Thursday, July 14, 2016

আমরা যেখানে থাকি


আমরা যেখানে থাকি,এখানে একটি ছোট মহিলা মাদ্রাসা আছে। দুই তিন মাস আগে এখানের এক হুজুর ছেলেদের স্কুলের পাশ দিয়ে রিক্সা করে আসছিল।বড় ছেলেকে দেখে বলল,আস আমি ঐদিকেই যাচ্ছি।ছেলেও কথামত রিক্সায় উঠলো।বাসায় এসে বলে 'রিক্সা ভাড়া বেঁচে গেছে'।শুনে বললাম, আর কখনো উঠবে না।দরকার হলে কিছু বেশি টাকা নিবে।আরেকদিন বিকেলবেলা অন্য ছেলেসহ ওকে ডেকে সিঙ্গারা খাওয়ালো এই হুজুর।আমাদের বাসার কাছে বাজারের নাম 'ফইল্লাতলি'।একদিন এই হুজুরই ছেলেকে বলে, 'চল ফইল্লাতলি বাজারে যাই'।আবার মাঝে মাঝে মাদ্রাসার ভিতরে যেতে বলতো।ছেলে যেত না।একদিন স্কুল থেকে এসেছে,বৃষ্টি হচ্ছে,গেটে তালা,ছেলেটা বাহিরে দাঁড়িয়ে।এরমধ্যে হুজুর ডাকছে তাদের মাদ্রাসায় যেতে অথচ আমাদের বাহিরের গেটের ভিতর ঢুকলে গায়ে তেমন বৃষ্টি পড়ে না।ছেলের বাবাকে বললাম হুজুরের আচরন ভাল লাগছে না,তুমি চাচাকে (মাদ্রাসার মালিক) ঘটনাগুলি বলে রাখ।কিন্তু ছেলে ভয় পাচ্ছিল,'বলার পর হুজুরটা যদি ক্ষেপে যায়'!বললাম, দেখা যাক,ভয়ের কিছু নাই।চাচাকে বলার পর এখন ঐ হুজুরকে আর দেখা যায় না।সম্ভবত বিদায় হয়েছে।আপাতত দুশ্চিন্তা একটা গেছে।

অভিনয়ের চরিত্রের সাথে মিশে যাওয়ার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে


অভিনয়ের চরিত্রের সাথে মিশে যাওয়ার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে। সংলাপ ছাড়াই ভংংগীমা দিয়ে ভাব ফুটিয়ে তোলার রয়েছে বিশেষ গুন। আছে হৃদয় কেড়ে নেওয়ার মত সুরেলা কণ্ঠস্বর। একজন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী বলা যায়। ফরিদপুরে জন্ম নেওয়া এই প্রতিভা মঞ্চ নাটক জগতে আসেন ১৯৭৮ সালে। কিন্তু টিভি নাটকে আসেন অনেক পরে ১৯৯১ সালে কাজী নজরুল ইসলাম রচিত উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত নাটক মৃত্যুক্ষুধা নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে। এরপর জয়জয়ন্তী নাটকে পরান মাঝি চরিত্রে অভিনয় করে বাজিমাত করে দেন, এরপরে একে একে বিভিন্ন নাটকে অভিনয় করে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে আসেন পেশাগত জীবনে ছিলেন একজন ব্যাংকার কিন্তু অভিনয় নেশায় ব্যাংকের চাকরী ছেড়ে দিয়ে এখন পুরোদস্তর অভিনয় শিল্পী। চলনে বলনে যিনি খুবই সাধারণ ও ক্যাজুয়াল।

হুম! বলছিলাম সবার প্রিয় অভিনয় শিল্পী ফজলুর রহমান বাবুর কথা। আজ তাঁর ৫৬ তম শুভ জন্মদিন। ১৯৬০ সালের এই দিনে তিনি ফরিদপুরে জন্ম গ্রহন করেন। আজকের এই দিনে উনাকে এই পেজের পক্ষ থেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।


কয়েকদিন আগেও ছিল আকাশি রঙ আর মেরুন রঙ নিয়ে আলোচনা


কয়েকদিন আগেও ছিল আকাশি রঙ আর মেরুন রঙ নিয়ে আলোচনা,সমালোচনা, তর্ক, বিতর্ক, হাসি ঠাট্টা, গল্প লিখা এমনকি এই রঙ দুটি গবেষণা পর্য্যন্ত হয়ে গেছে। রঙ নিয়ে এ পেজে এমন গবেষনা যদি বার্জার পেইন্ট কোম্পানি দেখতো তাহলে নির্ঘাত এ পেজের কয়েকজনের রঙ বিশেষজ্ঞ হিসেবে ওই কোম্পানি তে চাকরী হয়ে যেত। ঈদের মধ্যে কি জানি কি ঘটে গেল সবাই আকাশি মেরুন রঙ ফেলে গোলাপি রং নিয়ে মেতে উঠেছে আর আলোচনা এবং গবেষণা শুরু করে দিয়েছে। অথচ আমি কত আগে থেকে গোলাপ আর গোলাপি রঙ নিয়ে কবিতা আর গল্প লিখলাম তখন কেউ কিছু কইলনা। সবই কপাল।

সমস্যা নাই রঙ নিয়ে গবেষনা চলুক, সেটা যে রংই হোক না কেন। কিন্তু ফতুয়া কেমনে পাঞ্জাবী হয় এটাও ভাবার বিষয়। পাঞ্জাবী কাইটা ফতুয়া বানানো যায় কিন্ত ফতুয়ারে কি দিয়া,কেমনে জোড়া দিয়া পাঞ্জাবী বানানো হইল ওইটাও মাথায় ঢুকতেছেনা। এই খানেও কোন সমস্যা নাই, পাঞ্জাবী হোক আর ফতুয়া হোক একটা কিছু হইলেই হইল। এমনকি গোলাপি লুঙ্গী হলেও তাকে স্বাগতম জানাই।

দুমাস পর আরেক ঈদ উৎসব, আশা করি নতুন রঙ আর নতুন কোন পোশাক দেখা যাবে। সবাইকে আবারো গোলাপি গোলাপ সুরভিত শুভেচছা।

১৭০০


অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে, একটু আগে রুবিনা শিরীন আপুর "নিয়াজ মোরশেদের হুজুর আর মক্তবের উপর লেখা পড়ে একটি ঘটনা মনে পড়লো" এই লিখাটির মাধ্যমে আমাদের CSM Colony পেজ এর লিখার সংখ্যা ১৭০০ পূর্ণ হল।

এই ১৭০০ লিখার মধ্যে যেই ৫ জন এগিয়ে আছেন তারা হলেনঃ

১. আতিক ভাই, উনার স্কোরঃ ২৭২
২. নিয়ায মরশেদ জনি, স্কোরঃ ১৩৯
৩. মাহাবুব রাসেল ভাই, স্কোরঃ ৭৮
৪. আনিসুর রহমান রেজা ভাই, স্কোরঃ ৭৪
৫. কামার উদ্দিন কমু ভাই, স্কোরঃ ৭৩

এই ১৭০০ লিখা পূর্ণ হতে CSM Colony পেজ এর মোট সময় লেগেছে (From : Thursday, 20 August 2015 to : Thursday, 14 July 2016) 28,512,000 seconds, 475,200 minutes, 7920 hours, 330 days, 47 weeks and 1 day, 10 months 25 days, 90.41% of a common year (365 days)।

পেজ এর সাথে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।




Reajul Islam Shahin ভাইয়ের চশমাটা ইউনুসের দোকানে বন্ধক


Reajul Islam Shahin ভাইয়ের চশমাটা ইউনুসের দোকানে বন্ধক তাই উনি অরিজিনাল চশমা ছাড়া চোখে ভাল করে দেখে না। মাত্র চারদিন আগে উনি ঢাকায় আসলো, আমরা আসলাম চারদিন পরে। ঢাকা শহরে এত জ্যাম উনার চোখে পরে নাই। তাই প্রস্তাব করছি ইউনুসের কাছ থেকে চশমাটা ছাড়ানোর ব্যবস্থা করা হউক। অন্যথায় সিএসএম এর পক্ষ থেকে পাওয়ার ফুল চশমা দেওয়া হোক।

মন খারাপের দৃশ্যাবলী-৩


আজকে মামার বাসায় গিয়েছিলাম।সেখান থেকে স্কুল অনেক কাছে। ১৮ বছর দেখিনি।তাই দেখতে গেলাম।কিন্তু উল্টো আরো মন খারাপ হয়ে গেল।চেনা স্কুলের প্রবেশ পথ পাল্টে গেছে।মঞ্চ টা নেই। আরো অনেক কিছুই আগের মত নেই। অনেক কিছুই মনে পড়ে গেল।কিন্তু একটা চাপা দীর্ঘশ্বাস এসে সবকিছু এলোমেলো করে দিল।মনে হল আরো আগে কেন এলাম না।

দুপুর দুইটায় সিটি গেইট থেকে রওনা দিলাম


দুপুর দুইটায় সিটি গেইট থেকে রওনা দিলাম। ঠিক চারটায় চৌদ্দগ্রাম হাইওয়ে হোটলে পৌঁছলাম। সেখানে লাঞ্চ করে আবার পৌনে পাঁচটায় ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম সোয়া ছয়টায় কাঁচপুর ব্রীজে আসলাম। কাঁচপুর ব্রীজ থেকে ঢাকার উত্তরায় আসতেই প্রায় আড়াই ঘন্টা লেগে গেলো তাও আবার রুপগঞ্জ দিয়া। এত জ্যাম ঢাকা শহরে? গাড়ি চলতেই চায় না। মাঝে মাঝে ট্রাফিকরাও ভুলে যায়, অন্যদিকে যে গাড়ি আছে। একপাশে ক্লিয়ার দিয়ে দিব্যি দুজন মিলে গল্প করছে। Shahabuddin Liton

আজ আমার খুব খুব মন খারাপ হয়ে গেল


আমার ঢাকা যাওয়ার কথা ছিল বুধবার এর আগেই আমাকে আমার বন্ধু "রে" বলল আমি আসছি খুব তাড়াতাড়ি এবং বলল বৃহস্পতি বার "রে" ও "রি" দুজনই আসবে, কিন্তু এই শা---------লারা এখনো আসেনি, মনে হয় আর আসবে না,এইবার পাই তোদের তাপর বুজাবো,আমি আর তোদের কথা বিশ্বাস করবো না মনে রাখিস ,আমি তোদের অপেখায় ছিলাম।আমার সাতে এই কাজ না, যেমনঃ বলা হয় আপনি ৩০ মিনিট অপেক্ষা করেন আমি ১ ঘন্টা পর আসবো।আচ্ছা ভাল তো ভাল না, নাজমুল মনে রাখিস কথাটা।

মানুষের মুখ


রাস্তা দিয়ে হেটে আসার সময় যেসব মানুষ গুলো র চেহারা চোখে পড়ে আমি তাদের খুব ভাল করে খেয়াল করি।কারো মুখ দেখি বিষন্ন, কারো টা খুব খুশি,কেউ চিন্তিত, কেউ বা নির্লিপ্ত, কেউ বা কোথাও পৌঁছানো র জন্য খুব উদ্বিগ্ন, কেউ বা নিশ্চিন্ত আবার কেউ খুব বিরক্ত। একেক মানুষের একেক রকমের মুখ। এই যে এত মানুষ সবার মুখের অবস্থা কিন্তু এক নয়। 

তবে আমার সবচেয়ে ভাল লাগে মানুষের হাসিখুশি মুখ দেখতে, মানুষের সুখী সুখী চেহারা দেখতে। আরো ভাল লাগে মানুষ যখন তার সুখ বা আনন্দের কথা কারো সাথে ভাগাভাগি করে।তখন তার চেহারায় এক আশ্চর্য আলো ভর করে,পুরো চেহারায় পুলকের সেই দীপ্তি দেখতে আরো ভাল লাগে। 

ছোট্ট এই জীবনে মানুষের ভাল সময়ের চেয়ে খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে বেশি যেতে হয়। কিন্তু তবুও মানুষ চায় সেই খারাপ সময় টাকে ভুলে ভাল থাকতে। তাই ত সবার কাম্য হওয়া উচিত।

সারাদিন আর সারারাত আমি সেই সুখী মানুষ টাকে খুজে খুজে যাই

তোমার চরণে দিব


আরতি আপা, আমাদের স্কুলের একজন আপা যিনি খুব সহজ সরল মানুষ ছিলেন।আপা ক্লাস ফাইভ এ আমাদের ড্রইং ক্লাস নিতেন।ক্লাস নেয়ার ফাঁকেফাঁকে আপা তার স্বভাব অনুযায়ী পান খেতেন।অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষার পর আপা খাতা দিবেন, কে কত পেয়েছে আমরা উকি মেরে দেখতে চাইছি। আপা বিরক্ত হয়ে স্কেল দিয়ে মাছি তাড়ানোর মত করে আমাদেরকে তাড়াচ্ছেন।খাতা দেয়ার পর আমরা সবাই যার যার ভুল খুজে বের করছি, আপা কেন নাম্বার কাটলেন।দেখা গেল Al Amin Billah Shujon, সবচেয়ে বেশি নাম্বার পেয়েছে। ওদিকে ক্লাসে যে ফার্স্ট বয় তাকে আপা ২৫ এ দিয়েছিলেন ৭ মানে ফেল। ও ত লজ্জায় শেষ। বার বার আপার কাছে ছুটে যাচ্ছে নাম্বার বাড়িয়ে ওকে পাশ করিয়ে দেবার জন্য।এখানেই আপার সততা চোখে পড়ে।আপা কিন্তু রোল দেখে ওকে পাশ করিয়ে দিতে পারতেন।বেশি নাম্বার দিতে পারতেন। কিন্তু উনি তা করেননি।উনি যে ভাল করেছে তাকেই বেশি দিয়েছিলেন। একসময় ফার্স্ট বয়ের অসহায় অবস্থা দেখে আপার মনে মায়ার সঞ্চার হয়।খাতা কাটার সময় আপা দৃঢ়ভাব দেখালেও মনে মনে আপা ছিলেন একজন মায়াবতী মহিলা।উনি ৯ দিয়ে ওকে সেবারের মত পাশ করিয়ে দিয়েছিলেন এবং পণ করিয়েছিলেন ড্রইং কে যেন সে গুরুত্ব দেয়।৭ থেকে ৯ পেয়ে ওই সময় আমাদের ফার্স্ট বয় আপার কথায় সম্মতি জানিয়েছিল।এর পর আপাকে অনেক দিন দেখিনি। ইদানীং আপার মত এক মহিলাকে প্রায় দেখি।তাই আপার কথা মনে পড়ল।

কিন্তু আপা যে কবেই আমাদের ছেড়ে ওই দূর আকাশের তারা হয়ে গেছেন, তা জানতে পারিনি। আপনি না হয় সেখান থেকেই আপনার আশীর্বাদ এর আলোক রশ্মি আমাদের উপর বর্ষন করুন।

নিয়াজ মোরশেদের হুজুর আর মক্তবের উপর লেখা পড়ে একটি ঘটনা মনে পড়লো


নিয়াজ মোরশেদের হুজুর আর মক্তবের উপর লেখা পড়ে একটি ঘটনা মনে পড়লো। ক্লাস ফাইভে থাকতে আমরা তখন জরুরী আবাসিক কলোনীতে এসেছি,ডি-টাইপে।পাশে ই-টাইপের সামনে ছিল 'মক্তব'। সেখানে ভর্তি হলাম।দুইজন হুজুর ছিলেন।একজন বয়স্ক,অন্যজন কম বয়সী।প্রথমে দুইজনই একসাথে আমাদের পড়াতেন। কিছুদিন পর উনারা ছাত্রছাত্রী আলাদা করে দুই রুমে আলাদাভাবে পড়াতেন।আমি পড়তাম কম বয়সী হুজুরের রুমে।তবে আমি একটু বিরক্ত ছিলাম হুজুরের উপর,আমার পড়ার প্রতি একটু বেশি খেয়াল করতেন বলে। কয়েকদিন যাওয়ার পর বাসায় বেল বাজল। আব্বা দরজা খুললেন।পিছন থেকে দেখলাম ছোট্ট মেয়ে দুইজন একটি 'চিরকুট' নিয়ে এসেছে।দিলেন আব্বার হাতে।চিরকুটটি পড়ে আব্বা বললেন,'আরবী পড়তে যাওয়ার দরকার নেই।' এরপর থেকে মক্তবে যাওয়া বন্ধ হয়ে গেল।এখন কারো মেয়েকে আরবী পড়াতে চাইলে মেয়ে হুজুরের কাছে পড়াতে বলি।

গতকাল রিপনের বাবার জন্মদিন ছিল


গতকাল রিপনের বাবার জন্মদিন ছিল। সে কারনে বাবাকে নিয়ে তার লেখাটা পড়ে ভালো লেগেছে। সেই সাথে শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায় মনটা আপ্লুত হয়েছে ষ্টিল মিলের অনেক বাবার জন্য যারা নিজের সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য নিজেরা ঘাম ঝরিয়েছেন, স্বীয় মর্যাদাকে বিসর্জন দিয়েছেন।।

কল কারখানার চাকরী এমনিতেই কায়িক শ্রম নির্ভর। তার মধ্যে ষ্টিলমিলের চাকরীটা একেবারেই ভিন্ন প্রকৃতির ( বিশেষ করে তখনকার প্রযুক্তির বিচারে) ।

মেল্টিং সোপ, বার মিল, ব্লুমিং মিল, হেভী প্লেট মিল এসব জায়গায় চাকরী করাটা ভীষন কষ্ট সাধ্য ছিল -যা আমরা সবাই জানি। সংসারে একটু সাছ্বন্দ আনতে, ছেলেমেয়েদের বাড়তি একটু বায়না মেটাতে তারা এসব জায়গার তপ্ত পরিবেশে ঘাম ঝরিয়ে ওভারটাইম করেছেন। এমনকি ওভারটাইমের নেশায় অনেক বাবার আয়ুষ্কাল সংকুচিত হয়েছে।
পরিবারের সদস্যদের ভালো রাখতে, সাছবন্দে রাখতে বাবারা নিজেদের পদোন্নতির সুযোগকে ইছছাকৃতভাবে ফরগু করে নিজের মর্যাদাকে বিসর্জন দিয়েছেন।

রিপনের বাবা, বোরহানের বাবা - এমন অনেক বাবার প্রতি তাই আমার বিশেষ শ্রদ্ধা আর কৃতজ্ঞতা।
এমন বাবার সন্তান হওয়া গৌরবের। 

এমন বাবাদের গায়ে ঘামের গন্ধ থাকে না। 

থাকে ঘামের সৌরভ। আর সেই সৌরভে সুরভিত হয় আমাদের চারপাশ !!

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss