ইস্পাত একাদশ ক্রিকেট ক্লাব। এখানে শেলীর একটা বিশাল ভুমিকা আছে। সাথে যোগ হলো, মোরশেদ, টিটু, মিতু, অপু, মিঠু। এগিয়ে এলো বড় ভায়েরা। কচি ভাই, ইকবাল ভাই, আশীষ ভাই, বাবলা ভাই এবং সাজেদুল ভাই। কি ভাবে করা যায়, একটি ক্রিকেট ক্লাব? তখন আমরা টুকটাক অন্যান্য কলোনির সাথে ক্রিকেট ম্যাচ খেলি। সবাই একমত হলাম, চন্দন চাচাকে, ক্লাবের প্রধান করবো। চন্দন চাচার অত্যাচারে, আমরা মোটামুটি অতিস্ট। যেই ভাবা সেই কাজ। আমি, মোল্লা, শেলী, ইকবাল ভাই, কচিভাই, বাবলা ভাই ও আশীষ ভাই সহ, চাচাকে অনুরোধ করলাম। চাচা প্রথমে বুঝার চেস্টা করলো, আমাদের মতলবটা কি!? চাচা রাজি হয়ে গেলো। শুরু হলো ইস্পাত একাদশের যাত্রা, চন্দন চাচাকে ক্লাব প্রেসিডেন্ট করে। এখন কাজ চাদা তোলা। এগিয়ে এলো জাফর ভাই। বড় অংকের টাকা চাদা তুলে দিলেন। মনে আছে, তখন এরশাদ সাহেবের আমল।
এম পি, ইলেকশন ছিলো। লিয়াকত সাহেবের কাছে চাদার জন্য, উনার হালিশহর বাসায় গিয়েছিলাম। শর্ত একটায় উনার ইলেকশনের জন্য কাজ করতে হবে। জাফর ভাই কাজটি সহজ করে দিয়েছিলো। আমরা শধু উনার লেখালেখির কাজ গুলি করে দিয়েছিলাম, মোক্তার চাচার বাসায়। আমি, মোল্লা, শেলী, অপু,মিতু,মোরশেদ,টিটু, আশিস ভাই, ইকবাল ভাই, সাজেদুল ভাই। আশিস ভাই তখন সরাসরি আওয়ামি রাজনিতির সাথে জড়িত, এবং আমরা কেউ, লিয়াকত সাহেবের রাজনিতির সাথে জড়িত ছিলাম না। শুধু মাত্র ক্লাবের সার্থে, আমরা সবাই মিলে কাজটি করে দিয়েছিলাম। বিনিময়ে এক কাপ চাও আমরা খাইনি।