু লাইনের বেশি কখনোই লিখতে পারতাম না। এই লেখালেখিতেই আমি আমার কলোনি টা আমার চোখের সামনে সবসময় দেখতে পাই।
No comments:
Post a Comment