কলোনির এই পেজে শুধু কলোনি জীবনের ভাল দিকগুলোই তুলে ধরেছি আমরা ।কিন্তু কলোনি জীবনের ঝগড়া ঝাটি , রেসা রেসি ছিল তা কিন্তু আমরা কেউ মনে রাখিনি ।যার কারণে আমরা করতে পেরেছি GRAND ADDA .হঠাত্ কি এমন হলো বুঝতে পাড়ছি না ।অনেক অনেক পেজের সৃষ্টি হচ্ছে ।আমাকে ও অন্তভূক্ত করা হয়েছে ।অনেক গরম নরম পোস্ট দিচ্ছে অনেকে ।অনেক পোস্ট পড়েছি ও ।কিন্তু মন পড়ে আছে CSM COLONY তে ।আমরা কি সবাই ছোট হয়ে যচ্ছি ?আমি ছাড়ছি না এই পেজ ।অনেক ভালবেসে ফেলেছি তোমায় ।তুমি সব সময় ভাল থেকো CSM COLONY .
আমাদের এই গ্রুপ টা হচ্ছে আমাদের কলোনীর মিলন মেলা, প্রাণের স্পন্দন, আমাদের সুখ দু:খ, প্রেম ভালোবাসা, হাসি আনন্দ, মজার সব অভিজ্ঞতা একে অপরের সাথে শেয়ার করার মাধ্যম। তবে এসব শেয়ার করতে গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, কোন নেগেটিভ বিষয়ে, বা কারও কোন দুর্বল বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন সরাসরি কারো নাম প্রকাশ না পায়, আমরা কারো নাম দিয়ে এমন কিছু প্রকাশ করবনা যাতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিব্রত হয়, আমাদের জুনিয়র সিনিয়র সকলের অনুভূতি ও সম্মানের প্রতি শ্রদ্ধা রাখব। অশ্লীল যেকোন কিছু পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকব।
Friday, April 22, 2016
বন্ধুত্ব ব্যাপার টা আমার কাছে পরিস্কার না
বন্ধুত্ব ব্যাপার টা আমার কাছে পরিস্কার না,কারন আমার নিজের তেমন কোন বন্ধু নেই যার সাথে সব শেয়ার করতে পারি।তাই নিজের ব্যাপারগুলো নিজের মধ্যে চেপে রাখি।তবে আমার ভাই বোন দের বন্ধুত্ব দেখলে অবাক হই।এত বছর পরেও দেখা হলে আন্তরিকতার কোন কমতি থাকেনা।আমার হয়ত বন্ধু নেই,কিন্তু আছে অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী।কোন মনীষী নাকি বলেছেন, ভাল বন্ধু পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার,যদি নরকেও পাওয়া যায়।
ছবিটা অপু ভাই ও তার বন্ধুর,অনেক বছর আগের, ফেলে আসা সুন্দর দিনগুলোর।

টেস্টারে বসে কাজ করি
টেস্টারে বসে কাজ করি। ইলেক্ট্রনিক্স ফ্যাক্টরি। রিজেক্ট বোর্ড গুলি টেকনিশিয়ান দের কাছে পাঠিয়ে দেই। মিঃ লিম, আমার রুমে প্রবেশ করলো সাথে এক ইন্দোনেশিয়ান মেয়ে। মেয়েটি আমার সাথে কাজ করবে। হাসি হাসি মুখে হাতটি বাড়িয়ে দিলো, হ্যালো, আমি ইয়ান্তি। আমিও নানার দেওয়া নামটি বললাম, আমি রেজা। দুজনে এক সাথে কাজ করি। মেয়েটি চোস্ত ইংরেজি জানে। কাজের ফাকে ফাকে টুকটাক গল্প। কখনো কেন্টিনে এক সাথে লাঞ্চ বা টি ব্রেক। আমি ইংরেজী দুইটা ওয়ার্ড বললে বাকিটা মেয়েটি বুঝে নিতো! মেয়েটি বুঝতে পেরেছিলো, আমার ইংরেজির দৌড় যে, নওশের কাকা পর্যন্ত! আমি মহাখুশি। মনে মনে সার্টিফিকেট দিয়ে দিলাম, ভালো মেয়ে। মাঝে মাঝে দুজনে, দুজনের দেশের খবর/টবর নেই। দেশে কি করতে,রেজা? চাষাবাদ করতাম। তোমার বাবা/মা? আমার মা রান্না রানা/বান্না করে। তারপর খাবার নিয়ে, দুপুরে বেলায় ধান ক্ষেতে যেতো, আমরা বাপ/বেটা মিলে, সে খাবার খেতাম। ওয়াও! হ্যাপিফ্যামিলি! তারমানে তোমরা ফার্মার! আমি তোমার দেশে যাবো। এভাবেই আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে, আন্তরিকতা। তুমি দেশে কি করতে? মাস্টোরনি ছিলাম! বলো কি? তাহলে এখানে কামলা দিতে আসছো কেন? টাকা কামাতে! আমাদের দেশে বেতন কম। টাকা কামিয়ে দেশে গিয়ে, ব্যাবসা করবো তারপর বিয়ে শাদি! আরেকবার মনে মনে সার্টিফিকেট দিলাম, খুউব ভালো মেয়ে! আন্তরিকতা আর একটু বেড়ে গেলো। গায়ে খুব জর, কাজে যেতে পারিনি। বিকাল বেলায় ইয়ান্তি হাজির! সাথে করে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলো। ঔষুধপত্র সহ হোস্টেলে পৌছে দিলো। এবার বলেই ফেললাম, তুমি খুব ভালো মেয়ে, ইয়ান্তি। ছোট্ট করে উত্তর দিলো, আমি জানি।
ব্লাড + কাব্যর প্রেম
গত সপ্তাহে সংগঠনের প্রয়োজন এ চট্টগ্রাম মেডিকেল এ আমাদের ব্লাড ক্যাম্পেইন এ ফেবু সেলিব্রেটি (৫০ হাজার ফলোয়ার) নিশি আপুর কাছে যাই রক্তের গ্রুপ যানার জন্য।তো নিশি আপু সিরিঞ্জ নিয়ে বসল ব্লাড নেওয়ার জন্য।তখন আমি নিশি আপুকে বলি আপু আমার থেকে ব্লাড নেওয়ার আগে আমার হাত পা মালিশ করে দিতে হবে,আমাকে পিঠ চুলকাই ঘুম পারাই দিতে হবে,আমাকে প্রপোজাল পাঠাতে হবে। আপু এইসব শুনে বল্ল যে বাজিরে আমি তোর ব্লাড টেস্ট করতে পারবো না,তবে আরেকজন কে পাঠাচ্ছি ওকে তুই বলে দেখতে পারিস।এইবলে নিশি আপু বর্ষা আপুকে পাঠিয়ে দিলো (৯ হাজার ফলোয়ার)।বর্ষা আপু এসেই ফোন নাম্বার খোজতে লাগল,,,ইয়াসিন ভাই থেকে আমার ফোন নাম্বার টা নিয়ে বল্ল আজকে নো ব্লাড টেস্ট,আজকে অনলি লাভিং,।।সেই থেকে এই যে বিরক্ত করা শুরু করল,,,,২ দিন অবস্থা টাইট ছিল।।।।।।।এখনও আমি ব্লাড টেস্ট করাতে পারি নাই।।।।।নিশি আমারে মাফ করে দিস
শুক্রবারে সকাল এ মনের মুকুরএ অনেক পুরনো নাটক পুনঃপ্রচার হত
শুক্রবারে সকাল এ মনের মুকুরএ অনেক পুরনো নাটক পুনঃপ্রচার হত।আমরা আগ্রহ নিয়ে সে নাটক গুলো দেখতাম।ভাল লাগত বলেই।তেমনি আজ শুক্রবার।তাই অনেক পুরনো একটি লিখা দিলাম। কারন পেজ এখন অনেক সরব। অনেকে লিখছে,লাইক,কমেন্ট করে মাতিয়ে রাখছে। এ যেন আমাদের আনন্দবাড়ি।
হ্যালুসিনেশন-
আজ আমি পতেংগা সিবিচ যাব।কিন্তু জানি স্টিল মিলস কলোনি র গেইট এ আসা মাত্র আমার আর যাওয়া হবেনা।ওখানেই থেমে যাব।তারপর হাটতে হাটতে কলোনি র গেইট এর দিকে যাব।পুরোপুরি হ্যালুসিনেশনে চলে যাব।দেয়ালটা উঠে কলোনি র সেই আগের গেইট হয়ে যাবে।আমি যেন দুপুরে মায়ের পাশে শুয়ে আছি, কখন মা চোখ বন্ধ করবেন এই আশায়।মা ঘুমালে যদি বৃষ্টি হয় তাহলে আমি বের হবনা।হয়ত আতিক ভাইয়ের কাছ থেকে আনা আনন্দ বিচিত্রা দেখতে থাকব।বড় বোন স্যারের কাছ থেকে এসে আমাকে বকা দিবেন ম্যাগাজিন ঘেটেছি বলে।তবুও বন্ধ হবেনা আমার এ অভ্যাস।
তারিক লিখছে তার ছোট প্রিয় নারকেল গাছ
আমারও কলোনীতে ই টাইপে ১২ নাম্বার বিল্ডিং এ থাকতে ২ টা পেয়ারা গাছ ছিল,তার মধ্যে ছোট পেয়ারা গাছটা ছিল বেশী প্রিয়।দুপুরে খাওয়ার পর সবাই নিদ্রা যাইলে আমি পেয়ারা গাছে উঠে একটা ডাল এ মাথা দিয়ে আর একটাতে পা মেলে আরামে বাতাসে শুয়ে থাকতাম।আহারে স্মৃতি তুই এমন কেরে,খালি চোখেঁ জল আনস।
শুক্রবার রাত আটটায় প্রত্যাশিত প্রসব বেদনা শুরু হলো বউয়ের
শুক্রবার রাত আটটায় প্রত্যাশিত প্রসব বেদনা শুরু হলো বউয়ের। ছোট ভাই গাড়ী ড্রাইভ করছে আমি আর মা বউকে নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রওনা হলাম। মেডিকেলের ৩৩ নং গাইনী ওয়ার্ডে বউকে ভর্তি করানো হলো। ডিউটি ডাক্তার চেক আপ করে বললেন সব ঠিক আছে। আমরা বাইরে অপেক্ষা করছি। আমার মা ভিতরে আছেন। সারারাত অপেক্ষায় ছিলাম কিন্তু ডেলিভারি হলোনা। শনিবার সকালে বড় ডাক্তার আসলেন এবং আমার স্ত্রীকে দেখে বললেন সব ঠিক আছে,ডেলিভারি নরমাল হবে। আমরাও অপেক্ষা করছি। প্রচণ্ড টেনশন কাজ করছে মনে। ইতিমধ্যে আত্মীয় স্বজন এবং বন্ধুরা আসলো। শনিবার সারাদিনেও ডেলিভারি হলোনা। আমি ডাক্তারকে বারবার অনুরোধ করলাম প্রয়োজনে অপারেশন করুন, কিন্তু ডাক্তার বললেন সব স্বাভাবিক অপারেশন করতে হবেনা। টেনশন বাড়তে লাগলো। ইতিমধ্যে নিয়ম কানুন উপেক্ষা করে ৩/৪ বার গাইনি ওয়ার্ডের ভিতরে গিয়ে বউকে দেখে আসলাম। শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে অসহ্য টেনশন হচ্ছিল। রাত তিনটায় ডাক্তার আমাকে ডেকে পাঠালেন একটা কাগজ হাতে দিয়ে সাইন করতে বললেন, অপারেশনের অনুমতি পত্র। আমি সাথে সাথে স্বাক্ষর করলাম। ভোর পাঁচটায় আমার স্ত্রীকে অপারেশন থিয়েটারে ঢুকানো হলো। আমি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ছয়তলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছি। স্পষ্ট মনে আছে পুব আকাশে সুর্য উঠছে আমি তাকিয়ে আছি সেইদিকে আর চোখ দিয়ে টপ টপ পানি পড়ছে। ঠিক তখন বন্ধু নিরু খবর দিলো তোর ছেলে হয়েছে। জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় মুহুর্ত(প্রত্যেকের জীবনেই সম্ভবত তাই)।
শুন্যতা
অনেক ছোট বেলার স্মৃতি। আমারা তখন কলোনীর C- 6 বিল্ডিংটার নিচতলায় থাকতাম। তখন কলোনীতে সব বিল্ডিং গুলো ছিলো দুই তলা। নিচতলার বাসাগুলার সুবিধা ছিলো পিছনের বারান্দা দিয়েও বাহিরে যাওয়া যেতো। আমাদের তখন চারটা নারিকেল গাছ ছিলো বাসার পিছনে তার মধ্যে একটা ছিলো অনেক ছোট। আমার তখন খেলার কোনো সংগী সাথী জুটেনি। বাসার পিছনের ওই ছোট নারিকেল গাছটাই তখন আমার একমাত্র সংগী হয়ে উঠে। আমি ওই নারিকেল গাছের নিচে বসে আপন মনে একা একা খেলতাম আর মাঠে আমার চেয়ে যারা বড় তাদের খেলা দেখতাম। ওই গাছটার সাথে আমার অনেক সখ্যতা, সকাল বিকাল কাটে আমার ওই গাছের নিচে বসে একাকি খেলা করে। একসময় কলোনীর বিল্ডিং গুলো তিনতলা করা হয়।
খবরটা পেয়েই দ্রুত ছুটে গেল শোয়েব (ছদ্ম নাম )আর যে ত সইছিল না তার
খবরটা পেয়েই দ্রুত ছুটে গেল শোয়েব (ছদ্ম নাম )আর যে ত সইছিল না তার।।যে মানুষ টাকে ছোট বেলা থেকে একটু একটু করে পছন্দ করে আসছে আজ সে মানুষটা তার বাড়ি এসছে।।সিমুকে শোয়েব অনেক পছন্দ করে কিন্তু বলতে সাহস পাইনি কখনও।।ওদিকে সিমুও শোয়েব কে পছন্দ করে কিন্তু নারীর মন বলে কথা।।বুক ফাটে তবু মুখ ফাটে না।।
আজই সুযোগ ভাবছে শোয়েব।।বলেই ফেলি কপালে যা আছে হবে।।এই ভেবেই রওয়ানা হলো ক্যান্টনমেন্ট থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে।।হাজির হলো বাড়ি এবং রুমে ঢুকেই দেখে সিমুর কাপড় ছড়ানো।।আনন্দে আত্মহারা শোয়েব।।কিছুক্ষণ পর শাওয়ার ছেড়ে বেড়িয়ে এলো সিমু।।অসাধারণ লাগছে সিমুকে।।কারন এই মুহূর্তটা শোয়েবের অসম্ভব পছেন্দর।।কারন শোয়েবের দৃষ্টিতে নারীকে সুন্দর লাগে দুই সময়।।(এক)যখন নারী গোসল শেষে ভেজা চুল টাওয়ালে পেঁচিয়ে রাখে আর (দুই)পবিত্র লাগে যখন নারী নামাজের প্রস্তুতি নিয়ে জানামাযে দাঁড়ায়।।অপলক
তাকিয়ে থাকাতে সিমু জিজ্ঞাসা করলো কি হলো তোমার??শোয়েব বললো অপূর্ব !! সিমু জানতে চাইলো কি??শোয়েব বললো তুমি।।সিমু বললো হাদারাম।।বলেই চলে গেল।।
এত আবেগ ক্যারে
হেডিং টা একটু মজার, দিলাম এই কারনে যে সবার চোখে যেন পড়ে, আমরা এই পেজে অনেকে অনেক আবেগ দেখাই, আবেগের ধাক্কায় অনেকে পেজ ছেড়ে যাচ্ছি, কিন্তুু চিন্তা করছেন আমাদের কে ছেড়ে একেবারে চলে যাওয়ার পথে যে কিনা যেতে চাচ্ছে না তার কথা, আমাদের একটু সাহায্য পেলে আল্লাহ্ র রহমতে হয়ত আবেগ ভরা বুকে আমাদের কাছে এসে হয়ত বলবে সত্যিই তোমাদের স্টিলার দের প্রতি আবেগের সাথে ভালবাসাও আছে,, হা আমি আমাদের কলোনীর সামসু নানার ছেলে লিটনের বউ মানে ভাবির কথা বলছি, এর আগেও আতিক এই ব্যাপারে একটা পোস্ট দিয়েছিল কিন্তুু আশানুরুপ সাহায্য পায় নাই, আজ চিকিৎসার টাকার জন্য আমাদের কলোনীর এই ভাইটি মানুষের কাছে কাছে যাচ্ছে, আমরা ওর বিকাশ নম্বরে টাকা পাঠিয়ে ওর ঢাকায় চিকিৎসাধিন জীবন সাখিকে আলোর মুখ দেখাতে পারি না, ঢাকায় যারা আছেন তারা একটু দেখতে গেলেও ছেলেটা মানুষিক ভাবে সাহস পায়।
লিটনের বিকাশ নম্বর হল 01865997929.
রেজা ভাইয়ের কিছু লিখার লোভ সাম্লাতে পারলাম না
রেজা ভাইয়ের কিছু লিখার লোভ সাম্লাতে পারলাম না, আবার এডমিন সাবের আদেশ অমান্য করি কেমণে, তাই আমার এই অঘা-মঘা কমেন্টসস টারে পোস্ট এ ডাইভাট করি ছাড়ি দিলাম.........
সামাজিক পেক্ষাপটে, পশুপাখি আর মানুষের মধ্যে তফাৎ কোথায়?পশুপাখি একটু বড় হলে(আমাদের ভাষায় যেটাকে আমরা স্বাবলম্বী বলি),সব সম্পক ছিন্ন করে স্বাধিনভাবে বাঁচার মানসে পরিবার পরিজন ছেড়ে আলাদা হয়ে যায়, কিন্তু মানুষের বেলায় আমরা কিন্তু ভিন্ন চিত্র দেখি, ছেলে বা মেয়ে যত বড়ই হোক না কেন, সু-শিক্ষায় শিক্ষিত সন্তানেরা কিন্তু কখনই পরিবারের সাথে সম্পর্ক একেবারে ছিন্ন করে না, হয়তো কিছু unavoidable পরিস্থিতির কারনে পরিবার থেকে আলাদা থাকে কিন্তু সামগ্রিক পরিবারের সাথে বন্ধন কখনো ছিন্ন করে না, কিছু কিছু ব্যাপারে মতৈক্য না হওয়াটা স্বাভাবিক আর তার উপর ভিত্তি করে মান-অভিমান আরও স্বাভাবিক, কিন্তু তাই বলে পরিবার পরিজন ত্যাগ??????
শ্রমিক শ্রেণীর অতি স্বাধারন পরিবারে জন্ম, কলোনির নিম্নমধ্য শ্রেণীর এলাকাতে মাঝারি মানের পরিবেশে বড় হইছি, ভুল করে কিছু পড়াশোনাও করছি, এসব কিছুর গুনে আর কিছু না শিখি, এটা শিখেছি কিভাবে পরিবারের বড়দের সন্মান করতে হয়।পোলার বাপ হইছি, চুল দাড়িতে পাক ধরছে তারপরেও আমি পরিবারের সবার ছোট।বড় ভাইয়ের সাথে একি ছাদের নীচে থাকি, তুই তাই সম্পক্, অনেক ঝগড়াঝাঁটিও করি কিন্তু এখনও পুরা দুনিয়া একদিকে আর আমার ভাই/পরিবার একদিকে।পরিবারের প্রধান বড় ভাই যে ভুল করে না তা না, হয়তো সাময়িক মোহের কারনে ভুলটা বুজতে পারে না, তাই বলে separation???? কক্ষনো না।
Subscribe to:
Posts (Atom)
No one has commented yet. Be the first!