Tuesday, October 27, 2015

“ প্রেমে বান্দরের উৎপাত “



আমাদের প্রধান কাজ ছিলো বাঁদরামি করা তাই বাঁদরামির কোন সুযোগ সহজে হাত ছাড়া করতাম না। বাঁদরামি ছাড়া জীবনটা’ই পানসে মনে হত !!! কলোনির জনৈক প্রেমিক যুগলও আমাদের বাঁদরামির হাত থেকে রেহাই পায় নাই !!!

একদিন সন্ধার সময় কলোনির মেইন রাস্তায় হাটা-হাটি করছিলাম। দুই বড় ভাই আমার অপজিট দিক থেকে হেটে হেটে আসছেন, তাদেরকে অতিক্রম করে একটু সামনে গিয়েছি, এমন সময় কানে এলো, একজন এহেম...এহেম... করে ২/৩ বার কাশি দেবার মত সাউন্ড করলেন। কাশি রিয়েল হলে তো বুঝা যায়, এইটা কেমন কাশি !!! আমি পিছনে ফিরে তাদেরকে একনজর দেখে আবার হাটা শুরু করলাম, ব্যাপারটা তেমন আমলে নিলাম না।

আজিজ আর Robin Shafiul রবিনের কথোপকথন



আমাদের ব্যাচের আব্দুল আজিজের নতুন চাকরি হয়েছে, ২/৩ মাস কোন দেখা নেই, একদিন আমরা সবাই আড্ডা দিচ্ছিলাম, তখন আমাদেরকে সুখবরটা শুনানোর জন্য আজিজ হাজীর, তখন আজিজ আর Robin Shafiul রবিনের কথোপকথন,

রবিন...........: কিরে আজিজ কোথায় থাকস, দেখা যায় না কেন?

আজিজ.......: দোস্ত আমার চাকরি হইছে

চাকরিতে জয়েন করছি তাই আসতে পারি নাই।

শ্রদ্ধেয় মরহুম ইউনুস স্যার



শ্রদ্ধেয় মরহুম ইউনুস স্যারের প্রতি গভীর সম্মান জানিয়ে লিখছি,
আমি, বদরূল, রিমান সহ আরো কয়েকজন স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়তাম। ওখানে পড়ার চেয়ে দুষ্টামী করতাম বেশী (সব বান্দর এক সাথে হলে যা হয় আরকি)। স্যার দু লাইনের একটা কবিতা লিখেছিলেন:

”তুমি ক্ষনে ক্ষনে, মৌ বাতায়নে
দোলা দিয়ে যাও মনে-----””

স্যার বদরুল কে অনেকবার বলেছিলেন লাইন দুটিতে সুর তুলে দেয়ার জন্য, বদরুল দিবো দিবো করে আর দেয়নি।
আল্লাহ স্যারকে বেহেশতবাসী করুন।

সব কটা একেকজন রত্ন



আল্লাহ চাইলে কাল তারিক শিফট করবে। খুব মিস করব প্রথমদিন দলবেধে রাস্তার পাশে দাড়িয়ে চা,পান খাওয়া (আরিফ আমাকে পান কিনে দিয়েছিল),এরপর রফিক আসলে পরে সব মিলে স্টারে চা পরটা খেতে যাওয়া,নাজমুল ভাইদের স্টেশনে ড্রপ করা,অনেকের সাথে দেখা হওয়া, রুমে গলা ফাটিয়ে চিতকার করে কথা বলা আর মাঝেমাঝেই attendant দের ঝাড়ি খাওয়া যে আস্তে কথা বলেন। 

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss