Monday, May 30, 2016

৫ দিনের মধ্যে টানা ৩ ম্যাচ জিতে প্রথমবারের মত আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হলো হায়দ্রাবাদ


৫ দিনের মধ্যে টানা ৩ ম্যাচ জিতে প্রথমবারের মত আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হলো হায়দ্রাবাদ। ব্যাংগালোর ১০ ওভারে বিনা উইকেটে রান ১১৪ করলেও মুহুর্তেই পাল্টাল দৃশ্যপট,হারল ৮ রানের ব্যবধানে । টুর্নামেন্ট জেতাতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন অধিনায়ক ডেভিড ওয়ার্নার।

ব্যাংগালোরের ফাইনালে খেলার ক্ষেত্রে ভাগ্যও তাদের সহায়তা করেছে। এলিমিনেটর ও ফাইনাল উভয় ম্যাচই তারা খেলেছে নিজেদের মাঠে যা টুর্নামেন্টের পূর্বসূচী অনুযায়ী হবার কথা ছিল মুম্বাইয়ে। তবে কোহলির ফর্ম আসলেই অবিশ্বাস্য, কিভাবে এত ধারাবাহিক খেলতে পারে একজন মানুষ ??? ১৭ ম্যাচে হাজারের কাছাকাছি রান করেছেন কোহলি।

যাই হোক পুরো টুর্নামেন্টে উজ্জ্বল ছিলেন মুস্তাফিজ। ১৬ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়েছেন, টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই ছিলেন সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তালিকার সেরা ৫ এ। দেশের বাইরে প্রথম আইপিএল খেলতে গিয়ে দেশের পাশাপাশি বয়ে এনেছেন দেশের সম্মানও, এতেই আমরা গর্বিত !! :-)

গতকাল (২৯/৫/১৬) সারাটি দিন জুহি ময় গিয়েছে


গতকাল (২৯/৫/১৬) সারাটি দিন জুহি ময় গিয়েছে, বরাবরের মত সকালে অফিস যাওয়ার পথে গাড়িতে জুহি অভিনীত ছবি গুলার গান শুনতে শুনতে অফিসে যাওয়া, অফিসে গিয়েই ফেসবুকে দেখি আমার ছবির সাথে জুহি চাওলার ছবি জুড়ে দিয়ে Rubina Akter Shireen আপার পোস্ট। আমার জন্য সত্যিই বিশাল ব্যাপার। জুহি চাওলা কে নিয়ে এভাবে কখনো কিছু পাইনি। সেই ৮৯ সাল, যখন ক্লাস নাইনে পড়ি তখন থেকেই জুহি চাওলার প্রতি আমার ব্যাপক দুর্বলতা যা আজো অবধি সমান ভাবে অটুট। কলোনীর বাসায় আমার রুমে সবসময় জুহি চাওলার পোস্টার বা ম্যাগাজিন কাটিং লাগানো থাকতো। সম্ভব হলেও এখন কার বাসায়ও লাগিয়ে রাখতাম। কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী র জন্য সম্ভব নয়। যাক সে কথা, এরপর দুপুরে খাওদাওয়ার পর অফিসে জুহি র সাথে দু দফায় ঘন্টা দেড়েক সময় কাটানো। এরপর অফিস ছুটি শেষে আবারো জুহি অভিনীত সিনেমা গুলোর গান শুনে শুনে বাসায় গমন। একটু ফ্রেশ হওয়ার পর ফেসবুকে মেসেজ জি টিভিতে নাকি জুহির সিনেমা দেখাচ্ছে, টিভি ছেড়ে দেখি ডিশ লাইন নাই। কি আর করা, আবারো ইউ টিউব আবারো জুহি।

গতকালের পোস্টের জন্য শিরিন আপাকে আবারো শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ।

কি যেন কি ফেলে এসেছি


কি যেন কি ফেলে এসেছি। বুকের মাঝে তীব্র মোচড়, চোখের কোণায় পানি এসে পড়া। কিছুক্ষন বোধ হীন। আকাশের দিকে তাকিয়ে ধুয়া উদগীরন। গাড়ির তীব্র হর্নে চেতন ফিরে আসা।সেই হেমন্তের ঘ্রাণ শুকতে থাকা।

অথবা,
কিছু স্বপ্নিল সময়, বুকের মাঝে খালি খালি লাগা, একটু কষ্ট কিংবা কোথায় যেন অপরাধ বোধ। স্পর্শের ব্যাকুলতা। নিভৃতে স্বপ্নিল সময় নিয়ে ভাবা। তন্দ্রাবিহীন রাত, মন অস্থির।

অত:পর, এমন তো হওয়ার কথা ছিলনা।

সদ্য আই,পি,এল, ভাবনারে যে হাওয়ায় মাতালো


আই,পি,এল এর দুন্দুমার আতশবাজি নিভে গেছে। ফাইন্যাল ও স্নায়ুচাপি উত্তাপ শান্ত হবে ধীরে।
কারো কারো ভ্র-কুঞ্চিত সন্দেহ ,ক্রিকেটের টি-২০ ফরম্যেট এই আসরটির প্রতি। 

হাজার হাজার কোট টাকার খেলা,শত শত জুয়ারীর হরেক পশরা। আরেক ডব্লিউ ডব্লিউ এফ এর নিঁখুত মঞ্চায়ন। খেলাটির পুরো আমেজটাই বদলে গেছে শুরুর সেদিন থেকেই। তাবৎ বিশ্ব ক্রিকেটে এর প্রভাব পড়েছে। কত ক্রিক-পিএল। হোই হোই কান্ড। আমার মনে হয় ক্রিকেটিয় সংস্কৃতিতে বিরাট ঝাঁকুনি। এর পক্ষে-বিপক্ষ মন্ত্যব্য করছি না। ভবিষ্যত দেখবে। তবে মনে হয় সেই দিনের চ্যানেল নাইনের মিঃ ক্যারি প্যকার্সের জারিজুরিকে ও ম্লান করেছে একালের ক্রি-পিএল। 

ক্যারি প্যকার্স ইতিহাস হয়ে গেল। 

দ্রুপদী টেষ্ট ক্রিকেটে কালে ভদ্রে ছক্কার দেখা মিলতো। উদাহরণ ভেঙ্গসরকারের পুরো কেরিয়ারে ছয়টি ছক্কা আছে কিনা খুঁজে বের করতে হবে,আর এক আসরেই হাজার ছক্কা ছুঁই ছুঁই,এক্কেবারে মুড়ি-মুরকী,পপকর্ণ কুচুর মুচুর।

একজনের হাজারের কাছাকাছি রান,বিশ-বাইশটা উইকেট,অবিশ্বাস্য সব কেচ,ষ্টাম্পিং,রানআউট আহা চোখ সরানো যায় না মাঠ বা টিভি পর্দা থেকে। 

মন ভাল নেই


মন ভাল নেই,কিছু ই ভাল লাগছে না,কি কারন কি করবো তাও জানিনা,কেন যে এই ভাল লাগা আল্লাহ দিছিল তাও বুজিনা,আমার সব কিছুওতেই অনিহা ভাল লাগে না,শুধু শুধু হাহাকার, কি হবে এই হাহাকার করে তাও জানি না।চারি দিকে শুধুই হাহাকার আর না,নেই,পারবো না।

এই না,নেই,পারবো না শুনতে শুনতে আমার সব এতো ভাল লাগছে তা বলে বুজাতে পারবো না।যার উপসঙ্ঘার হলঃ মন ভাল নাই,কিছুই আমার বলার বা করার নেই।এ খা নে-------------কিছুই বুজার নেই।

না-- না -------------------------------না-----------------------------------অভিধানে এই শব্দ আর রাখবো না।

ডাক্তার মহাশয় প্রায় ১ মাস আগেই কোলেস্টেরল (লিপিড প্রোফাইল) টেস্ট করতে বলেছিলেন


ডাক্তার মহাশয় প্রায় ১ মাস আগেই কোলেস্টেরল (লিপিড প্রোফাইল) টেস্ট করতে বলেছিলেন, আজ করব কাল করব এভাবে আলসেমো করতে করতে এতোদিন করা হয়নি। পোলাপানের হৃদয় ব্যাথা শুনে আতংকে গতকাল সকালেই ব্লাড দিয়ে রাতে রিপোর্ট পেলাম। টোটাল কোলেস্টেরল স্বাভাবিক থাকলেও। triglycerides এর পরিমান বেশি। যেটার সর্বোচ্চ স্বাভাবিক অবস্থা থাকা উচিৎ ১৫০ mg/dlসেটা আমার আছে 300 mg/dl. মাস সাতেক আগেও ছিল আমার 200 mg/dl. মানে এই triglycerides দিন দিন বাড়ছে। যে ডাক্তার সাহেবকে দেখাই, উনি আবার দেশের বাইরে আছেন। উপায়ন্তর না দেখে চিটাগাং এ আমার পরিচিত এক ডাক্তারের সাথে ফোনে আলাপ করলাম। উনি একটি ঔষধের নাম বলে দিলেন খাওয়ার জন্য। আর রিচ ফুড একেবারে নিষেধ। এবং প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘন্টা হাঁটতে বললেন। এটা ঠিক আমি খুব কম হাঁটি ( কলোনি হইলে বুঝানো যাইত আমি কেমন হাটতে পারি, পুকুরপাড় দিয়া মিনিমাম ১০ চক্কর, কোলেস্টেরল এর বাপও পালাইতো)। কিন্তু রিচ ফুড!! আমি হইলাম ডাল ভাত কর্মসূচির পাবলিক। রিচ ফুডের আশেপাশেইই নাই। তারপরও শালার এই "কলস মলস "মার্কা ভেজাল আমার কাছে।

রাতের বেলা ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখি কে জানি কইতাছে,আতিক্কা তোমার হাঁটা হাটি করা আর সব্জি খাওয়া ছাড়া কোন উপায় নাই। সারাদিন বইসা বইসা জুহির সিনেমা দেখোন ছাড়ন দেও।

KIND ATTN: REJA AND RIPON


আমরা সবাই তো মানুষ , তাই বলছি এক জন মানুষ কত গুলা দিক এক সাতে সামাল দিতে পারে,যত ই আমরা বলি আমি পারবো, হা পারব, তারপরেই বুজা যায় পেরেছি কিন্তু কিছু হারিয়েছি, যেমন হতে পারে ভুল করে চাবি ফেলে গেছি,না হয় চশমা, না হয় কাগজের বেগ, না হয় চোরা বেটা নিয়ে যায় মোবাইল, না হয় পকেটের টাকা এই সব, তাই বলছি আর কত রেজা নিজের প্রতি খেয়াল রাখ, নিজে বেঁচে থাকতে হবে তবেতো তুমি সবার জন্য করবে,তুমি যা করচো তা আমাদের অনেকের দ্বারা সম্ভব ই না , হা তোর সাতে আছে রিপন ও, তাই বলছি ভাই,বন্ধু,মামু,নিজের শরিরের প্রতি ও মোবাইল,টাকা,অফিস,ঘর,তারপর অন্যের জন্য কিছু কর।ভুল হলে ক্ষমা করিস,ভাল থাকিস।

তারিকের ফের ঢাকায় আগমণ


দু:খের পিঠেই নাকি সুখের বসবাস। রেজা ভাইয়ের মোবাইল চুরি হওয়াটা আসলেই দু:খজনক। কারন আগেও এরকম পরিস্থিতিতে তিনি পড়েছিলেন। আর বর্তমানে আমরা মোবাইল ছাড়া যে কতটা অসহায় সেটা সবাই জানি।

সে যাই হোক, এবার তাইলে একটা সুসংবাদ দিচ্ছি।

তারিক
কাল আবার রি-ট্রিটমেন্টের জন্য ঢাকা আসছে। এর মধ্যে আমরা আগেই সবাই জেনেছি তারিক বেশ কিছু জটিল রোগ নিয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন ছিল। পরে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সকলের ডিসিশনেই তারিককে নাটোরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু শীতকাল, ডাক্তারের (ড: মনিরুজ্জামান) দীর্ঘদিন বিদেশ থাকা, বিভিন্ন ছুটিছাটা ইত্যাদি কারনেই কিছুটা দেরী হয়ে গেছে। তার উপর শুধুমাত্র ছোট একটা ভুলের কারনেও কেবিন পেতে দেরী হয়েছে।

কাল early morning তারিক ঢাকা মেডিকেলে আবার এডমিড হবে। ইনশাহ আল্লাহ সবকিছুর চিকিৎসা হবে, সাথে অপারেশনও। গত দুইদিন আগে ইসিজিতে তারিকের হার্টে সমস্যা ধরা পড়েছে। আল্লাহ সহায় থাকলে কোন সমস্যাই সমস্যা না।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss