Thursday, October 22, 2015

“ কলোনী ও কান্না - ২“


.
আমি বড় হবার পর কখন কেঁদেছি মনে করতে পারি না, কখনো কারো জানাযায় গেলে চোখের কোনায় পানি অটোমেটিক চলে আসে তা ভিন্ন কথা, কিন্তু এ ছাড়া বড় হবার পর কষ্ট করলেও, কখনো কান্না করার দরকার হয়েছে বলে মনে পড়ে না। বরং কলোনিতে যখন ছিলাম বিভিন্ন এবাদতের রাতে মসজিদে মোনাজাতের সময় অনেক চেষ্টা করতাম, চোখে একটু পানি আনার জন্য কিন্তু পানি তো আসতো’ই না, বরং অন্য মুরুব্বীদের বিভিন্ন ভঙ্গীতে কান্না দেখে আমরা বান্দরগুলা হাসা-হাসি করতাম আর গবেষণা করতাম !!!! হা হা হা

আমি ও আমার লক্ষবিচ্যুত উচ্চাকাক্ষা



জীবনের শত চড়াই উৎরাই পেরিয়ে আল্লাহ্র অশেষ মেহেরবানীতে কিছুটা স্বস্তিদায়ক স্থির জীবন অতিবাহিত করছি। ১৯৬৮ সালে আমাদের প্রথম বাসা বড় মাঠের ওয়াল এর সাথে ই-টাইপ এর দ্বিতীয় বিল্ডিংটিতে। দুই-তিন বছর পর আমরা হোসেন আহম্মদ পাড়া মস্জিদের লাগোয়া ডি-টাইপের যে বিল্ডিংটি আছে তার সি-ইউনিটে দোতলায় বাসা পাই। কিছুদিন পর আমরা ১৯৭৩ বা ৭৪ সালে সি/১০/এ তে নিচতলার বাসায় চলে আসি। এর পর ৭৬ সালে বাসা পরিবর্তন করে চলে আসি সি/৯/সি এর দোতলায়। যা ছিল কলোনিতে ঢোকার গেইটের সাথে লাগোয়া। যেখানে কেটে যায় আমার জীবনের ১৮টি বছর। যার সাথে মিশে আছে আমার আনন্দ বেদনার অনেক স্মৃতি।

চরম মাথা ব্যাথা



চরম মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম থেকে জেগে উঠলাম। এনিয়ে চারদিন চলছে লাগাতার। উপায় না দেখে আবার গেলাম ডাঃ এর কাছে।
ডাঃ- ভালো করে দেখলো, হুম... তো কি কাজ করা হয়?
মি- শিপিং কোম্পানী, সারাক্ষন email পড়ি আর reply দেয়। নয়টা থেকে পাচঁটা কি ছয়টা পর্যন্ত এইভাবে চলে। ডকুমেনট রেডি করা আরো বিভিন্ন ধরনের টেবিল work প্রায় থাকে।

বেকিং নিউজ



২০/১০/২০১৫ রোজ মঙ্গলবার রাত ৮ঘটিকায় নাজমুল ভাই ও জসিম ভাই আমার সাথে মিলিত হয়েছেন এবং সন্মানিত দুই বড় ভাই অনুরোধ করেছেন, ওনাদের বিরুদ্ধে আমার দেওয়া অভিযোগ টি তুলে/উঠিয়ে নিতে। ওনারা আমাকে কথা দিয়েছেন -- এবারের মিশন আমার বন্দু জাবেদকে নিয়ে। জসিম ভাই বললেন - জাবেদের কেমন মেয়ে পছন্দ। আমি যতটুকু যানি বা বলার সবটুকুই উনাদের সাথে শেয়ার করলাম। সর্বশেষ নাজমুল ভাই আমাকে বললেন -- আমি জাবেদর ব্যাপারটা মথায় নিলাম প্রয়োজনবোধে আমার শালিকাকে দিবো। ওনাদের কথার উপর আমার আস্তা আছে এবং আশা করছি আগামী ৩/৪ মাসের মধ্যে আমরা জাবেদের বিয়ের অনুষ্ঠান দেখবো । আপনাদের সবার ওনাদের উপর আস্তা আছে কিনা জানাবেন -----

আমার বন্ধু আসিফের ছেলে আনাস



আমার বন্ধু আসিফের ছেলে আনাস। আসিফ ই আমার একমাত্র বন্ধু যার সাথে আমার ১৯৯০ থেকে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ। প্রায় ২ বছর আগে ওর ওয়াইফ এর ব্লাড লাগছিল। আমি শুনেই ভোরবেলা দৌড় দিয়েছিলাম যেহেতু আমার ব্লাড গ্রুপ আর ওর ওয়াইফ এর ব্লাড গ্রুপ একই। কয়েকদিন আগে আমার ওয়াইফ এর ব্লাড দরকার ছিল কি আযব কাছে পেলাম আমার এই বন্ধু টাকেই।
আজ আমাকে প্রথম দেখাতেই ওর ছেলে আমাকে জাপ্টে ধরে জরিয়ে ধরলো। মনে হয় যেন অনেক আগে থেকেই চেনে। আসিফ বলল এই কাজ টা ওর ছেলে কারো সাথেই করেনা।

রাত এখন ২.২০



কিছুদিন ধরে খুব চিন্তা করতে ছিলাম -------
এই পেজ ঘুরে ঘুরে বেশি রাত জাগা একদম উচিৎ না । এই অভ্যাস ছাড়তে হবে।

তাই ছেড়ে দিলাম।

ইয়ে ঐ চিন্তাই ছেড়ে দিলাম । tongue emoticon tongue emoticon

Don’t want to survive
Want to live

Want to see more heavenly faces
Want to see more writing from their abstract satiric thoughts

Which can very decisively assist the page to meet its desired goal. !!!!!!!!!

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss