Tuesday, March 1, 2016

মহাপুরুষ


csm colony page এর যখন আবির্ভাব তখন থেকেই রিপন ভাইকে নিয়ে কিছু লিখব লিখব করেও আমার লিখা হয়ে উঠেনি। উঠেনি বললে ভুল হবে একটু সময়ের অপেক্ষায় ছিলাম এবং সেই সময়টা পেলাম আর অমনি লিখতে শুরু করলাম। তবে আমি রিপন ভাইয়ের মত রস কস দিয়ে বা গুছিয়ে লিখতে পারিনা।

যদি ভুল হয় দয়া করে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।
আমার দেখা সিএসএম কলোনীর সেরা মানুষ(রিপন ভাই)।আমি উনাকে সবসময়ই মহাপুরুষই বলি। এমনকি গ্র্যান্ড আড্ডাতে ভাবীকে(রিপন ভাইয়ের বউ) ও বলেছিলাম যে, ভাবী জীবনে অনেক বড় একজন মানুষ পেয়েছেন। কিন্তু ভাবী বলেছিলেন তুমি তোমার ভাইকে কতটুকু চেন!

ভাবীকে বলেছিলাম, উনাকে আমি আমার জ্ঞান বুদ্ধি হওয়ার আগে থেকেই চিনি আর জ্ঞান বুদ্ধি হওয়ার পর থেকেতো আরও ভাল করে চিনি।

বন্যা আপুকে সান্তনা দেওয়ার কোনো ভাষা আমার কাছে নেই


বন্যা আপুকে সান্তনা দেওয়ার কোনো ভাষা আমার কাছে নেই।তবে আমরা সবাই দোয়া করি চাচা জেন জাননাতবাসী হন আমিন।আমার আমমা মারা যান ৬ই February 2005,সে থেকে আমার বাবাই ছিল আমাদের সব।মায়ের মত সব খোজ খবর আমার বাবা আমাদের করতেন।আমাদের কোন ভাই বোনদের বিয়ে আমার মা দেখেজেতে পারেনী।আমার বিয়ের জন্য ছেলে আর তার মা দেখবে সেখানে আববাই আমাকে সাজাই গোছাই নিয়ে গেছে,কি করবে আমিই তো সবার বড়।সেখানে আমার বিয়েও হয়।সাথে আমার বড় ভাইয়েরা একদম আমার মায়ের আদর আর ভালবাসা দিয়ে আমাদের সব ভাইবোনদের রেখেছিল।

আমার বাবাই বাকী দুইবোন আর ভাইয়া বিয়ে দেন।কিনতু সবচাইতে দঃখজনক হল আমি কখনও কলপনাও করিনি আমার বাবা এতোতাড়ী আমাদের ছেড়ে চলেজাবে গত বছর ২৩শে ফেবরুয়ারী হঠাৎ করে আববা চলে জায়।মারা জাওয়ার একদিন আগে আমি বাসা থেকে আসছি।আমার এখনও মনে পড়ে যেদিন আমি চলে আসবো আমার দিকে খুব মায়া মায়া করে তাকিয়ে থেকে বলল তুমি চলে জাবে ঠিক আছে জাও।আমাকে আসতে হয়েছিল কারন আমার শশুর হাসপাতালে ছিল।এসব কথা বলছি কারন আমি আববার অনেক আদরের ছিলাম।আমি কলপুনাও করতে পারিনা আমার বাবা নেই।যা চাইতাম তাই এনে দিত।

ইন্টার স্কুলের সেমিফাইনাল খেলা


ইন্টার স্কুলের সেমিফাইনাল খেলা বেগমজান স্কুলের মাঠে।সিএসএম স্কুল বনাম নেভী স্কুল। সিএসএম-পক্ষে আমি.রানা .হানিফ,বিশ্বজিৎ..নজরুল.মিজান.পান্না.জাকির.আব্দু রউফ,শিপন.শামীম. সবার নাম মনে নেই।আমরা ১-০ গোলে জিতে ফাইনালে উঠি।পরে ফাইনালে বন্দর স্কুলকে ১-০গোলে হারিয়ে আমরা চ্যাম্পিয়ান হই।সিএসএম স্কুল বন্দর থানায় চ্যাম্পিয়ান হয়।খেলার পরে কলোনীতে টান্কী নিচে নাচানাচি রেজাভাই,জসিম ভাই.নিরু মামা,বড় শামীম ভাই.খোরশেদ াই.নাজমুল ভাই.শাহিন ভাই আরো অনেকে।নিরু মামা আমাকে কাধে তুলে নাচছিল।এইসব মুহুর্ত কখনো কি ভুলা যায়

৯৩ সাল আমি ইন্টারমিডিয়েট পরিক্ষা দিবো


৯৩ সাল আমি ইন্টারমিডিয়েট পরিক্ষা দিবো, কিন্তু উড়ু উড়ু ভাবের কারনে পরীক্ষায় ফেল করার সম্ভাবনাই বেশি। তাই পড়াশুনার খাতিরে আমাকে হালিশহরে মামার বাসায় নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে। বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ নেই, মন খারাপ হয়ে থাকে। মন প্রান সব কলোনি তে পড়ে থাকে, তাই নির্বাসন ভেংগে দু মাসের মাথায় এক রোজার দিনে কলোনিতে এসে পড়লাম। রাতে ঘুরতে বের হয়ে দেখি রাশেদ, দুলি, মনিরুল,লিটন, রতন এরা রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করুন শিরোনামে পোস্টার লাগাচ্ছে, সৌজন্যে 29 গ্রুপ(সারা দিন 29 খেলে রাতে রমজানের পবিত্রতার পোস্টার)। এভাবেই এই গ্রুপের যাত্রা শুরু। আসলে আমাদের বেশির ভাগ পোলাপানই 29 তাস খেলতো, তাই গ্রুপের নাম 29 গ্রুপ।

আমার আজকের আলোচনার বিষয় আমার সমসাময়িক বন্ধুদের নিয়ে


আল আমিন বিল্লাহ সুজন কি যুদ্ধ লাগিয়ে দিল আমাদের মধ্যে! আমি অবাক হই আমার ভাই বোনদের লেখার আশ্চর্য ক্ষমতা দেখে। আমার আজকের আলোচনার বিষয় আমার সমসাময়িক বন্ধুদের নিয়ে। আতিক এবং বন্যার কথা আমি বলবোনা, তারা হিসেবের বাইরে। মিনিটে মিনিটে পোষ্ট দেওয়ার ক্ষমতা ওরা রাখে। আর ছোটরাতো আরো প্রতিভাধর। আমাদের মধ্যে কিছুটা লেখনি ক্ষমতা আছে জসীম ভাই এবং মানিকের, কিন্তু তাদের নিয়ে আমি হতাশ। প্রথমদিকে শাহীনের লেখা থাকলেও ইদানীং দেখা যাচ্ছেনা। অবাক হই রেজা ভাইয়ের লেখনি দেখে, এই ভদ্রলোক যদি ছাত্রজীবনে এই মেধার কিছু ব্যয় করতো তাহলে আমি নিশ্চিত তার বর্তমান ক্যারিয়ার আরো উঁচুতে থাকতো। বলবো নিরুর কথা,একসাথে লেখাপড়া করেছি তার লেখাগুলুও অসাধারণ হচ্ছে। সবচেয়ে বেশী অবাক হচ্ছি রিপনের লেখায়, ভালোছেলে মানবিক গুণসম্পন্ন মানুষ হিসেবেই ওকে জানি কিন্তু তার অসাধারণ লিখা এবং ছন্দ মিলানো কবিতা আমাদের ভীষণভাবে আনন্দিত করছে। যাই হোক আমি চাই আমার এই অবাক হওয়া অব্যাহত থাকুক,তোমরা সবাই লিখতে থাকো। সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন।

গ্র্যান্ড আড্ডা, পর্ব- ০২


তখন আনুমানিক ৪টা, মাঠে গিয়ে দেখি শাহিন ভাই আর নিরু ভাই ছাড়া কেউ নেই। মনে মনে খুব রাগ হোল, সাথে মনটাও ভেঙ্গে গেল, কিরে এমন তো হওয়ার কথা না, অন্তত কিছু পোলা পাইন তো এখানে পাওয়ার কথা, পড়ে নিরু ভাইয়ের কাজ থেকে জানতে পারলাম সুজন, টিপু সহ অনেকে সারাদিন থেকে এইমাত্র বাসায় গেছে ফ্রেশ হয়ে আবার আস্তে, যেতে নাকি চাচ্ছিল না, শাহিন ভাই আর নিরু ভাই জোর করে পাঠাইছে। যাই হোক, আস্তে আস্তে জমতে শুরু করলো উথসব প্রাঙ্গন, ধীরে ধীরে কলোনির অনেক বড় ভাই, বোন, বন্ধু আস্তে লাগলো মাঠে, রাত ১০টার মধ্যে পুরো মাঠের সমাগম দেখে মনে হচ্ছিলো আমাদের প্রোগ্রাম বোধয় ইতিমধ্যে শুরুই হয়ে গেছে, এতটা সমাগম হবে আগে জানলে কিছু সাউন্ড রাতেই নিয়ে আসতাম, তখন হয়তো মজাটা নতুন মাত্রা পেত। 

"গালি"


"গালি" ১৯৯৩ সাল আমি তখন ঢাকায় বসবাস শুরু করতাছি,কিন্তু মন বসে না প্রতি মাসে একবার দুইবার চিটাগাং না গেলে পেটের ভাত হজম হতোনা,তো একবার ১মাসের উপর হয়ে গেলো চিটাগাং যেতে পারছিনা,মামার কাছে বিভিন্ন রকম টাল বাহানা করে ৩/৪দিনের জন্য চিটাগাং যাওয়ার পারমিশন নিলাম,যাওয়ার আগে যতারীতি ব্যাগ ভত্তি জিনিসে, এবার একটা বাহারী রঙের শট প্যানট ও নিলাম, আবশেষে চিটাগাং পৌছলাম রাত ৯টা কি, বাবা মার বকাও শুনলাম এতো ঘনো ঘনো কেন বাসায় আসি,খাওয়া দাওয়া পর একটু ধোয়া না টানলে তখন ভাত হজম হতোনা আর আমি যে আসছি সেটা জানান দিতে হবে না,শট প্যানট পড়ে কেডস ও পড়লাম চোখে একটা বাহারি চশমা আর গায়ে থেকে ভুর ভুর করে পারফিউম মাথায় একটা ক্যাপ পড়ে সোজা দুলির বাসায় জানালার পাশে গিয়ে দুলিকে তলব শুনি দুলি বাসায় নাই তখন সোজা ইউনুস এর দোকানে যাইয়া মরা রাশেদ কে পাইলাম কিছুটা সময় বকবক কইরা বেলাল ভাই এর সাথে দেখা হবে চাও পান করা হবে এই উদ্দেশে বাজারে গেলাম, বেলাল ভাই এর সাথে কথা বলে বেলাল ভাইয়ের দোকানে সামনে একটা হোটেল ছিল নাম মনে পড়ছে না সেখানে গিয়ে বসলাম, তিন জন চা পান করছি আর বকবক করছি,হোটেলের একটা পিচচী বয় আমার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকাইয়া আমার কথা বুঝার চেসটা করতাছে,আমার ডো একটা প্লবলেম আছে সেটা সবাই জানে,তে দুলি হঠাৎ পিচচীটারে ডেকে বলে এইডা বিদেশী বাংলা বুঝেনা তুই তারে গালি দিলে সে কিছু বুঝবোনা,আমার বেশবুষা তো আগেই বণনা দিয়াছি একটু পাংখা পাংখা ভাব তো আছে, তখন পিচচী করলোকি একটু দুরে গিয়া মন খুইল্লা আমারে গালি শুরু করলো আর সবাই তো হাসাহাসি আরম্ভ করে দিলো আমি আর বাদ যাবোকি আমি ও বোকার মতো হাসতাসি,,,

গত কাল মনিরুল তার এক পোস্টে লিখেছে যে, তার গ্রান্ড আড্ডার অংশ নেওয়ার সব খরচ আমি দিবো


গত কাল মনিরুল তার এক পোস্টে লিখেছে যে, তার গ্রান্ড আড্ডার অংশ নেওয়ার সব খরচ আমি দিবো। যদিও তেমন কোন খরচ আমার করতে হয়নি। শুধু তার কূপন টি আমি সংগ্রহ করেছিলাম। এ রকম আরো দশটি গ্রান্ড আড্ডার অংশ নেওয়ার খরচও যদি আমি মনিরুল কে দেই তাও তার ঋন শোধ হবেনা। গত ১লা জানুয়ারি পোস্ট করা আমার এই লেখাটি পড়লেই বুঝা যাবে।

এক বার আমাদের থার্টি ফার্স্ট নাইটের পিকনিকে অংশ নেওয়ার মত টাকা ( সম্ভবত ৬০ টাকা) আমি যোগাড় করতে পারছিলাম না, বিশেষ ঝামেলার কারনে বাসা থেকে এই টাকা খোজার সাহসও পাচ্ছিলাম না, অথচ এই পিকনিকের অন্যতম অর্গানাইজার আমি, তাই কাউকে আমি বলতেও পারছিলাম না, এদিকে ডিসেম্বর এর ৩০ তারিখ চলছে, পরদিনই পিকনিক। আমাদের Monirul Islam Monir তখন ঢাকায় ব্যবসা করে, সেও পিকনিকে অংশ নিতে চট্টগ্রাম এসেছে, আমার করুন দশা সে বুঝতে পারলো, এবং চুপিচুপি আমার পিকনিকের চাঁদা টা সে দিয়ে দিয়েছিলো। আমি সে টাকা টা এখনো ফেরত দেইনি, দিলেও মনিরুল কখনো নিতোনা। আমি এখন যতই দামী দামী প্রোগ্রামে অংশ নেইনা কেনো সেদিনের সে ৬০ টাকার পিকনিকের সাথে কোন কিছুর তুলনা হয়না।

২৯ ফেব্রুয়ারি। আড্ডার একমাস পূর্তি হলো।


২৯ ফেব্রুয়ারি। আড্ডার একমাস পূর্তি হলো।এ উপলক্ষে কমবেশি সবাই কিছু না কিছু পোস্ট করায় ক'দিন ধরেই ভাবছিলাম, আড্ডা নিয়ে কিছু লিখবো। কাজের ব্যস্ততা আর কিছুটা আলসেমীর জন্য আর লিখা হয়ে উঠেনি। আজ ভেবেছিলাম,আড্ডা নিয়ে কিছু একটা লিখবোই। Unfortunately, আড্ডা নিয়ে স্মৃতিচারণমূলক বা মজার কিছু লিখার মতো অবস্থা এখন না।

আমার ঢাকায় আসার খবর শুনে গত বৃহস্পতিবার আমার মেঝ আম্মু ইনান (@Chand Sultana বুবুর মেঝ মেয়ে) পেইজে একটা পোস্টে লিখে যে,আমার ঢাকায় আসার কথা শুনে নাকি ওর "ঈদ ঈদ" লাগছে। Priceless এই feelings এর প্রতিদান দেওয়ার যোগ্যতা আমার নেই। এত্তোগুলো ভালোলাগা নিয়ে ঢাকায় গেলাম। ভোরে পৌছানোর পর সকালে পাগলীটা ফোন দিয়ে ওর নানাভাইকে দেখতে ওদের বাসায় যেতে বল্লো। রেজা ভাইও নাকি যাবেন।তাই রেজা ভাইয়ের সাথে যাবো ভেবে রেজা ভাইকে ফোন দিয়ে জানতে পারলাম,উনার জ্বর। তাই শুক্রবার আর যাওয়া হলো না এরমাঝে অন্য এক কাজে ফেঁসে যাওয়ায়।পরে শুনি,আপেল নাসেররা নাকি গিয়েছিলো আর চাচা অনেক্ষন ওদের সাথে কথা বলেছেন।

জন্মিলে মরিতে হইবে এই সত্য সবাই জানে


জন্মিলে মরিতে হইবে এই সত্য সবাই জানে।তারপরও মৃত্যুকে স্বাভাবিকভাবে কেউ মেনে নিতে পারে না।তারপরও মেনে নিতে হয়।এই মেনে নিতে কত ঝড়ের মুখোমুখি হতে হয় এক মাত্র ভুক্তভোগী পরিবারই জানে। কত ছাড় দিয়ে যে আবার স্বাভাবিক জীবনে ফেরত আসতে হয়, যার যায় সে ছাড়া কে বেশী জানে? বিপদে সাহস হারাতে নেই বিজ্ঞজনেরা বলে কিন্তু প্রিয়জন হারানোর বিপদে কি মানুষ সাহস ধরে রাখতে পারে? শেকড় উপড়ে যাওয়ার বিপদে কি মানুষ সাহস ধরে রাখতে পারে? সত্যি আমি জানিনা, তবে এইটুকু জানি সৃষ্টি করেছেন যিনি,জীবন দিয়েছেন যিনি, তিনিই আবার সব ঠিক করে দিবেন, তিনিই বাঁচিয়ে রাখবেন,তিনি আগামীদিনের পথ প্রদর্শন করবেন।চলুন আমরা সবাই প্রার্থনা করি আল্লাহ তাদের সবাইকে সহি সালামতে রাখুক।পাশাপাশি বলি চাচাকে আল্লাহ জান্নাতবাসী করুন।আমিন।

ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাইহি রাজিউন ।।


ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাইহি রাজিউন ।।
গত ২২শে ফেব্রুয়ারি শরমি এসেছিল আমার অফিসে। ব্যস্ততার জন্য খুব বেশী সময় দিতে পারিনি। শরমি বলছিল ওরও তাড়া আছে। বাবা অসুস্থ, তাকে ( প্রয়াত আজিজুল হক চাচা) নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
তখনো বুঝিনি সেই অসুস্থতার মাত্রা। চাচার সাথে আমার কখনো সরাসরি পরিচয় ছিল না,যতটুকু জেনেছি,শরমির কাছ থেকে গল্প আকারে।
সেই গল্পটা বুকে ধারন করার মত।
তার বিদেহী আত্মার প্রতি রইলো আমাদের অনেক অনেক শ্রদ্ধা । পরিবারে প্রতি সহমর্মিতা ।

আমি আসলে জানিনা কেউ চলে গেলে তার আপনজনদের কি বলতে হয়


আমি আসলে জানিনা কেউ চলে গেলে তার আপনজনদের কি বলতে হয় । এসব ব্যাপারে আমি নিজেকেই নিজে কখনো সান্তনা দিতে পারিনাই তাই অন্য কারো সাথেও তা করতে যাইনা ।

চলে যাওয়া ব্যাপারটা আমি ডিল করা এখনো শিখে উঠতে পারিনাই । ব্যাপারটা আমার জীবনে একটা ট্র্যাজেডি হয়ে গেছে ।

আব্বুর কাছে শুনেছি উমামার নানু কতটা ভাল মানুষ ছিলেন । আশা করবো উমামার নানু এই পৃথিবীর চেয়েও বেটার প্লেসে থাকবেন ।

May his soul rest in peace