Sunday, April 3, 2016

আজকে বিকাল থেকে মনটা খারাপ


আজকে বিকাল থেকে মনটা খারাপ।আমার মা বাবা আর ভাইবোনদের কথা খুব মনে পড়ছে।তাইতো ভাইদের নিয়ে কিছু লিখলাম।বেশি আমমার কথা মনে পড়ছে। কারন আমার মন খারাপ হলে আমমা বুঝতো।আসলে মা আমার অনেক আপন ছিল আমমা চলে যাওয়ার পর সবচাইতে বেশি আপন ছিল আববা। আর সেই আববাও নেই।যখন লিখছে তখন খুব কাননা করছিলাম।কেমন দূভাগ্য আমাদের আববা আমমাকে কত তাড়াতাড়ি হারিয়ে ফেললাম।খুব মনে পড়ে উনাদের আদর আর ভালবাসা গুলা।একটু জর হলে বা বলি জদি খারাপ লাগে তাহলে ভাল রাখার কত চেষটা করতো।আর এখন হাজার খারাপ লাগলেও কোনো শবদ করা যায় না।আসলে মেয়েদের জীবনটা অনেক কষটের।হাজার করলেও কোনো নামই নাই।তবুও বলা হয় এটা হয় নাই ওটা হয় নাই।কি করবো বুঝি না এ শশুরের গুসটি গোলারে কি করলে যে শান্তি হবে একমাএ আললাহ রাববুল আলামিন জান ন।

জলে তাহার ছায়া


বাসায় অনেকগুলো মানুষ কিন্তু উনি সবার চেয়ে আলাদা। বোঝা যায় তার প্রতিদিনের জীবন যাপনে,যারা তাকে কাছ থেকে চেনে। নিজেকে সবার চেয়ে আলাদা করে তৈরি করতে চায় সে। স্কুলের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কাজে তার সরব উপস্থিতি, বন্ধুরা তাকে ভালবাসে দারুন আর তার স্বভাব সুলভ সহজাত হাসি দিয়ে যে কাউকে আপন করে নিতে পারে খুব সহজেই। 

রাস্তা দিয়ে হাত দুটো স্থির করে হেটে যেতেন, তাকিয়ে থাকতাম কিভাবে হাত না নেড়ে হাটেন তিনি।কিশোর বয়সে একবার মোহাবিষ্ট হয়েছিলেন একবার, বুঝতে পারেন নি সেটা মোহ নাকি প্রেম।কারন ১৫ বছরের আগে যা হয় তা মোহ আর ১৫ এর পরে প্রেম। সেই ক্ষত তাকে আহত করে। একসময় কলোনি ছেড়ে চলে যান।কিন্তু চির আপন মানুষ গুলো র জন্য টান রয়ে যায় চিরদিনের জন্য। 

সবাই কাউকে না কাউকে নিয়ে লিখছে মজা করে


সবাই কাউকে না কাউকে নিয়ে লিখছে মজা করে।আমার এ দুই ভাইকে তো সবাই চিনে বলতে গেলে।আমারর পাঁচ ভাই।আললাহর অশেষ রহমতে আর আববা আমমার দোয়ায় আমার ভাইয়েরা হলেন একেক জন অসাধারন।বড় ভাই আর মেজ ভাই এদুজন ভাইয়ের কথা বলে শেষ করা জাবেনা।আমার ভাইয়েরা সেই ২০০০ সাল থেকে কত না কষট করছে আমাদের সংসারের জন্য।এখনও পযন্ত আমাদের জন্য ওনাদের ভালবাসা এতটুকুও কমেনি।আমাদের তো বাবা মা বলতে কেউ নেই।কিনতু আমার বড় দুইভাই তা কখনও বুজতে দেয়নি।আমার বড় ভাই কিনতু পড়ালখায় অনেক ভাল ছিল।উনি খুব সৎতার সাথে জীবন ধারন করেন।মেজভাইও তাই।আমাদের সব ভাইবোদের পড়ালেখার ব্যাপারে উনারা খুব সচেতন ছিলেন।জার কারনে আমরা সবাই টিক ভাবে মানুষ হতে পেরেছি।যেদিন আমার এম. এ পরীক্ষার পাসের খবর ভাইয়া জানলো ভাইয়া অনেক.... অনেক খুশি হয়েছিল।আমার সব পরীক্ষারর সময় আমি বাপের বাড়িতে চলে জেতাম।আর ভাই ভাবীর বোনেরা আমাকে অনেক Help করেছে জা কখনও ভুলার নয়।আমার এ ভাইদের মত ভাই এত ভাল ভাই কোথাও আছে কিনা আমি জানিনা।যখনই বাপের বাড়িতে জাব সব পছনদের খাওয়া আর অন্য সব আমার ভাইয়েরা পূরন করে।ঠিক একজন বাবা মা জা করে তাই।আমার ভাবী টাও হয়েছে একদম মনের মত।খুব ভাল অনেক আদর করে আমাদের। আমার জীবনের প্রতিটি পরীক্ষায় ভাইয়া আমাকে নিয়ে গেছে পরীক্ষাসেনটারে।পরীক্ষা শেষ না হওয়া পযন্ত থাকতো।কত রোদের গরমে তারপরও ভাইয়া শুদু চাইতো আমরা জেন ভালভাবে পড়ালেখা করি একজন বাবার দায়িত্ব আমার ভাইয়েরা পালন করেছে আর এখনও করছে।অনেক কম বয়সে আমারভাইয়েরা আমাদের পরিবারের দায়িত্ব নিয়েছে।আমি আমার ভাইবোনদের খুব ভালবাসি।আপনারা সবাই আমার ভাইদের জন্য দোয়া করবেন জেন আমাদের পরিবারের এ বন্দন জেন সারাজীবন থাকে।

ফ্যাসফেসে গলার সুজন মামা


সুজন মামার সাথে পরিচয় গ্রুপেই।তখন থেকেই ইচ্ছামত দুস্টামি করি।মামা পুরাই আমার মত।দুস্টের শিরোমণি লংকার রাজা টাইপ। সুজন মামার ফ্যাস্ফ্যাসে গলার বিকট হাসি আমার খুবই পছন্দ।খুবই স্টাইলিশ সুজন মামা।বিয়ে থা করেনাই এখনো।অধীর অপেক্ষায় আছি।আড্ডায় গভীর রাতে আমাদের হোটেলে ড্রপ করেছিল গাড়ী দিয়ে।মামা আমাদের ট্রিটও দিয়েছে ঢাকায় এসে।আশা করি এবার ঢাকায় এসে পাস্তা খাওয়াবে।

সুজন মামা,মিস করি।গ্রুপে লেইখো প্লিজ।আর তোমাকে আমরা খুব পছন্দ করি। grin emoticon
তোমার সিএসএমের গানটা মামা- মন ছুয়ে যাওয়া।আসলেই। smile emoticon

আহসানুল তারিক (তারিক)


তারিক ৯৪ ব্যাচ,কলোনীতে থাকতে ভাল গোলকিপার ছিল,এবং ক্রিকেট খেলতো।ফাস্ট বোলিং করতো।মিঠু ভাইয়ের শিষ্য ছিল।

বাসা ছিল সি টাইপে, মাঠের সাথে।সব- সময় স্টাইল করে চলতে পছন্দ করতো।স্কুলে গিটার বাজিয়ে ভাল সুনাম অজর্ন করে ছিল ভাইটি।প্রায় সময় দেখতাম ঘারটা খালি ঘুরায়,মনে করেছিলাম মুদ্রা দোষ।কিন্তু না ভাই টির এইটাই তার স্পাইনাল কর্ড এর সমস্যা।যার কারণে ভাইটি এখন বিছানাতে।

রাত জেগে জেগে কমেন্ট করে সবার সাথে।
তার কারণে আমরা অনেকাংশে আজ আবার এক মহতি কাজে একএিত হতে পেরেছি।
সবাই ভাই টির জন্য দোয়া করবেন, যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসে।
কারন এই পেজে সকলে আমরা আমরাইতো।

সাজ্জাদ শাকিল


পরিচিতি:-
এখন বলছি এক সংগ্রামী বন্ধুর গল্প।।অনেকেই হয়তো চিনবেন না।।আমার বন্ধু।।শুধু বন্ধু বললে ভূল হবে।আমার ভালো বন্ধুদের মধ্যে একজন।।
নাম:-সাজ্জাদ শাকিল।।
পিতা:-নছরুল কবির।।
বোন:-একা(95-ব্যাচ)
ব্যাচ:-2000
বাসা:-এফ-3/21;
অত্যন্ত ভাল একটা ছেলে।।ভাল মনের একটা মানুষ।।যার ভেতরে কোন রাগ,,লোভ বা লালসা নেই।।অত্যন্ত মিসুক একটা ছেলে।।আছে কেবল চাপা কিছু কষ্ট আর অভিমান।।

ছোট বেলা থেকে ছিল অত্যন্ত লাজুক।।খেলাধুলার পাশাপাশি আড্ডাটা তার বেশি পছন্দের ছিল।।
অনেকটা বাবার মতোই হয়েছে।।আমি যতদূর দেখেছি এবং জানি,,ওর বাবাও ছিল একজন মাটির মানুষ।।আমাদের অত্যন্ত ভালবাসতেন।।

সবার প্রিয় নীরু মামা


রুনী মামা 
সবার প্রিয় নীরু মামা।

নীরু মামা হচ্ছেন এমন একজন মানুষ যিনি কথাই বলেন কবিতায়,ছন্দ মিলিয়ে।অবাক হই যে কেমনে সম্ভব।কারণ ছাড়াই আমাদের তিন বোনকে অনেক আদর করেন।আমার সাথে চলে তাঁর ছন্দ বিনিময়। আমার মন খারাপ হলে ইনবক্সে নক করে আমাকে হাসান নীরু মামা।দুষ্টামি করে ডাকেন মামাউ।মামার সাথে কথা বলেই নিংরেজী ভাষায় ডিগ্রী নিয়েছি। নীরু মামার শরীরের অবস্থা তেমন বেশী ভালো না।আল্লাহ্‌ যেন আমার এই অসম্ভব প্রিয় মামাকে দ্রুত সুস্থ করে তোলেন।

মামা,তুমি খুব ভালো।খুব খুব ভালো।

এই লেখাটি আমার টাইমলাইনে পোস্ট করেছিলাম, আগস্টের ১৪ /১৫ তারিখ ২০১৫ তে


এই লেখাটি আমার টাইমলাইনে পোস্ট করেছিলাম, আগস্টের ১৪ /১৫ তারিখ ২০১৫ তে। তখনো আমাদের পেজটি সৃষ্টি হয়নি। আজ Ziaul Hasan ভাইয়ের জন্য আবার পোস্ট করলাম

সকাল থেকে ঝুম বৃষ্টি, সি টাইপ মাঠে পাইন্যা ফুটবল খেলতে স্কুল কলেজ বাদ দিয়ে সিনিয়র জুনিয়র সব পোলাপাইন হাজির, এমন িক জীবনে কোনদিন ফুটবল টাচ করেনি সেই আনোয়ার ভাই ও কোথ্থেকে যেনো একটা একটা কালো হাফ প্যান্ট যোগাড় করে, তার উপর সাদা স্যান্ডো গেন্জি পড়ে মাঠে হাজির, উনাকে দেখে সবার উৎসাহ আরও বেড়ে গেল। কোন পক্ষ বিপক্ষ নেই সবাই উনাকেই ল্যাং মারতে লাগলো, এক একটি ল্যাং খায় আর উনি শূণ্যে ভাসতে থাকেন, তবে আনোয়ার ভাইকে দেখা যাচ্ছিলো না শুধু কালো হাফ প্যান্ট আর সাদা গেন্জি শূণ্যে ভাসতে দেখা যাচ্ছিলো। খেলা শেষে পুকুরে গোসল করে যে যার বাসায় চলে গেলাম, বাসায় ঢুকতেই বাপ মা আমারে হালকার উপর ঝাপসা প্যাদানী দিলো, খেলার আনন্দে আর একটু পর জানলায় বসব সে খুশীতে কিছু গায়ে মাখলাম না। ভাত খেয়ে পিছনের জানলার ধারে বসলাম বিশেষ উদ্দেশ্যে !!! 

ওহে পরবাসী


মাকসুদ চাচা চলে যাবার পর উনাদের বাসায় আসেন তারা।এক ভাই এক বোন।বাবা সিকিউরিটি অফিসার।সারাদিন বাইক নিয়ে কলোনি দাপিয়ে বেড়ান। কিছু অনিয়ম দেখলে বকাঝকা করেন। কলোনি র সিনিয়র ভাইয়েরা উনার উপর কিছুটা বিরক্ত, তটস্থ থাকতে হয়। কিন্তু ছেলেটা হয়েছে উল্টো। সবার সাথে মিলেমিশে থাকে, খেলাধুলা করে।কথাবার্তা য় তার বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায়। প্রায় অফ হোয়াইট শার্ট আর খাকি কালারের প্যান্ট পড়ত। চোখে মোটা ফ্রেমের পাওয়ারফুল চশমা। 

অনেকেই হয়ত চিনতে পেরেছেন, কার কথা বলছি।তাসকিন ভাই। তাসকিন ভাইয়ের নাম যখন প্রথম শুনি তখন অবাক হয়,এরকম নাম আগে শুনিনি বলে। মাঝেমাঝে দুপুরে বের হলে উনাদের বাসায় যেতাম,উনি ডাকতেন।ওনাদের বারান্দা ছিল ছোট খাট বোটানিক্যাল গার্ডেন। তাসকিন ভাই আমাকে বলতেন,কোন টা কি ক্যাকটাস বা ফুলের গাছ।তখনই উনার কথা বলার ধরন দেখে মুগ্ধ হতাম। 

ফ্যামিলিতে খেলাধুলার আবহ ছিলো সবসময়


ফ্যামিলিতে খেলাধুলার আবহ ছিলো সবসময়, ফূটবল বা ক্রিকেট যে কোন আন্তুর্জাতিক মানের খেলা হলে আমাদের বাসা মোটামুটি মিনি স্টেডিয়াম, আব্বার কলিগ রা সহ আশেপাশে র লোকজন সবাই আমাদের বাসায়, রাত জেগে খেলা দেখা হৈ হুল্লোর, ভুনাখিচুড়ি, ঝালমুড়ি ননস্টপ চলত।

আমার মামা ছিল ৮৫ থেকে ৯০ সাল পর্য্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের প্লেয়ার, উনি দীর্ঘ দিন ঢাকা আবাহনী ও ব্রাদার্স ক্লাবেও খেলেছেন। মামারা থাকতেন আগ্রাবাদ সিজিএস কলোনিতে, আমার শৈশব, কৈশোর জীবনের অনেক টা সময় কেটেছে এই মামাদের সংস্পর্শে। তাই খেলার প্রতি ছিল আমার দুর্নিবার আকর্ষন। তার উপর মামার ব্যাক্তিত্ব চালচলনও আমাকে টানতো, মামা ছিলেন রোমান্টিক পুরুষ, আগ্রাবাদ সিজিএস কলোনি র সবচেয়ে সুন্দরি মেয়েটিকে বিয়ে করেছিলেন সিনেমাটিক সস্টাইলে।তারপর থেকেই ভবিষ্যত জীবনে আমার ফুটবলার হওয়ার ইচ্ছে জাগে, সেটা একসময় ভেস্তে গেল কল্পনা কল্পনায়ই থেকে গেল, পরবর্তিতে জোড়েসোড়ে ক্রিকেট খেলার পরিকল্পনা ও খেলা শুরু করলাম, ভাবছি এই বুঝি বড় ক্রিকেট প্লেয়ার হয়ে যাচ্ছি, এখানে তথৈবচ। পরিকল্পনার পরি উড়ে গিয়ে কল্পনাই থেকে গেল। অবশেষে টিপিক্যাল মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তানের মত কোনমতে লেখাপড়া শেষ করে চাকুরী শুরু করলাম।
আমি এখন কাগজের ফেরিওয়ালা।

সজীব ৯৬ ব্যাচ


আমাদের রানা ভাইয়ের ভাই।আরো দুই ভাই আছে,সবুজ ও রাজীব।
থাকতো সি টাইপে,আতিক ভাই - পলাশ ভাইদের বিল্ডিং এ।
ছোট কালে বেশী একটা মিশা না হলে, দেখেছি শান্তশিষ্ট ভাই টি আমাদের। খুবই পরিশ্রমী। কোন কাজে না নেই।সাধ্যমত সব কাজ করার চেষ্টা করে।
আড্ডা তে ভাইটির দায়িত্ব ছিল কমু ভাই এর সাথে,আপ্যায়ন এ।তার এবং তার ভাই রাজীব এর যে পরিশ্রম করেছে,সে ব্যাপারে সব থেকে বেশী বলতে পারবে কমু ভাই।
আড্ডা আগের দিন রাতে সবাই কে খাওয়ার পর ভাই টি খেয়েছে,ওর গুনর্কীতন করে ওকে বিব্রত কর অবস্থায় ফেলতে চাই না।
পরিশেষ এ ভাই তুই সব সময় এরকম থাকিস।এখানে আমরা আমরাইতো।
সবাই ভাইটির জন্য দোয়া করবেন।যেন ও খুব তারাতারি জীবনসঙ্গী খুজেঁ পায়।

ছবির ভদ্রলোক একজন ষ্টীলার।।


পরিচিতি:-
ছবির ভদ্রলোক একজন ষ্টীলার।।
হয়তো চেনেন,,হয়তো চেনেননা।।তবুও পরিচয় জানাচ্ছি।।
নাম:-উদয়ন বড়ূয়া প্র:আবু।।
ব্যাচ:-95।।
বাসা:-F-7&C2।।

আমার বড় ভাইয়ার আর এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু।।খুবই পছন্দ করতেন ভাইয়াকে।।সেই মাধ্যমেই পরিচয়।।খুবই চঞ্চল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন।।খেলাধূলার প্রতি ছিল ওনার ধারুন নেশা।।ফুটবল বেশি পছন্দ করতেন।।দারুণ গোল কিপার ছিলেন।।হাসি-আনন্দ আর বন্ধু বান্ধব নিয়ে থাকতেন সারাক্ষণ।।কলোনিতে থাকাকালীন ওনার মা মারা গিয়েছিলেন।।বাবা ছিলেন খুব শান্ত স্বভাবের মানুষ।।কিন্তু আমার চিন্তা ছিল ওনি কেন এতো অশান্ত ছিলেন।।😜😜

জীবনে অনেক কষ্ট করেছেন।।লেখাপড়া শেষ করে পুলিশে যোগদান করেন।।বর্তমানে RAB-এ আছেন।।ওপরে যে ছবিটি ওটা ওনার পরিবার।।স্ত্রীও কিন্তু একই পথের পথিক।।মানে পুলিশে চাকুরি করেন।।মজার ঘটনা হল ওনার চাকরি নিয়ে কিন্তু দারুন এক কাহিনী আছে।।সেটা হলো ওনার যেদিন ইন্টারভিউ ছিল সেদিন ওনি ছিলেন কুমিল্লায়।।ফুটবল খেলায় ওনাকে হায়ার করে নেয়া হয়েছিল।।পরে কি করে চাকরি হলো সেটা আমার জানা নেই!!আমাদের বাসায় ওনি প্রায়ই আসতেন।।আমার বিছানাতেই ওনি ঘুমাতেন।।ওনেক ভালোবাসেন আমায়।।আমার দৃষ্টিতে ওনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন।।এখন আছেন কিনা জানি না😜😜(কারন!!জবটা পুলিশের))

সর্বোপরি উনার সাফল্য কামনা করি।।
ভাল থাকবেন আবু ভাই।।সকাল,,দুপুর,, সন্ধ্যায়।।

সত্যি ঘটনা


কিছু কথা বা জিনিষ আছে অনেক বুদ্দি মান মানুষ ও প্রয়োজনের সময় ভুলে যায় বা জানেন না,যাক আজ থেকে দু দিন আগে যে কোন এক দরকারে দুই বন্ধু রওয়ানা দিলাম কাটগর,অনেক অনেক দিন পর দুই বন্ধুর এক সাতে যাওয়া মোটর সাইকেল নিয়ে যাচ্ছি,কিন্তু বন্ধু আমাকে আগে ই বলেছে যে বাইক ঠিক মত সার্ভিস দিচ্ছে না, আমি বললাম চল দেখা যাক,আমি মনে করেছি এমনিতে অসুবিদা মনে করছে তাই আমার আটটি ফরট্টি বাইক নিলাম না, কিন্তু এই বাইক চালাতে আমার বন্ধুর খুব কস্ট হচ্ছিল, তারপর ও যাবে কারন ও কথা দিয়েছে আরো অন্নরা যাবার কথা ছিল কিন্তু তাদের অসুবিদার কারনে যেতে পারেনি,তা আমি জানলাম অনেক পরে আগে জানলে আমি কোন দিন আমার বন্ধু কে যেতে দিতাম না আমি ও যেতাম না, কিন্তু বন্ধু আমার দেখা সি এস এম এর ১০০ তে ১০০ পাওয়া ১টি ই ছেলে আমার দেখা মতে বাকিদের কথা বলতে পারবো না, তাই আমি বন্ধুর কথা রাখলাম ,বাইক চালাতে সামান্য গুটি নাটী বেপার গুলা জানা থাকতে হয় কিন্তু দুর্ভাগ্য আমার এই বন্ধুর এই জাগায় কমতি আছে তাই বন্ধু কে বল লাম কিছু জেনে রাখিস আশা করি আমার বন্ধুর আর এমন করে বাইক চালাতে হবে না।ঘটনা টা ঠিক মত গুচিয়ে লিখতে পারিনি আমার মনে হচ্ছে তারপর ও যা লিখলাম তা বুজি নিস, নিবি, নিয়েন।আমার অনেক কস্ট হল লিখতে।
আমার আর এক বন্ধু বলছিল কোন পোস্ট লিখে যদি বেক্তি বিশেষ কে মানে কম সংখক মানুষ কে টেগ করে তা হলে সে ওই পোস্ট লাইক বা অন্য কিছু করে না তাই বন্ধু কে তোকে কী দিল না দিল না ওইটার দরকার নাই, তোর নাম,দাম তুই জানোস, আর কী চাস যেমন আমি দেক বন্ধু...............এক টু কম না বেশি কোন টা হল।
++++++++++++++++++++++পড়লে ভাল না পড়লে আরো ভালোর ভাল

"ছোটবেলার খেলার সাথী "


Shazi Khan যুথী, Ahmed Nazim, Bgm Khadiza ফেন্সি আমরা একি বিল্ডিংয়ে থাকতাম। যুথী হচ্ছে আমাদের শাহিন ভাই ও বিথী আপুর ছোট বোন। আর নাজিম হচ্ছে আমাদের জসিম ভাই ও কমু ভাইয়ের ছোট ভাই। ফেন্সি হচ্ছে আমাদের পারভীন ও মানিক ভাইয়ের ছোট বোন। আমরা ছোট থেকেই একসাথে ছিলাম। আমাদের বিকেলের সময় গুলো ছিল খুব মজার। একসাথে গোল্লাছুট, সাতচারা, কুতকুত কতো রকমের খেলায়না খেলেছি। আমাদের বিল্ডিংয়ের পাশে ছোট একটা মাঠ ছিল। ই টাইপের মাঠ। সেই মাঠে আশে পাশের বিল্ডিংয়ে ছেলেমেয়েরা ও একসাথে খেলতাম। Suzan Hasnat, Rehana Munni মানিক ভাইয়ের বউ, মনু,Tafsi Fariha মুন্নি আপা, Shamima Bithi আপু, Munne Khodeza আপু, সুমি আপু (সুজনের বোন ) আরও অনেকেই সবাই একসাথে খেলতাম।শীতকাল এলেই বেডমিনটন খেলা। বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হলে পিকনিকের আয়োজন। অনেক মজার ছিল দিন গুলো। নাজিমকে সবাই ক্ষেপাতো আমাদের সাথে খেলতো বলে। কিন্তু খেলায় ওর দম ছিল ভালো। খুব সহজ সরল মনের ছেলে। সবার সাথে খুব মিশতে পারতো। যুথী, ফেন্সি, নাজিম তোদের অনেক মিস করি। অনেক ঝগড়া ও আনন্দের মধ্যে দিয়ে কখনযে ছোটবেলাটা কেটে গেছে টেরই পেলামনা। যে যেখানে আছিস সবাই ভালো থাকিস। সবার জন্য শুভ কামনা রইল!!!

এই পেজে সব কিছুই মজার জন্য ফান করার জন্য, তেলানো,পঁচানো সবই এর অংশ


এই পেজে সব কিছুই মজার জন্য ফান করার জন্য, তেলানো,পঁচানো সবই এর অংশ। যার সাথে আমার কলোনিতে নূন্যতম পরিচয় ছিলনা তারে যেমন তেলাই বা পঁচাই, আবার যার সাথে খুবই ভালো পরিচয় ছিল তারেও তেলাই বা পঁচাই। বাস্তবতার সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই, এগুলো সেন্স অফ হিউমারেরই একটা অংশ।

এ পেজের বাইরে সবারই একটা জগত আছে সেখানে সবার পরিবার,সমাজ,বিবেক, ধর্ম আছে, আমরা প্রত্যেকেই যার যার পরিবার, সমাজ,বিবেক ধর্মের প্রতি দায়বদ্ধ। আমরা এখানে মজা করতে গিয়ে তেলাতে গিয়ে,পঁচাতে গিয়ে বা একজন অপরজন এর সাথে আড্ডা দিতে গিয়ে এমন কিছু এখনো করিনাই বা করার পরিকল্পনাও মাথায়ও আনি নাই যে আমাদের উপরোক্ত দায়বদ্ধতা নষ্ট হয়। যা মজা করছি এটা পেজেই সীমাবদ্ধ রেখেছি, এখানে সবকিছুই প্রাকাশ্যে হচ্ছে,লুকোচুরি র বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। 

সুতরাং ভাই বোন বন্ধু গন আসুন, ঝাঁপাইয়া পড়ে, মজা করি, তেলাই, পঁচাই, আড্ডা দেই একেবারে বিরতিহীন সিটিং গেটলক।

আহম্মেদ নাজিম( নাজিম)


আমার মনে হয় নাজিমকে ওর ব্যাচ এবং বিল্ডিং এর সহ কয়েকটি বিল্ডিং এর মানুষ চিনত। ও আমাদের জসিম ভাই, কমু ভাই এর ছোট ভাই কিন্ত উচ্চতায় মনে হয় সিএসএম পেজের সব থেকে লম্বা হবে ভাই টি।
কলোনীতে ওকে দেকতাম সব সময় মেয়েদের সাথে খেলতে,বড় মাঠে আমার জানামতে খুব কমই আমি ওকে দেখেছি।খুব সহজ সরল।
ওর সাথে কারও মতের পাথর্ক্য হলে সাথে সাথে তাকে fb unfriend করে দেয়।
ভাই- বোনদের প্রতি ওর যথেষ্ট মায়া।
কিছুদিন হল বিয়ে করেছে।আমাকে ইনবক্সে বার বার বলেছে ভাইয়া আপনি আসবেন তো।
আড্ডা তে গিয়েছিল, কিন্তু আমার সাথে তেমন করে দেখা হয়নি।
সবাই আমার এই ভাই টির জন্য সবাই দোয়া করবেন।ওর নতুন জীবন সুখের হয়।আর
পরিশেষ এ আমি সেদিন একটি পোস্ট এ লিখেছিলাম কাকে তেল এখনো দেয়া হয়নি তখন ভাইটি তার নাম বলেছিল।আমি মনে করেছিলাম কেউ হয়ত দিবে,তা দেখি কেউ দেয়নি,তাই আমাকে লিখতে হল।ভাই রেগে গেলে তো হেরে গেলে।সব সময় সাথে থাকার চেষ্টা করবে।কাটন এখানে আমরা আমরাইতো।

নুরউদ্দীন ( নুরু)


সিএসএম এর পেজের ছোট ভাই।থাকতো কলোনীর এফ/৪ নাম্বার বিল্ডিং এ।ছোট কালে কলোনীতে বড় মাঠে আসত খেলতে,তবে আমাদের সাথে খেলার সুযোগ পেত না।বেশী ছোট ছিল তাই।আমাদের রহিম বক্স চাচার ছেলে,যে চাচা কলোনীতে কেউ মারা গেলে কবর খোড়ার কাজ করতেন,সবার আস্হাভাজন মানুষ ছিলেন।

এই পেজে নুরুর ওর বাবাকে নিয়ে একটা পোস্ট করে পেজে আগমন,এবং সবার দৃষ্টি গোচর এ পরে ভাইটি।
মমতা নামে একটি এনজিওতে আছে।স্টেজে নাটক করে থাকে,নাটকে মহিলার পার্ট খুব সুন্দর করে করতে পারে।তার প্রমাণ কিছুদিন পূর্বে এ পেজে ওর একটা মহিলা সাজে ছবি পোস্ট করেছিল।

গত ১৬ ই ডিসেম্বর সিএসএম কলোনীর শহীদ মিনারে ফুলের তোরা ওর হাতে করা,এবং ওর প্রস্তাবে আমরা একএিত হয়েছি।ভাইটি সাদাসিধে এবং যেকোন কাজে- আড্ডা তে ডাকলে সময় করতে পারলে কখনো না করে না।
আড্ডা তে ভাইটির দায়িত্ব ছিল সুজন হাসনাতদের সাথে,প্রচন্ড রকমের পরিশ্রমী।
খুব ভাল ছবি তোলে।২১ ফেধ্রয়ারীর সব ছবি ভাই টি তুলেছে।

পরিশেষে- ভাই সব সময় এভাবে পাশে থাকবি।
সবাই ভাই টির জন্য দোয়া করবেন।কারন পরিবারের সব দায়িত্ব এখন ওর উপর।

ট্রলি মামা


আমাদের সবার প্রিয় একজন মানুষকে নিয়ে লিখবো।আমাদের প্রিয় ট্রলি মামা।নাম টলি,,আমি।মজা করে আমি ডাকি ট্রলি মামা।এই পেইজের সবচেয়ে বেশী হাস্যরসাত্মক মানুষ।সবাইকে মামার মজার মজার কথা আনন্দ দেয়।আমার অবস্থা হাসতে হাসতে খারাপ হয়ে যায় মামার সাথে কথা বলার সময়।আড্ডায় যাওয়ার জন্য ট্রেনে উঠেও মামা আমাদের সাথে খুব মজা করেছিলেন।মামার মজার মজার কথা আশেপাশের যাত্রীদেরও আনন্দ দিয়েছিল।আমার প্রোফাইল পিকচারে মামা সুন্দর সুন্দর কবিতাও লিখেন মাঝে মাঝে।লেখার হাত মামার অসাধারণ। অক্ষরগুলোসহই মনে হয় কথা বলে।সাম্প্রতিককালে মামা আমাকে শাশুড়ী হিসেবে মেনে নিয়েছেন (মামাই অফার দিয়েছেন ইনান আর আমাকে- আমাদের মেয়ের জন্য উনাকে বুকিং দিতে।বেবী খালামণি,আমার দোষ নাই)। আলহামদুলিল্লাহ্‌ স্বপরিবারে মামা অনেক ভালো আছেন।আমরা সবাই মামাকে খুব পছন্দ করি।পেইজে মামা নাই।উনাকে দ্রুত নিজেদের মাঝে দেখতে চাই।

ইহা ত্যাল নহে।

সি টাইপ মাঠে আমরা ফুটবল খেলছি, আমি গোল কিপার, দু তিনটি শট ডাইভ দিয়ে গোল সেভ করলাম


সি টাইপ মাঠে আমরা ফুটবল খেলছি, আমি গোল কিপার, দু তিনটি শট ডাইভ দিয়ে গোল সেভ করলাম। গোলবারের পিছন থেকে কেউ একজন বলে উঠল, সাবাশ, আতিক তুমি তো দারুন খেলো, তবে হাটুতে নিকাপ পড়ে নিও, না হলে যে ভাবে ডাইভ দিচ্ছ হাটু ছিড়ে যাবে, যিনি কথা গুলো বলছিলেন তিনি আমাদের Ziaul Hasan জিয়া ভাই। মাঠের পিছনে দাঁড়িয়ে আমাদের খেলা দেখছিলেন। তখন আমাদের কোন ক্লাব বা সংগঠন ছিলনা।কিশোর সংঘ নামে একটি ক্লাব ছিল সেটাও টিকে নাই। জিয়া ভাই সেদিনই খেলা শেষ হওয়ার পর এগিয়ে আসলেন, কথা ববললেন আমাদের সাথে, সপ্তাহের মধ্যেই শাপলা কুড়ি নামে একটি ক্লাব বানিয়ে দিলেন, কলোনি র বিভিন্ন বাসায় নিজে আমাদের সাথে ঘুরে ঘুরে চাঁদা তুললেন, ক্লাবটিকে টাকা পয়সার দিক দিয়ে একটি মজবুত ভিত্তি দিলেন। মনে আছে আমার, একসাথে তিনটি ফুটবল কিনেছিলাম স্টেডিয়াম মার্কেট থেকে, দুটি ডিয়ার বল আরেকটি তখনকার সবচেয়ে দামী ব্রান্ডের বল মিকাশা। এত দামী বল দিয়ে তখন কেউ খেলতোনা। পুরা কলোনি তে আলোড়িত ঘটনা ছিল শাপলা কুড়ির ছেলেরা মিকাশা বল দিয়ে খেলে।

জিয়া ভাই ছিলেন ক্লাবের সভাপতি, সম্ভবত দুলি সেক্রেটারি আর আমি ছিলাম কোষাধ্যক্ষ। ক্লাব টি র নামের সাথে হালকা রাজণৈতিক টাচ থাকায় অনেকেই জিয়া ভাইকে ভুল বুঝে, তাই জিয়া ভাই শত চেষ্টা করেও বছর খানেকের বেশি ক্লাব টি টেনে নিতে পারেন নি। এর কিছু দিন পরেই জিয়া ভাইরা স্বপরিবারে ঢাকা চলে যান।

আজকে আমি লিখবো তাস্কুমামাকে নিয়ে


আজকে আমি লিখবো তাস্কুমামাকে নিয়ে।পেইজে তাস্কিন আশিক নামে পরিচিত। তাস্কু মামার সাথে আমার কোনো ছবি নাই কারণ মামার সাথে দেখা হয়নি।তাস্কু মামার সাথে পেইজেই পরিচয়। বিভিন্ন পোস্টে টুকটাক কমেন্ট বিনিময় চলতো।মামা কমেন্ট তেমন একটা করতো না আগে কোনো পোস্টে।কিন্তু আমি কোনো পোস্ট দিলেই মামা কমেন্ট করতো।সবসময়ই।মজাও পেতাম কমেন্ট বিনিময় করে।আম্মুর বার্থডেতে ভিডিও বানিয়েছিলাম।মামাকে বললাম হ্যাপি বার্থডে বলে ভিডিও দাও।মামা সাথে সাথে মার্কেটে দাড়িয়ে ভিডিও করে পাঠিয়ে দিয়েছিল।আমার যেকোনো পোস্টেই তাস্কুমামা মজার কমেন্ট করে আমাদের হাসায়।আতিক নানার সাথে আড্ডায় কথা বলেছিলাম।নানাকে বলেছিলাম "তাস্কিন মামা আমাকে চিনে।" মামারা আতিক নানার ঘটনা নিয়ে পোস্ট দেন।তাস্কুমামা নীরব থাকে।বেচারা কার পক্ষে যাবে বুঝে উঠতে পারেনা।

তাস্কু মামা,দেশে আসো।এয়ারপোর্ট থেকে সোজা আমাদের বাসায় আসবা।আর আমাকে এই পোস্টের জন্য পাস্তা খাওয়াবা। আর তোমাকে আমরা সবাই অনেক পছন্দ করি।

এই পেজে ৬০০ উপরে সদস্য


এই পেজে ৬০০ উপরে সদস্য।আমার মনে হয় প্রায় সবাই সময় হলে একটু পেজে চোঁখ বুলিয়ে যায়।হয়তো লাইক কমেন্ট করে না।নিরব দর্শকমাত্র। কিন্তু কোন কাজে তাদের প্রয়োজন হলে স্মরণ করলে সারা পাই।

তাদের একজন আমাদে আনোয়ার হোসেন রতন ভাই।থাকতো কলোনীর সি টাইপে।মামুন ভাইয়ের ছোট ভাই। খুবই শান্ত শিষ্ট ধরনের ভাই টি
কলোনীতে খেলাধূলায় খুব ভাল ছিল।পড়ালেখাতে খুব ভাল।

বর্তমানে ভাইটি সেনাবাহিনীর একজন উচু পর্যায় এর পদে কর্মরত আছেন।

আড্ডা তে ভাই টি আসেনি।হয়তো সময় সুযোগ করতে পারে নি,তবে আড্ডারর জন্য নির্বাচিত প্রথম ভেন্যু গানার্স ক্লাব নেওয়ার ব্যাপারে রাজিব ও রতন ভাই যথা সাধ্য চেষ্টা করেছে হয়তো সরকারী নিষেধাক্কার কারনে হয়তো হয়ে উঠেনি।ভাই টি সেলুট জানাই। সবসময় এভাবে পাশে থাকবেন।আর পেজে সময় করে কিছু পোস্ট করিয়েন,কলোনী নিয়ে।কারণ এখানে আমরা আমরাইতো।

আতিক ভাই


কলোনীতে যখন ছিলাম তখন উনাকে দেখেছি।কিন্তু কখনো কথা হয়নি।উনাদের গ্রুপ টা কে দেখতাম খুব আড্ডা দিতো।তখন মনে হতো আমরা কখন বড় হবো আর উনাদের মতো আড্ডা দিবো।এখন বড় ঠিকই হয়েছি কিন্তু কলোনীতে আড্ডা দেয়া আর হলোনা।দুঃখটা রয়েই গেলো কলোনীতে আড্ডা দিতে না পারার।আতিক ভাইয়ের সাথে ঢাকাই প্রথম দেখা হয় আমাদের ই দেয়া এক ইফতার পার্টি তে।সেদিন ও তেমন কথা হয়নি।উনার CSM নিয়ে লিখা প্রতি টা লিখা পরতাম।খুব ভালো লাগতো।চোখে ভাসতো তখন পুরু কলোনী টা।তারপরে CSM পেইজ টা হলো।উনার সাথে পরিচয় হলো।কথা হয় মাঝে মধ্যে।CSM বাসীর জন্যে অন্যরকম একটা টান আছে উনার।অনেক বড় মনের একজন মানুষ।অনেক হেল্পফুল একজন মানুষ এই আতিক ভাই।আমি আমার স্থান থেকে তা বলতে পারি।এক গর্ববোধ করি CSMএর বাসিন্দা ছিলাম সেই হিসেবে আরেক গর্ববোধ করি আপনাদের মতো কিছু বড় ভাই পেয়েছি।আল্লাহ যেনো সব সময় আপনাকে পরিবার পরিজন নিয়ে ভালো রাখেন এই দোয়াই করি। ভালো থাকবেন ভাই।

ভাই আপনার অনুমতি ছাড়াই আপনাকে নিয়ে লিখার দুঃসাহস করে ফেললাম।ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেইখেন ভাই।

একটি পোষ্ট। লাইক এবং কমেন্টস


একটি পোষ্ট। লাইক এবং কমেন্টস। আজকের সারাদিনের আহাজারি। একটা পোস্ট করলাম, লাইক এবং কমেন্টস ৫টি, বিপরিতে আরেকটি লেখা, লাইক এবং কমেন্টস ৫০টি। পেজে সদস্য সংখ্যা ৬০০ এর উপরে, আরো বেশি হতে পারে। তাহলে কি দাড়ালো? বাকি সদস্যরা কি লেখা পড়েনা! আমি, আমাদের বলবো না, কিছু সদস্যর আহাজারি! একটা লেখা একজন লেখকের সৃস্টি। আমাদের এই পেজ সেই যায়গাটি করে দিয়েছে। এখন কথা হলো লেখে কয়জন! জিয়ার কথাই ধরে নিলাম, ৫০ জন একটিভ। এখন কথা হলো, লাইক কমেন্টস নিয়ে, কাদের আফসোস? তারা লিখছে কিনা? এই পেজেই আমাদের একজন বোন, খুব সাংসারিক, সে তার মনের মত করে, নানা রকম রেসেপি, আমাদের সামনে উপাস্থাপন করে। 

সে নিজে আনন্দ পায়। এই পেজ তার অধিকার, সে তার অধিকার টুকু আনন্দের সাথে ভোগ করে। আমাদের এই বোনটির নাম, ফারহানা সাম্মি। তাকে আমি কখনো লাইক নিয়ে মন খারাপ করতে দেখিনাই। কারন লাইক কমেন্টস, যার যার ভালো লাগার ব্যাপার। আমার নিজের একটা ছবি, পোষ্ট হলে, হতো ৪০টা লাইক পাবো, বয়সে অনেক বড়, সম্মান করে, হয়তো অনেকেই দিবে। কিন্তু সুজনের/টিপুর একটা ছবিতে দেখা যায়, ১০০-এর উপর লাইক এবং কমেন্টস। তারমানে খুব পরিস্কার, তাদের ছবির একটা আলাদা আকর্ষণ আছে। এটাই স্বাভাবিক। এখানেই আনন্দ। আজ ব্যাক্তি, জসিম বা নাজমুল / নিরু, একটা লেখা লিখলে, লাইক কমেন্টস কম পরতে পারে , কিন্তু এই মানুষ গুলি, যখন সামনে দাঁড়িয়ে, কোন একটি ব্যাপারে আহ্বান করবে, তখন কিন্তু সবাই ছুটে আসবে। মাসুক এলাহি একজন প্রিয় ব্যাক্তিত্ব। সে তো লেখা লেখিতেই নাই বললেই চলে। 

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss