আমি যখন ভার্সিটিতে পড়তাম তখন আমাদের বন্ধুদের মাঝে একটি বিষয় খুব ভাল ছিল ।আমরা সবাই এক কাপে চা খেতাম ।কারণ আমরা চাইতাম না আমাদের বন্ধুদের মাঝখানে কোন দূরত্ব থাকুক ।যা আজ ও অটুট আছে ।আমাদের ভার্সিটি বন্ধুদের একটি পেজ ও আছে ।আমরা সেখানে আড্ডা দেই ,মান অভিমান চলে ,ক্ষেত্র বিশেষে ঝগড়া ও হয় ।কিন্তু একটি বিষয়ে দারুন মিল ।আমরা কেউ পেজ ছেড়ে যায় না ।পেজ ও আমাদের ছাড়ে না ।এক কাপে চা খাওয়ার অসাধারণ গুন এটি ।চল না ভাইয়ারা (CSM COLONY) আমরা সবাই মিলে একটি চা চক্রের আয়োজন করি , আর এক কাপে চা খাই ।সব মান অপমান ভুলে এক সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে চলি ।যেমনটি আমরা ছিলাম ।আমরা আমরাই তো ।
আমাদের এই গ্রুপ টা হচ্ছে আমাদের কলোনীর মিলন মেলা, প্রাণের স্পন্দন, আমাদের সুখ দু:খ, প্রেম ভালোবাসা, হাসি আনন্দ, মজার সব অভিজ্ঞতা একে অপরের সাথে শেয়ার করার মাধ্যম। তবে এসব শেয়ার করতে গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, কোন নেগেটিভ বিষয়ে, বা কারও কোন দুর্বল বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন সরাসরি কারো নাম প্রকাশ না পায়, আমরা কারো নাম দিয়ে এমন কিছু প্রকাশ করবনা যাতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিব্রত হয়, আমাদের জুনিয়র সিনিয়র সকলের অনুভূতি ও সম্মানের প্রতি শ্রদ্ধা রাখব। অশ্লীল যেকোন কিছু পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকব।
Thursday, March 10, 2016
আজ ভালো লাগার দিন। আজ উৎসবের দিন
আজ ভালো লাগার দিন। আজ উৎসবের দিন। কে কি ভাবছে আমি জানিনা তবে আমি ভাবছি প্রচন্ড বিস্ফোরনের পর আমরা এখন শান্ত। নিশ্চয় আমাদের মধ্যে আর কোন দু:খ আমাদের জমা নেই। জমা থাকলেও সেটা আমরা ভুলে যাবো। আজ থেকে অতীত নিয়ে আর কোন কথা হবে না। আজ থেকে নুতন করে আমাদের নুতন যাত্রা। গত দুইদিনে কার কি লাভ হয়েছে জানিনা তবে সি এস এম পেইজটা রিফ্রেস হয়ে নুতন যাত্রা শুরু করেছে। আমি আগেও বলেছি ঝগড়া বিবাদ করার জন্য আমাদের অনেক জায়গা আছে এখানে যখন আসব তখন সবাই যেন মনে রাখি এখানে আমি একজন স্টীলার, এখানে সবাই আনন্দ করবো তবে কাউকে কষ্ট না দিয়ে।এখানে আমরা বড়দের সম্মান করবো ছোটদের স্নেহ করবো। কোথাও কোন সমস্যা দেখলে শেয়ার করবো। পাশাপাশি এটাও খেয়াল রাখব গ্রুপ নয় ব্যাচ নয়, পছন্দ অপছন্দ নয় সবাই আমরা আপন।। আমি বিশ্বাস রাখি আমাদের সকল মেম্বার আবেগের কারনে,ভালবাসার তাগিদে সি এস এম মেম্বার হয়েছে।কেউ যদি আমাদের আবেগ আর ভালবাসা নিয়ে ছিনিমিনি খেলার চেস্টা করলে আমরা সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করবো।আমার বিশ্বাস আমারা সি এস এম মেম্বাররা আজীবন ঐক্যবদ্ব থাকবো। ইনশাল্লাহ।
CSM এর পেইজে থাকাটা একটা নেশা হয়ে গিয়েছে। খুবই মুসিবতের কথা
ছোটবেলায় কমিকস আর তিন গোয়েন্দা পড়ার প্রচণ্ড নেশা ছিলো।পড়ালেখা না করে সারাদিন গল্পের বই পড়তাম। পড়ার টাইমে বইয়ের ফাঁকে গল্পের বই লুকিয়ে রেখে পড়তাম। এমনকি আম্মা আর রানা ভাইয়ার কাছে ধরা খাওয়ার ভয়ে কমিক্স বা গল্পের বই কোমড়ে গুঁজে ওয়াশ রুমে নিয়ে গিয়ে পড়তাম।আমার ভিলেন বড় ভাই রানাইয়্যা ওয়াশ রুমের কাছে ঘাপটি মেরে বসে থাকতো।আমি বের হওয়ার সাথে সাথেই আমাকে সার্চ করে গল্পের বই উদ্ধার(!?)করতো আর আম্মার কাছে complain করতো। কি যে মেজাজ খারাপ হইতো রানাইয়্যার উপর!!!!!
আজ সকালে ফায়ারিং রেঞ্জে সৈনিকদের ফায়ারিং করাচ্ছিলাম আর CSM এর পেইজের পোস্ট আর কমেন্টস পড়ছিলাম। টুকটাক কমেন্টসও করছিলাম।এর মাঝে ওয়াশ রুমে গিয়েছি মোবাইল সাথে নিয়ে। কমিটি গঠন সংক্রান্ত একটা কমেন্টের ব্যাপারে মতামত টাইপ করতে করতে এতোটাই বেহুশ হয়ে গিয়েছিলাম যে অনেকক্ষণ যে হয়ে গিয়েছে,সেদিকে আমার আর খেয়াল নেই।কমেন্ট পোস্ট করে বের হয়ে দেখি ওয়াশ রুমের সামনে আমার ফৌজ ভীড় করে আছে। আমি তো অবাক!! গতকাল অসুস্থ থাকায় অফিস যাইনি,এটা সবাই জানতো। ওয়াশ রুম থেকে বাহির হতে দেরী হওয়ায় সবাই ভয় পেয়ে গিয়েছিলো এই ভেবে যে,"স্যারে আবার মইরা গেলো নাকি!!"আর একটু দেরী হলেই নাকি দরজা ভাঙতো!! কি যে এক বিব্রতকর অবস্থা!!! বারবার জিজ্ঞাসা করছিলো সবাই, আমি ঠিক আছি কি না?? কেমনে কই যে, ওয়াশ রুমে বসে CSM এর গ্রুপে বেহুশ হয়ে পড়েছিলাম??
CSM এর পেইজে থাকাটা একটা নেশা হয়ে গিয়েছে। খুবই মুসিবতের কথা।
আজকে কয়দিন যাবত সিএসএম পরিবারের উপর একটা বড় ঝড় বয়ে গিয়েছিল
আজকে কয়দিন যাবত সিএসএম পরিবারের উপর একটা বড় ঝড় বয়ে গিয়েছিল।আললাহর অশেষ মেহেবানীতে পরিবারের বড় ভাইয়েরা তা ঠিক করতে পেরেছেন।আসলে এ কথা ঠিক পরিবারে বড়রা হচছে ছোটদের সকল বিপদ আপদের ছায়া আর সকল সমস্যার সমাধানের গুরু।হাজার হাজার সালাম আর অগনিত দোয়া সকল বড় ভাইদের।এ না হলে কি আমাদের সিএস এম।একটা কথা অনেক বড় একটা লিখা লিখেছিলাম কত সময় ধরে কিনতু সেভ করতে জায় ডিলেট করি দিসি।কে জানি বেল দিচিল আর আমি মনে করছিলাম আমার শাশুড়ি, বাচ উলটা টিপ দিচি গেছে ডিলেট।আসলে এ কয়দিন সিএসএম এসবে মনটা অনেক খারাপ ছিল,আজ আবার ভাল।একটা কথা রাসেল ভাই আপনি আবার লেখা শুরু করেন।ছোট বোনের একটা অনুরুদ রাখবেন কিনতু।।শেষ কথা আমরা সবাই সিএসএম বাসী থাকবো মিলেমিশে,সব কিছু ভুলে গিয়ে।কয়দিনই বা থাকবো এ দুনিয়ায়। যতদিন বেচেঁ থাকবো সবাই মজা আর আনন্দ নিয়ে থাকবো।সবাইয়ের কাছ থেকে আরও সুন্দর সুন্দর লেখা চাই।।আললাহ্ যেন সবাইকে ভাল রাখেন।।
আমি সি এস এম এর নিরু বলছি
মজা ই মজাঃশুখের, দুখের, হাশির,যে যা পারো লিখ লাইক দাও, কম্মেন্টস কর।
এই ছাড়া অন্য কিছু মানে রাগ, অভিমান, কাইজ্জা (আবার আমাদের সি এস এম এর কাজি না কইলাম) কর।
আয় সি এস এম এর ভাই ও বোন রা আয়
রাগ করোনা "রাগ করলে শাখ" খাবে।
"গোস্বা করোনা গোস্বা করলে ফোস্কা খাবে" আর এই খাওয়ার ছেয়ে সি এস এম পেইজ এর পোস্ট পড়া ,লিখা, লাইক দেয়া,কম্মেন্টস করা ১০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০ মজা, তাই আর কোন রাগ নয় হাঁসতে হাঁসতে আশো, মজা কর, গল্প লিখ, কতুক লিখ,মজার ও দুখের ঘটনা লিখ।
তবে শুরু হোক এখন থেকে এই আহবান করছি,আমি সি এস এম এর নিরু বলছি
আমার মা আমাকে বাইরের খাবার খাইতে নিষেধ করছে
- Pulak
আমি আর আমার এক বন্ধু গেলাম হোটেলে সিঙ্গারা খাইতে।
গরম গরম চারটা করে সিঙ্গারা আসলো দুই বন্ধু খাওয়া শুরু করলাম
হঠাত্ লক্ষ্য করলাম বন্ধুটা শুধু ভিতরের আলু গুলো খাচ্ছে।আমি জানতে
চাইলাম এরকম করতিছিস ক্যান।ও
আমাকে বলল তুই বুঝবি না।
.
.
আমার মা আমাকে বাইরের খাবার
খাইতে নিষেধ করছে।
-----------------------------------------------------------
মরাল অফ দা স্টোরিঃঃ আপনারাই বলুন ??????
আমি আর আমার এক বন্ধু গেলাম হোটেলে সিঙ্গারা খাইতে।
গরম গরম চারটা করে সিঙ্গারা আসলো দুই বন্ধু খাওয়া শুরু করলাম
হঠাত্ লক্ষ্য করলাম বন্ধুটা শুধু ভিতরের আলু গুলো খাচ্ছে।আমি জানতে
চাইলাম এরকম করতিছিস ক্যান।ও
আমাকে বলল তুই বুঝবি না।
.
.
আমার মা আমাকে বাইরের খাবার
খাইতে নিষেধ করছে।
-----------------------------------------------------------
মরাল অফ দা স্টোরিঃঃ আপনারাই বলুন ??????
গতকাল আমি এই পেজের এডমিন থেকে নিজেকে সরিয়ে নেই
গতকাল আমি এই পেজের এডমিন থেকে নিজেকে সরিয়ে নেই। এবং সম্পূর্ন সুস্থ মস্তিস্কে ও কারো দ্বারা প্ররোচিত না হয়েই এই সিদ্ধান্ত নেই। আপাত দৃষ্টিতে সিদ্ধান্ত টি সঠিক ছিলো বলে মনে করি।
তা স্বত্তেও আবারো এডমিনের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য ছোট ভাই বোন দের অনুরোধ, বড় ভাইদের আদেশ অনুরোধ, দুটি ছোট ভাইয়ের গতকাল আমার অফিসে এসে অনুরোধের পর অনুরোধ, এমন কি দেশের বাইরে থেকেও এক বাল্য বন্ধুর অনুরোধ আর ফোনের পর ফোন আমাকে রীতিমত দ্বিধায় ফেলে দিয়েছিল, তাহলে আমি কি ভুল করছি? এত গুলো মানুষের ভালোবাসা স্নেহ নেওয়ার আমি যোগ্য নই, তারপরেও আমার পরম সৌভাগ্য আমি এত গুলো মানুষের ভালোবাসা পাচ্ছি, এত ভালোবাসা স্নেহ দূরে ঠেলে দেওয়ার ক্ষমতা আমাকে দেওয়া হয়নি, এই ভালোবাসার স্নেহের লোভ উপেক্ষা করার মত মহা পুরুষও আমি নই।
আমাদের গ্রাণ্ড আড্ডায় খরচের পর যে টাকা টা রয়ে গিয়েছিলো, তা সিএসএম এর দুজন দুস্থ মানুষের সহায়তায় প্রদান করা হয়েছে
আমাদের গ্রাণ্ড আড্ডায় খরচের পর যে টাকা টা রয়ে গিয়েছিলো, তা সিএসএম এর দুজন দুস্থ মানুষের সহায়তায় প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি অংশ চিটাগাং এ লিটন ভাই (শামসু নানার ছেলে) এর স্ত্রী এর চিকিৎসা সহায়তায় দেয়া হয়েছে। বাদ বাকী ৩৩০০০ টাকা স্টিল মিলের প্রাক্তন কর্মী জনাব হারুন সাহেবের চিকিৎসা সহায়তার জন্য রাখা হয়েছিলো। এবং নাজমুল ভাই বিষয় টি অনেক আগেই পোস্টের মাধ্যমে সকল কে অবহিত করেছেন। আমার বলার বিষয় হচ্ছে , যেহেতু উনি ( জনাব হারুন) ঢাকায় চিকিৎসা নিচ্ছেন, সেহেতু সেই টাকা উনার নিকট পৌঁছানোর দায়িত্ব আমাকে দেয়া হয়েছিলো, কিন্তু উনি বর্তমানে ডেমরা সারুলিয়ায় বসবাস করছেন বিধায় আমার পক্ষে গুলশান বা মিরপুর থেকে গিয়ে সেখানে ঐ টাকাটা পৌঁছানো একটু সময় সাপেক্ষ ছিলো, তাই জনাব হারুন সাহেবের সাথে কথা বলার পর গতকাল বিকাশের মাধ্যমে উনার নিকট এ ৩৩০০০ টাকা পৌছনো হয়েছে।
সবাইকে শুভেচ্ছা।
আমরা পারবো, আমাদের পারতেই হবে
এডমিন বাড়ানো কিংবা কমিটি গঠন নিয়ে আমার দ্বিমত আছে। এডমিন কিংবা কমিটি গঠন করলেই যে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে তা কিন্তু না। ছোট এডমিন দিয়ে গ্র্যান্ড আড্ডার মত বড় আয়োজন করতে পেরেছি।গ্র্যান্ড আড্ডার পর সবাই যেন কেমন হয়ে গেছে। আমাদের সবাইকে আরো সহনশীল হতে হবে। ব্যক্তিগত আক্রমন বন্ধ করতে হবে। ছোট বড় কাউকেই ব্যক্তিগত ভাবে আক্রমন করা যাবে না। কারো সাথে আমার হয়তো মতের মিল নাও হতে পারে তাই বলে আমি কাউকে অপমান করতে পারবো না। এটা সবাইকে মানতে হবে। আমি মনে করি আমরা সবাই একই পরিবারের সন্তান। একই পরিবারের সন্তান হলেও মতাদর্শ ভিন্ন হতে পারে। আমার কারো সাথে মতবিরোধ দেখা দিলে আমি সিনিয়রদের সাথে কথা বলে আমি বিরোধ মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করবো। আমি চেষ্টা করবো তৃতীয় পক্ষ যেন এ থেকে কোন ফায়দা লুটতে না পারে। একটা বিষয় প্রায়শঃ লক্ষ করি আপনজনেরা মারামারি করে আর আশে পাশের লোকেরা হাততালি দেয়। আমরা কেন এই সুযোগ দিব? সমস্যা বড় হওয়ার আগেই সবাই মিলে দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করবো। আমরা কি তা পারি না? আমার মনে হয় পারবো। শুধু দরকার সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ।
যথেষ্ট হয়েছে। আর একটা কথা সুনতে চাইনা
যথেষ্ট হয়েছে। আর একটা কথা সুনতে চাইনা। আমাকে আমার ভাই বোনেরা যা কিছু বলেছে, আমি ভুলে গেছি। তোমরা ভুলে যাও। আমি আতিক কে বলছি, এই মুহুর্তে তুমি তোমার এডমিনে ফিরে যাও।আমি বড় ভাই, আমি তোমাকে আদেশ করতেছি।
আর, আজ সকালে আমার একটি পোষ্ট আছে, জসিম/নাজমুল/শাহিন/নিরু, তোমরা একটি মনিটরিং টিম করো। অবশ্যয় আমাদের দুইজন সম্মানিত এডমিন সহ। যাতে আমাদের এডমিনরা, মতামতের ভিত্তিতে সহজেই পেজের সার্থে, ভালো একটা সির্ধান্ত নিতে পারবে। আমি কোন ঝগড়া দেখতে চাইনা। ভালো থাকো সবাই এবং তোমরা তোমাদের গল্প/কবিতা লেখা সুরু করো।
এই পেজটি ভালোবাসার পেজ। এটি কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান না। ভালোবাসার জয় হোক।
দুপুর ৩টা কি ৩.৩০ বাজে বৈশাখ মাসের শেষের দিক আম পাঁকার সীজন
দুপুর ৩টা কি ৩.৩০ বাজে বৈশাখ মাসের শেষের দিক আম পাঁকার সীজন,এই ভর দুপুরে কলোনীর সবাই একটু বিছানায় গা এলিয়ে দেয়,আর চাচারা তো আফিসে দরকার না হলে এই দুপুর বেলায় ঘর থেকে কেউ বাহির হয় না, আমাদের বাসা তখন C/3 তে, মনের ভুলেও দুপুরে ঘুমানো হতোনা,কোন মতে সুযোগ পেলে মায়ের চোখ ফাঁকি দিয়ে বাসা থেকে বাহিরে চলে যেতাম,এই জন্য কতো যে মায়ের হাতে মার খেয়েছি, গরমের জালায় প্যানট পড়তাম না,বাবাকে বলে একটা লুঙি কিনলাম,তো একদিন সুযোগ মতো নতুন লুঙি পড়ে সোজা নিচে ডালিমদের বাসায়,ডালিমদের বাসায় আমার অবাধ যাতাযাত ছিল, বাসায় গিয়ে দেকি ডালিম বাসায়, দুজনে বসে আর কতো আডডা দেয়া যায়, তাই দুজনে বাসা থেকে বাহির হলাম,বাসা থেকে বাহির হওয়ার পর দেখি রাস্তা সুনসান নিরবতা,হটাৎ ডালিম বললো চল আম চুরি করি আশে পাশে আম গাছ ছিল জুনাইদ ভাইদের আমার দোস্ত বদরুলদের, দুপুর বেলায় জানি কেউ দেখবেনা তাই দুজনে গাছতলায়, তখন শুকনা হালকা পাতলা ছিলাম, আমি সোজা গাছে উপরে আর ডালিম নিচে দাড়িয়ে আছে কেউ আসলে আওয়াজ দিবে,গাছে উঠে মনের সুখে আম পাড়তাছি আর লুঙি ভাজ করে লুঙি মধ্যে নিতাছি,হঠাৎ নিচে থেকে জোরে ডাক আসলো মনিরুল নিচে নেমে আয় নিচে তাকিয়ে দেখি কোথায় ডালিম নিচ থেকে জোনাইদ ভাই ডাকতাছে, জানি হাতের মধ্যে পাইলে খবর আছে তাই আম সহ সোজা নিচে লাফ দিয়া ভোঁ দোড়, নামার সময় হালকা ফড়াৎ আওয়াজ পেয়েছিলাম,এক দোড়ে Cটাইপ মাঠের পাশে দেখি ডালিম বসে আছে,ডালিম কে গিয়ে তো বকাঝকা কিরে জোনাইদ ভাই বাসাথেকে বাহির হইলো আওয়াজ দিলি না,ডালিম কইলো জোনাইদ ভাই বাস থেকে আসে নাই বাহির থেকে আসছে দেখি নাই, ডালিম আমাকে বলে কিরে তোর লুঙি ছিড়া কেন,ডালিম বলার পর হুশ হলো তাকিয়ে দেখি আমার নতুন লুঙি অনেক খানি পাড়া এই লুঙি নিয়ে বাসায় ডুকলে খবর আছে, ছিড়া লুঙি নিয়ে সোজা বাজারে বেশির ভাগ দোকান বনধ,কি করি সামনে এগিয়ে দেখি মালেক স্যারের দোকানের পাশে একটা টেইলাস এর দোকান খোলা আছে,দজি ছিড়া লুঙি দেখে যা বুঝার নিলো বললো ১০টাকা লাগবে কারো কাছে টাকা নাই দজির হাত পায়ে ধরে বললাম পরে দিয়ে যাবো এই মমে আমার লুঙিটা ছিলাই করে দিলো,বহুদিন পর দজির ১০টাকা পরিশোধ করছি,ঐ ১০ টাকা জোগাড় করতে খবর হয়ে গিয়াছিলো,আম ও গেলো লুঙিও গেলো ১০টা টাকা ও গেলো পেলাম কি একটা দুই ছিলাই করা লুঙি
গত রাতে দুটো প্রশ্নের উত্তর খুব বিনয়ের সাথে জানতে চেয়েছিলাম, আমি জানি ওই প্রশ্নের উত্তর আমি পাবোনা।
এক দিক থেকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হওয়ার পরও আমরা চুপ থাকি, অবস্থা পর্য্যবেক্ষন করতে থাকি, কেউ মজা নিতে থাকি, কেউ বা দ্বিধাজনক অবস্থায় থাকি, কেউ ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি তে থাকি। এর মধ্যে যা সর্বনাশ হওয়ার তা হয়ে যায়, বিশৃঙ্খলা চারিদিক থেকে শুরু হয়ে যায়, তখন অনেকের টনক নড়ে। এই করতে হবে, সেই করতে হবে কত কিছু। অনেক টা গ্যাস দুর্ঘটনার পর তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের নড়েচড়ে বসা, এদিকে আগুন লেগে তো পুরো পরিবার আগেই শেষ। প্রাথমিক অবস্থায়ই সিদ্ধান্ত নিলে হয়ত বিশৃঙ্খলা টা হতোনা।কিছুদিন আগে আমার দুয়েক টি পোস্ট আপত্তিকর মনে হওয়ায় এবং বিতর্কিত মনে হওয়ায় সিনিয়র ভাইদের অনুরোধে বা আদেশে পোস্ট দেওয়ার দশ মিনিটের মধ্যে পোস্ট টি সরিয়ে নেই। আমার বেলায় এতো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া গেলে অন্য জায়গায় কেনো নেওয়া যাচ্ছেনা। কোথায় সমস্যা?
গত রাতে দুটো প্রশ্নের উত্তর খুব বিনয়ের সাথে জানতে চেয়েছিলাম, আমি জানি ওই প্রশ্নের উত্তর আমি পাবোনা।
মজা করব,আড্ডা দিব,পচবো,পচাবো
মোজাম্মেল ভাই, টলি ভাই, রেজা ভাই, জিয়া ভাই, জসিম ভাই, মাসুক ভাই, নাজমুল ভাই, নিরু ভাই,আতিক ভাই, অপু ভাই, কমু ভাই, বন্যা বুবু, নাহিদ আপু,বাবু,অপু,সামি,তারেক,মইনু,টিটু,মাবু,পুলক,টিপু, জাবেদ,টিংকু,নমি,রাসেল,হিমেল,সুজন,মক্তা,রনি,হাসনাত,শায়লা,আপেল,নাসের,সজীব,বীথি,তানজিনা,তানিয়া,টিপু,রাজিব।সবার নিকট আবেদন আমরা সবাই যেন আমরা আমরা যে পেজ সৃষ্টি করিয়াছি তার বন্ধন যেন সহজে ভেঙে না ফেলি।বড় ভাইদের নিকট আবেদ যেমনে পেজ সুন্দর চলছিল আড্ডা আগ থেকে তা যেন আপনারা ছোটদের মাধ্যমে আবার ফিরিয়ে নিয়ে আসেন।কারণ মাবু আজ খুব সুন্দর করে একটা ব্যাখ্যা দিয়েছে।
আমরা আমরাই।মজা করব,আড্ডা দিব,পচবো,পচাবো।
আমি এ ধরনের কোন লেখা লিখে অভ্যস্ত নই
আমি এ ধরনের কোন লেখা লিখে অভ্যস্ত নই, তা ছাড়া এতো দিন এডমিন নামক একটি দ্বায়িত্বের মধ্যে ছিলাম (যদিও আমি নিজে এখনো জানিনা, আমি কি দায়িত্ব পালন করেছি) তাই যা তা আমি লিখতে পারিনা। আজ যেহেতু দায়িত্ব মুক্ত তাই এখানের সবার প্রতি বিনয়ের সাথে দুটো প্রশ্ন।
- আমি বা কেউ যদি কাউকে কটু কথা বলে এখান থেকে বহিষ্কৃত হই , পরবর্তী তে ছয় ঘন্টার মধ্যে পুনরায় ফিরিয়ে আনার স্ট্রং লবিং পাবো কিনা?
- যদি কোন মতে ফিরে এসে আবারো কটু কথা বলে পরে ক্ষমা চেয়ে পার পাওয়া যাবে কিনা? কাউকে উদ্দেশ্য করে নয়, নিতান্ত সাধারণ কৌতুহল থেকে জানতে চেয়েছি।
সি এস এম কলোনি র অামাদের এই বোনটিকে অামরা কি চিনি?
দিনভর ক্লাসে ডুবে থাকা। এরপর বিকেল থেকে রাত ১০টা অব্দি টিউশনির তাগাদায় এ বাড়ি ও বাড়ি। তারপর গভীর রাত পর্যন্ত নিজের পড়াশোনায় মনোযোগ। সঙ্গে পরিবার টেনে নেওয়া-সেখানেও তিনি।
এসব কিছুর একটাই প্যাকেজ-‘ফারহানা ইয়াসমিন’। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী।
সারাদিন ক্লাস করার পর অন্য বন্ধুরা যখন একটু জিরিয়ে নেওয়ার আয়েশে থাকতেন- তখন তিনি দেদারসে টিউশনি করছেন। বন্ধুরা যখন পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন তিনি মাঠে, একটি ব্যাংকের সেলস এক্সিকিউটিভ।

এতকিছুর পরও ছন্দপতন হয়নি ফলাফলে। নিছক মনের জোরেই স্নাতকে ৩ দশমিক ৭৯ পেয়ে হয়েছিলেন প্রথম।
ফারহানার সে কৃতীত্ব হয়েছে পুরস্কৃত। চলতি বছর প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক পেয়েছেন তিনি। ৬ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে নিয়েছেন পদক আর সনদ। প্রতিবন্ধকতার সব শেকল ভেঙে যুদ্ধজয়ী সোনার মেয়ে।
ভাবছিলাম মান-অভিমান নিয়ে কোন কথা বলব না
ভাবছিলাম মান-অভিমান নিয়ে কোন কথা বলব না।এখন দেখি আমার দোস্ত আতিক ও অভিমান করেছে।আতিক তোরা সিএসএম -এর বড়াভাই ও ছোটভাইরা মিলে এই পেইজের মাধ্যম আমাদের সকলকে একসাথে করেছিস। এই পেইজ সৃস্টি না হলে আমরা এমন সফল আড্ডা দিতে পারতাম না। তারেক .লিটন ভাই এর wife.নিরু মামার অসুখের খবর আমরা কি জানতে পারতাম।বড়াভাই ও ছোট ভাই সবাই মিলে সহযোগীতা করছ।আর তোরাই যদি রাগ করিস তাহলে চিটাগাং ঢাকার বাহিরে আমরা যারা আছি তারা উৎসাহ হারিয়ে ফেলব।এক মায়ের ঘর থেকে পাচ ছেলে পাঁচ রকম হয়।আর আমরা দশ মায়ের ঘরের, দশ রকমের।তাই সবার কথা মনে ধরতে নেই। সব ভুলে আমরা আবার আগের মত হয়ে যাই ।অন্যরা যাতে আমাদের নিয়ে মজা করতে না পারে।
Subscribe to:
Posts (Atom)