Saturday, April 2, 2016

ফারজানা রিতা



রিতা 98 ব্যাচ।
আমার ছোট বোন ঝুমুর এর ক্লাসমেট।
আমাদের জাহিদ,সুমন,ও রিপা আপার ছোট বোন।থাকতো ডি টাইপে।জনি দের বিল্ডিং এ।
কলোনীতে থাকতে কখনো কথা হয়নি বোনটির সাথে,জাহিদের সাথে মাঝে মাঝে যেতাম ওদের বাসায়।তখন দেখেছি বোনটিকে।পড়ালেখা নিয়ে বেশী মনোযোগী ছিল।

কলোনী ছাড়ার পর এই পেজের মাধ্যমে বোনটিকে একদিন দেখলাম,ছবি পোস্ট করেছিল রিনি মনে হয় খুলনাতে থাকতে।

পেজে কখনো কমেন্ট করতে দেখি নি।কিন্ত প্রায় সময় সবার পোস্টে লাইক দেয়।
আজ বোনটিকে নিয়ে লিখার কারন বোনটি আমাদের সিএসএম এর একজন ছোট বোন,রনি,রিনি,তানিয়া,তরু,শায়লার মত।

তাই বোনটি কে অনুরুধ করবো সময় করে কিছু কিছু লিখ।সবাই কে চিন।কারন এ পেজের একজনের সুখে দুঃখ এ আরএকজন এগিয়ে আসতে পারি।কারন এখানে সকলে আমরা আমরাইতো।

তেল আর তেল চারিদিকে তেলের ছড়াছড়ি


তেল আর তেল চারিদিকে তেলের ছড়াছড়ি,এতো তেলের ছড়াছড়ি দেখেই মনে হয় সরকার তেলের দাম কমাইলো,ভালো ভালো এটা জাতির জন্য অনেক ভালো সামনে রমজানে তাহলে ভাজাপোড়া ভালোই গিলবে জনগন,সব ডাঃ কয় তেলের জিনিস কম খাও শরীর ভালো রাখো তাইনা,বাংগালী জাতি ফ্রি পাইলে আলকাতরা ও খায় আর এখানে তো তেল পাইতাছে ফ্রি,আমি এই লেখা টা লিখতাম না খালি দেখতাছি পেজের মধ্যে এতো তেল পরে লিখলে কলম ধরতে পারবো না,এখনই যে লিখতে গেলে হাত খালি পিছলায় এই পিছলা হাতে কোন মতে লিখতাছি,সকলে তো অবগতি আছে আমাগো পেজে ৬৪৪ জন সদস্য আছে,সামনে আশা করি ইনশআল্লাহ আরো বাড়বে, নতুন নতুন লেখক আসবে আমরা এই পেইজে অনেক কে অনেকে চিনতাম না এই পেজের কারণে একে অপরের সাথে পরিচয় হচেছ কথা হচেছ আডডা হচেছ,নতুন যারা আসতাছে তারা ও টুকটাক লিখতাছে আমাদের উচিত তাদেরকে উৎসাহ দেওয়া দরকার অভিন্দন জানানো তাহলেই আমাদের পেজে সাথক,আমি জানি এই পেজে যারা আছে তারা সকলেই একবার দুবার পেজে ডুকে ডু মেরে দেখে চলে যায়, এখন তেলের ব্যাপারটায় আবার ফিরে আসি, অতিরত্ত তেল কারো জন্য ভালো না,তেল একটি দাহ জাতীয় পদাথ, তেল এমন এক জিনিস তা ভালোর থেকে খারাপের দিকটাই বেশি,মাঝে মাঝে দেখা যায় কেউ কেউ মাথায় তেল দিয়া চুপচুপা করে ফেলে তখন তাকে কেমন লাগে হেইডা আপনাগো উপর ছেড়ে দিলাম,ইদানিং পেজে যে ভাবে তেল বিতরণ চলছে তা সবার জন্য ভালোএকে অপরের ব্যপারে জানতে পারছে এটা খুবই ভালো,সবাই আরো কাছিকাছি হচেছ,সবার শরীরে তেলতেলা হচেছ,একজনের শরীরে তেল বেশি পড়লে দেখতে কিন্তুু ভালো দেখায় না চুপচুপা থাকে শরীর,,,,,,,, এর বডির মতো দেখায় তখন সবাই তার দিকে চাইয়া থাকে এই আজিব চিড়িয়া টা কেডা,সবার কাছে আমার বিনীত অবেদন তেল টা সঠিক ভাবে বিতরণ করা হউক, আর যারা নতুন তাদের ও তেলের মধ্যে ভাজা হউক,এখানে সবারই তেল পাওয়ার অধিকার আছে,জয় তেল বাবাজী,জয়তুন তেলতেলা হউক হগলের শরীর((ভাই ও বোনেরা আমি তো মোটা তাই আমার শরীরে তেল একটু বেশি লাগে আমার ভাগে তেল একচিমটি বেশি দিয়েন))

দ্বৈরথ


একসময় আমার লিখার বিষয় ছিল কলোনি নিয়ে,কলোনি র বিভিন্ন বিষয় নিয়ে যা দাগ কেটেছিল, কিংবা কোন ঘটনা নিয়ে।ছিল কবিতা, তাও কলোনি র প্রতি অনূভুতি নিয়ে। আস্তে আস্তে গল্প লিখলাম, কিন্তু 

তাও মোটামুটি। মাঝখানে ত কিছুদিন লিখাই ছেড়ে দিলাম। এর মধ্যে দেখলাম কারো গুনকীরতন করে কিছু লিখা,যেগুলাতে আবেগের বহিঃপ্রকাশ। ভাবলাম আমারো ত এমন মানুষ আছে যারা বিভিন্ন সময়ে ছায়া ফেলেছেন আমার জীবনে। এক জীবনে হয়ত তাদেরকে এসব বলা হবে না,তাই সুযোগ হাতে নিলাম।মনের সব টুকু আবেগ ঢেলে লিখলাম।বিষয় টা অনেকে হয়ত অন্যভাবে নিতে পারেন,কিন্তু আমার কাছে বাড়াবাড়ি মনে হয়নি।তবে একই বিষয় এর পুনরাবৃত্তি একঘেয়ে হয়ে উঠে। তাই মাঝে মাঝে অন্যকিছু নিয়ে লিখা ভাল। মেয়েদের নিয়ে লিখা কম,তাই আমি কিছু লিখলাম।আবার এমন একটা লিখা দিলাম যাতে সব বোনেরা তাদের খুজে পায়।তাই বলে এমন ভাবার কারন নেই যে আমি পক্ষপাত দুষ্ট কিংবা মেয়েদের ছাড়া আমার আর লিখার কিছুই নেই। আমার আরো কিছু শ্রদ্ধাভাজন মানুষ আছেন, যাদের কাছ থেকে দেখেছি।সময় করে লিখা হয় না,কিন্তু লিখতে ইচ্ছা হয়। ব্যক্তিকেন্দ্রিক লিখা থাকবে,সেই সাথে বিষয় কেন্দ্রিক।তবে সব কথার শেষ কথা,

ব্যক্তির চেয়ে পেজের ভাবমূর্তি সবচেয়ে বড়। তাই পেজটা যাতে তার স্বরূপে বিরাজমান থাকে।

মোয়াজ্জেম হোসেন বাবু


আমার বন্ধু, ৯৩ ব্যাচ।
ছোট ভাই টিপু।
আমরা একসাথে কলোনীতে আড্ডা -খেলাধূলা করেছি।খুব পরিশ্রমী। কি ভাবে আমরা একবার নৌ স্কাউট থেকে খুলনা গিয়েছিলাম টাবু ক্যাম্পিং এ।তো ক্যাম্পিং এ আমাদের সব কিছু রাখার জন্য বাশঁ দিয়ে তৈরি করতে হত।আমাদের গ্রুপে বাবুই একা প্রায় জিনিস বানিয়েছিল।
বতর্মানে কসকো শিপিং এ আছে বড়পদে।
প্রচুর কাজ করতে হয়।তারপর ও সময় পেলে আমাদের সংঙ দিতে পিছ পা হয় না।
যখনই ডাকা হয় আসার চেষ্টা করে বন্ধু আমার।আর কারও বিপদে সব সময় এগিয়ে আসবে। এই জন্য বন্ধুটি কে নিয়ে আমি গর্বিত।
আড্ডা তে- আড্ডা তে বন্ধুটি কি পরিমান কাজে সহায়তা করেছে যারা দায়িত্ব এ ছিল তারা জানে।তার গাড়ি নিয়ে যখন যেখানে বলেছে যাওয়ার চেষ্টা করেছে।
পরিশেষ এ বন্ধু তুই সব সময় এরকম থাকিস। এই দোয়া করি তোর জন্য।আর সাধ্য মত পেজে সময় দেওয়ার চেষ্টা করিস,কারন এখানে- আমরা আমরাইতো

সুন্দরের কাছে চলে আসা


ঠিক কখন থেকে আমি তাকে চিনি।যেদিন প্রথম প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা দিতে গেলাম।আমাদের কেন্দ্র ছিল বেগমজান স্কুল। সেখানে উনি নিয়ে গেলেন ছোট বোন যুথি কে।আমি আমার বড় ভাইয়ের সাথে। আমার ভাই বিরতির সময় আমার জন্য টিফিন রেখে চলে গেলেন উনার হাতে। আমাকে উনি সেই টিফিন খাওয়ালেন।সাথে উনার বোনের জন্য আনা খিচুড়ি দিলেন। সেই থেকে উনার ছোটদের প্রতি স্নেহপ্রবন মনের পরিচয় পেলাম। তিনি শাহিন ভাই।দায়িত্ব কে যিনি অজুহাতে এড়িয়ে যান না। আমার হয়ত বৃত্তি পাওয়া হয়নি কিন্তু শাহিন ভাইয়ের মত একজন সুন্দর মনের মানুষের সাথে দেখা হয়েছে। 

শাহিন ভাইয়ের ছোট চার বোন। কিন্তু উনি তাদের পাশে আছেন বট গাছের ছায়ার মত।এমন বড় ভাই পাশে থাকলে অনেক দূরের পথ পাড়ি দেয়া যায়,নিশ্চিন্তে থাকা যায়,যেটা যুথি আর বিথি আপা পারেন।

অামার অাব্বা খুব ভালো অংক করাতেন


অামার অাব্বা খুব ভালো অংক করাতেন অার অংক না পারলে খুব মারতেন..... অাজ ঐ খান থেকে একটা অংক অাপনাদের সমীপে..... grin emoticon
"তেলের দাম ২৫% বেড়ে গেল। তেলের ব্যাবহার শতকরা কি পরিমান কমালে সি.এস.এম কলোনীর তেলের জন্য খরচের কোন পরিবর্তন হবে না " (অংকটি ঈষৎ এডিটেড)
সবাই তেল দিচ্ছে আর আমি তেলের অংক দিলাম..... আপনারা ২৫%তেলের দাম বাড়ছে এটা মাথায় রেখে অংক করেন অার ততক্ষন আমি নাকে.........! ঘুমাই wink emoticon

জিয়াউল হাসান ( জিয়া ভাই)


দুই ভাই এক বোন
ভাই-সাজেদুল হাসান ভাই। 
বোন- শিরিন আপু।
থাকতো সি টাইপে,কলোনীতে থাকতে জিয়া ভাইয়ের সাথে আমার কথা হয়েছে বলে মনে পড়ে না।সংগঠন করতে বেশী পারদর্শী। শাপলা করি নামে সি টাইপে একটা ক্লাব করেছিল।
রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল,খুব রাগী স্বাভের, যেটা বলে করবে, তা করবেই।খুব সাহসী,ধামা হাসেম কে একবার দৌড়ানি দিয়েছিল।প্রায় সময় কলোনীতে ঝামেলা হলে সেখানে জিয়া ভাই যেত।ছোট ভাই দের খুব আদর করত।এবং যথা সাধ্য ছোট ভাই দের আবদার পূরণের চেষ্টা করত।
তারিকের ব্যাপারে বলাতে সাধ্যমত অবদান রেখেছে। 
বতর্মানে import & cnf এর ব্যাবসা।ব প্রচুর পরিশ্রমী।বলা যায় এখন একজন সফল ব্যাবসায়ী।
আড্ডাতে-আড্ডা তে আড্ডা সফল করার পিছনে ভাইয়ের অবদান প্রচুর।
মুখের উপর উচিৎ কথা বলে ফেলে।পরে বুঝতে পারে এভাবে না বললে ও হত।তবে সব সময় যে কোন কাজে ক্লিয়ার কাট থাকতে পছন্দ করে।
তার একটা স্বপ্ন সিএসএমকে নিয়ে যাতে সবার জন্য একসাথে কিছু করা যায়।
পরিশেষ এ একটা কথা বলবো সব সময় আমাদের পাশে থাকবেন।সবাই ভাইটির জন্য দোয়া করবেন যেন আমরা থাকে যে কোন বিপদে আপদে পাশে পাই। কারন এখানে আমরা আমরাইতো।

বিশ্বাস এ মিলায় বস্তু


সুজন মানে কি? ভাল মানুষ, আল আমিন মানে বিশ্বাসী। ডাক নাম আর ভাল নামের মানে ভাল কিছু অর্থ থাকা সবার ক্ষেত্রে হয়না। যেটা ঘটেছে সুজনের ক্ষেত্রে। 

সুজন আমার ব্যাচমেট। আমাদের পরিচয়ের শুরুটা খুব ভাল ছিল না। কিন্তু আমি ছিলাম সুজনের হাতের লিখার ভক্ত।মালা আপা ওকে নোট করে পড়তে বলতেন।সুজন কোর আন তেলাওয়াত করত সুন্দর করে।শাহাদাত হুজুর ওর তেলাওয়াত এর প্রশংসা করতেন। খুব বন্ধু বৎসল ছিল।সহপাঠী দের জন্য মায়া ছিল।নিজে পড়া শিখে বলবে, শিখেনি।সবাইকে শিক্ষক এর শাস্তির হাত থেকে বাঁচানো র জন্য ও অনেক পন্থা অবলম্বন করত। স্কুলে থাকতে আমার সাথে ওর কিছুটা দূরত্ব ছিল যা আমি কখনোই ঘুচাতে চাইতাম না।

সুজন অনেক সম্ভাবনাময় একটা ছেলে।কিন্তু আমার ধারনা সে সেটা জানত না।জানলেও কেয়ার করেনি।ও যদি ওর সম্ভবনাকে কাজে লাগাত, তাহলে অনেক দূর যেত। হয়ত সুজনের কাছে একজন সফল মানুষ হবার চেয়ে ভাল মানুষ হয়ে নামের সার্থকতা প্রমান করা গুরুত্ব পেয়েছে। ওর বাবাও।ছিলেন ভাল মানুষ।পরীক্ষা দিতে গেলে এমন ভাবে আমাদের খোজ খবর নিতেন যেন আমরা উনার নিজের ছেলে।

প্রতিমাসে সুজন আমাদের লিখার পরিসংখ্যান প্রকাশ করে। কাজটা সে অনেক যত্ন নিয়ে করে।আমার সবগুলো লিখা সে আমাকে পাঠিয়েছে।আমি ত ভেবেছিলাম লিখাগুলো হারিয়ে যাবে,কিন্তু সুজন সেটা হতে দেয়নি।আসল বন্ধুর দায়িত্ব পালন করেছে।

কিছুদিন আগে সে বাবা হয়েছে।তাই সুজনের প্রতি আমার রিকোয়েস্ট থাকবে সে যেমন তার জীবনের পুরো সম্ভাবনা কে কাজে লাগায়নি, তার সন্তানের মধ্য দিয়ে যাতে বাকি স্বপ্ন টা পুরণ করে।

কথায় আছে,
সুজনে সুযশ গায়, কুযশ ঢাকিয়া।
সুজন তেমন একজন মানুষ।ভাল থেকো বন্ধু।

না আজও পারলামনা


না আজও পারলামনা, চেয়েছিলাম অফিসের পেন্ডিং কাজ গুলো আজই শেষ করে ফেলব, হলোনা, অর্ধেকের চেয়েও কম কাজ করে রেখে দিয়েছি আগামীকালের জন্য। জানিনা কবে শেষ করতে পারব। একটু পরপর ফেসবুকে ঢু না মারলে মনে হয় যেন কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে ভুগছি, ফেসবুক প্রেম আমারে বুজা গেছে ফাটা চেংগির কেচকিতে ফালাবে। ঘরে কয়েক দিন পড়ছিলাম এই কেচকিতে, তবে মিনিস্টার ম্যাডাম আপাতত ঠান্ডা আছে। চিন্তায় আছি অফিস লইয়া। নাহ! যে করে হোক আগামীকাল কাজ শেষ করতেই হবে।"মর্দ কা বাত হাতিকা দাঁত"।

শুধু যারাই ফেইসবুকে লেখালেখি করে


শুধু যারাই ফেইসবুকে লেখালেখি করে (লাইক দেওয়া পার্টিও লেখকের অর্ন্তভুক্ত)তাদেরকে নিয়ে একটা মিনি আড্ডার আয়োজন করলে কেমন হয়? সেটা যেকোন যায়গায় হতে পারে।লেখকের সংখ্যা আমার হিসাবে বেশীরপক্ষে ৫০ জন হতে পারে। মান অভিমান যা কিছু হচ্ছে এদের মধ্যেই হচ্ছে। এখন আমরা যদি একটা মিনি আড্ডায় বসে গল্পগুজব করার পর একসাথে একবেলা ভাত খেতে পারি তবে মনে হয় সবাই সব দু:খ কষ্ট ভূলে যাবে , দুরত্ব কমে আসবে ও আন্তরিকতাও বাড়বে। অন্যদিকে লেখার কারণে লাইক দিচ্ছি, কমেন্টস করছি কিন্তু কেউ কাউকে চিনছে না (সংখ্যায় নগন্য হতে পারে) সেক্ষেত্রে পরিচয় টা হবে তখন দেখবেন লাইকের (হয়ত) যথাযথ ব্যবহার হবে। সবার সুবিধাজনক সময়ে এরকম একটা মিনি আড্ডার আয়োজন করা হলে ভালই লাগবে। মনটাও ফ্রেশ হবে। আর এটা খুব ভালো টনিক হিসাবে কাজ করবে। যারা পক্ষে আছেন তারা শুধু “হাঁ” যারা বিপক্ষে আছেন তারা শুধু “না” লিখে পোষ্ট করুন।

বন্দ করা উচিত এখনই


আমরা এই পেজ শুরু করেছিলাম হাসি কান্না ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য, আমরা হাসব আবার কারো দুঃখে পাশে দাড়াবার জন্য, আজ তেল মারামারি নামে যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে তাতে আমি এই পেজের জন্য খুবই ক্ষতিকর বলে মনে করি, গ্রান্ড আড্ডার সময় স্টেজে তোলা নিয়া যে মৃদু সমালোচনা হয়েছিল আমার মনে হয় তার পুর্নাবৃতি হবে, কারন অনেকে অনেকের মনের অজান্তে বাদ পরে যেতে পারে, সুতারং এখনই বন্দ করা উচিত, মজা করব আন্দদ করব তবে এমন নয়, আমাদের এক স্টিলারের বৌ আজ টাকার অভাবে চিকিৎসা করতে পারতেছে না আমাদের সেই দিকে খেয়াল করা উচিত,ভূল হলে ক্ষমা প্রার্থী

Niaz Morshed জনি, সবাই কে নিয়ে ফাটায়ে লিখছে


Niaz Morshed জনি, সবাই কে নিয়ে ফাটায়ে লিখছে। এবার আমি একটু চেষ্টা করি ওকে নিয়ে কিছু লিখতে।

জনি, লম্বা, মেধাবী, অমায়িক ও সুদর্শন ছেলে। আমরা এক বিল্ডিং এ থাকতাম। খুব ছোট কাল থেকেই ওর সাথে খেলতাম। লেখাপড়ায় খুব মনোযোগী ছিল বলে আব্বু ওকে পরাতে পছন্দ করত, খুব স্নেহ ও করত।

শিশু দের খুব ভালোবাসে, ওদের সাথে সময় দিতো খুব। ওর নিজের ক্লার এর ছেলেদের সাথে আড্ডা কম দিত।
এফবি তে ওকে পাওয়ার পর থেকে নিয়মিত কথা হয়, ফোন এও।

কলনি তে ওর লেখা পরে বিহবল হয়ে যাই। বোকা বলে যেমন ছোটকালেও ওর এত মেধা বুজতে পারিনাই। এখনো এই মেধার গভীরতা বুজতে পারছিনা। শুধুই অবাক হচ্ছি।

Anisur Rahman Reza ভাই সঠিক নাম দিয়েছন - সব্যসাচী।
জনি, তোমার জীবন অনেক সুন্দর হোক, নির্ভেজাল তোমার মতই। 
আরো অনেক কিছু লেখার থাকলেও সময় নাই।

আমি জানি, তুমি এই পেইজ এর স্নেহধন্য ছোট ভাই। সবার স্নেহ এভাবেই অটুট থাকুক।

Syeda Tajrina Simka আমাদের শ্রদ্ধেয়া শিক্ষিকা জনাবা খোদেজা আপার বড় মেয়ে


Syeda Tajrina Simka আমাদের শ্রদ্ধেয়া শিক্ষিকা জনাবা খোদেজা আপার বড় মেয়ে।একটা প্রাইভেট ভার্সিটিতে কর্মরত।তুঁখোড় মেধাবী,বুদ্ধিমতি এবং সর্বোপরি একজন ভাল লেখক।আমাদের csm school নিয়ে একটা পেইজ আছে,যার এডমিন এই শিমু।পুরো নামের কোথাও শিমু নামটি না থাকলে ও শিমু নামেই অধিক পরিচিত।কলোনীতে থাকাকালীন চেনাজানা থাকলে সেভাবে কখনো আলাপ হয়নি,csm school পেইজে তার সাথে আলাপচারিতা।একটা সময় খুব জমজমাট ছিল পেইজটি,হয়ত csm colony পেইজটি ওপেন হওয়ার পর কিছুটা আড়ালে পড়ে গেছে।তার যে জিনিসটা আমাকে মুগ্ধ করেছে,তা হলো কলোনী নিয়ে তার স্মৃতিচারণ,অসম্ভব সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলে কলোনীর স্মৃতিগুলো।

কোন এক অদৃশ্য কারণে এই মেয়েটি এই পেইজে অনুপস্থিত। অনেক বছর পর কিছু স্টীলারের প্রাণান্তকর চেষ্টায় আমরা(সি এস এম বাসীরা) একত্রিত হয়েছে।সি এস এম এখন একটা প্লাটফর্ম। এখানে কিছু উদ্যমী ছেলেমেয়ে আছে যারা সি এস এমকে একত্রিত রাখার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্চে।আমাদের উচিত তাদেরকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা।শিমুর মত অনেকেই আছে যারা ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক পেইজের বাহিরে।তাই সবাইকে অনুরোধ,আসুন আমরা সবাই সি এস এম প্লাটফর্মে একত্রিত হয়ে একে অপরের প্রতি ভালবাসার হাত বাড়িয়ে দিই।

Fauzul Amin মিঠু ভাই


Fauzul Amin মিঠু ভাই, মরহুম সাইফুল আমিন চাচার বড় ছেলে, পেজে খুব একটা আসেন না, কিন্তু এই পেজ তৈরীর নেপথ্য চরিত্র। ৯১ সালে আমার সাথে বাজিতে হেরে যদি কোক টা খাওয়াই ফেলতেন তাহলে আমি হয়তো আমার টাইম লাইনে সে কাহিনী লিখতাম না, আর সেদিনের সেই কাল্পনিক ট্যাংকীর তলার ভার্চুয়াল আড্ডা টা জমতোনা, আর তাতে হয়তো আমরা এই পেজের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতাম না। সেদিন সেই কোক না খাওয়ানোর জন্য জাতি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ।

মিঠু ভাই ভালো ক্রিকেট খেলতেন, দুর্ধর্ষ ফাস্ট বোলার ছিলেন, ( তবে নো বল আর ওয়াইড দিতেন একটু বেশি)।আমাদের ইস্পাত যুব ক্রিকেট টীমের ক্যাপ্টেন ছিলেন মিঠু ভাই। পুরাপুরি সামরিক কায়দায় টীম চালাতেন মিঠু ভাই। তাই আড়ালে আমরা ওনারে পাগলা ক্যাপ্টেন ডাকতাম।

বর্তমানে উনার মাথার মধ্যি খানে স্টেডিয়াম তৈরি হচ্ছে। তাই এই লেখাটিকে আমরা তেল না বলে হেয়ার জেল বলতে পারি।

এই গ্রুপে এসে আমার খুব আফসোস হয়

- Muntaha Toru

এই গ্রুপে এসে আমার খুব আফসোস হয়। খুবই আফসোস হয় এই ভেবে যে কেন আমি কলোনীতে থাকা অবস্থায় অনেক ছোট ছিলাম,কেন আমার জন্ম আরো কয়েক বছর আগে হয়নি!

তাহলে আমিও হয়তো বাকিদের মত কলোনীতে অনেক বেশি সময় কাটাতে পারতাম,হয়তো বাকিদের সাথে কলোনীতেই পরিচয় থাকতো আর অনেক মজা করতাম

এই গ্রুপের প্রায় ৯০% মানুষকে আমি চিনেছি গ্রুপে এসে,আড্ডার মাধ্যমে ।
কেন সবার সাথে আগে থেকে পরিচয় ছিলনা আমার!!! 

লিরা আর দিনার, একই মহল্লায় কাছাকাছি থাকে


লিরা আর দিনার, একই মহল্লায় কাছাকাছি থাকে, দুজনের মধ্যে সেই স্কুল লাইফ থেকে সম্পর্ক। লিরা সুন্দরি মহল্লার অনেক পোলাপানই তার জন্য পাগল হলেও, দিনারের ভাগ্যেই শিকে জুটে, এ জন্য মহল্লার অনেকেই দিনার কে মনে মনে হিংসা করত।তাদের প্রেমের বিষয়টি মহল্লায় ওপেন সিক্রেট, ছেলে বুড়ো সবাই তাদের ব্যাপারটি জানে। তবে দু জনের ফ্যামিলি কোন দিন বিষয়টি মানবেনা কিনা সন্দেহ। দারুন আবেগী ছেলে চিন্তা করত নিশ্চয় এক সময় সব ঠিক হয়ে যাবে। এই ভালবাসার সম্পর্কে দিনারই খুব সিরিয়াস ছিল, ভালবাসার জন্য এমন কোন পাগলামি নেই যে সে করেনি। অপরদিকে লিরাও সিরিয়াস হলেও মাঝেমধ্যে কেমন জানি গা ছাড়া ভাব । এইভাবেই চলছিল দিনার লিরার প্রেম ভালবাসা। ঢেউয়ে ঢেউয়ে অনেক সময় পার হয়ে গেছে, 

মহল্লায় এর মধ্যে লিরার ব্যাপারে কানাঘুষা শুনা যাচ্ছে যে, লিরা নাকি একজন বিশাল ব্যবসায়ীর প্রেমে পড়ে গেছে। দিনারের কানেও কথা গুলো আসলেও দিনার বিশ্বাস করেনি। তবে সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে লিরা ঐ বড় লোক ব্যাটারে বিয়ে করে ফেলেছে। দিনারের জন্য ব্যাপার টি বিনা সংকেতে ঘূর্ণিঝড় এর মত। এর ধাক্কায় প্রথম কিছু দিন দিনার মানুষ থেকে জম্বি হয়ে গিয়েছিল। তারপর নিজেকে সামলে নিল, নিজের যোগ্যতায় একটি বহুজাতিক কোম্পানি তে চাকুরী করে নিজেকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে এসেছে, শহরে নিজের বাড়ী, গাড়ি, দুটো ফুটফুটে বাচ্চা আর স্ত্রী নিয়ে সুখী সংসার। তারপরেও কোন কোন গভীর রাতে হয়ত তার বুকের মাঝে বিষাদের গান বেজে উঠে, আর নিজেই মনে মনে বলে উঠে " টাকা তুমি সময়মত আইলানা"। আবার এটাও ভাবে জীবনে ঐ ধাক্ক টা না খেলে জীবন কি এটা বুঝতে পারতো না, আর জীবনে এতটুকু আসতে পারতোনা মনে হয়।

পরিচিতি


ভদ্রলোকটির নাম:-মনিরুল ইসলাম খান লিটন ওরুফে চশমা লিটন।।ব্যাচ:-94।।বাসা:-এফ-6/12।।পরিবারের বড় সন্তান।।তিন ভাই,তিন বোনের মধ্যে বড়।।ডাব চুরি সেই সাথে খাওয়ার ওস্তাদ ছিলেন।।কাশেম কাকার গাছ গুলো ছিল ওনার বেশি পছেন্দর।।খুব চঞ্চল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন।।খেলাধুলাও অনেক বেশি পছন্দ করতেন।।ছোট বেলায় আমাদের সাথে ঘুড়ি উড়াতেন,বুইজ্জার বাগানে মার্বেল খেলতেন।।আমার কাছে ওনার সবচেয়ে বিস্ময়কর বিষয় ছিল ওনার খানদানি চশমাটা।।এতো পাওয়ার ফুল গ্লাস পড়ে ওনি কি করে চলাফেরা করতেন সেটাই সব সময় চিন্তা করতাম।।আশা করি ওটা এখন আরও ভাড়ি হয়েছে।।একবার বাগানে আগুন ধরানোর পরিকল্পনা চলছিল।।সাথে আমরা ক'জন।।কিন্তু সাথে দিয়াশলাই না থাকায় সবাই খুব চিন্তিত।।তখন হুট করে একজন বলে বসলো লিটন ভাই আপনার চশমাটা কাজে লাগান।।লিটন ভাই বললো কিভাবে।।বললো সূর্যের দিকে ধরেন।।যেই কথা সেই কাজ।।আগুন ধরিয়েই সাথে সাথে দৌড়।।বিষয়টা যতদূর সম্ভব লিটন ভাইয়ের মনে থাকার কথা না।।যাই হোক এই হলো আমাদের লিটন ভাই।।

আমি বিভিন্ন ঝামেলার কারনে পেইজে প্রতিনিয়ত থাকতে পারি নাই


আমি বিভিন্ন ঝামেলার কারনে পেইজে প্রতিনিয়ত থাকতে পারি নাই। সবার তৈল সমাচার দেথে বাজারে তৈলের খুবই ঘাটতিতে তৈল না পেয়েই লিখতে বসলাম।

সবার মাঝে আমি ও আজ একজনকে নিয়ে লিখবো যাকে সবাই আমরা পেইজে প্রতিনিয়ত দেখতে পাই। উনাকে আমি চিটাগাং থেকে আসার পর, প্রথম ঢাকাতে দেখতে পাই আমাদের ইফতার পার্টিতে এবং শত ব্যস্ততার মাঝেও উনি আমাদের পার্টিতে এসেছিল। আর বলেছিল যে আমরা যেন এটা প্রতি বছরই করি। এর পর উনার সাথে বহুবার আমার দেখা হয়। খুবই ভালো মনের একজন মানুষ আমার কাছে । এই ভাইটি সিএসএম এর যে কোন কিছুতেই যেমন, কারো সমস্যা বা কোন প্রোগাম বা সি এস এম রিলেটেড যাই হোক উনার উদার মনের ভালোবাসা আমি দেখেছি এবং প্রতি নিয়ত এই পেইজটিকে উনি চেষ্টা করেছে মাতিয়ে রাখতে এবং তাই করছে। এই ভাইটি আবার আমাদের প্রেমিক রাজনৈতিক কাক্কুর খুবই ভক্ত। যা আমরা আগে পরেও দেখেছি। যাই হোক আমরা এই ভাইটিকে যেন সবসময় আমাদের পাশে রাখতে পারি সেই চেষ্টাই করবো।

মিঠু ভাই।


চার ভাই এর মধ্যে সবার বড়,তারপর তপু ভাই,দিপু ও প্রতীক।

কলোনীতে থাকতো বি- টাইপে।পড়ালেখাতে স্কুলে থাকতে খুব ভাল ছাএ ছিল।ক্রিকেট খুব ভাল খেলতো,লেগে থাকলে মনে হয় আজ অনেক বড় খেলোয়াড় হতে পারতো।

প্রতীবাদি- কোন সামনে অন্যায় হলে প্রতিবাদ করে,আবার পরে মিলে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে।
ভাইটি জীবনসঙ্গী আমাদের সিএসএম এর এক বোন পান্না আপা।

কলোনীতে থাকতে দিপুর সাথে তাদের বাসায় যেতাম।খুব স্নেহ করত আমাদের। ঈদে সব সময় নামাজ পরে তারা চার - পাচঁ জন আমাদের বাসায় চলে আসত,আমার মায়ের হাতের চটপটি খাওয়ার জন্য।
সবসময় দেখা হলে মায়ের খবরা খবর নেয়।
যেকোন কাজে ডাকলে আসতে চেষ্টা করে।
তারিক ও শামিম এর ব্যাপারে সাধ্যমত সাহায্য করতে চেষ্টা করেছে।
আড্ডা তে সব মিটিং এ থাকতে পারে নাই। কিন্তু আড্ডা সফল করার পিছনে পিছন থেকে যতা সাধ্য চেষ্টা করেছে।
পরিশেষ এ ভাই সব সময় আপনার সরব উপস্হিতি কামনা করি পেজে। এখানে সবাই
আমরা আমরাইতো।

এই কয়দিনে সবাই মেলা তেলাতেলি করেছো, করেছি


এই কয়দিনে সবাই মেলা তেলাতেলি করেছো, করেছি। আজ আমি আমার প্রাণপ্রিয় বা বলা যায় প্রানের চেয়ে প্রিয় ছোটো ভাই আতিককে নিয়ে লিখবো। আতিক কে আসলে চিনতাম না। আমার বোনেরা, আম্মা খুব ভাল করে চিনে। যাহোক। একে প্রথম দেখলাম পপুলারে। ছবিতে দেখতে বুইজ্জা দেখা যায় কিন্তু সামনা সামনি দেখলে বোঝা যায় ও এখনো বাচ্চা। ছেলেটা শুকনা শাকনা হলেও আত্মাডা হেভি বড়। পকেট এর দিক দিয়ে খুব উদার। পকেটে টাকা থাকলে ওর কাছে দুনিয়া পায়ের নীচে। জুহি চাওলার খুব ভক্ত ছেলেটা। আমি স্বপ্ন দেখছি ও একদিন জুহি চাওলার সাথে ব্রেকফাস্ট করবে। পেইজের শুরুতে ওর লেখাগুলার জন্য তীর্থের কাকের মত অপেক্ষা করতাম,এখনো করি। কিন্তু ও সেই বিশাল লেখা অনুছড়ায় নামিয়ে এনেছে।

বিভিন্ন ভাই-বোনদের মান-অভিমান নিয়ে আমার এই লেখা


বিভিন্ন ভাই-বোনদের মান-অভিমান নিয়ে আমার এই লেখা। আমরা যদি পেইজকে সময় দেই এবং লেখার মান ভাল হয় সবাই না হউক উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অবশ্যই লা্ইক/কমেন্টস দিবে। তারপরও আরো কিছু ব্যাপার আছে যে গুলো অগোচরে কাজ করে যেমন এখানে গ্রুপিং আছে কেউ বিশ্বাস না করলেও আমি তা বিশ্বাস করি। কেহ যদি খুব নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করে তাহলে ভাল করে বুঝবে, কে কাকে দিচ্ছে? সব পোষ্টে দিচ্ছে কিনা? ,না শুধু লাইক দিচ্ছে? না গড় হারে দিচ্ছে ?ইত্যাদি ইত্যাদি। আবার, মানুষ হিসাবে পছন্দের ব্যাপার আছে, আত্বীয়তার(রিলেশান) ব্যাপার আছে, ব্যাক্তিত্বের ব্যাপার আছে, গ্রহন যোগ্যতার ব্যাপার আছে, তার সামাজিক পজিশনের ব্যাপার আছে ইত্যাদি। কোন সমস্যা হলে সবাই বলে বড় ভাইদের কথা বলে!আবার সেই বড় ভাইরা ভাল কোন পোষ্ট দিলে আশানুরুপ লাইক/কমেন্টস আসে না। অন্যপ্রসঙ্গে- যেমন আমাকে খুব কম জনই চিনে। মোটামোটি সরব খাকার চেষ্টো করি।কিন্তু আমি সেভাবে আশানুরুপ লাইক পাই না।না চিনার কারণে হয়তা দেয় না বা লেখার মান ভাল না। তবে এটা আমি শতভাগ বিশ্বাস করি যে,যখন আমাদের সিএসএম কলোনী পেইজটি পুরোপুরি পরিপক্কতা লাভ করবে তখন এ ধরনের কোন সমস্যা থাকবে না বলে আমার ধারনা। এটার জন্য আমাদের সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে । সবুরে মেওয়া ফলে। পরিশেষে বলবো- কোন ভাল, সুন্দর ও গঠনমূলক লেখাকে আমরা যদি উৎসাহিত না করি তাহলে ঐ ব্যাক্তি লিখার উৎসাহ হারিয়ে ফেলবে এবং এটাই স্বাভাবিক। পরিনামে এ লেখা পড়া এবং কিছু জানা বা শিখা খেকে আমরা বঞ্চিত হবো।পুরা ব্যাপারটাকে নিগেটিভভাবে না নেওয়ার জন্য সবার প্রতি অনুরোধ রইল।

স্কুল লাইফের মত অবস্থা শুরু হইছে আমার


স্কুল লাইফের মত অবস্থা শুরু হইছে আমার, এই পড়াটা আজকে না আগামীকাল পড়ব, আগামীকাল থেকে সিরিয়াসলি পড়াশুনা শুরু করব, কিন্তু সেই সিরিয়ারনেস কোন দিন আসেনি, এগুলা ছিলো আমার স্কুল লাইফের কাজের অবস্থা,শুধু আমার নয় আমার মত গাধা মার্কা সকল স্টুডেন্টরই একই অবস্থা ছিল।

এখন অফিসের কাজেও আমার একই অবস্থা বিরাজ করছে, আজকের কাজ আগামীকাল করব এই করতে করতে দুনিয়ার কাজ জমছে, আজকের মধ্যে শেষ করতে না পারলে পুরা ফাটা চেংগীর কেচকিতে পড়তে হবে আমারে।
"গুরু উপায় বলোনা" ছাড়া আর কোন ভাষা পাচ্ছিনা।

যেখানে সারা বিশ্বের মেয়েরা এগিয়ে যাচ্ছে সেখানে আমাদের মেয়েরা কেন পিছিয়ে আছে বুঝা যাচ্ছেনা


জনি বেচারা ছোট বেলায় মেয়েদের সাথে ঘুরে দারুন বিপদে পড়েছে,পুরা মেয়েদের দায়িত্ব একাই পালন করতেছে। রনি কিছু দায়িত্ব পালন করলেও বাকীরা প্রায় হাতগুটিয়ে বসে আছে।যেখানে সারা বিশ্বের মেয়েরা এগিয়ে যাচ্ছে সেখানে আমাদের মেয়েরা কেন পিছিয়ে আছে বুঝা যাচ্ছেনা।তব আমার মনে হয় কোমর বেধে আমার বোনরা যুদ্বে নেমে পড়বে।তেলে তেলে পেইজ তৈলাক্ত হয়ে উঠবে।আশা করি আমাদের বোনরা আর পিছিয়ে থাকবে না।

কলোনিতে এ সময় অফিসের ভিতরে আর সকলের বাসার বাগানে প্রায় সব জায়গায় আম গাছ দেখা যেত


কলোনিতে এ সময় অফিসের ভিতরে আর সকলের বাসার বাগানে প্রায় সব জায়গায় আম গাছ দেখা যেত।গাছ ভরা আম দেখে কি জে লোভ লাগতো।সকাল থেকে ১ টা পযন্ত সকুলে থাকতাম। সকুল থেকে আসার পর আমি মুননি,পাননা হাসি আর ফেরদৌসি আমরা দুপুরে সবাই জখন ভাত খেয়ে রেষট নিত তখনি আমাদের মিশন শুরু হতো।আমি আমমা না দেখার মত করে একটা কাগজে অনেক গুলা মরিচ আর লবণ নিয়ে সোজা বৈইজজার বাগান মানে খাল পাড়ে চলে জেতাম।

তারপর E টাইপ,B, C থেকে আম পেরে সবার শেষে বৈইজজার বাগান থেকে পেরে নারকেল গাছের নিচে বসে কাগজ থেকে লবন মরিচ নিয়ে ইচচা মত খাইতাম।আর নানা গলপ করতাম।কলোনির গাড গুলা আমাদেরকে অনেক বার দৌড়াইছিল কে শুনে কার কথা।আমরা আমাদের মত করে জেতাম।শৈশব কালের ঐ কথা গুলা মনে পড়লে অনেক কষট লাগে।ষোল বছর কাটাইলাম কত মজা আর আনন্দ নিয়ে।মেইন অফিসের ভিতর থেকে আববা বসতা ভরে কাচাঁ আম আনতো।সেগুলা ভাল লাগতো না ঐ জে চুরি করা আমগুলা খেতে অনেক মজা ছিল।অনেক মাইর খাইচিলাম বড়ভাই মেজ ভাইয়ের কাছে।আমি আমার ঐ বানধবিদের খুব মিস করি।

চুপচাপ শান্ত এবং এই পেজটির সব চেয়ে পরিপুর্ন একটি ছেলে


চুপচাপ শান্ত এবং এই পেজটির সব চেয়ে পরিপুর্ন একটি ছেলে। আক্ষরিক অর্থেই "Smart"। কমেন্টস গুলিও বুদ্ধিদীপ্ত। সহ্যক্ষমতা অনেক বেশি। আমাদের দুইজন সম্মানিত এডমিনের একজন হলো পুলক।

এই পেজটির মাধ্যেমেই পুলকের সাথে পরিচয়। Colony তে কখনো দেখি নাই। কারন একটাই, আমার আর পুলকের বয়সের ব্যাবধান অনেক বেশী।

আমাদের আড্ডার সফল আয়োজনের, পর্দার পিছনে যে কয়জন কারিগর ছিলো, পুলক অন্যতম।

দারুন একটা ছেলে। সে চমতকার বক্তব্য রাখতে জানে। MFC তে, আমার অনুরোধে সে ৫ মিনিট বক্তব্য রেখেছিলো। এক কথায়, দারুন ছিলো, তার কথা গুলি। ভালো নাচতেও জানে। আড্ডাই তার প্রমান। যে কোনো কাজ, এই পেজের সার্থে, সে হাসি মুখে করে। আর এই পেজটি সৃস্টির, সে হলো আমাদের কারিগর। ছোট এই ভাইটির প্রতি রইলো, আমার অনেক ভালোবাসা। দোয়া রইলো ভাই।

(আমার ভাই/বোনদের নিয়ে, আমার এই লেখাগুলির ইচ্ছা, বেশ কিছু দিন ধরে, ইনশাল্লাহ আমি পর্যায় ক্রমে লিখবো, এখানে তেলের কিছুই নাই, আছে ভালোবাসা।)।

কলোনির সকল মুরুব্বিই আমাদের গুরুজন


কলোনির সকল মুরুব্বিই আমাদের গুরুজন, তাদের প্রতি আমদের সবসময় থাকবে শ্রদ্ধা আর সালাম।

আমার বন্ধু রাশেদের (মরাইয়া) আব্বা আম্মা খুবই আন্তরিক ও স্নেহপ্রবন মানুষ। কাকা ( জনাব আব্দুস সালাম, কমার্শিয়াল ডিভিশন) কে যখনই সালাম দিতাম তখনই তিনি সহাস্যমুখে সালামের উত্তর দিয়ে কুশলাদি জিজ্ঞেস করতেন। আর খালাম্মার কথা কি বলব, এতো আন্তরিক মহিলা সহজে দেখা যায়না, যে কারো বিপদে বা প্রয়োজনে ঝাঁপিয়ে পড়তেন, আমাদের ক্রিকেট ক্লাবের সকল ইন্সট্রুমেন্ট রাশেদ দের বাসায় রাখতাম, বিশাল এক কাঠের ট্রাংকে এগুলো রাখা হতো, প্রতিদিন এগুলো আনতে আর রাখতে যেতাম তাদের বাসায়, বিরাট ঝামেলায় ফেলতাম তাদের, অথচ খালাম্মা কোনদিন নূন্যতম বিরক্ত হননি, বরং উনি আমাদের উৎসাহ দিতেন, আমি জানিনা খালাম্মা খেলাধুলা কতটুকু বুঝতেন, তবে তিনি নিয়মিতভাবে আমাদের খেলার ব্যাপারে খোঁজখবর রাখতেন। আমার সৌভাগ্য, আমি এই দুটি ভালো মানুষের স্নেহধন্য ছিলাম, আমার যে কোন ভাল খবরে উনারা উচ্ছসিত হতেন।

কিছু কথা --------


কয়েকদিন যাবত কিছু বড় ভাই ,ছোট ভাই ও বন্দুরা অনুরোধ করিতেছে আমি যেন পেজে একটা পোষ্ট দি এবং পেজে যেন আগের মতো সময় দি । এদের সবার প্রশ্ন একটাই -কেন পেজে আমার কোন পোষ্ট বা কমেন্টে নাই , কারন একটা তো ছিলই বটে এবং তার উপর সময়ও একটা ব্যাপার ছিল । তাদের অনুরোধে আমার এই পোষ্ট বিশেষ করে মনা ভাই গত ১০/১২ দিন থেকে ফোনে ও ম্যাসেজে বলছে, আজকেও কয়েকবার ফোন করেছে, শাহিন ভাইও সকালে ফোন করেছিল । ছোট ভাই লিটন গত ৫/৬দিন আগে ফোন করে বলেছিল পেজে একটা সুন্দর পোষ্ট দিতে , বরং তাকে আমি ধমক দি । তাকে বললাম - তোর কমেন্ট গুলোর মধ্যে পুলিশের গন্ধ থাকে কেন । বড়দের সাথে ভাল ব্যাবহার করিস , তাতে সবাই তোকে আদর করবে । লিটন আমাকে উত্তর দিন - ভাই আপনি পেজে নিয়নিত থাকেন , এরপর আপনি আমার কোন কমেন্ট বা পোষ্টে যদি কোন আপন্তিকর কিছু পান এরপর আমারে আপনি যেখানে ডাকেন আপনার সাথে এসে দেখা করবো । এবং যে শাস্তি দেন মাথা পেতে নিবো । লিটন আমার বন্দু ফারুকের ছোট ভাই । আমি তারে ছোট কাল থেকে দেখে এসেছি , তখন সে অনেক শান্ত ও ভদ্র ছিল । এখনো পর্যন্ত তাকে আমি আমার সামনে কোন বেয়াদবি করতে দেখি নাই ।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss