আমাদের বাসার পাশের বাসা ছিল জাফর মামাদের বাসা।মামার দুটো ছেলে ছিল-রুমি ও জনি।রুমি ওজনি পিটা-পিঠি ছিল।তারা খুব চন্চল ছিল।জনি ও রুমির তখন বয়স সম্ভবত ৪-৫ হবে।ওরা সবসময় চিটাগাং এ বাসায় কথা বলত।আমি জনি ও রুমি কে ক্ষ্যাপাইতাম আর ওরা আমাকে চিটাগাংএ ভাষায় গালি দিত।ওদের ছোট্ট মুখে চিটাগাং ভাষা শুনার জন্য সবসময় ওদের সাথে দুষ্টামি করতাম।
আমাদের এই গ্রুপ টা হচ্ছে আমাদের কলোনীর মিলন মেলা, প্রাণের স্পন্দন, আমাদের সুখ দু:খ, প্রেম ভালোবাসা, হাসি আনন্দ, মজার সব অভিজ্ঞতা একে অপরের সাথে শেয়ার করার মাধ্যম। তবে এসব শেয়ার করতে গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, কোন নেগেটিভ বিষয়ে, বা কারও কোন দুর্বল বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন সরাসরি কারো নাম প্রকাশ না পায়, আমরা কারো নাম দিয়ে এমন কিছু প্রকাশ করবনা যাতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিব্রত হয়, আমাদের জুনিয়র সিনিয়র সকলের অনুভূতি ও সম্মানের প্রতি শ্রদ্ধা রাখব। অশ্লীল যেকোন কিছু পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকব।
Monday, March 7, 2016
অনেক দিন পর পেজে লিখছি
অনেক দিন পর পেজে লিখছি।।কোন পুরস্কার বা হিট লিস্টে থাকার জন্য নয়।।মনটা খারাপ লাগছে তাই লিখছি।।একটা সময় এই পেজটাতে রাত-দিন পরে থাকতাম।।কর্মস্থলে সিনিয়ারের বকুনি শুনতাম আর বাসায় চলতো রীতিমতো যুদ্ধ।।তারপরও পেজটাকে ছাড়তাম না।।নিজের অস্তিত্বকে কি করে ছেড়ে যাই।।হাজার প্রতিকূলতার মাঝেও নিজের অস্তিত্বটাকে ধরে রেখেছিলাম।।কিন্তু এখন কেন যেন পারছি না।।যতই চাচ্ছি ধরে রাখতে ততটাই দূরে সরে যাচ্ছি।।একটা বাধা কাজ করছে।।
গতকাল "হীরা" নিয়ে একটা কমেন্টস করেছিলাম মনের দুঃখ থেকে।।বেশ ভাল লাগলো।।নিজেকে হীরা বলে দাবি করছিনা।।আমার মতো নির্বোধ লোক কিছু (হিরার মতো দামি) এবং (ভাল মনের ) কিছু মানুষের সন্ধান পেয়েছিলাম এই পেজের মাধ্যমে।।যাদের মাঝে থাকতে পেরে নিজেকে অনেক ধন্য এবং সৌভাগ্যবান মনে করেছি।এখনও করি।।হয়তো সময়ের পরিবর্তনে তা এখন প্রকাশ করতে পারিনা।।
বিকাল বেলায় আমি রাশেদ( মরা রাশেদ)দুলি কলোনীর বিভিন্ন রাস্তায় হাটতাছি
বিকাল বেলায় আমি রাশেদ( মরা রাশেদ)দুলি কলোনীর বিভিন্ন রাস্তায় হাটতাছি, হাটতে হাটতে C টাইপ মাঠের আমাদের বাসার সামনে রিমনদের বাসার পাশে এককোনায় বসলাম, রিমন দের বাসার নীচতলা টিন দিয়ে ঘেরা ছিল টিনের সাথে একটা পেঁপে গাছ ছিল,গাছে মোটামুটি ভালোই পেঁপে ধরছে সূযের আলো পড়ে একটি পেঁপে হলুদ বণ ধারণ করছে,বুঝলাম পেঁপেটা পাকছে তিনজনের মত আজই পেঁপে টা খেতে হবে , এই রাস্তাদিয়ে সব সময় লোকজন চলাফেরা করে,তাই মাগরীব এর নামাজ এর সময়টা বেচে নিলাম,সময়মতো পেঁপেটা নিয়ে পুকুরপাড়ে নারিকেল তলা মানিক ভাই সুমন দের বাসার সামনে তিনজনে বসে আসি এই সময় লিটন এর আগমন বুঝলাম আর কেউ আসবেনা,রাশেদ বাসাথেকে একটা ছুরি নিয়ে এসে পেঁপেটা কাটলো, পেঁপে কাটার পর তো সবার মাথায় হাত পুরা কাঁচা পেঁপে এখন কি করি, লিটন একটা সুন্দর পরামশ দিল আমরা সবাই তা মেনে নিলাম, রাশেদ আবার বাসায় গিয়ে একটা খালি মিসটির প্যাকেট নিয়া আসলো সাথে প্যাকেটের সাথে রশি পলিথিন নিয়া আসলো,এবার সুন্দর করে পেঁপেটা বসাইয়া সোজা বাজারে,বাজারের গেইট পার হইয়া লিটন প্যাকেট টা নিয়া মুন বেকারীর পিছন দিয়া গিয়া সামনে দিয়া হেলতে দুলতে আসতাছে,এদিকে আমি দুলি রাশেদ বেলাল ভাই ভাই দোকানের সামনে দাড়িয়ে আছি,দোকানে তখন আবদুল্লাহ ভাই লিটনকে দেখে তো আমরা সবাই হইচই শুরু করে দিলাম এবং প্যাকেটটা নিয়ার জন্য জোরাজুরি করতাছি লিটন এর এক কথা বাসায় মেহমান আমাকে ছেড়ে দে কে শুনে কার কথা জোর করে প্যাকেটটা নিয়া আবদুল্লাহ ভাই বললাম ভাই ১০টা ব্যনসন সিগারেট দেন আর প্যাকেটটা রাখেন, আবদুল্লাহ ভাই তো পারলে প্যাকেট তখন খুলে ফেলে কোনোমতে ১০টা সিগারের নিয়ে আমরা ফগার পার আর এদিকে আবদুল্লাহ প্যাকেট খুলেতো যা তা শুরু করে দিল আমার বাসায় এসে বাপের কাছে বিচার দিল দুলির বাসায় গিয়ে বিচার দিয়ে আসলো কয়েকদিন তো বাজারে গেলোও মাছ বাজার দিয়া ঘুরে যেতাম বহুদিন আবদুল্লাহ ভাইয়ের সামনে পড়ি নাই .....
প্রতিশোধ
১৯৭১ সালের আগস্ট মাসের মাঝামাঝি । আমরা তখন থাকি স্টীল মিলের ই- টাইপে। সকাল থেকে গুড়ি গুড়ি ব্রিস্টি। ১১ টা নাগাদ তা মূষলধারে। বাসা থেকে পুকুরটা দূরে না খুব। তাই ব্রিস্টি মাথায় নিয়ে পুকুরে দাপাদাপির নেশাটা পেয়ে বসলো। গামছাটা সাটের নীচে লুকিয়ে সোজা পুকুরপাড়।
পুকুরে নেমে দেখি বুলু-বাদল দু'ভাই (আমার বন্ধু/ক্লাসমেট)। তিন জন মিলে বরষন মূখর দুপুরে পুকুরে সে কী মাতামাতি আর দাপাদাপি। এদিকে যোহরের নামাযের ওয়াক্ত ঘনিয়ে এসেছে।মসজিদে হাজিরা না দিলে বাপের কাছ কইফিয়ত দেবার ভয়। আনন্দে ছেদ টেনে তাই তাড়াতাড়ি পাড়ে উঠার আয়োজন
"আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি----" মনের আনন্দে গান গেয়ে পাড়ে উঠছি,-পিছন থেকে পিঠের উপর এক ঘুসি। পিছন ফিরে তাকাতেই মুখের উপর আরেকটা।
এক এক মানুষের জীবনের গল্প এক এক রকম
এক এক মানুষের জীবনের গল্প এক এক রকম ।তারপর ও মানুষের দিন চলে যায় জীবনের নিয়মে ।কেউ বা চলে ঝাকানাকা , কেউ বা চলে একা ,কেউ বা চলে. . . . . । কেউ ই থেমে থাকে না ।চলছে জীবন যাত্রা বাড়ী ।চলেই যাচ্ছে ।তেমনি আমরা ও চলে যাচ্ছিলাম যার যার মতো ।হঠাত্ এলো CSM COLONY GROUP .জীবনে এল নতুন পরিবর্তন ।একি হলো সবার জীবনে ।সকাল শুরু করি এর আপডেট দেখে ।ঘুমাতে গেলে CSM ,ঘুম ভাঙ্গলে CSM ,অফিসে কাজের ফাঁকে CSM ,খেতে বসে ও CSM ,আরিনকে পড়ানোর ফাঁকে CSM,এমন কি বাথরুমে গেলে ও CSM .রক্তের সাথে মিশে গেছে এই CSM COLONY .তোমায় বড্ড ভালবাসি ।তোমায় অনেক মিস্ করি CSM COLONY.
মাশুক ভাইয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে আমার পুরনো কথা মনে পড়ে গেল
মাশুক ভাইয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে আমার পুরনো কথা মনে পড়ে গেল।ভাইয়ার কাছে পড়ার সময় আমরা যখন পরীক্ষা ভীতির কারনে প্রাইভেটে যেতাম না।ভাই বুঝে যেত আমরা ফাঁকি দিয়েছি।যথারীতি বাসায়(মাঝে মাঝে) হাঝির,নয়তো বা ফাঁকিবাজির খবর রাত ১০ টার মধ্যে বাসায় পৌঁছে গেছে। তারপর বাসায় ১০ নাম্বার বিপদ সংকেত। অশেষ শ্রদ্ধা ও কৃতঞ্জতা মাসুক ভাইয়ের প্রতি।ভাইয়ার সুস্থতা কামনা করি।
পাঁচ বছর পর মিরপুর স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলা দেখতে ঢুকলাম
পাঁচ বছর পর মিরপুর স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলা দেখতে ঢুকলাম, সেই ২০১১ সালে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের পর গতকাল গেলাম, এর মাঝে অনেক গুলো ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট হলেও কোনবার যাইনি, অথচ বাসা ষ্টেডিযামের কাছেই এবং প্রতিবারই অফিস থেকে টিকেটের ব্যাবস্থা থাকে (পুরা মাগনা ।)। এ বার গেলাম, বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে, সংগে আরো দুজন কলিগ। গেটের কাছাকাছি আসতেই নিজেরে সেলিব্রেটি মনে হলো , প্রথমে ষ্টার স্পোটর্স চ্যানেল তাদের বুম ও ক্যামেরা ধরল , জানতে চাইল বাংলাদেশ ফাইনালে খেলছে এর প্রতিক্রিয়া, গতানুতিক উত্তর দিলাম, এরপর আসল ইন্ডিপেনডেন্ট ও এসএ টিভি তারা জানতে চাইল টিকেট পেতে কোন সমস্যা হয়েছে কিনা। এই কথার কোন উত্তর দিলাম না (মানুষ যেখানে কষ্ট করে দিন রাত লাইনে দাড়িয়ে ২৫০ টাকার টিকেট ২৫০০ টাকা দিয়ে কিনে খেলা দেখতে যায়, সেখানে আমি অফিসের কল্যানে ফ্রি তে ভিআইপি গ্যালারিতে খেলা দেখি, স্বাভাভিক ভাবেই তখন তো নিজেরে অপরাধী লাগে, আর এ জন্য জবান বন্ধ থাকে।)। এর পরতো ঝড় তুফান, বাংলাদেশের হার আর আশেপাশে সুন্দরী ললনা। রাত সাড়ে বারোটার দিকে হেটে হেটে বাসায় ফিরলাম।
পরিসংখ্যান এর এদিক সেদিক
Al Amin Billah Shujon এর প্রকাশিত ডাটা অনুযায়ী লিখার সং্খ্যা যেমন বেড়েছে,তেমনি বেড়েছে লেখকের সং্খ্যা। এটা অবশ্যই আনন্দের বিষয়। তবে জসিম ভাই,নজরুল ভাই চিন্তিত যে আগের মত আড্ডা জমছেনা যেটা শুরুতে জমত।খেয়াল করার মত,তবে দুশ্চিন্তা করার মত না।ভাল সময়, মন্দ সময় সব সময় থাকবে।বসন্ত, শীত সবসময় থাকবে।কোন বসন্তে গাছে ফুল নাও থাকতে পারে,তবুও বসন্ত।আড্ডা জমছেনা তার মানে মেম্বারদের পেজের প্রতি ভালবাসা কমে গেছে এমন মনে করার কোন কারণ নাই। তাহলে লিখার সং্খ্যা এত বেড়ে যেত না।কারন কিছু স্বপ্নবাজ মানুষ পেজটাকে সবসময় নিজের অস্তিত্ব এর অংশ মনে করে।তারা কখনোই পেজকে ঝিমিয়ে পড়তে দিবেনা।সবার আলাদা আলাদা জীবন আছে,ব্যস্ততা আছে।তবুও দিন শেষে সবাই পেজে ঢুকে পোস্ট দেখতে পছন্দ করি।কেউ লাইক দেই,কেউ কমেন্ট করি।এটা করি পেজের প্রতি ভালবাসা থেকে, আন্তরিকতা থেকে।দায়বদ্ধতা থেকে। পেজের জন্য ভালবাসা না থাকলে এটা কখনোই হত না।
পরিসংখ্যান রিপোর্টঃ গ্র্যান্ড টোটাল (২০ অগাস্ট ২০১৫ টু ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৬ পর্যন্ত)
- Al Amin Billah Shujon
কিছু কথাঃ
গ্র্যান্ড টোটাল নিয়ে কি আর বলব। এক কথায় আমি মুগ্ধ এবং অভিভূত । জানুয়ারীতে লিখার সংখ্যা ছিল ৮৯ এবং লেখকের সংখ্যা ছিল ৩৩ জন, যা ফেব্রুয়ারীতে গিয়ে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০৩ টি এবং ৫৯ জনে। অর্থাৎ জানুয়ারীর তুলনায় ফেব্রুয়ারীতে লিখার সংখ্যা বেড়েছে ১২৮.০৯% এবং লেখকের সংখ্যা বেড়েছে ৭৮.৭৯%। পার্থক্যটা অবশ্যই চোখে পড়ার মত।
কি যে মাসাকার অবস্থা হত যদি মইন ভাই, রাসেল ভাই আর নমি ভাই থাকতো। ভাবতেই ভাল লাগে এখন সবাই অনেক গুছিয়ে লিখে, অনেক সতর্ক সবাই লিখার ব্যাপারে, লিখাগুলো পরে মনে হয় যেন কোন প্রফেসনাল লেখক এর লিখা পড়ছি।
আশা করছি মার্চ মাসে লিখা এবং লেখকের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে, এখনো পর্যন্ত প্রতিদিন ৮ টিরও বেশি লিখা আসছে যা খুবই ইতিবাচক। এইভাবে চলতে থাকলে মার্চ মাসের প্রতিযোগিতা অনেক বেশি/আরো বেশি জমজমাট হবে বলে মনে হচ্ছে।
এইবার সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আমাদের জাভেদ ভাইয়ের প্রপোসালটা নিয়ে একটু ভাবতে। খুব সুন্দর প্রস্তাব। আমি জাভেদ ভাইয়ের কথাটা কোড করলামঃ
“আমি কলোনির একটি বর্ননামুলক মানচিত্র তৈরির চেষ্টা করছি। শুরুটা আমি করলাম। আমি চাই সবাই যার যার মত অংশগ্রহন করুক। লেখাগুলো বর্ননামুলক হওয়া জরুরী। কলোনির আইডেন্টিক্যাল, আইকনিক অথবা দীর্ঘদিন চোখে পড়েছে এমন জিনিসগুলো বর্ননায় এলে মানচিত্রটা অনেক সমৃদ্ধ হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় খালপাড়ের সেই বড় পাথরটা, ই-টাইপের ভাঙ্গা স্লিপার কিংবা টাংকির নিচের সেই ঠাণ্ডা চকচকে মসৃণ পানির পাইপটা। যারা এই গ্রুপের লেখার আর্কাইভ করছেন তাদের কাছে অনুরোধ এই আহবানে সাড়া পাওয়া গেলে এই লেখাগুলো যেন আলাদা মার্ক করে একসাথে মজুদ করা হয়। লেখাগুলো পড়ার অপেক্ষায় রইলাম”
আমরা সবাই চাইলে খুব সুন্দর একটা মানচিত্র তৈরি করা সম্ভব। ২/৩ জন ইতিমধ্যে লিখা শুরু করছে এই বিষয়ে। আমাদের সবার উচিত এই বিষয়ে অন্তত একটা করে লিখা পোস্ট করা। মার্চ মাসে সবাইকে “কলোনির একটি বর্ননামুলক মানচিত্র” এই বিষয়ের উপর অন্তত ১ টি করে লিখা, লেখার জন্য অথবা বিষয়টি নিয়ে ভাবার জন্য অনুরোধ এবং আহবান করা হল।
যাই হোক অনেক কথা বলে ফেললাম। আর বেশি কথা বলব না, আর আপনাদের বিরক্ত করব না। এইবার গ্র্যান্ড টোটাল এর ফলাফল প্রকাশ করছি।
এখন আমি কোন দিকে যাবো বুঝতে পারছিনা
মসজিদের ডান পাশে পুকুর বাম পাশে আমাদের বাসা, আমি ডালিম, শিপন,দুপুর হলেই পুকুরে দাপাদাপি করতাম,এই দাপাদাপি করতে করতে একদিন ডুব দেয়া শিখলাম, আস্তে আস্তে কিছুটা সাঁতারও শিখলাম তাও পুরাপুরিনা এটা আবার বড়াই করে সবাইকে বলতাম,আমাদের এই কথা শুনে বিপুল ও গো ধরছে সে ও সাঁতার শিখবে কিন্তুু আমি চাইনি বিপুল আমার আগে সাঁতার শিখুক আর এমনেও বিপুল এর সাথে আমার বনিবনা হতো কম,তো সবাই মিলে একদিন পুকুরে গেলাম বিপুলও সাথে, পুকুরে নেমে ডালিম শিপন সাঁতার কাটতাসে আমি আর বিপুল নিজেরা নিজেরা পানিতে দাপাদাপি করতেছি আর বিপুল কে দেখাচিছ কি ভাবে ডুব দিয়া পানির নিচে থাকতে হয় এভাবে কিছু সময় দুজনের কথা বলা চলছে,কথা বলতে বলতে কি নিয়ে জানি দুজনেরই ঝগড়া শিপন ডালিম তো একবার আসে আবার সাঁতার কাটতে কাটতে দুরে চলে যায়,হঠাৎ আমি আর বিপুল পানির মধ্যে মারামারি শুরু করে দিলাম,বিপুল মারামারি করতে করতে উপরের দিকে চলে যেতে চায় আমি বিপুলকে পানি থেকে উঠতে দিতে চাচিছ না,হঠাৎ আমি বিপুলকে ধইরা পানির মধ্যে চুবাইতেছি আর বিপুল উপরে উঠতে চাচেছ এভাবে কয়েকবার করাতে বিপুল এর মুখের ভিতর পানি ডুকে গেল আর কাশতে শুরু করে দিল শিপন আর ডালিম এসে তাড়াতাড়ি বিপুল কে বাসায় পৌঁছে দিল, বিপুল এর মা তো সাথে সাথে যতারীতি বাসায় বিচার দিল আর নিচে বিপুল এর মা আর উপরে আমার মা বসে রইলো এখন আমি কোন দিকে যাবো বুঝতে পারছিনা .........
আমি কাল রাত থেকে মানে বাংলাদেশ হেরে যাওয়ার পর থেকে
আমি কাল রাত থেকে মানে বাংলাদেশ হেরে যাওয়ার পর থেকে আমার মাথায় একটাই চিনতা কাজ করছে আর খুব বেশি মনে হচছে সাকিব ইচছা করেই আমাদের সাথে এমন করল।আমার মনে আছে আরও একবার আমরা সাকিবে জন্য হেরেছি।এই পেইজে অনেক ভাইয়ারা আছেন জারা খেলা খুব বুঝেন, একটা জিনিস খেয়াল করবেন যে বাংলাদেশ আট ভারতের খেলা হলে কোন মা কোন ভাবে আটা হেরে জায়। আমার মনে হয় কোন এতে কোন ষড়যন্রআছে।ইস এখন ইচছা করতাছে কেন জে সাংবাদিকতা নিয়ে পড়লাম না।কিছু একটা হলেও করতে পারতাম।যখন দেখতাছি আমরা হেরে জাব,তখন মনটা খুব খারাপ হওয়াতে জুবায়ের উপর সব রাগ গিয়ে পড়ল।খেলা দেখার সময় দুইবার ওকে মারচি।কি করব কি বুঝতাছিনা। আসলে কালকে আমাদের মুজতাবিজকে বেশি দরকার ছিল।মনটা খারাপ তো তাই উলটা পালটা কিছু লিখলাম। কিনতু কথা সত্য।
Subscribe to:
Posts (Atom)
No one has commented yet. Be the first!