Kono ek kurbanir eid. May be 1991 or 1992 er ghotona. Gorur mangsho kat-te jeye nijer daan haat er angul (finger) kete jay. Primary school er shomoy Eid e amra C type er polapain shobai ekshathe ghuraghuri kortam. Jahid Hossenpappu vai, shilu, suji, Sumon Islam, baitta peyaz Babu vai, Choton vai, Rakibul. Sei eid tay ami kono basay jeye khete parchilamna kata angul er jonno. Shondhar shomoy gelam Md Maksudur Rahman Rana vai der basay. Shobai janen Rana vai der kono bon chilona.
আমাদের এই গ্রুপ টা হচ্ছে আমাদের কলোনীর মিলন মেলা, প্রাণের স্পন্দন, আমাদের সুখ দু:খ, প্রেম ভালোবাসা, হাসি আনন্দ, মজার সব অভিজ্ঞতা একে অপরের সাথে শেয়ার করার মাধ্যম। তবে এসব শেয়ার করতে গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, কোন নেগেটিভ বিষয়ে, বা কারও কোন দুর্বল বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন সরাসরি কারো নাম প্রকাশ না পায়, আমরা কারো নাম দিয়ে এমন কিছু প্রকাশ করবনা যাতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিব্রত হয়, আমাদের জুনিয়র সিনিয়র সকলের অনুভূতি ও সম্মানের প্রতি শ্রদ্ধা রাখব। অশ্লীল যেকোন কিছু পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকব।
Thursday, October 1, 2015
যাত্রা শুরু
অনেক দিন ধরেই কিছু লিখব লিখব করে লিখা আর হয়ে উঠছে না। টলি ভাই, জসিম ভাই, জাভেদ ভাই, আতিক ভাই, রেজা ভাই আর ও অনেক ভাই বোন (সবার নাম উল্লেখ করলাম না) আর specially রাসেল এর লিখাগুলি পরে আমি অনেক সময় পার করেছি এবং ষ্টীল মিলের যা কিছু ভুলে গিয়েছিলাম আর যা ছিল অজানা সবই এখন জানা। ধন্যবাদ এবং সাধুবাদ সবাই কে। ভাবতাম আমিও কিছু শেয়ার করতে পারি, বিশেষ করে টলি ভাই আমার এক কমেন্ট পরে বলেছিলেন আমি যেন কিছু শেয়ার করি। কিন্তু সময় এবং ব্যস্ততার কাছে আমি বরই অপরাগ। কি আর করা প্রবাস জীবন মেনে নিয়েছি অনেক আগেই, বুজে গেছি এভাবেই চলতে হবে সব সামলিয়ে। তাই কিছুটা সময় নিয়েই লিখতে বসেছি। জানি না কেমন হবে কারন এটাই আমার প্রথ্ম লিখা বাংলাতে। তাই অনেক সময় লেগে যায়। (চলবে)
Stockholm
Sweden
"ওস্তাদ যখন ছাত্র...র...র...র... !!!"
- Mahabub Rasel
অনেকের অনুরোধের সমাধান হিসেবে, মামলা
খাওয়ার ভয়ে, আর
শ্রধ্যেয় স্যারের প্রতি
সন্মান রেখে সিনেমাটি অকালে মুক্তি দেওয়া হল............
“কেলা-কেলি
আর করগোশের” অভিজ্ঞতার পর থেকে
টিউশনি করার তেমন
একটা আগ্রহ থাকতো
না, ছোট
পোলাপাইন হলেতো প্রথমেই না। তার উপরে বিকাল
বেলায় নিজেদের খেলাটাও বিসর্জন দিতে হয় পড়াতে
গেলে। একদিন এক
ছোট ভাই এসে
বলল, “ রাসেল
ভাই আপনার জন্য
একটা টিউশনি ঠিক
করেছি” আমি বললাম ভালো
কথা কিন্তু বিকালে হলে, আর ছোট
পোলাপাইন হলে পড়াবো
না, আমার
মাথা গরম হয়ে
যায়”। সে বলল,
“ না ভাই, কি
যে বলেন, আপনার
জন্য বড় ছাত্র
ঠিক করেছি, আর
আপনার সুবিধা মত
পড়ালেই চলবে !!!” আমিতো এমন
অফারে দারুন খুশি।
জীবিত ও মৃত
আজ বিকালে হঠাত দেখি পুলক ভাই সবার জন্য ফরম এর ব্যবস্থা করছেন যার মাধ্যমে সবাই ইনফরমেশন জমা দিবে। ব্যাপার টা দেখে নিজেই একটু দিধায় পড়ে গেলাম।
রবীন্দ্রনাথ এর একটা গল্প আছে। জীবিত ও মৃত। গল্পের নায়িকা কাদম্বিনী মারা গেলে তাকে দাহ করতে নিয়ে যাওয়া হয়। শ্মশান এ হঠাত তার দেহ নড়ে উঠলে সবাই পালায় তাকে ফেলে।কারন সবার কাছে মৃত। পরে এক বান্ধবী র বাড়িতে সে আশ্রয় নেয়।কিন্তু সবসময় সে দিধায় থাকে এই ভেবে যে কোথায় তার স্থান।এই পৃথিবীতে নাকি পরপারে।এক সময় তার মৃত্যুর ব্যাপারটা সবাই জেনে যায়। কেউ তাকে এ জগতের মানুষ বলে গ্রহণ করতে চায় না। শেষ পর্যন্ত সে পুকুরে ডুবে মরে প্রমাণ করে সে আসলেই মরেনি।
Subscribe to:
Posts (Atom)
No one has commented yet. Be the first!