Saturday, February 13, 2016

আজ ১২/০২ আমার প্রিয় ভাই/বন্দু/শিক্ষক রিপন ওরফে মদন ওরফে সারেগামা র ৪৮তম জন্ম দিন


আজ ১২/০২ আমার প্রিয় ভাই/বন্দু/শিক্ষক রিপন ওরফে মদন ওরফে সারেগামা র ৪৮তম জন্ম দিন। সে আমার ও ছোটবোনের বিজ্ঞান ও গনিতের শিক্ষক ছিল।তার বুঝানোর অভিনব উপায় সব সময় আমায় মুগ্ধ করত।তিনি বন্ধুদের মন্ জয় করতে সক্ষম হলেও জীবনযুদ্ধের এক পরাজিত সৈনিক।তার জীবনের শত দুঃখ কষ্ট ও অভাবের কথা কাউকে বুঝতে দিত না।ফলে সবাই ভাবতো রিপনের কোন দুঃখ নাই। সে হাসি মুখে শত দুঃখকে জয় করে নিতে পারে। সে বলত পুরুষের প্রেম নারীকে কাদায় আর নারীর ছলনা পুরুষকে করে খাটি। সেই খাটি মানুষটি ১৯৯১র জলোচ্ছাসে আমাকে ও আমার পরিবারকে যে সাহায্য করেছ তা ভুলার নয়। আজ তার জন্মদিন অনেক অনেক শুভকামনা।

পল্লী কবির-ব্যাপি ভ্যালেনটাইন ডে

- Ripon Akhtaruzzaman

পল্লী কবির-ব্যাপি ভ্যালেনটাইন ডে
ফেব্রুয়ারীর 14 তারিখ হঠাৎ সকাল বেলা
ভালবাসার সমস্ত ভুত পল্লী কবিকে মারে ঠেলা
ভুতের ঠেলায় ভালবাসার গান উঠে যেই গেয়ে
সিড়িঁর উপর কবি দেখেন----- সাহেবের বড় মেয়ে।
দেখেই কবি চমকে গেলেন, থমকে বলেন হায়
কিছু বলার এমন সুযোগ এই বুঝি যায় যায়!
ঠোঁট নরেনা পেটর ভিতর উঠে কথার ঝড়
কেমন আছো? বললেন কবি অনেক ঘামের পর।

পাপপু



পাপপু ভাই সি এস এমের এক। মেধাবী সিংহ, দীর্ঘ সাত বছর শারীিরক অক্ষ মতার যনত্রনার সাথে লড়াই করা এক সি এস এম ভাই, যার সাথে আজ আমার সাকখৃাত ১৭ বছর পর, কমু ভাইয়ের কথা (ওর সব কিছু মনে আছে) আজ আমাকে মুগ্ধ করে দিল , পপপু ভাই আমাকে দেখেই বললেন, আরে তোমাকে চিনব না?তুমি ঔ কাকার ছেলে। এক এক করে আমার বাবার সাথে উনা সমপর্ক, বাবার দৈনদিন ধর্মীয় কার্যকলাপ গুছিয়ে বললেন, উনার সাথে দেখা হওয়ার পর থেকেই আজ বাবার কথা বারবার মনে পরছে।

পাপপু ভাই কলোনির সব ভাই বোন দের কথা জানতে চাইলেন, সবাইকে জানাতে বলেছেন উনি আগের থেকে একটু ভাল আছেন। নাজমুল ভাই এর মাধ্যমে সবাই উনার খোঁজ খবর রাখেন, জামশেদ ভাই ও ভাবী উনার খোঁজ খবর করেন, আজও জামশেদ ভাই ভাবী দেখতে গিয়ে ছিলেন। পাপপু ভাই উনার সাথে তোলা ছবি পোসট করতে বলেছিলেন , কিনতু কারিগরি সমস্যার কারনে ছবি দিতে পারলাম না, এই জন্য দু:খিত, আজ আমার সাথে ছিল রেমন, জামশেদ ভাই ও ভাবী।

গ্রান্ড আড্ডা এবং আমার পোষ্টমটাম


আমার এ লেখাটা গ্রান্ড আড্ডা দুদিন পর লিখে ছিলাম। তখন কলোনীর পরিবেশ অন্য রকম হয়ে যাওয়ায় পোষ্ট করা থেকে বিরত ছিলাম। আবার স্বাভাবিক অবস্থ ফিরে এসেছে---তাই পোষ্ট করা:
______________________________________________________

গ্রান্ড আড্ডা এবং আমার পোষ্টমটাম
---------------------------------মঈন খান

ঈদ ঈদ আনন্দ নিয়ে রওয়ানা হলাম।আমার ছোট কন্যার আবার বাস জার্নিতে ভীষণ রকম এ্যলারর্জি। বাসে উঠাতো দূরের কথা বাসের কথা শুনলেই বমি বমি বলে চিৎকার শুরু করে।তাই বহু ঝক্কি ঝামেলা করে ট্রেনের ২টিকেট যোগার করেছিলাম। ট্রেনে উঠেই দেখি বন্যা তার পুরো টিম নিয়ে আমার দুসিট দখল করে বসে আছে।ওর মেয়েদের মামা মামা চিৎকারে তখন আমি সব যাত্রীদের চোখে পাক্কা মামু। আমার সাথে তারাও আমার ভাগনিদের দেখছে। কবে ট্রেন ভ্রমন করে ছিলাম মনে নেই। এবার জার্নিতে ট্রেনের স্থায়ী বাসিন্দা পেশাদার ভিক্ষক-ফেরিয়ালাদের সাথে নতুন উৎপাত ২ হিজরাকেও দেখলাম। ফেরিয়ালা ভিক্ষক তো ঠেকানো যায় কিন্তু হিজরা ঠেকাবেন কী দিয়ে!! সারাক্ষণ হা হা হি হি করে ২৮/০১/১৬ তারিখ চট্টগ্রাম নামলাম।সংক্ষেপে এই ছিল গ্রান্ড আড্ডার জার্নি।

আমি ভুলে যাই তুমি আমার নও (গল্প-১)


রিকশা তে তোমার হাতে হাতটা রাখতেই এক ঝাঁকি দিয়ে হাতটা সরিয়ে নিলে।কেনো হঠাৎ তোমার এই আচরণ, জানতে চাইনি।ঠিক দুই বছর আগে সেই দিনটি যেদিন আমার কাছে “না” শব্দটি শুনে পাগলের মত রিকশা করে চলে যাচ্ছিলে, তোমার উড়না জড়িয়ে যাচ্ছিলো রিকশার চাকায় , সেদিনও জানতে চাইনি তোমার কেনো এই আচরন।সবকিছু মন দিয়ে বুঝে নিয়েছিলাম।আজো বুঝে নিলাম তোমার হয়ত অন্য কেউকে ভালো লেগেছে কিংবা হঠাৎ তোমার উপলব্ধি আমাকে তুমি জেদ করে ভালোবেসেছিলে।

আজ ভালোবাসার দিন সবাইকে দেখে আমার কি তোমার কথা মনে করা উচিত!? না মনে পড়েনা, আরেহ আমরাতো এই দিনে একসাথে বেরই হতামনা,আমি থাকতাম অফিসের কাজে, আজো তাই।তোমাকে কি এই দিনে কখনো একটি গোলাপ দিয়েছিলাম,মনে তো পড়েনা!!আমি তোমাকে মিস করছিনা কেন!? তবে কি আমিও তোমায় ভালোবাসিনি!! হবে হয়ত।

শনিবার আমার অফিস খোলা থাকলেও আমি একটু রিল্যাক্স থাকি


শনিবার আমার অফিস খোলা থাকলেও আমি একটু রিল্যাক্স থাকি। কারন ব্যাংক, শিপিং লাইন, আমাদের কোরিয়া অফিস বন্ধ থাকে। কিন্তু আজকে সব কিছু বন্ধ থাকার পরও এত প্রেসারে ছিলাম তা বলার মত না। মনে হয় আমার চাকুরী জীবনে কোন শনিবারে এত টেনসনে বা প্রেসারে ছিলাম না। টেনসনে দুপরে লাঞ্চ পর্যন্ত ঠিক মত করতে পারি নাই। এখন রাত বাজে ৯.০০ টা তারপরও টেনসনে ক্ষিধাও লাগছে না। আজকের কাজ শেষ। টেনসন কিছুটা কমেছে। তবে আগামীকাল সন্ধ্যা আগ পর্যন্ত পুরোপুরি টেনসনে ফ্রি হতে পারবো না। তারপরেও কাজের ফাঁকে ফাঁকে সিএসএম পেইজে ঢুকেছি। কে কি পোষ্ট দিছে তা ভাল করে দেখি নাই। তবু লাইক দিয়ে গেছি। সারাফের মাকে নিয়ে একটা কমেন্টস লিখতে চেয়েছিলাম পরে কাজের চাপে তা ভুলে গেছি। সিএসএম পেইজে ঢুকা নেশার মতো হয়ে গেছে। কিছুক্ষণ পর পর না ঢুকলে মনে হয় কি যেন মিস করে ফেলছি। আড্ডার থিম সং মিউজিকটা রিংটোন হিসেবে রেখেছি যেন ফোন আসলে সিএসএম এর কথা মনে পড়ে। মনে হয় সহজে এই রিংটোন পরিবর্তন হবে না।

সংবিধিবদ্ধ করন সতক করন বিজ্ঞপ্তি::


অনেক দিন থেকে একটা বিষয়য় লজ্ঞনিয় যে আমাদের রেজার লিখায় প্রায় ওঠে আসে সরাফের মায়ের কথা। সরাফের মা এটা করছে ওটা করছে বাদরামি ইতরামি করছে। কিন্তু আমার মুটে ও সেরকম মনে হয় না। সকলেই কি ভাবছ? 
রেজা কি কিছুই করছে না সরাফের মার সাথে? সরাফের মার কি কন নাম নেই? জানা মতে আমাদের ভাবিজানের এই ধরনিতে আগমনের সময় উনার মা বাবা গরু ছাগল অথবা মুরগি জবাই করে সুন্দর একটা নাম দিয়েছেন। সেই নাম টা আমাদের রেজা কি কখনও কি সুন্দর করে সবার মাজে উপ্সতাপন করেছে? না তা কখনও করেনি।
এর সমাধান সরাফের মার সরব উপস্তিতিতে প্রমানিত হবে। কাজেই এই সুন্দর কাজ টি রেজা না করা পরজন্ত সমন জারি করা হল।
উকিল সাব
আমেরিকান হাই কমিটি।
কপি টু """জসিম রিপন নাজমুল নিরু জিয়া চাঁদ সুলতানা"

১২ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৬


১২ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৬, জরুরী কাজে হঠাৎ করে ঢাকা আসা লাগবে এবং রাতের মধ্যেই, তখন তত্তাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আওয়ামী লীগের আন্দোলন চলছিলো, তড়িঘড়ি করে বিকেলেই ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম কিন্ত অনেক রাতেও ঢাকা এসেও কাজ হলোনা, পরদিন ১৩ তারিখ সকালে কাজ শেষ করলাম, এবং এ িদনই আবার চিটাগাং ব্যাক করবো পরদিন অর্থাৎ ১৪ তারিখ থেকে আবার হরতাল। ঢাকার আত্মিয় স্বজন রা আমাকে এই আন্দোলনের মধ্যে চিট্াগাং যেতে দিতে চাইছেনা। বলছেন আরো দু এক দিন পর যেতে,কিন্ত আমাকে যে করেই হোক ১৩ তারিখের মধ্যে চট্টগ্রাম ফিরতেই হবে। অবশেষে তাদের সাত পাঁচ চৌদ্দ বুঝিয়ে অনেক ঝক্কি ঝামেলার মধ্যে দিয়ে অনেক রাতে ১৩ তারিখই চট্টগ্রাম পৌছেছি। 

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss