Friday, May 13, 2016

ইস্পাত একাদশ ক্রিকেট ক্লাব


ইস্পাত একাদশ ক্রিকেট ক্লাব। এখানে শেলীর একটা বিশাল ভুমিকা আছে। সাথে যোগ হলো, মোরশেদ, টিটু, মিতু, অপু, মিঠু। এগিয়ে এলো বড় ভায়েরা। কচি ভাই, ইকবাল ভাই, আশীষ ভাই, বাবলা ভাই এবং সাজেদুল ভাই। কি ভাবে করা যায়, একটি ক্রিকেট ক্লাব? তখন আমরা টুকটাক অন্যান্য কলোনির সাথে ক্রিকেট ম্যাচ খেলি। সবাই একমত হলাম, চন্দন চাচাকে, ক্লাবের প্রধান করবো। চন্দন চাচার অত্যাচারে, আমরা মোটামুটি অতিস্ট। যেই ভাবা সেই কাজ। আমি, মোল্লা, শেলী, ইকবাল ভাই, কচিভাই, বাবলা ভাই ও আশীষ ভাই সহ, চাচাকে অনুরোধ করলাম। চাচা প্রথমে বুঝার চেস্টা করলো, আমাদের মতলবটা কি!? চাচা রাজি হয়ে গেলো। শুরু হলো ইস্পাত একাদশের যাত্রা, চন্দন চাচাকে ক্লাব প্রেসিডেন্ট করে। এখন কাজ চাদা তোলা। এগিয়ে এলো জাফর ভাই। বড় অংকের টাকা চাদা তুলে দিলেন। মনে আছে, তখন এরশাদ সাহেবের আমল।

এম পি, ইলেকশন ছিলো। লিয়াকত সাহেবের কাছে চাদার জন্য, উনার হালিশহর বাসায় গিয়েছিলাম। শর্ত একটায় উনার ইলেকশনের জন্য কাজ করতে হবে। জাফর ভাই কাজটি সহজ করে দিয়েছিলো। আমরা শধু উনার লেখালেখির কাজ গুলি করে দিয়েছিলাম, মোক্তার চাচার বাসায়। আমি, মোল্লা, শেলী, অপু,মিতু,মোরশেদ,টিটু, আশিস ভাই, ইকবাল ভাই, সাজেদুল ভাই। আশিস ভাই তখন সরাসরি আওয়ামি রাজনিতির সাথে জড়িত, এবং আমরা কেউ, লিয়াকত সাহেবের রাজনিতির সাথে জড়িত ছিলাম না। শুধু মাত্র ক্লাবের সার্থে, আমরা সবাই মিলে কাজটি করে দিয়েছিলাম। বিনিময়ে এক কাপ চাও আমরা খাইনি। 

আজ সকাল থেকে অনেক বৃষটি হচছিল


আজ সকাল থেকে অনেক বৃষটি হচছিল। বন্যা আপুর প্রোগাম দেখবো বলে ফজরের নামাজের পর আর ঘুমাই নাই বসে ছিলাম কখন সাড়ে আট টা বাজবে আমাদের বন্যা আপাকে দেখবো।এর মাঝে আমার ছেলে আর তার বাবাকেও তুলে দিলাম।আর টিভি দেখতে বসে যখনশুরু হচছেনা দিলাম আপারে ফোন। আপা বলল আমিও বসে আছি দেখার জন্য ঠিক পোনে নয়টায় শুরু হইলো।এতো ভাল লাগছিল আমার জা বলে বুঝানো জাবেনা।আমারছেলে বলে এ খালামনিকে আমি চিনি তো তোমাদের আডডাতে অনেক মজার মজার কথা বলেছে।আমার আপার সব কিছুখুব ভাল লেগেছিল। কথাবলা,ওদের পড়ানোর ষটাইল আর ছাএীদেরও খুব ভাল লেগেছিল।আমি আমার ভাইবোনদর ফোন করে ঘুম থেকে তুলে দেখতে বলেছিলাম।আরও ছুটির দিন আরও বৃষটি।কিনতু আমরা যারা ষটীলার আমরা ঘুমাইতে পারিনি কারন আমাদেরই এক ষটীলার আপুকে সারা দেশ দেখছে,শুনছে। আমার ফিলিংস টা অন্যরকম ছিল তা বলে বুঝানো যাবেনা।আপা আপনাকে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা সকাল উপহার দেওয়ায়।ভাল থাকবেন সবাই।

আমার বড় ফুফু


আমার বড় ফুফু।আমার বাবার অনেক আদরের ছোট বোন।আমার খুব প্রিয় একজন মানুষ।আমার তিন ফুফুই আমার অনেক প্রিয়।তবে এ দুনিয়াতে ভাল মানুষের সংখ্যা খুব কম।কিনতু আমার এ ফুফুএতো ভাল আর সহজ সরল তা বলে বুঝানো জাবেনা। কখনও কোনো মানুষকে খারাপ বলতে আমি শুনিনি।সবাই ওনার কাছে একিরকম,সব মানুষ ভাল।কোনো কুটিলতা ওনার কাছে নেই একদম আমার বাবার মত।দুইভাইবোন একিরকম,চেয়ারাও অনেক মিল।কালকে গিয়েছিলাম ফুফুকে দেখতে।খুব ভাল লাগছিল আমাকে অনেক আদর করেন।ওনার অনেক মায়া আমার জন্য।আমাকে খুব ভালবাসেন তা আমি খুব ভালভাবে বুঝি।ওনার সাথে একরাত থাকতে বলেছিল কিনতু আমি পারিনি সংসারের নানা কারনে।ফুফুর বাসা থেকে আসার সময় মনটা অনেক খারাপ লাগছিল কিনতু কিছুই করার নাই।বাস্তবতাটা তো মেনে নিতে হবে।সবাই আমার ফুফুর জন্য দোয়া করবেন।।।।।।

আমি যখন হার্ট ফাউন্ডেশন এ মামুনের কাছে ছিলাম ঠিক তখনই ডিউটি ডাক্তার


আমি যখন হার্ট ফাউন্ডেশন এ মামুনের কাছে ছিলাম ঠিক তখনই ডিউটি ডাক্তার মামুন কে দেখে তার ব্লাড প্রেশার, হার্টবিট সবই নরমাল পেয়েছে। তবে ডাক্তার মামুন কে কমপ্লিট রেস্টে থাকতে বলেছে। কথা বার্তা একেবারে কম বলতে বলেছে, বিশেষ করে মোবাইলে কথা বলতে নিষেধ করেছেন। ডাক্তার আরো বলেছেন, ফেসবুক থেকে দূরে থাকতে হবে, এবং অন্তত আগামী এক মাস এই নিয়ম মেনে চলতে বলেছেন। এ প্রেক্ষিতে আমার মনে হয় মামুইন্যারে আগামী এক মাস ফেসবুক থেকে বাধ্যতামূলক ছুটি দেওয়া যাইতে পারে, ওরে ফেসবুকে দেখা গেলেই শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

ক’দিনের ব্যবধানে আমার বেশ ক’জন অগ্রজ - অনুজ বন্ধুর বিয়ের পঁচিশ বছর পূর্ণ হয়েছে


ক’দিনের ব্যবধানে আমার বেশ ক’জন অগ্রজ - অনুজ বন্ধুর বিয়ের পঁচিশ বছর পূর্ণ হয়েছে। এর মধ্যে একজন বন্ধু ফেসবুকে একটি কার্টুন ছবির ক্যাপশন দিয়েছেন এভাবে –
স্ত্রী : ওগো; আজ আমাদের বিবাহ বার্ষিকী। এই বিশেষ দিনে আমরা কী কী করবো বলো তো;
স্বামী : প্রথমে এসো দুই মিনিট নীরবতা পালন করি।
কার্টুনটির মধ্যে রসিকতার আধিক্য থাকলেও একটা সত্যও হয়তো লুকানো আছে। বেশ ক’বছর আগে একটি টিভি শোতে দেখলাম স্বনামধন্য শিক্ষাবিদ ও ‘আলোকিত মানুষ চাই’ আন্দোলনের প্রাণ পুরুষ আব্দুল্লা আবু সাইদ স্যার বলছিলেন “বিয়ে কথাটার অর্থ- ”পরস্পরকে সহ্য করে যাওয়া”। 
আসলে সবগুলোই হাসি তামাশার জন্য, তবে অবশ্যই সত্যকে একেবারে আড়াল করে নয়।
আমার কথাটা সেখানে ফোকাস করতে চাই সেটা হল বিয়ের রজত জয়ন্তী পেরিয়ে আসা দাম্পত্য ভালবাসা, বিশ্বাস, আস্থা, শ্রদ্ধা, নির্ভরতা এ সবকিছুর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া ‘যুগল বন্দনায়’। 
দাম্পত্যের রসায়ন না জেনেও অনায়াসে বলে দেয়া যায় যারা রজত জয়ন্তীর মালা গলায় জড়িয়ে এখনো পথ চলছে হাতে হাত রেখে – মৃত্যু ছাড়া তাদের জীবনে ছেদ – বিচ্ছেদের কোন শংকাই বিচলিত করে না আর। মৃত্যুর মতো নাছোড় সত্যও হয়তো পারবে না তাদের প্রেমের “মৃত্যু” ঘটাতে।
জীবনের ওপারেও হয়তো জড়িয়ে থাকবে তাদের বন্ধন, ছড়িয়ে থাকবে ভালোবাসা – নানা বর্ণে, ছন্দে আর সৌরভে। পঁচিশ পেরোন সব বন্ধু যুগলের জন্য রইলো তাই অভিনন্দন আর শুভকামনা।