Saturday, January 30, 2016

২৯ শে জানুয়ারি


২৯শে জানুয়ারি | CSM এর সবাই আজকের এই দিনটির জন্য অপেক্ষায় ছিলাম | দিনটি আসলো এবং সবাই খুব আনন্দের সাথে দিনটি কাটিয়েছে | ছোট বড় ভাই বোন, আমাদের বাবা চাচারা এবং আমাদের সম্মানিত শিক্ষক মহোদয় সবাই খুব আনন্দের সাথে দিনটি অতিবাহিত করেছেন | মনে হচ্ছিলো যেন সেই আগের CSM কলোনিতেই ছিলাম সারাদিন | সার্থক হয়েছে সবার পরিশ্রম | সবার উপস্থিতি খুব ভালো লেগেছে |

অনুষ্ঠান শেষ হওয়া পযন্ত থাকতে পারিনি | সময় ছিলো কম | রাতেই আবার ফিরতে হচ্ছে | খুব খারাপ লাগছিল আসার সময় এই রকম একটা আনন্দঘন মুহুরত ছেড়ে চলে আসতে| এই রকম একটা দিন এই ররকম একটা সময় আর কি কখনো পাবো? ধন্যবাদ CSM এর প্রতিটি সদস্য কে যারা আজকের এই ADDA তে উপস্থিত হয়েছেন | করম জীবনে ফেরত যাচ্ছি কিন্ত সাথে নিয়ে যাচ্ছি আজকের এই দিনটির প্রতিটি মুহুরত | জয় হউক CSM এর | CSM বেচে থাক আমাদের সবার মাঝে | আজীবন |

কোথাউ আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা মনে মনে


কোথাউ আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা মনে মনে
মেলে দিলেম গানের সুরে এই ডানা.....
কাল হারানোর দিন ছিলো। হারিয়েছিলো খালাম্মারাও। আমি হারিয়ে ফেলছিলাম আম্মু কে, আমার ছেলেরা হারিয়ে ফেলছিল তাদের আম্মু কে।
কত বছর পর মুক্তা, লিপি, জয়নাল, টিপু.........সবাই কে পেলাম।
মামি (খোদেজা আপা), চাচি ( Taskin Ashiq এর আম্মা), খালাম্মা ( Tanjina Bashar আপুর আম্মা) সবাই কে খুব feel করলাম। 
যেন অনেক কথা জমে আছে একেক জনের সাথে, কিন্তু কারো সাথেই কথা শেষ হচ্ছিলনা, কাকে রেখে কার সাথে কথা বলব। জানি সবার একি অবস্থা ছিল।

''ফিরে দেখা সি এস এম তোমাকে''


এক এক করে গুনতে গুনতে কতগুলো বছর যে অতিবাহিত হয়েগেছে আজ আংগুল কোঠায় গুনতে না বসলে হয়ত বুঝতেই পারতাম না।এরই মাঝে পেরিয়েগেছে দুইদশকের কাছাকাছি কিছু সময়।এই দুই দশক সময় পরিক্রমায় সি এস এম-র সদস্যরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে দেশ বিদেশের নানান স্হানে।কখনই চিন্তা করি নাই আমরা একএিত হতে পারব।এই অসাধ্যকে সম্ভব করতে পেরেছে 'আড্ডা'।সময়ের স্রোতে বদলে গেছে অনেক কিছু, শুুধু বদলায় নাই সি এস এম র প্রতি ভালবাসা, আবেগ আর উচ্ছাস। সে কারনেই হয়ত প্রানের আহ্ববানে মিলিত হয়েছে সি এস এম-এর সহস্র প্রান 'আড্ডা' নামের মিলন মেলায়।

Revival of Bonding


উফফ কী একটা চমৎকার দিন কাটালাম! আনন্দের সময় গুলো এতো তাড়াতাড়ি কেন শেষ হয়ে যায় । কেন গতকালের দিনটা ২৪ ঘণ্টার না হয়ে ৪৮ ঘণ্টার হল না। তাহলে কলোনির প্রিয় মানুষগুলোর সাথে, প্রিয় বন্ধু গুলোর সাথে আর বেশী সময় থাকতে পারতাম। খুব আফসোস হচ্ছে যে এই আয়োজনে সামান্য কিছুও করতে পারিনি বলে, অথচ খুব ইচ্ছে ছিল এই আয়োজনে সামান্য কিছু হলেও যদি কিছু করতে পারতাম। বড় ভাই রা ছোট ভাইরা সবাই কত পরিশ্রম করল। আমি কিছুই করতে পারলাম না। সবাই কে মনের আন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ দেই। 

ধন্যবাদ দেই যারা এতো পরিস্রম করে আমাদের হাতে একটা স্মৃতির ফোয়ারা (ফেরা)ধরিয়ে দিলেন। সারাজীবন এটা আমি যত্ন করে রেখে দেব। সন্ধার পর খারাপ লাগছিলো এটা ভেবে যে একটু পর সবাইকে হারাই ফেলব। এতো সুন্দর একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হল , খুব ভালো লাগলো। নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে হচ্ছিল ওদের কথা ভেবে যারা এই আড্ডায় আসলো না। 

চিটাগং ছাড়ার সময় সব সময়ই মন খারাপ হয়


চিটাগং ছাড়ার সময় সব সময়ই মন খারাপ হয়।কিন্তু এবার সেটা মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।আড্ডা থেকে ফিরে রাত থেকেই মন খারাপ পরদিন ঢাকা ব্যাক করতে হবে।মন খারাপ থাকলে যা হয়,মেজাজও খারাপ হল সাথে।সকালে অকারনেই ছেলেটা বকা খেলো।পতিদেবও দুরে দুরে থাকে,রাগটা কখন কার উপর গিয়ে পরে বলা যায়নাতো।এদিকে আব্বার শরীর টাও ভালোনা।ট্রেনের উদ্দেশ্যে যখন সবাইকে ছেড়ে সি এন জি তে উঠলাম আমার মনে হল কিছু ফেলে যাচ্ছি, মুল্যবান কিছু। আমার প্রাণের শহরে আমার প্রাণের মানুষ গুলোকে ফেলে যাচ্ছি আমি।

ম্যারাথন ঘুম দিয়া উঠলাম দুপুর দেড়টায়


ম্যারাথন ঘুম দিয়া উঠলাম দুপুর দেড়টায়। মোবাইল silent করে ঘুম দিসিলাম। উঠে দেখি বেশকিছু মিসকল। কলব্যাক করে জানতে পারলাম, অসামান্য কাজের(!?) স্বীকৃতি জানাতে ভাইয়ারা ফোন দিছে। হাঃহাঃহাঃ!! উনাদের মহানুভবতায় মুগ্ধ হলাম। কারণ, আড্ডার প্রধান উদ্যোক্তাদের একজন,যিনি আড্ডার সফলতার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করেছেন,তিনিই আমাকে আমার অসামান্য (!?) কাজের জন্য ধন্যবাদ দিয়েছেন!!! কই যাই!!!!!!
মজার ব্যাপার হলো,এই ধন্যবাদ দেওয়া-না দেওয়া নিয়ে আবার দেখি মন কষাকষি শুরু হয়েছে!!! ছোটবেলায় প্রায় পরীক্ষাতে দুইটা ভাব-সম্প্রসারণ আসতো। একটা ছিলো, 
"শৈবাল দিঘিরে কয় উচ্চ করে শির,
লিখে রেখো একফোঁটা দিলেম শিশির "।
আরেকটি হলো, " কেরোসিন শিখা কহে মাটির প্রদীপেরে,
"ভাই বলে ডাকো যদি, দিবো গলা টিপে",
হেনকালে গগণেতে উঠিল হে চাঁদা,
কেরোসিন শিখা বলে,"এসো মোর দাদা!!" 

I'm going off


একটি পোস্টে সবার কমেন্ট দেখে যা বুঝার বুঝে নিয়েছি। I'm going off. গ্রুপ থেকে যাচ্ছিনা তবে এই গ্রুপের কোন পোস্টে অংশগ্রহন বা কোন পোস্ট প্রদান থেকে বিরত থাকছি। মানসিকতা একটি বড় ইস্যু। আমার মনে হচ্ছে আমি এখানে বেমানান কারন এধরনের কমেন্ট আমি করিনা এবং অভ্যস্তও নই। খুব দুঃখের সাথে দেখলাম গ্রুপের প্রথমদিকের একজন সদস্যের সাথে বাজে আচরন করা হচ্ছে যিনি ব্যক্তিগত জীবনেও একজন সম্মানিত মানুষ। এই মানুষটা সেই মানুষ যিনি দেশের সবচেয়ে উপর দিকের একটি শিক্ষাংগনের শিক্ষিকা। 

অনেক কষ্ট হয়....

- Mahamud Hasan

অনেক কষ্ট হয়....
অঝর কান্নার অশ্রু মুছে ফেলতে কষ্ট হয় না..
কারন তা গড়িয়ে পড়ে যায়
চোখের কোণে জমে থাকা অশ্রু মুছে ফেলা অনেক কষ্টের..
কিছু লিখবো না মনে করছিলাম..
আর পারলাম না..
কষ্ট হলেও চোখের কোণের অশ্রু মুছে ফেল্লাম..
কার সাথে অভিমান?

কয়েক মাস এর পরিশ্রম পর আমাদের গ্র্যান্ড আড্ডা গতকাল সম্পন্ন হল


কয়েক মাস এর পরিশ্রম পর আমাদের গ্র্যান্ড আড্ডা গত্কাল সম্পন্ন হল।এখানে সিএসএম কলোনির সকলের প্রচেষ্টায় এই আড্ডা সফল হয়েছে,প্রথমবার তাই আমাদের কিছু ভূল ভ্রান্তি হতে পারে,যা এত বড় অনুষ্ঠান করতে গেলে হতে পারে,তাই সকলে ক্ষমা সুন্দর চোঁখে দেখবেন।আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করেছি সিএসএম কলোনীর সকলকে একএিত করতে,হয়তো অনেক আনতে পারি নাই,আবার অনেকে বিভিন্ন কারণে আসতে পারে নাই।

আমার মায়ের খুব ইচ্ছা ছিল সে আসবে,তার কত আয়োজন করেছিল আসার কিন্তু তিনি হঠাৎ খুব অসুস্থ হয়ে পরেন ২ দিন icu তে ছিলেন, এখনো হাসপাতালে আছে,আমার ভাই - বোনরা কেউ আসতে পারে নাই,আমি ৩ দিন ঢাকা ছিলাম মায়ের কাছে,শেষের ৩ দিন আমি সময় দিতে পারি নাই,তবে আমি সবার সাথে যোগাযোগ রেখেছি,এবং সবাই আমার মায়ের খবর নিয়েছে,এবং বলেছে আগে মার পাশে তুই থাক,আমরা দেখব। এটা আমার অনেক বড় পাওনা।আমাদের রিপন ভাইয়ের বাবা অসুস্থ তাই তাদেরকে ও বাবার পাশে থাকতে হয়েছে।

প্লিজ স্টপ


আমি সজিবের কথার উত্তরে বলেছিলাম আমি অনেকের নাম জানিনা কিন্তু যাদের নাম লিখেছি তারা সবাই কোনো না কোনো কমিটি লীড করছে।কাজ সবাই করেছে। সারাটাদিন কমু আর লিটন এই দুইটার চেহারা দেকসো কেউ,খাবার নিয়ে ব্যস্ত,আমি personally কমুর সাথে কথা নলেছি।।নাম না বললেই কি তাকে ছোট করা হল? এত বড় প্রোগ্রাম ঢাকায় এত সুন্দর করে হত না এই কথাটা আমি হাজারবার বলছি। এখন ত নিজেই বোকা হয়ে গেলাম যে কেন এই পোস্ট দিলাম। ধন্যবাদ জানানো দরকার ছিল শুধুমাত্র বড় তিনজনকে, ছোটো গুলা এখনো ছোটোই। 

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss