Sunday, July 24, 2016

ডাঃ Rahim চাচার কথা তো সকলেরই মনে আছে


ডাঃ Rahim চাচার কথা তো সকলেরই মনে আছে।।হাসপাতালের ডাঃ ছিলেন।।সেই সাথে বাহিরেও মানে মেইন গেটের সামনেও উনি বসতেন এবং সেবা দিতেন।।উনি কিন্তু অনেককেই সুন্নত করিয়ে ছিলেন।।আমিও ওনার তালিকার একজন।।অত্যন্ত ভাল মনের একজন মানুষ ছিলেন এবং দেখতে খুবই সু-দর্শন ছিলেন।।সব সময় হাসি মুখে রোগী দেখতেন এবং রোগীর সমস্ত সমস্যা মন দিয়ে শুনতেন।।বাসা খুব সম্ভবত সি-টাইপে ছিল।।

আমি জানি না এই পেজের কারো সাথে ওনার যোগাযোগ আছে কিনা বা এই পেজ সম্পর্কে ওনি অবগত আছেন কিনা।।যদি থাকে বা না থাকে তবে ওনাকে যেন নক্ করা হয়।।আমার জানা মতে ওনি বর্তমানে হালিশহর আবাসিকে থাকেন।।ওনার সাথে সর্বশেষ আমার ছোট পুল পুলিশ লাইন মসজিদে দেখা হয়েছিল।।তবে ওনি আমাকে চিনতে পারেন নি।।কালের বিবর্তননে ওনার শারিরীক কাঠামোতে এসছে অনেক পরিবর্তন।।নেই আগের সেই উজ্বলতা।।অনেক মোটা হয়ে গিয়েছেন।।যদি সম্ভব হয় তাহলে যেন ওনাকে ২০আগষ্টে নক্ করা হয়।।

আশা রাখি সকলে আমার বিষয়টি একটু ভেবে দেখবেন।।

অভিযোগ পত্র


আজ আতিক ভাইয়ের "পোষ্ট মটেম পার্ট-৩" এর কিছু আপন্তিকর শব্দ ব্যবহার নিয়ে আমরা বিব্রত বোধ করেতেছি । বন্দ্বু ঝুমুর ঝুম ঝুম ঝুমু নদী-নালা , খাল-বিল , বন-জংগল ,প্রকৃতি খুবেই পছন্দ করে এবং ঘুরাফেরাও খুবেই পছন্দ করেন । কলোণীর খাল পাড়কে নদী আর তার আশপাশ বা চারপাশকে বন ভেবে মাঝে মধ্যে ঘুরতে যেত এই যা । ঘুরতে যাওয়ায় ঝুমুরের কিছু অভিজ্ঞতাও অর্জন হয় বটে । যেমন- বড় ভাইদের মুরগী চুরি করা দেখা এবং রান্না করে খাওয়া , চারজনে বসে মুনাজাতে বসা ইত্যাদি ইত্যাদি । তাই বলে "চীফ অফ বান্দর " ?? না, তা মেনে নেওয়া যায় না । এই শব্দে আমরা বিব্রত বোধ করছি এবং তীব্র প্রতিবাদ করছি । এই শব্দ ব্যবহারে বন্দু ঝুমু অপমান বোধ করিয়া এখনো পর্যন্ত কোন প্রকার অন্ন গ্রহন করছে না । তাই আমরা আতিক ভাইয়ের দৃষ্টান্তর মূলক শান্তি হিসেবে, আজই দ্রুত পার্সেল যোগে পুরান ঢাকার শাহী বিরিয়ানি দুই পেকেট পাঠানোর জন্যে আবেদন করছি । 

বিশেষ দৃষ্টি আর্কষনে অনুরোধ করছি ।

অনুলিপি 

স্বাস্হ্য ও পরিবেশ দপ্তর Khurshed Alam Manikমানিক ভাই । নারী বিষয়ক দপ্তর Rubina Akter Shireen শিরি বু । সমন্বয় দপ্তর Nazmul Huda নাজমুল ভাই । অভিযোগ দপ্তর Jashim Uddin জসিম ভাই । ভাষাবিদ Mdnurul Kabir Niru নিরু ভাই । প্রচার দপ্তর Aslamuddin Mamun মামুন ভাই । প্রসাশন দপ্তর Mahmudur Rashid Pulak !!

গতকল্য আমাদের Al Amin Billah Shujon কর্তৃক জ্ঞাত হইলাম


গতকল্য আমাদের Al Amin Billah Shujon কর্তৃক জ্ঞাত হইলাম সিএসএম পেজে এই অধম তিনশ খানা অখাদ্য পঁচা রদ্দিমাল লিখিয়া ফেলিয়াছে, ইহাতে আমিও মোটেও বিচলিত বা কুণ্ঠিত বোধ করিতেছিনা। কারন পঁচা জিনিস হইতে রদ্দিমালই বাহির হইবে, যাহা হউক সুজন কে ধন্যবাদ জানাইতেছি সে রবার্ট ব্রুসের ন্যায় অসীম ধৈর্য ধরিয়া এই অধমের পঁচা রদ্দিমাল সমূহ গননা করিয়াছে আবার উহা জনসম্মুখে প্রচার করিয়াছে। আমি আরো ধন্যবাদ জানাই যাহারা আমার তিনশ খানা পঁচা রদ্দিমাল নিজের নাক কান চাপিয়া ধরিয়া পড়িয়াছেন এবং আমাকে বাহবা দিয়াছেন। জনগনের এরুপ উৎসাহ দেখিয়া চিন্তা করিতেছি আমার তিনশ খানা বস্তাপচা মালামাল নিয়া পুস্তক আকারে বাহির করা যায় কিনা, যে পুস্তকের নাম হইবে " সিএসএম কলোনি তে আমার কুকীর্তি "। 

( বই ছাপানোর কাগজ তো আমার লাইগা ফ্রি, বই তো এক পাতাও বেচা হইব না, সের দরে বেইচা যা থাকব হেইটাই লাভ, হে হে হে)

দম লাগাকে হেইয়া


রিকশার পেছনের ছবির মত সবাই যখন নিজের চেহারা টা করছেন,তখন ১ টা কথা মনে পড়ে গেল।ছোটবেলায় ঈদের দিন আমরা কাজিন রা মিলে বেড়াতাম রিকশা করে।সারাদিন বেড়ানোর পর দুপুরে সিনেমা শুরুর আগে বাড়ি ফিরছি।এমন সময় রিকশা আটকে গেল।রিকশা ওয়ালা বললেন ধাক্কা দিতে হবে।না হলে পারবেন না।ত আমরা যারা ওই রিকশাতে চড়েছিলাম সবাই।নেমে ধাক্কা দিতে গেলাম। রিকশার পেছনে যেতেই দেখি অনেক গুলো নায়ক নায়িকার পোস্ট কার্ড লাগানো। মৌসুমি, সালমান শাহ সবার। 

মনে মনে ভাবলাম ধাক্কা দেবার সময় যে ছবিটা বেশি সুন্দর সেটা নিয়ে নেব।বুঝতে পারবেনা। ধাক্কা দিতে গিয়ে টান দিলাম সালমান শাহর ছবিতে কিন্তু উঠে হল সোনিয়া না কোন নায়িকার ছবি।ফালতু টাইপের। তারপর রিকশা করে বাড়ি ফিরে নিজের বোকামি নিয়ে হাসাহাসি। পরে অবশ্য খারাপ লেগেছিল এই ভেবে যে লোক টা হয়ত ঈদ উপলক্ষে তার রিকশা টা সাজানোর জন্য ছবিগুলো লাগিয়েছিল যা আমরা নষ্ট করতে চেয়েছিলাম

কোকে কখনও পাউরুটি চুবিয়ে খেয়েছেন


কোকে কখনও পাউরুটি চুবিয়ে খেয়েছেন, টেস্ট আছে, একবার খেয়ে দেখতে পারেন, আশা করি ভালো লাগবে। আমার প্রায়ই অসময়ে ক্ষুধা লাগে, তখন এই কোকে পাউরটি চুবিয়ে খেয়ে ফেলি। এ মেন্যু আমি কোথায় পেলাম সেই গল্পটি আসুন শুনি।

৯৩ সালের দিকের ঘটনা, বড় মাঠে ফুটবল টুর্নামেন্ট চলছে, সি টাইপ থেকে কোন টিম অংশ নেয়নি, কিন্তু সি টাইপের খেলোয়ার রা বিভিন্ন টীমের পক্ষ হয়ে টুর্নামেন্টে অংশ নিচ্ছে। এক মাত্র আমি আর আর্মি রতন কোন টীম পাইনি। অবশেষে কোরবান আলী তার টীম জোনাকী সংঘের গক্ষে খেলার জন্য আমাকে আর রতন কে অনুরোধ করল , আমি আর রতন তো মহানন্দে রাজি হয়ে গেলাম, আমি দলের গোলকিপার আর রতন মিডফিল্ডে। কিন্ত আনন্দ আর বেশীক্ষন স্থায়ী হয়নি প্রথম খেলাতেই বিগক্ষ দলের কাছে ৫--০ গোলে হেরেছি, তার উপর গোল সেভ করতে গিয়ে আমার পরনের প্যান্ট চিচিংফাঁক,ভাগ্য ভালো জার্সি টি লম্বা ছিলো বলে ইজ্জত রক্ষা, এখনকার মত ‍স্লিম ফিটিং জার্সি হলে খবর আছিলো। পাঁচ গোল খেয়ে টীমের সবাই মুখটাকে বাংলার পাঁচ বানিয়ে যে যার বাসায় চলে গেলাম, সণ্ধ্যার পরে কোরবান আলী আমার আর রতনের বাসায় হাজির , তার আসার উদ্দেশ্য হলো, খেলায় হেরে গিয়ে তার মন খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিল তাই সে আমাকে আর রতনকে আপ্যায়ন করাতে পারেনি, এখন সে আমাদের খাওয়াবে ,তাই সে জোর করে দু জনকে জেক্সে নিযে গেল, এবং সেখানে সে আমাদের জন্য কোক আর পাউরুটি অর্ডার দিলো, তার মেন্যু দেখে আমার ও রতনের ভিমড়ি খাওয়ার মত অবস্থা, কিন্ত মুখে কিছু বললাম না, ছেলেটো এতো শখ করে খাওয়াচ্ছে। কিন্ত সত্যি কথা সেদিন ঐ খাবার টি খেতে কিন্ত মোটেও খারাপ লাগেনি, আর খারাপ লাগবেই বা কেনো, এখানে শুধু কোক আর পাউরুটিই ছিলোনা , ছিলো কেরবান আলীর অকৃত্রিম আন্তরিকতা আর বুক ভরা ভালোবাসা।

অলস মস্তিষ্ক শয়তানের আড্ডা খানা


অলস মস্তিষ্ক শয়তানের আড্ডা খানা। দুপুরের পর থেকে আমি অফিসে ঝিমাইতেছি। আজ কাজ যা ছিল তা দুপুরের আগেই শেষ হয়ে গেছে। চিন্তা করছি বাসায় চলে যাব কিনা। আবার বাসায় গেলে উদাহরন সৃষ্টি হতে পারে। তাই বাসায়ও যাচ্ছি না। কলনিতে থাকার সময় স্কুল/কলেজ বন্ধ থাকলে, কোন কাজ না থাকলেও দুপুরে খাওয়ার পর বেরিয়ে পড়তাম। বাসা থেকে বের হয়ে বড় মাঠে বা ইউনুচের দোকানে কিংবা স্কুলের মাঠে গেলে কাউকে কাউকে পাওয়া যেত। এখনতো আমরা রোবর্টের মত যান্ত্রিক জীবন যাপন করছি। বাসা-অফিস-বাসা। সন্ধ্যায় বের হয়ে এলাকায় কিছুক্ষণ আড্ডা দেই। সেখানে আবার পঁয়ষট্টি বৎসরের বয়স্ক লোক থেকে ছাব্বিশ বছরের অবিবাহিত যুবক আছে। কিন্তু তারপরেও কলনির সেই হারিয়ে যাওয়া মজা টুকু পাই না। কলনির কেউ ফোন করলে বা দাওয়াত নির্ধিয়ায় চলে যায়। ছোট-বড় যে কোন অনুষ্টানে কলনির কেউ থাকলে খুবই ভাল লাগে। কলনির যে কোন প্রোগ্রামে (ইউক সে চায়ের দাওয়াত কিংবা শুধুই আড্ডা দেওয়া) যেতে যে রকম ভাল লাগে অন্য কোন প্রোগ্রামে যেতে আমার সে রকম ভাল লাগে না। তাই চেষ্টা করি যে কোন প্রোগ্রামে যাওয়ার জন্য। আর কোন কারনে মিস করলে মনের মধ্যে অসম্ভব খারাপ লাগে।

এইটা কি ড্রেস পড়লা??


কেন, তুমি নতুন রিলিজ হওয়া কাজল শাহরুখের দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েংগে ছবিটি দেখোনি। এই ডিজাইনের ড্রেস ওই ছবিতে কাজল পড়ছিল।।-----

না, আমি এসব হিন্দি ছবি দেখা টেখা ছেড়ে দিছি, আমি নিজেরেই এখন নায়ক মনে করি। তা ছাড়া জুহি চাওলা পরিহিত কোন জামার ডিজাইন হইলেও হইত। তাও মানা যেতো।।
-- এখনো খেত রয়ে গেছো।।-----

খেত থাকাই ভালো, খেতেই ফসল হয়।।
--------------------------------+-------------+-+++++--
৯৫ সালের রিলিজ প্রাপ্ত ছবিটি আমি প্রথম দেখছি ২০০২ সালে, ততদিনে ওই ছবির কাজলের ড্রেসটির ডিজাইনও খেতে পরিনত হয়ে গেছে।।
তবে আকাশি কালারের ওই ড্রেস টি সামনাসামনি দেখতে খারাপ ছিলনা। ভালোই লাগতো।

আমি মোটামুটি গুছিয়ে চলার চষ্টা করি


আমি মোটামুটি গুছিয়ে চলার চষ্টা করি। কিন্তু বেশির ভাগ সময় পারি না, সব উলট পালট হয়ে যায়। মাথা গরম তার জন্য। কোথাও গেলে সখানে যদি রাত্রি যাপন করতে হয় তাহলে সেখানে যা যা দরকার মুটামুটি সব কিছু নিয়ে যাই। ব্যাগ আগে থেকে গুছিয়ে রাখতে হয়। যাওয়ার সময় গুছাতে সব সময় কিছু না কিছু বাদ পড়ে যায়। আর সেখানে গিয়ে কখন কি করবো তা আগে থেকে সেট করে নেই। যদিও কখনও সেটিং মত হয় নাই। কারন আমি প্রিপারেশন নিয়ে যাই এক রকম হয়ে আরেক রকম। 

গ্র্যান্ড আড্ডার আগে মনে মনে অনেক কিছু ভাবছিলাম। এইটা করবো, সেইটা করবো, দৌঁড় দিবো, বন্ধুদের সাথে সারাদিন আড্ডা দিবো। দিনটা হবে স্মৃতিময় দিন। কিন্তু না কিছুই করতে পারি নাই। সারাদিন খাওয়া দাওয়ার পিছনেই পার করলাম। মাঝে মাঝে মঞ্চের কাছে গিয়েছিলাম। কিন্তু বেশিক্ষন থাকতে পারতাম না। এইটা লাগবে, সেইটা লাগবে বলে ফোন দিয়ে ডাকা হত। 

তবে গ্র্যান্ড আড্ডায় মজা করতে পারি নাই বলে আমার কোন আফসোস তখনও ছিল না, এখনও নাই। তবে তখন একটা মনে ভয় ছিল "খাবার যদি কারো মন মত না হয়"!! খাবার কারো মন মত হয়েছি কিনা জানিনা, তবে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি।।

গ্র্যান্ড আড্ডার কথা মনে করে এখন আর কোন কিছুই আগে থেকে প্ল্যান করছি না। যখনের চিন্তা তখন দেখা যাবে।। যত্তসব আজাইরা প্যাঁচাল।

যদি লাইগ্যা যায়


৯০ দশকে হঠাৎ করে শুরু হয়েছিল ক্রীড়া উন্নয়ন তহবিলের লটারি।তাদের প্রচারণামূলক বিজ্ঞাপন ছিল "যদি লাইগ্যা যায়"।লটারির ১ম পুরষ্কার ছিল প্রথম দিকে মনে হয় ২০লক্ষ টাকা যা পরবর্তিতে ৪০লক্ষ তে পৌঁছে।

তখন সপ্নে/কল্পনায় কতবার ১ম পুরষ্কার পেয়েছি,কিভাবে কিভাবে খরচ করব তার পরিকল্পনা করেছি।বেশী লটারি কিনতাম না।একটা কিনেই সেইটা নিয়েই কল্পনা।বিএইচ১ এর ২০/২০ফুট বাসায় বসে কত উচ্চবিলাসী চিন্তাভাবনা!!!
আজকাল তো সেইসব লটারি আর কিনাই হয়না!!...

ছোটবেলায় পড়াশোনা করতে ভাল লাগতো না


ছোটবেলায় পড়াশোনা করতে ভাল লাগতো না।তবে ছবি আঁকায় অসম্ভব আনন্দ পেতাম।পড়ার টেবিলে বসা থাকলেও লুকিয়ে লুকিয়ে ছবিই আঁকতাম।পরে কগজগুলো ছিড়ে ফেলতাম,কেউ যেন না দেখে সেজন্য।৭ম/৮ম শ্রেণীতে থাকতে চিন্তা করলাম যা আঁকবো লুকিয়ে রাখবো।বাসায় কেহ জানতো না তখনো।তারপর সি-টাইপের একতলায় আমরা ছিলাম যখন তখন তুমানকে(রেবার ছোট ভাই)দিয়ে প্রায়ই আর্ট পেপার আনাতাম।খুবই ভাল ছেলে ছিল।শান্ত স্বভাবের ছিল।যত দিন বলেছি এনে দিয়েছে।ওর জন্যই পেরেছি সবার চোখের আড়ালে নিজের মত করে ছবি আঁকতে।বছর শেষে কাগজ বিক্রির সময় বাবা মা চেক করে জানতে পারে আমি ছবি আঁকতে পারি।যেভাবে বলতাম তুমান আমাকে সেভাবেই কাগজ এনে দিত, কেউ টের পেত না।পরে ওর মৃ্ত্যু সংবাদ যখন শুনলাম চোখের সামনে ভেসে উঠলো সেই স্মৃতিগুলো।অন্যান্য স্মৃতিও আছে।তবে আমার কাছে ঐ স্মৃতিগুলিই আজীবন মনে রাখার মত।আজ তুমানের কথা ভেবে চোখের জল বেঁধে রাখতে পারলাম না।

ছোট ভাইটাকে যেন আল্লাহ জান্নাতবাসী করুন, এই দোয়া করি।।

Rakiba Khanum Luna আমােদর Taj Suman এর ছোট বোন

- Kamar Uddin Komu

Rakiba Khanum Luna আমােদর Taj Suman এর ছোট বোন। '৯০ সালের ব্যাচ। ও লন্ডনে থাকে। অনেক বছর আজকে লুনার সাথে কথা হয়েছে। সে সিএসএম পেইজের অনেক গুনগান করলো। কিছুক্ষণ পর পর সিএসএম পেইজে না ঢুকলে ওর নাকি মনে হয় অনেক কিছু মিস হয়ে যাচ্ছে। তাই কিছুক্ষণ পর পর পেইজে ঢুকে এবং স্ট্যাটাসগুলা দেখে। হয়তো সবগুলোতে লাইক / কমেন্টস করেনা বা করতে পারে না সময়ের অভাবে। অনেক সময় সে রান্না করতে করতেও নাকি ফেইসবুক চালায় তা শুধুমাত্র সিএসএম পেইজের কারনে। যদি কিছু মিস হয়ে যায়!! যারা এই পেইজ সৃষ্টি করছে এবং যারা পেইজে সময় দিচ্ছে তারা সহ সিএসএম পেইজের সবাইকে সে ধন্যবাদ জানিয়েছে। কারন এই পেইজের জন্য আমরা আবার এক হতে পেরেছি এবং আমরা একে অপরের কাছাকাছি আসতে পেরেছি।

যা আছে অনুভবে


কলোনি র যারা এই পেজে আছেন, বা ফেসবুকে আছেন তাদের অনেকের এলবামে দেখি কলোনি র পুরনো ছবি গুলো নিয়ে আলাদা কালেকশন আছে। আবার অনেকে লিখালিখির মাধ্যমে বা কলোনি র মানুষ গুলো র সাথে এক হওয়ার মাধ্যমে, আবেগ তাড়িত হয়ে তাদের ভালবাসার প্রকাশ ঘটান। আবার অনেকে ফেসবুকে কলোনি র বিভিন্ন স্থানের ছবি শেয়ার করে তাদের অনুভুতি শেয়ার করেন। দেখতে কিন্তু ভালই লাগে।

অনেকে আবার এগুলো র কোন টাই করতে পারেন না। তার মানে এই না যে তারা কলোনি র প্রতি কোন পিছুটান বা ভালবাসা অনুভব করেন না।তারাও এই স্মৃতি বিজড়িত জায়গার প্রতি বিশেষ টান অনুভব করেন।কিন্তু এটা শুধুই উপলব্ধি র বিষয়, দেখানো র মত কোন বিষয় না

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss