Monday, February 29, 2016

আজ সাড়ে বারটার দিকে আমি, শওকত, হেলালী মাসুক ভাইয়ের ব্যাংকে গেলাম


আজ সাড়ে বারটার দিকে আমি, শওকত, হেলালী মাসুক ভাইয়ের ব্যাংকে গেলাম আমাদের এসোসিয়েশনের একাউন্ট করার জন্য। শওকত আর হেলালী ওদের জরুরী কাজ থাকায় ওরা কমপ্লিট না করে চলে গেলো। মাসুক ভাই আমাকে বসিয়ে রাখলো বাকি কাজ কমপ্লিট করার জন্য। আর বললো ওনার সাথে অবশ্যই লাঞ্চ করতে হবে। আমারও কাজ কম তাই বসে রইলাম। মাসুক ভাই আমাদের ফরম ফিলাপ করে আর আমি ফেইসবুক থেকে ঘুরে আসি। এরই মধ্যে উমামার আড্ডা সংক্রান্ত পোষ্ট দেখি। সেখানে কমেন্টসও করি। দেড়টার দিকে আমিও একটা পোষ্ট দিই। মাঝে মাঝে সেখানে ঢুকে দেখি কে কি কমেন্টস করলো। হঠাৎ মামুনের একটা পোষ্ট দেখে "থ" হয়ে গেলাম। 

বন্যার আব্বা অর্থাৎ আজিজুল হক চাচা মারা গেছেন। বার বার পড়লাম পোষ্টটা। বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। এবার নীচের দিকে যেতে লাগলাম। দেখলাম একই পোষ্ট আতিক আরো আগে দিয়েছে। পুরো অবাক হয়ে সেই পোষ্টটাও দুই তিন পড়লাম। মাসুক ভাইকেও বললাম। বিস্তারিত ঘটনা জানার জন্য চিন্তা করছি কাকে ফোন দেওয়া যায়। কারন তখন বন্যাকে ফোন দেওযার মতো সাহস পেলাম না। দেওয়া ঠিকও হবে না। প্রথমে দিলাম আতিককে ফোন। বিস্তারিত জানতে চাইলাম। কিন্তু সেও বেশি কিছু বলতে পারলো না। তবে বললো কিছুক্ষণ পরে রেজা ভাই যাবে। তাই ঘন্টাখানেক পরে রেজা ভাইরে ফোন দিলাম। রেজা ভাই ও ব্যস্ত। তবে বললো ঘুমের মধ্যে মারা গেছে। রেজা ভাইয়ের মাধ্যমে জানতে পারলাম চাচার সাথে রিপন ভাই নেত্রকোনা যাবে। 

গত ২৩ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় অফিস থেকে বের হয়ে ধানমন্ডির ল্যাবএইডে গেলাম এক রোগীর ব্যাপারে খোঁজ খবর নিতে


গত ২৩ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় অফিস থেকে বের হয়ে ধানমন্ডির ল্যাবএইডে গেলাম এক রোগীর ব্যাপারে খোঁজ খবর নিতে। ল্যাবএইড থেকে বের হয়ে আসার সময় বন্যা আপার সাথে দেখা। উনি এসেছেন বাবাকে নিয়ে চেকআপ করাতে, সাথে বন্যা আপার এক কাজিনও আছে। বহুবছর পর চাচাকে দেখলাম। কলোনিতে আজিজুল হক চাচাকে দেখেছিলাম সিংহদেহী সুপুরুষ। C-8 এর সামনের ছোট জায়গাটাতে আমি, আশিক, সবুজ, সামি, বাপেন আরো কে কে যেন ক্রিকেট খেলতাম। মাঝে মাঝে চাচা বিকেলে একটা টুল নিয়ে মাঠের ঠিক মাঝখানে বসে পেপার পড়া শুরু করতেন। আমরা ব্যাট-বল নিয়ে কিছুক্ষন ঘুরাঘুরি করে বিরক্ত হয়ে মুখ ভেংচে চলে আসতাম। বন্যা আপাকে তখন আমি চিনতাম না। শুধু জানতাম এই চাচার এক মেয়ে আছে নাম চাঁদ সুলতানা। আমরা নিজেরা নিজেরা কথা বলার সময় চাচার প্রসঙ্গ এলে উনাকে "চান্দুর বাপ" বলে সম্বোধন করতাম। ল্যাবএইডে কলোনির সেই চাচার ভগ্নাংশও খুঁজে পেলাম না। স্বাস্থ্য ভেঙ্গে গেছে, কিছুদিন আগে পায়ে আঘাত পাবার দরুন লাঠি হাতে হাঁটছেন। বন্যা আপা আমাকে চাচার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন। স্টিলমিলের ছেলে শুনে তিনি আমার ডান গালে আদর করে চড় দিয়ে বললেন "কেমন আছস রে বাবা?"। এরপর বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য চাচার রক্ত নেয়া হলো, একটা এক্স-রে করানো হলো। এসময় আমি সাথেই ছিলাম। বিদায় নিয়ে আসার সময় তিনি দোয়া চাইলেন, আমিও আমার জন্য উনার কাছে দোয়া চাইলাম।

যার কিংবা যাদের যায়, একমাত্র সে কিংবা তারাই বুঝে হারানোর ব্যাথা


যার কিংবা যাদের যায়, একমাত্র সে কিংবা তারাই বুঝে হারানোর ব্যাথা।। আসলেই পৃথিবী থেকে প্রিয় কোন আপনজনকে কিংবা আপনজন নাই বা হোক, সেই মানুষটিকে চিরতরে বিদায় দেওয়ার প্রস্তুতি কারো পুর্ব থেকেই থাকে না। সেইজন্যই হয়তো নির্মম এই সত্যটা আরো বেশী কস্ট দেয়।

রেজা ভাইয়ের কাছ থেকে ফোন পেয়ে বিশ্বাষই হচ্ছিল না। কারন গত পরশুইতো বড়াপা এবং আমাদের মেয়েগুলোর কাছ থেকে শুনলাম ওদের নানাভাই মোটামুটি অনেকটাই ভাল আছে।

তারপরেও তড়িঘড়ি করে ছুটে গেলাম। বড়াপা'র বাসায় যেয়ে পরিস্থিতি দেখে আমার মুখ থেকে ওদের কাউকে শ্বান্তনা দেওয়ার মত একটা শব্দও বেরোলো না। ইনান আর নুজাইমা যখন জড়িয়ে ধরে কাঁদছিল তখন ফেল ফেল করে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর বোকার মত পরিস্থিতির সাথে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া ছাড়া কোন উপায়ই ছিল না। এই সব অবস্থায় শ্বান্তনা দেওয়ার ভাষা আমি হারিয়ে ফেলি। কেন যেন বোবা হয়ে যাই।

আজ দুপুর ২ টার দিকে আপেল আমাকে ফোন দিলো


আজ দুপুর ২ টার দিকে আপেল আমাকে ফোন দিলো।আমি বাইকেই ছিলাম।পকেট থেকে ফোন বের করে দেখি আপেলের ফোন।ভাবলাম পরে কথা বলবো কিন্তু কি যেনো মনে করে ফোন রিসিভ করলাম।আপেল যখনি আমাকে ফোন দেয় আমাকে দুষ্টুমি করে স্যার বলে ডাকে কিন্তু আজকে কোনো দুষ্টুমি না করেই বলে তোকে কি কেউ ফোন দিয়েছিলো? বললাম কেন?পরে যা শুনলাম তা শুনার জন্নে মোটেও প্রস্তুত ছিলামনা।

গতশুক্রবার আমি আর আপেল বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একসাথেই ছিলাম।আপেল কে বল্লাম চল বন্যা আপার বাসায় যাবো চাচাকে দেখে আসি।আপাকে ফোন না দিয়েই চলে গেলাম বাসায়। চাচার রুমে নিয়ে গেলো বন্যা আপা।তিনি শুয়ে ছিলেন এবং শুয়া অবস্থাতেই আমাদের সাথে কথা বললেন।আপা যখন বল্লো আব্বা এই দুইজন ষ্টীলমিলের। এখন ঢাকায় থাকে।চাচা খুব খুশি হলেন এবং আমাদের দুইজনেরি বাবার নাম জিজ্ঞেস করলেন।আমাদের সাথে খুব হাসিমুখে কিছুক্ষণ কথা বললেন।উনি বললেন আজকে একটু পা টা বেশি ফুলে গেছে তাই শুয়া থেকে উঠছেন্না।আরো বল্লো তোমাদের আড্ডায় যাওয়ার খুব শখ ছিলো শরীর খারাপের জন্য যেতে পারিনি। আমরা চাচাকে বলেছিলাম ইনশা আল্লাহ সামনের আড্ডায় অবশ্যয় যাবেন।চাচা তারোত্তরে আমাদেরকে বলেছিলেন ততোদিন বেঁচে থাকবতো?আমরা বলেছিলাম অবশ্যয় বেঁচে থাকবেন চাচা।কিন্তু না,চাচার কথায় সত্যি হয়ে গেলো।আমাদের সবাইকে ছেড়ে চলে গেলেন।

আল্লাহ চাচাকে বেহেস্ত দান করুক এবং তার পরিবার যেনো এই শোক কাটিয়ে উঠতে পারে এই দোয়ায় করছি।

এপ্রিল 29 নিয়ে বিভিন্ন জনে বিভিন্ন মতামত পোষণ করে মুলত এটা কি ক্লাব না সংগঠন


এপ্রিল 29 নিয়ে বিভিন্ন জনে বিভিন্ন মতামত পোষণ করে মুলত এটা কি ক্লাব না সংগঠন, এপ্রিল 29 ছিল একটা তাস খেলার গ্রুপ, কোনমতে ৪জন জড়ো হলে খেলতে বসে যেতাম,সকালে স্কুলের পিছনে খাল পাড়ে,বিকালে স্কুলের ভিতরে, কারো বাসা খালি হলে 29খেলা চলতো,আমি, দুলি, মরা রাশেদ,জিমি রাশেদ,জুয়েল,বুড়া মিয়া,লিটন,এমন ও দিন গেছে সকালে বসে বিকালের সূয নিবু নিবু সেই সময় খেলা শেষ করছি,আতিক,রাজু, ভুতের ডিম,কইলজা পঁচা, রিমন,রানা,তখন তাস কম খেলতো, বিকাল হলেতো তারা কয়েকটা বাসার সামনে ঘুরাঘুরি করতো বিশেষ কারণে,তপু, লতিফ,সোহাগ, আরো কয়েক জন আলাদা আলাদা চলাফেরা করতো,সারাদিন 29 খেলতাম বলে যারা যারা জানতো তারা আমাদের কে 29গ্রুপ বলতো,তপুরা আমাদের থেকাবার জন্য তারা একটা গ্রুপের নাম দিল ঈমাম গ্রুপ,আতিক রা তো তখন নায়ক নায়ক ভাবে আনাচে কানাচে ডুমারতাসে,চারিদিকে আমাদের বদনাম আমরা সারাদিন বাপের হোটেলে খাই আর তাস খেলি,এভাবে কয়েক বছর চলতে ছিল,কলোনীতে বিভিন্ন টুনামেনটে আমাদের C টাইপ D টাইপের এর অনেকেই খেলতো,সবাই মিলে তখন একটা দল গঠন করে খেলায় যোগ দিতাম,নাম দিতাম 29 গ্রুপ,খেলায় মারামারি তো হতো,বদনাম আরও বাড়তো,কেউ কোন খারাপ কাজ করলেই পড়তো 29এর নাম,এটা ঠিক আম,নারিকেল,পেয়ারা, মুরগী, বালব,আচার,বই, সবই চুরি করতাম বদনাম আরো বাড়তো,ইউনুস, ভাই ভাই দোকানের বেলাল ভাই কে কতো জালাতোন করতাম, তারাও মাঝে মাঝে আমাদের পিছনে লাগতো,এভাবে দিন গুলি পার করতাম,লটারী নাম করে অনেকের পকেট খালি করতাম,অবশেষে আসলো আমাদের কলোনীর কাল প্রলয়ণকরি ১৯৯১ সালের ঘুণিঝড় এই ঝড় আমাদের সব কিছু উলট পালট করে দিল,২৯শে এপ্রিল এর সেই ঝড়ে আমরা কলোনীবাসি একে অপরের সাহায্য এগিয়ে আসলাম, সবাই তখন একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সব কিছুর মোকাবিলা করলাম,তখন আমরা যারা 29 খেলতাম তারা সবাই ভাবলাম এবার কিছুটা ভালো কাজ করি, তাই আগে তাস খেলার বদনাম ঘুচাতে হবে,এই সুযোগ ঘুণিঝড়টা আমাদের সেই সুযোগটা করে দিল ঘুণিঝড়টা হয়েছিল এপ্রিল মাসের 29 তারিখে এটাতো সবারই জানা আছে,সবাই মোটামুটি ঘুণিঝড়ের ধকল কাটিয়ে উঠতাছে,আমাদের গ্রুপের নাম ছিল 29 গ্রুপ আমরা সকলে মিলে তা এপ্রিল 29 নাম দিলাম,আগে এপ্রিল নাম দিয়ে পিছনে গ্রুপ টা বাদ দিলাম,এই হলো আমাদের এপ্রিল 29 ,, তারপরের ইতিহাস তো সবারই জানা যা কেউ কোনদিন করে দেখাতে পারে নাই তা আমরা করে দেখিয়েছি এই এপ্রিল 29,,সালাম এপ্রিল 29 এর সকলকে আমার তরফ থেকে,,,,,

গতকাল বিকালে চাচাকে দেখতে যাবো


গতকাল বিকালে চাচাকে দেখতে যাবো। বন্যা কে কথা দিয়েছিলাম। রিপনের সাথেও কথা হয়েছিলো, একসাথে দুইজন যাবো। বনানি থেকে মগবাজার রাস্তাটা এতটাই জ্যাম ছিলো, যেতে ইচ্ছা করছিলো না। যা হোক গেলাম। ছোট্ট একটা কেক নিলাম, নুজাইমার জন্য। 

অনেক বছর পর চাচার সাথে দেখা হলো। এখন বয়স হয়েছে, চাচার সেই শরীরটাও নেই। হাতে, চলা ফেরার জন্য লাঠি।

অনেক কথা হলো চাচার সাথে। বাবার কথা জিজ্ঞাসা করলো। এক পর্যায়ে বাবার সাথে, মোবাইলে কথা বলিয়ে দিলাম। খুব খুশি হলো দুজনেই।

চা এর টেবিলে, বন্যা বললো, আব্বা, রেজা ভাই আপনের জন্য কেক আনছে। ছোট বাচ্চার মত চাচা, নুজাইমাকে সাথে নিয়ে কেকটি কাটলো। এবং নিজে খেলো। আমি বসে বসে ভাবছিলাম, মানুষ একটি সময় সত্যি শিশু হয়ে যায়!!!!

হাত বদল


কলোনি তে একটা বিষয় লক্ষ্য করার মত ছিল।সেটা হল কারো বাসায় একটা ম্যাগাজিন কিনল,সেটা হাত ঘুরে ঘুরে অনেকের বাসায় চলে যেত।একই ঘটনা ঘটত অডিও ক্যাসেট এবং গল্পের বইয়ের বেলায়।একবার অন্যের কাছে গেলে সেটা ফেরত পাওয়া সোজা ছিল না।তেমন একটা ঘটনা,১৯৯৮ সাল।ঈদের পর পর।আমি ঈদের বেশ কিছুদিন পর বাসায় আসলাম। আমার বোনদের কাছে খবর পেলাম মৌ এর একটা ম্যাগাজিন আনা হয়েছে বাসায়।সেটা যখন দেখতে চাইলাম শুনলাম অপু ভাই নাকি দেখতে নিয়ে গেছেন। 

অপু ভাইদের বাসা থেকে সেটা চলে গেল সেকান্দার ভাইদের বাসায়,মানে মিনু আপাদের বাসায়।মিনু আপাদের বাসা থেকে ম্যাগাজিন নিয়ে ফিরছি, সিড়িতে রিনা আপার আম্মার সাথে দেখা।উনি আমার হাতে ম্যাগাজিন টা দেখে বললেন, "জনি, শুনছ, মৌ এর ত বিয়ে হয়ে গেছে।ঢাকায় আমাদের যারা পরিচিত তারা নাকি বিয়েও খায়ছে" আমি খালাম্মার কথা শুনে বললাম,"না ত খালাম্মা, জানিনা" এর কিছুদিন পর কলোনি থেকে চলে এলাম।

আমাদের কলোনিতে প্রায় বড় বড় ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন হতো সেখানে আনেক বড় বড় প্লেয়ার খেলত


আমাদের কলোনিতে প্রায় বড় বড় ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন হতো সেখানে আনেক বড় বড় প্লেয়ার খেলত।সি এস এম মাঠে খেলা অনেক প্লেয়ার পরবর্তীতে বাংলাদেশ জাতীয় দলেও খেলছে যেমন:জাফর ভাই । সি এস এম কলোনিতে অনেক গুলো ক্লাব ও ছিল যেমন: উদয়ন ক্লাব, মুন ষ্টার ক্লাব, বিজলি ক্লাব,এপ্রিল 29 ক্লাব (আচ্ছা এপ্রিল 29 কি ক্লাব ছিল না কি সংগঠন ছিল? যেহেতু এটি 91সালের 29 এপ্রিল এর ভয়াবহ ঘুর্ণিঝড় কে স্মরণে সৃষ্টি ।যাক উক্ত ক্লাবের সদস্যরা এটি ঠিক করে দিবেন।)এছাড়া আর কি কি ক্লাব ছিল?

বি টাইপের বাবু ভাই


বি টাইপের বাবু ভাই ।উনি খেলাধুলার প্রতি খুব আগ্রহ ছিল।বাবু ভাই ২৯ গ্রুপ পহ্মে ফুটবল খেলত।উনার শরীর একটুুুু ভারী থাকায় বাবুু ভাই সবসময় হাফটাইমের পরে মাঠে নামত।বাবু ভাই আমার বিপক্ষে খেললে,খেলার মাঝে বাবু ভাই বল নিয়ে দৌড়ানোর সময় আমি বাবু ভাই কে ধাককা দিতাম।বাবুভাই রেগে গিয়ে আমাকে ফাউল করত ।রেফারি বাবু ভাইকে কাড দেখাত। এইসব স্থৃতি প্রায়ই আমার মনে হয়।

Abdullah Al Mamun অপু ভাই, কলোনি তে অপু নামের আধিক্যের কারনে, যাকে আমরা চশমা অপু ভাই নামেই ডাকতাম


Abdullah Al Mamun অপু ভাই, কলোনি তে অপু নামের আধিক্যের কারনে, যাকে আমরা চশমা অপু ভাই নামেই ডাকতাম। কলোনি তে আসার পর উনার সাথে আমার প্রথম পরিচয় সিটাইপ মাঠে ফুটবল খেলতে গিয়ে। চশমা পরে কাউকে ফুটবল খেলতে আমার জীবনে প্রথম আমি উনাকেই দেখেছিলাম। সেদিন আমি ছিলাম উনার দলের গোলকিপার, পরপর তিন চার টা গোল খাওয়ার পর আমার প্রতি উনার প্রথম সংলাপ ছিলো "চিন্তা করিস না তোরে আমি প্লাষ্টিক ম্যান বানামু" উল্লেখ্য তখন বিটিভি তে প্লাস্টিক ম্যান নামে জনপ্রিয় একটি টিভি সিরিয়াল দেখাতো। সেই থেকে উনার সাথে সম্পর্ক। উনার আব্বা সিদ্দিক চাচা অনেক দিন আমার আব্বার সরাসরি বস ছিলেন। আব্বার কাছে শুনেছি আমাদের কলোনি তে বাসা পাওয়ার ব্যাপারে চাচার অবদান ছিলো।

অপু ভাই আমার সিনিয়র হওয়া স্বত্তেও উনার সাথে কিছু কিছু ব্যাপারে আমার খুব মজার সম্পর্ক ছিলো, উনার কাছ থেকে টাকা নিয়ে সিনেমা দেখা, উনার কাছে পড়া যেগুলো আমি আগে কিছু পোস্টে উল্লেখ করেছি। এছাড়াও আমার অনেক ব্যাক্তিগত ব্যাপারেও উনার সাথে শেয়ার করতাম। খুব বিনয়ের সাথে বলছি, কিছু দিন আগে উনি গ্রান্ড আড্ডার প্রসংগক্রমে আমাকে বলেছিলেন কলোনি তে যে কয়েকজন মানুষ উনার পছন্দের, তার মধ্যে নাকি আমিও আছি। যে কোন জটিল পরিস্থিতি উনি উনার স্বভাব সুলভ কথার দ্বারা সহজ করে ফেলতেন।

বাজারের গেইট ধরে কলোনি তে ঢুকলেই দুপাশে বিল্ডিং


বাজারের গেইট ধরে কলোনি তে ঢুকলেই দুপাশে বিল্ডিং। আরেকটু সামনে গেলে দেয়াল ঘেরা একটা বিল্ডিং। তার বিপরীতে সোনালী, অগ্রণী, জনতা ব্যাংক।দেয়াল ঘেরা বিল্ডিং টির সাথে জেক্স নামের একটি দোকান।এখানে মানুষ আড্ডা দেয়,চা, সিগারেট খায়।পপুলার একটা জায়গা। রাস্তা বরাবর বিরাট জায়গা জুড়ে একটা পানির ট্যাংকি। নিচে লোহার বিশাল বিশাল পাইপ।পাইপের উপর বসে ছেলেরা আড্ডা দেয়,এদিক ওদিক তাকায়।

ট্যাংকি র দক্ষিণ দিকে চলে গেলে রাস্তা বরাবর ডানপাশে C type এর বিল্ডিং এবং এর সামনে মাঠ।মাঠে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা খেলে।শুকনো ড্রেনের উপর বসে সিনিয়র ভাইয়েরা আড্ডা দেন।কোন কোন বিল্ডিং এর সামনে মেয়েরা হাটতে বের হয়।এমন সময় বাইক নিয়ে আসেন সানগ্লাস পড়া এক ভদ্রলোক। তিনি এসে ড্রেনের উপর বসা ছেলেগুলাকে ধমক দেন।ছেলেগুলো উঠে যায় সেখান থেকে,ভদ্রতার খাতিরে কিছু বলেনা কিন্তু পেছনে গিয়ে ঠিকই ওই ভদ্রলোক এর চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করেন

সবাই লিখতাছে আমি জানি আমার লিখা লাইন বেলাই নাই তাও মনে ঝোঁকে লিখতে বসে গেলাম


সবাই লিখতাছে আমি জানি আমার লিখা লাইন বেলাই নাই তাও মনে ঝোঁকে লিখতে বসে গেলাম, কারণ আমরা তো আমরাই,চিটাগাং যাবো না যাবো এই টেনশন ছিল অনেক দিন আমাদের 29গ্রুপ এর বিভিন্ন সদস্য কেউ ঢাকা কেউ চিটাগাং কেউ কেউ বিভিন্ন জোলায়, ফোনে সবার সাথে যোগাযোগ হয় মাঝে মাঝে কারো সাথে কচিৎ দেখাও হয়,আডডা ঘোষনা হওয়ার পর থেকে আমি মোটামুটি সবার সাথে ফোনে যোগাযোগ রাখতাম এই ব্যাপারে,মাছুম, জুয়েল,লিটন,বুড়া মিয়া,রিমন,মরা রাশেদ,জিমি রাশেদ,দুলি,ইউনুস,তপু,ভুতের ডিম,আর আতিক তো আছে,কে যাবে কে যাবে না এই সব আলাপ হত সবচেয়ে বেশি,লিটন পা ভেঙে বিছানা অনেক দিন, সবচেয়ে বেশি কথা হতো লিটন এর সাথে তার পা এর খবর নিতে পা ভালো তো লিটন যাবো, মোটামুটি সবাই যাবে,আডডা সময় ঘনিয়ে আসার কিছুূদিন আগে লিটন কে বলি তুই না গেলে আমিও যাবোনা,লিটন আবার এটা আতিককে বলে দেয়,আতিক আমাকে ফোন করে বলে তোকে যেতে হবে তোর সব খরচ আমার তখন আমি আতিক কে বলি এটা খরচ এর ব্যাপার না, আতিক কোন কথা শুনতে রাজি না,আতিক আমার কুপন নিয়ে আমাকে ফোন করে বলে তোর কুপন নেয়া হয়েছে তুই কি ভাবে যাবি জানা একসাথে যাবি না একলা যাবি আমাকে জানা, আমি আতিককে বলি আমি একলা যাবো রাতে যাবো সকালে পোছবো,লিটন এর পা ভালো হয় নি সে এই পা নিয়ে যেতে পারবে না, জুয়েলও যাবে না, আগের দিন রাতে মাছুম কে ফোন দিলাম মাছুম ব্যাবসার কাজে ঢাকার বাহিরে মনটা খারাপ হয়ে গেলো,২৮তারিখ রাতে কল্যাণপুর থেকে গাড়িতে উঠলাম আর সারারাত চিন্তা করতে করতে গেলাম কার সাথে দেখা হবে কেমন অনূভুতি হবে গাড়িতে রাতে এক ফোটাও ঘুম হয়নি,রাতে জিমি রাশেদ কয়েক বার ফোন দিয়ে বলছে সকালে যেন সোজা তার বাসায় হাজির হই তারপর দুজনে একসাথে ভ্যেনু তে যাবে,যাক অবশেষে সকাল ৬টায় আমার জন্মভুমিতে নেমে একটা সি এন জি নিয়ে সোজা গেইটে হাজির গেইটে ডুকার মুখে দেখি রাজিব ফ্রেস হতে বাসায় যাচেছ,জানতে চাইলাম ভিতরে কে কে আছে রাজিব বলে মাসুক ভাই আছে,ভিতরে ঢুকতাছি আর মনটা পুলকিত অনুভব করতাসি আরে এটা তো পুরা আমাদের কলোনী, হাটতে হাটতে সোজা চুলার কাছে দেখি মাসুক ভাই রান্নার তদকারি করছে, আমাকে দেখে সোজা বুকে নিয়ে যতারীতি কোলাকুলি তারপর সব খবরাখবর জানলো,নিজে এসে ওয়াশ রুম দেখিয়ে দিল,ওয়াশ রুম থেকে বাহির হয়ে একলা একলা ঘুরাঘুরি করতে দেখি আস্তে আস্তে একজন একজন করে পরিচিত মুখ ঢুকতাসে আমি তো সোজা গেইটের সামনে ১১টা পযন্ত, কিন্তু আমাদের 29গ্রপ এর কেউ এসে পৌয়াছনি,একমাএ ছোটকালে খেলার সাথী আানু সবসময় আমর পাশেই ছিল,১১পর থেকে পুরা কলোনী জমজমাট হয়ে গেলো এতো মানুষ, সবচেয়ে মজার লাগলো ডালিম কে দেখে দেখি হুজুর ডালিম বাশিঁ নিয়ে পুরা কলোনী ঘুরতাছে, সময় কি ভাবে কেটে যাচেছ রোর পেলাম বিকালে আবার রাতে ঢাকায় ফিরবো তাই মরা রাশেদ কে নিয়ে টিকেট নিয়া আসলাম তারপর আর,,,,, ,,,,,

গ্রান্ড আড্ডা পর্ব-১


ছাত্রী পড়াতে পড়াতে এক ফাকে ভাবলাম যে গ্রান্ড আড্ডা নিয়ে পোস্ট দেই।মোটামুটি সবাই আড্ডা নিয়ে পোস্ট দিয়ে ফেলেছেন।কিন্তু আমি আগেই ভেবে রেখেছিলাম যে আমি ২৯ ফ্রেব্রুয়ারি পোস্টটি দিব।আল্লাহর নাম নিয়ে শুরু করি।আশা করি কেউ বিরক্ত হবেন না।

যে কোনো অনুষ্ঠান হওয়ার পাচদিন আগে থেকেই আমার মাথায় ঘুরতে থাকে যে অনুষ্ঠানে কি পড়বো না পড়বো।গ্রান্ড আড্ডার একমাস আগে থেকেই বোনের সাথে জামাকাপড় কি পড়বো তা ঠিক করলাম।মহা উৎসাহে নতুন কাপড় চোপড় বানালাম।এরপর একদিন শুনি ট্রেনের টিকেটও হয়ে গেছে।নেত্রকোনা থেকে ঊর্মি খালামণি চলে আসলো, ছোট খালাও যাওয়ার আগে রাতে বাসায় এসে পড়লো।হাসাহাসি-হৈ হুল্লোড় চলছেই।সবাই খুব উত্তেজিত চিটাগাং যাব, আড্ডায় যাব। পরের দিন সকালে মানে ২৮ জানুয়ারি সকালে ঘুম থেকে উঠেই রওনা দিলাম।প্রতি সেকেন্ডে উত্তেজনা বাড়ছিল।শেষ পর‍্যন্ত গিয়ে উঠলাম ট্রেনে।কিছুক্ষণের মধ্যে ট্রেন ছেড়ে দিল।

কলোনির একটি বর্ননামূলক মানচিত্র (BH-1)



তিন তলা L-Shape বিল্ডিং নাম তার BH-1 মানে হলো Bachelor Hostel-1.একটি মাত্র রুম সাথে বিশাল করিডোর(ব্যাচেলরদের জন্য রুমের তুলনায় করিডোর এত বিশাল কেনো তা আজো আমার নিজের প্রতি প্রশ্নই রয়ে গেলো)।এক পাশে ৬/৭টি মোট ১২/১৩ করে রুম একটি ফ্লোরে,মাঝখানে বড় একটি ডাইনিং হল,যা পরবর্তিতে পার্টিশন দিয়ে দুভাগ করে দুই ফ্যামিলিকে দেওয়া হয়। ও হ্যাঁ আমি যতদুর জানি ব্যাচলর হোস্টেলে একজন দুজন ফ্যামিলি নিয়ে আসতে আসতে ফ্যামিলি হোস্টেল হয়ে গেলো,আমি অবশ্য ছোটকাল থেকে বেশীরভাগ ফ্যামিলিই দেখেছি নিচের তলায় গুটিকয়েক ব্যাচেলর ছাড়া।শুধুমাত্র নিচের ডাইনিং হলটা রেখে দিয়েছিলো,অনেক অফিসিয়াল(যাদের বাসা কলোনির বাহিরে) দুপুর বেলায় আসত খেতে আর বাবুর্চী ছিলো বিখ্যাত মোখলেস ভাই।মাঝে মাঝে আমাদের মা খালাদের অনুরোধে পিকনিক এ মোখলেস ভাই রান্না করে দিত।বিশেষ করে উনার রান্না করা সবজী ছিলো অসাধারণ।

সিড়িগুলো ছিলো দুই পাশে ফাঁকা।নিচে সিড়ির পাশেই ছিলো একটি পরিত্যক্ত পানির ট্যাঙ্কি।বোধ হওয়ার পর থেকে ট্যাঙ্কি টি সেই পরিত্যক্ত অবস্থায়ই ছিলো,শুধুমাত্র ৯১ এর ঘূর্ণিঝড়ে সামান্য পরিমান সরে গিয়েছিলো।এই ট্যাঙ্কি নিয়ে আমাদের মাঝে নানারকম ভয়াল ধারণা কাজ করত।এই ট্যাঙ্কির আশে পাশে প্রায়ই গুইশাপের বিচরণ ছিলো, আমরা সিড়ি থেকে পাথর মেরে গুইশাপের মনযোগ আকর্শন করতাম।

সিএসএম এর সকল ভাই আর বোনদের বলছি, মানুষ বছরে একবার কোন একটা দিবস পালন করে আর আমরা মাসে আমাদের সটীলারদের মাসিক আডডা দিবস হিসেবে ২৯ তারিখ আডডার দিন রাখলাম


সিএসএম এর সকল ভাই আর বোনদের বলছি, মানুষ বছরে একবার কোন একটা দিবস পালন করে আর আমরা মাসে আমাদের সটীলারদের মাসিক আডডা দিবস হিসেবে ২৯ তারিখ আডডার দিন রাখলাম। বড়ভাইরা,বোনরা কি বলেন আপনারা।আবার ইচছা করে প্রতিদিন আডডার দিন রাখি।আমার যদি অলৌকিক কোন Power থাকতো আমি আবার কলোনীতে আমাদের সিএসএম বাসীদের নিয়ে আসতে পারতাম।আবার চালু করতাম সটীলমিলস্ সব চাচারা আসতো আবার চাকরীতে জোগ দিত।এগুলা আসলে বলে শানতনা পাওয়া।গতমাসের আডডা কে খুব মিস করছি।আমার আজ কতদিন জাবত কিছু বনধুবানধব আর একটা আপুকে খুব মনে পড়ছে।

সুমি আপু এখন আমেরিকায় থাকে।আমার মনে আছে কোথাও বেড়াতে গেলে বা আমরা পিকনিক করতাম জে সুমি আপা আমাকে সাজাই দিত।উনার অনেক রকমের কসমেটিক্ থাকতো জা দিয়ে খুব সুন্দর করে সাজাতো।সারিতার আমমা তো আমাদের চুল কেটে দিত খুব সুন্দর করে।এগুলা কিছুই ভুলার নয়।

কলোনি র কাল্পনিক চিত্র ৩


কোন এক দুপুর বেলা।D type এর কোন এক বিল্ডিং এর দোতলার এক দাড়িওয়ালা ভদ্রলোক ভিসি আর এনেছেন।হিন্দি সিনেমা দেখবেন বলে।অবশ্যই তার প্রিয় নায়িকা শ্রীদেবীর। হয়ত ক্লাসিক চাঁদনী অথবা নাগিনা।এজন্য তিনি বিল্ডিং এর সব ছেলেমেয়েকে ডেকে পাঠালেন।সবাই ছুটে এল।তখন স্যাটেলাইট এর যুগ আসেনি। তাই কারো বাসায় ভিসি আর আনলে মোটামুটি ছোটখাটো হলের মত অবস্থা।

সেদিন বিকেলে ওই বিল্ডিং এর ছেলেমেয়েগুলো খেলতে নামেনা।বিল্ডিং এর সামনের মাঠটা অলস পড়ে থাকে।ভদ্রলোক এর বড় মেয়ের মন খারাপ।সে সিনেমা দেখতে আসেনা।জানালা দিয়ে উদাস হয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে।সিনেমা শেষ হতে হতে সন্ধ্যাবেলা হয়ে যায়।আযান দেয়।সবাই যার যার বাসায় ফিরে যায়।হাত মুখ ধুয়ে নাস্তা খেয়ে পড়তে বসে।

আমাদের গ্রান্ড আড্ডার "শুভ মাস পূর্তি দিবস" এ সবাইকে শুভেচ্ছা


আমাদের গ্রান্ড আড্ডার "শুভ মাস পূর্তি দিবস" এ সবাইকে শুভেচ্ছা। আজ এই দিবসে কিছু সময় পেলেও একান্ত নিজের মতো করে হারিয়ে যান সেই দিনটিতে। ভাবতে থাকুন এই সময়ে (যে সময়ে আপনি ভাবছেন) আপনি কি করছিলেন। ক্ষনিকের জন্য হলেও মনকে আন্দোলিত করে যাবে স্মৃতিগুলো।। সেই পরিচিত মানুষগুলোর মধ্যে ডুবে যান কিছুক্ষনের জন্য (বাট ইফ ইউ হেভ টাইম)।।।।
শুভেচ্ছা রইলো সেদিন অংশগ্রহন করা প্রতিজনকে।।।।।

"গ্র্যান্ড আড্ডার" আজ এক মাস পূর্ণ হল


"গ্র্যান্ড আড্ডার" আজ এক মাস পূর্ণ হল।সবাই স্মৃতিচারন নিয়ে ব্যস্থ।এ কথা সত্য যে সুজনের পরিসংখ্যানটা প্রকাশিত হওয়ার পর CSM এর লেখকদের লেখার মাত্রা পূর্বের চেয়ে বেড়ে গেছে।এটা অবশ্যই শুভ লক্ষণ।এজন্য সুজন ধন্যবাদ পাওয়ার দাবী রাখে।

পারিবারিক একটা ঝামেলায় ছিলাম বলে আড্ডায় এটেন্ট করতে পারব বলে ভাবিনি।এজন্য আড্ডা নিয়ে আগ্রহ থাকলে ও ছিলাম নিরুত্তাপ।এদিকে বাচ্চারা শোনার পর থেকে যাওয়ার জন্য অস্থির,বিশেষ করে সে কারণেই আমার বউ (ফরিদা ৯৬ ব্যাচ) আমাকে না জানিয়ে আড্ডার কুপন সংগ্রহ করে।তাদের মধ্যে আড্ডা নিয়ে নিজেদের মধ্যে প্লেুন প্রোগ্রাম ও চলছে।আড্ডায় যাচ্চি না কিন্তুু কোনদিন কোথায় কি হচ্চে সবই খবর রাখছি ফেবুর সুবাদে।এর মধ্য বউ দু একবার নক করেছে আড্ডায় যাওয়া নিয়ে।অবশেষে তাকে আশ্বস্থ করলাম-দেখা যাক,সময় আসুক, এই বলে।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss