Monday, March 7, 2016

বিকাল বেলায় আমি রাশেদ( মরা রাশেদ)দুলি কলোনীর বিভিন্ন রাস্তায় হাটতাছি


বিকাল বেলায় আমি রাশেদ( মরা রাশেদ)দুলি কলোনীর বিভিন্ন রাস্তায় হাটতাছি, হাটতে হাটতে C টাইপ মাঠের আমাদের বাসার সামনে রিমনদের বাসার পাশে এককোনায় বসলাম, রিমন দের বাসার নীচতলা টিন দিয়ে ঘেরা ছিল টিনের সাথে একটা পেঁপে গাছ ছিল,গাছে মোটামুটি ভালোই পেঁপে ধরছে সূযের আলো পড়ে একটি পেঁপে হলুদ বণ ধারণ করছে,বুঝলাম পেঁপেটা পাকছে তিনজনের মত আজই পেঁপে টা খেতে হবে , এই রাস্তাদিয়ে সব সময় লোকজন চলাফেরা করে,তাই মাগরীব এর নামাজ এর সময়টা বেচে নিলাম,সময়মতো পেঁপেটা নিয়ে পুকুরপাড়ে নারিকেল তলা মানিক ভাই সুমন দের বাসার সামনে তিনজনে বসে আসি এই সময় লিটন এর আগমন বুঝলাম আর কেউ আসবেনা,রাশেদ বাসাথেকে একটা ছুরি নিয়ে এসে পেঁপেটা কাটলো, পেঁপে কাটার পর তো সবার মাথায় হাত পুরা কাঁচা পেঁপে এখন কি করি, লিটন একটা সুন্দর পরামশ দিল আমরা সবাই তা মেনে নিলাম, রাশেদ আবার বাসায় গিয়ে একটা খালি মিসটির প্যাকেট নিয়া আসলো সাথে প্যাকেটের সাথে রশি পলিথিন নিয়া আসলো,এবার সুন্দর করে পেঁপেটা বসাইয়া সোজা বাজারে,বাজারের গেইট পার হইয়া লিটন প্যাকেট টা নিয়া মুন বেকারীর পিছন দিয়া গিয়া সামনে দিয়া হেলতে দুলতে আসতাছে,এদিকে আমি দুলি রাশেদ বেলাল ভাই ভাই দোকানের সামনে দাড়িয়ে আছি,দোকানে তখন আবদুল্লাহ ভাই লিটনকে দেখে তো আমরা সবাই হইচই শুরু করে দিলাম এবং প্যাকেটটা নিয়ার জন্য জোরাজুরি করতাছি লিটন এর এক কথা বাসায় মেহমান আমাকে ছেড়ে দে কে শুনে কার কথা জোর করে প্যাকেটটা নিয়া আবদুল্লাহ ভাই বললাম ভাই ১০টা ব্যনসন সিগারেট দেন আর প্যাকেটটা রাখেন, আবদুল্লাহ ভাই তো পারলে প্যাকেট তখন খুলে ফেলে কোনোমতে ১০টা সিগারের নিয়ে আমরা ফগার পার আর এদিকে আবদুল্লাহ প্যাকেট খুলেতো যা তা শুরু করে দিল আমার বাসায় এসে বাপের কাছে বিচার দিল দুলির বাসায় গিয়ে বিচার দিয়ে আসলো কয়েকদিন তো বাজারে গেলোও মাছ বাজার দিয়া ঘুরে যেতাম বহুদিন আবদুল্লাহ ভাইয়ের সামনে পড়ি নাই .....

No comments:

Post a Comment

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss