Thursday, March 31, 2016

আমাদের ছোট বোন মুনা


এই পরিবারের ছোট কন্যাটি আমাদের ছোট বোন মুনা।বাসার সবার খুব আদরের।কলোনী ও স্কুলে ওর দূরন্তপনা আমরা দেখেছি।খুবই লক্ষী একটি বোন আমাদের, সবার সাথে মিশে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে।

২০১১ তে পূর্ণ মিলনীতে এসেছিল,আড্ডা তে মনে হয় পারিবারিক কাজে ব্যাস্ত থাকায় আসতে পারে নাই।আমরা বোন তোকে মিস করেছি।

রেজা ভাই একটা পিকনিকের কথা বলতে, বেশীর ভাগ কুমিল্লা তে মত দেওয়ায় বোনটি সবাই কে কুমিল্লাতে আপ্যায়ন করবে বলেছে,কয়েক মন আলু সংগ্রহ করে রেখেছে।

সবাই কে আলু গোশ খাওয়াবে।

সবশেষে বোন তুই কিন্তু এখনো পেজে কিছু লিখস নাই, তোর লিখার অপেক্ষায় আমরা সবাই। আর সব সময় পেজের সাথেই থাকবি।

এখানে আমরা আমরাইতো।

Mohammed Kamar Uddin আমাদের মেজ ভাই


Mohammed Kamar Uddin আমাদের মেজ ভাই।আমাদের পরিবারের অন্যতম প্রধান সদস্য।উনাকে আমি খুবই respect করি।উনি খুব চাপা স্বভাবের হলেও অনেক মজার একজন মানুষ।উনি খুবই বন্ধুসুলভ,সবার সাথে সহজেই মিশে যায়।বিপদে আপদে সবাই কে পাওয়া না গেলেও উনাকে পাওয়া যায়।উনি আমাদের সবার প্রিয় একজন।

Jashim Uddin - উনি আমার বড় ভাই


Jashim Uddin।উনি আমার বড় ভাই।আমাদের পরিবারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একজন।আমি উনাকে খুবই শ্রদ্ধা করি।উনি খুবই শান্তশিষ্ট, ভদ্র ও অমায়িক।আমাদের পারিবারিক সব কাজেই উনার সরব উপস্থিতি থাকে।উনি খুবই সামাজিক এবং সর্বদা সামাজিক কাজে ব্যস্ত থাকেন।উনি আমাদের পরিবারের আদর্শবান সন্তান।

লিটন ৯৪ ব্যাচ।


আমাদের সিএসএম এর ছোট ভাই, ও আমার বন্ধু।কলোনীতে থাকতো এফ টাইপে।চশমা ছাড়া খুব কম দেখে।
খুবই পরিশ্রমী একটা ছেলে,যেকোন কাজ করতে বললে সাধ্যমত করতে চেষ্টা করে।

সবাই কে সংগঠিত করার প্রচন্ড ক্ষমতা রাখে,
তারিকের ব্যাপারে ২০১১ তে পূর্ণমিলনীতে সবার নিকট তাদের ব্যাচ থেকে সাহায্যার্থে কাজ করেছে,এখন কোন কারও রক্ত এর প্রয়োজন হলে সবার আগে আমি সব সময় আমার এ বন্ধুটির নাম বলে থাকি।
ও একবার আমাকে বলেছিল দোস্ত কখনো কোন গ্রুপের রক্তের দরকার হলে বলিস,সাধ্যমত চেষ্টা করবো ব্যাবস্হা করার।

আমার মায়ের হাসপাতালে থাকার সময় রক্তের প্রয়োজন হলে ওকে বলি,ও চেষ্টা করেছে ব্যাবস্হা করার।সেদিন আমার বন্ধুঅপুর এক কলিগ এর রক্তের প্রয়োজন হলে ওকে বলি ও ব্যাবস্হা করে।

যে গল্পের শেষ নেই


তখন সবেমাত্র এইচ এস সি পরীক্ষা দিয়েছি।কোচিং এ ভর্তি হয়েছি। ভাল কোন বিশ্ববিদ্যালয় এ চান্স পাবার চেষ্টা। প্রাইভেট ভার্সিটি তে পড়ার ইচ্ছা নেই।সেখানেই পরিচয়।লেকচার শীট নিতে গিয়ে।দেখলাম ক্লাসে রেসপন্স খুব ভাল। তাই নিজ থেকেই পরিচিত হলাম। খাতির বাড়ানোর জন্য আমিও পড়ায় মন দিলাম।দিন দিন বন্ধুত্ব বাড়তে লাগল। বুঝলাম না শুধুই কি বন্ধু নাকি আরো বেশি কিছু।কোচিং ক্লাস না থাকলে মন খারাপ থাকে দুজনের সেটা বুঝি।

পড়ায় মন দিতে কষ্ট হয় কিন্তু ওর জন্য জোর করে পড়তে বসি।তখন মোবাইল,ফেসবুক এগুলো চালু হয়নি।তাই টি এন্ড টি ভরসা। বাজারের মোড়ে ফোনের দোকানে গিয়ে ফোন করা।কোচিং ক্লাসের পড়া দিয়ে শুরু হত,কিন্তু শেষ হত অন্য কিছু দিয়ে। মডেল টেস্টে আমি ওর চেয়ে ভাল করি একটাতে,আর ও আরেক টাতে।ইচ্ছা করে ওর চেয়ে কম নম্বর পাই যাতে খুশি হয়।

একসময় এডমিশন টেস্ট আসে।আমি চান্স পাই আইন,অর্থনীতি, ইংরেজি তে।কিন্তু ও কোনটাতেই না।কারন দুর্ঘটনায় ও পরীক্ষা দিতে পারেনা।ওর কথামত আমি আইনে এডমিশন নেই।ক্লাস শুরু হবার পর আমাদের দেখা করা শুরু।মোবাইল কিনলাম ওর সাথে কথা বলার জন্য।প্রতি বৃহস্পতিবার সেন্ট্রাল প্লাজায় দেখা করতাম। একদিন কলোনি র এক বড় আপা দেখলেন।আমি উনাকে না চেনার ভান করি। একদিন ডিপার্টমেন্ট থেকে ট্যুরে যাই। চারদিন পর ফিরে আসি।জানতে পারি অসুস্থ খুব।কিন্তু দেখতে যাবার চান্স নেই। ও বারান্দায় আসে, আমি দূরে দাড়িয়ে ওকে দেখি। 
না সত্যিই না।আসলে সত্যিকারের কাউকে ভাল না বাসলে ভালবাসার গল্প লিখা যায় না।আমিও তাই লিখাটা শেষ করতে পারলাম না। এ ধরনের গল্পগুলোর শুরু থাকে,শেষ থাকেনা

মন দিল খুব খারাপ


মন দিল খুব খারাপ।তেলেও আর কাজ হচ্ছেনা।আমার ছানি পড়া মোবাইল এখন প্রায় মৃত।কৃত্রিম শ্বাস প্রশ্বাস মানে চার্জ দিলে উনি শ্বাস নিয়ে অর্থাৎ অন হয়ে পুনরায় অফ হয়ে যাচ্ছেন।কিছুতেই উনাকে স্থিতিশীল অবস্থায় আনতে পারছিনা।বরং অবস্থার ক্রমেই অবনতি হচ্ছে।অল্প সময়ের মধ্যেই আমার প্রাণপ্রিয় মোবাইল হয়তো ইহলোক ত্যাগ করবে।ছেলেকে ভুলিয়ে ভালিয়ে ছেলের গেইম খেলার মোবাইল দিয়ে এফবি চালাচ্ছি।জানিনা ছেলে কতক্ষন এলাউ করে।সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন যেন এই শোক আমি সামলে নিতে পারি।সকলের সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ।

কমর উদ্দিন ( কমু ভাই)

- Aslamuddin Mamun


আমাদের জসিম ভাইদের পাচঁ ভাই- বোনের মধ্যে ২য়।
ভাই- জসিম উদ্দিন ও নাজিম
বোন- শেলী ও মুন্নী।

কি করেন- বতর্মানে একটি গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান এর ম্যানেজার। খুবইপরিশ্রমী একটি মানুষ।
কলোনীতে থাকতে কখনো কোন কিছু ব্যানার বা পোস্টারর লিখতে হলে চলে যেতাম কমু ভাইয়ের কাছে কখনো না বলেনি।কলোনীতে ছোট ভাইদের কাছে খুব প্রিয় ছিল।একজন খুব ভাল সংগঠক।কলোনীতে নবীন সংঘের সাথে জড়িত ছিল।বর্তমানে ৮৯ ক্লাব এর আহবায়ক।

আড্ডা তে- আড্ডা তে কমু ভাইকে খাওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।যথা সাধ্য চেষ্টা করেছে দায়িত্ব পালন,কি পরিমাণ কাজ করেছে আমরা যারা আড্ডা সাথে জড়িত ছিলাম তারা জানি।কতটুকু সফল হয়েছে সেটা যারা আড্ডাতে এসেছে তারাই ভাল বলতে পারবেন।

কিছুদিন আগে তার জন্মদিবসে পেজের মাধ্যমে সকলকে দাওয়াত দিয়েছে, যারা পেরেছে গেছে,।আড্ডা দিতে ভাইটি প্রচুর পছন্দ করে।সময় পেলে আড্ডারর কথা বললে চলে আসবে।আর ছবি তুলে পোস্ট করবে।সব সময় একটা কথা বলবে আমি ছবি তে না থাকলে পোস্ট হবে না,আমার ছবি টা ভাল আসে নাই আবার তুলতে হবে,না হলে আমি খেলবো না।

স্কলম্ব


কলনিতে থাকার সময় আমরা আট জন এক সাথে থাকতাম। এই আট জনের একটা গ্রুপ ছিলো। যে কোন কাজ আমরা একসাথে করতাম। আমাদের গ্রুপের নাম ছিলো "স্কলম্ব"। আজকে এই আটজনের পরিচিতি আপনাদের কাছে তুলে ধরবো।
স্কলম্ব (SKLMB)
S= সাহেদ, সুমন, শাহিন
সাহেদ (Shahed Hussein) বর্তমানে পুবালী ব্যাংক, চাক্তাই শাখায় কর্মরত।
সুমন ( ভ্রান্ত পথের পথিক আমি) বর্তমান সৌদিআরবে প্রবাস জীবন যাপন করিতেছে। 
শাহিন= বর্তমানে ঢাকার গাউছিয়া মার্কেটে ছেলোয়ার কামিজের ব্যবসা করিতেছে।
K= কমু বর্তমানে কাজ ফাঁকি দিয়া পোষ্ট দিতাছে।
L= লিটন (Shahabuddin Liton) সিমেন্টের ভিতরে জমে গেছে।
M= মনু, মানিক
মনু (Muhammad Moinul Huda) বর্তমানে ব্যবসা, সংসার নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে।
মানিক (Saiful Manik) টুকটাক ব্যবসা করে আর সংসার সামলাতে ব্যস্ত।
B= বাবু ও এখন সিলেট থাকে। এখন পর্যন্ত বিয়ে করে নাই।

বন্ধু আমার, এভাবেই লিখতে চাচ্ছি


বন্ধু আমার, এভাবেই লিখতে চাচ্ছি। আজ বলবো বয়সে একটু ছোট তবে খুব কাছের বন্ধু। হিওমারটা দারুন। যে কোন বিষয় নিয়ে মজা করতে উস্তাদ। 

মনটাও উদার। রিপনের সাথে হরি হরি আত্না!! মানিকের কথা বলছিলাম এতক্ষন। রিপন যদি বলে, এখন সকাল, মানিক বলবে হ্যা তাইতো, যদিও তখন অনেক রাত!!!! দুইটাই মুরগি চোরের উস্তাদ ছিলো! কত দুপুর, মানিকের বাসায় আড্ডা মেরেছি। এই পেজে মানিক কে পেয়ে খুব খুশি হয়েছিলাম। দারুন ছোট ছোট কমেন্ট, প্রতিদিন সকালে, সবাইকে ফুলের শুভেচ্ছা, ছোট ভাই বোনদের, নাতি/নাতনি বলে সম্বোধন করা, বেশ জমিয়ে রেখেছিলো, এই পেজটিকে। ভদ্রলোক রাগ করে এখন আর পেজে ঢুকেন না। আমরা তাকে "মিস" করছি। 

চলে আয় বন্ধু। ছোট ভাই বোনদের উপর রাগ করে কি লাভ? আশায় থাকলাম কাল সকালেই তুই, সবার জন্য, ফুলের শুভেচ্ছা পাঠাবি।

আমার দুই বোন


আমার দুই বোন।প্রথম বোন salina akter shali।তিনি ছিলেন খুবই সৎ, সহজ সরল একজন।তিনি কাওকে কষ্ট দিতে চাইতেন না infect দিতেন ও না।তিনি সবার সাথে হাসি মুখে কথা বলতেন।সবার সাথে খুবই সহজে মিশতে পারতেন। তিনি আবার csm colony school এর শিক্ষিকা ছিলেন।তিনি উন্নত মানসিকতার অধিকারী ছিলেন।তিনি আমাদের খুব পছন্দ করতেন,বিশেষ করে ভাইদের খুবই ভালোবাসতেন।বড় আপু তুমি যেখানেই থাকো না কেন ভালো থেকো।আমার দ্বিতীয় বোন Tafsi Fariha ওরফে তসলিমা জাহান মুন্নি।সে খুবই চঞ্চল প্রকৃতির ছিল।সে খুবই মানব দরদি,মহান ও দেশপ্রেমিক।সে খেলাধুলায় পারদর্শী যদিও জাতীয় দলে চান্স পাওয়ার খুবই কাছাকাছি পর্যায়ে চলে গিয়েছিল।সে আমাদের পরিবারের গর্ব।যাইহোক আমাদের পরিবারের দুই রত্ন আমার এই দুই বোন।

"পাঁচ ফোড়ন মশলা "


আজ আমি কোন তেল বা ঘি দিবোনা। একেবারে মনের কথা মশলা দিয়ে লিখছি যেন টেষ্টি হয়।এই পেইজে এমন কিছু মানুষ আছে যাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান আপনা আপনি চলে আসে।Anisur Rahman Reza আংকেল যাকে আমরা পীর বলে ডাকি অসাধারন একজন মানুষ। আমাকে আদর করে মা বলে ডাকে। অসম্ভব মায়া ভরা মন সবাইকে খুব সহজে আপন করে নেয়। জানিনা সবার অনুরোধে নাকি আন্টির ভয়ে বেনসন খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন। Jashim Uddin আংকেল আমার চাচার সূত্র ধরে আংকেল ডাকা। আমার বড় দুঃখ আমার কোন বড় ভাই নাই। উনাকে চাচা ডাকার ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও ডাকতে হয়। রাজনীতি ভালো পদচারনা ছিল উনার। খুব সাদা মনেরএকজন মানুষ। Nazmul Huda আংকেল সবার প্রিয় একজন মানুষ। সবসময় হাসি মুখে থাকেন। 

কোন সমস্যা হলে সুন্দর করে তার সমাধান দেন। Mdnurul Kabir Niru আংকেল সবসময় আমার চাচার সাথে দেখতাম নাজমুল আংকেল ও নিরু আংকেল কে ছোটবেলায় খুব ভয় পেতাম ওনাদের দেখলে। ভালো নিংরেজী লিখেন। খুব আন্তরিক একজন মানুষ। Atiq Csm আমার চাচা ভাই।কলোনিতে কোনদিন কথা হয়নি। জানিনা কেন উনাকে দেখলে বা উনার লিখা পড়লে এতো ভালো লাগে। উনার প্রতি ভক্তি আর শ্রদ্ধা আপনা আপনি চলে আসে। ভাই ডাকতে গেলে বলে আমি তোর চাচা। আরে চাচা হলে কি দুষ্টামি করা যায়। মনে এমনি দুঃখ বড় ভাই নেই বলে। Jafar Alam Alam ভাই খুব ভালো একজন মানুষ। কোন ঝামেলার মধ্যে নাই। জীবনে আমার নামটা শুদ্ধ করে ডাকেনি। আদর করে রইন্যা বা রনি বেগম বলে ডাকতো।। 

তেল সংক্রান্ত ' কিছ লেখা ও কমেন্টস পড়ে


'তেল সংক্রান্ত ' কিছ লেখা ও কমেন্টস পড়ে এটা বোঝা গেল- হাসি তামাশার মধ্যেও কিছু "নিগূঢ় সত্যি" লুকিয়ে আছে। এই সব সুত্যি গুলো আমাদের অনেকের কাছে প্রেরণা, প্রনোদনা।

স্টিল মিলের অনেক ছেলেমেয়েই এখন দেশে বিদেশে আপন আপন মেধা,প্রতিভার গুনে উদ্ভাসিত,প্রতিস্টিত। তাদের বিষয়ে জানানটা, আমাদের পরবরতীপ্রজন্মের কাছে পৌছে দেয়াটা একটা ভালো উদ্যোগ ।

Keep it on & on

আজ লিখবো আমার কিছু প্রিয় বন্ধুদের নিয়ে


আজ লিখবো আমার কিছু প্রিয় বন্ধুদের নিয়ে।যাদের কে আমি csm colony র মাধ্যমে পেয়েছি।তাদের কে নিয়ে csm colony আমার অনেক ভালো সময় কেটেছিল।csm colony তে আমি অনেক ভালো বন্ধু পেয়েছি যাদের আমি কখনও ভূলতে পারবোনা। তারা Farhana Islam Rony,Bgm Khadiza,Shazi Khan,Saifur Rumi, Shazzad Shakil,Abu Naser,Juwel Nazmul আমার সবচেয়ে প্রিয় বাল্য বন্ধু।তাদের কে এখনও আমি অনেক miss করি।তাদের কেউ এখন কাছে আবার কেউবা দূরে।দোস্ত তোদের মতো বন্ধু পেয়ে আমি আজ নিজেকে ধন্য মনে করি। তোরা সবসময় পাশে ছিলি আছিস এবং থাকবি।দোয়া করি তোদের জন্য।তোরা সবাই ভালো থাকিস।

কলোনির মাঠে প্রতিদিন বিকেলে উঠতি বয়সের ছেলেরা ফুটবল খেলে


কলোনির মাঠে প্রতিদিন বিকেলে উঠতি বয়সের ছেলেরা ফুটবল খেলে, তাদের মধ্যে ফয়সলও আছে, কোত্থেকে জানি সে একটি আকাশী রঙ এর জার্সি যোগাড় করেছে, খুব সুন্দর জার্সি । আবার মাঝেমধ্যে ঢোলা সাদা গেঞ্জি পড়েও ফুটবল খেলে।

মুমু রা ফয়সাল দের কাছের বিল্ডিং এ থাকে, মুমু ফয়সাল দুজন দুজন কে পছন্দ করে, দুজনের মধ্যে টুকটাক কথা হয়, কিন্তু পছন্দের কথা এখনো কেউ কাউকে বলেনি। এভাবেই সময় চলছিল।

একদিন দুপুরে ফয়সাল নামাজ শেষ করে মুমু দের বাসার সামনে দিয়ে ওর বাসায় ফিরছিল, হঠাৎ মুমু সিঁড়ি তে ফয়সালকে একা পেয়ে ডেকে নিয়ে বলল, ফয়সাল তুমি ওই সাদা গেঞ্জি টি পড়ে আর খেলবানা এইটা তে তোমাকে ভালো লাগেনা,তুমি ঐ আকাশি জার্সি টি পড়ে খেলবে, ঐ জার্সি পড়ে তুমি যখন খেলতে থাকো তোমাকে যে কি সুন্দর লাগে।

এখন জাতির সামনে প্রশ্ন, মুমুর এই কথাটিকে ফয়সাল তার প্রতি মুমুর ভালোবাসার প্রকাশ ধরবে নাকি ১ নং খাটি তেল হিসেবে ধরবে????

সব মানুষের জীবনে গল্প আছে। আমরা কয়জনের খবর রাখি?


সব মানুষের জীবনে গল্প আছে। আমরা কয়জনের খবর রাখি? আর রাখা টাও অনেকটা অসম্ভব ব্যাপার। আমার ধারণা-সিএসএম এর সকল মানুষের গল্প যদি সংগ্রহ করা সম্ভব হত-তাহলে মহা ভারতের চেয়েও অনেক বড়-‘‘সিএসএম মহা কাব্য” নামক এক বিশাল পুস্তক লেখা সম্ভব হত। পৃথীবিতে কিছু কিছু মানুষ জম্নে-যারা সুধু দেওয়ার দলে থাকে-অনেকটা সিনেমার ক্যামেরাম্যানদের মত- নিজের সামর্থ্য ও ভালবাসা উজার করে দিয়ে-দুর থেকে-‘‘আবেগ ও ভালবাসার” নিঃচাষ দেখে মনে মনে তৃপ্তি লাভ করে। তেমনি একজন-সাদা মনের মানুষের নাম-‘‘চশমা অপু” ওরফে আমাদের কাছে আদরের ডাক ‘‘কানা অপু”। তার মনের চক্ষু এত পরিস্কার-আমার ধারনা পীর সাহেব কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে-তার মতামতকে সব চেয়ে বেশী প্রধান্য দেয়। আমাদের এই সিনিয়র সিএসএম এর বন্ধুটি-‘‘আড্ডার” জন্য যে অকৃত্তিম ভালবাস দেখিয়েছে-তা সিএসএম পেইজে দ্বিতীয় ঘটনা আছে কিনা আমার জানা নেই। প্রাকৃতিক সৌন্দয্যের লীলা ভরা-সিএসএম কলোনীর রোমান্টিক পরিবেশে-কৈশর পেরিয়ে যৌবনে পদারপন করার সময়-ফুল হাতে কোন বালিকাকে ‘‘সুরঞ্জনা ঐ খানে যেয়োনাকো তুমি/বলোনাকো কথা ঐ যুবকের সাথে-ফিরে এসো সুরঞ্জনা”-বলেছিল কিনা আমার জানা নেই। তবে ভাইয়ের মনে যে প্রেম ছিল-তা আমরা গুলশানের এক হোটেলে ‘‘আড্ডার প্রি-মিটিং এর সময় পীর সাহেবের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন-রেজা ভাই, আপনি সবাইকে সন্তোষ্ট করতে পারবেন না। কারণ-‘‘আনোয়ারা সুন্দরীও পারে নাই” ‘‘কে এই আনোয়ারা সুন্দরী-ভাইয়ের কাছে জানতে ইচ্ছে করে। আমি শুধু শানে নুজুলটা লিখলাম-বাকিটা সবাই যে যা জানে কমেন্টস এর মাধ্যমে প্রকাশ করবে। কেহ ভাইয়ের একটা ফটো পোষ্ট করলে কৃতাজ্ঞ থাকিব।

প্রতি বছর ৩১শে ডিসেম্বর আমাদের বাসার সামনে C টাইপ মাঠে রাতে পিকনিক এর আয়োজন করতাম


প্রতি বছর ৩১শে ডিসেম্বর আমাদের বাসার সামনে C টাইপ মাঠে রাতে পিকনিক এর আয়োজন করতাম আমরা সকলেই, ছোট বড় সকলের অধিকার ছিল এখানে অংশগ্রহণ করার শুধু মেয়েরা বাদ ছিল,নিজেরাই সব কিছু করতাম খালি রান্না করতো অফিসাস ক্লাবের মোকলেস ভাই,দুপুর ২ টার বাসে Atiq Csmএর সাথে আর একজন মাকেটে গিয়ে বোম নিয়ে আসতো,রাত ১২টার আগে ই সবাই মিছিল করতে করতে কলোনীর বাহিরে গেইটে পোঁছে যেতাম,আমি দুলি মরা রাশেদ সব সময় বোম পাঠাইতাম,নিজের এলাকা বলে সাহস ও বেশি আমি রাস্তা পার হয়ে যেখানে ২নং বাস দাড়াতো সেখানে গিয়ে বোম নিয়ে তৈরী ১২টা বাজলেই আগুন লাগাবো,আমার হাতে দুইটা বোম ১২টা বাজলো চারদিকে বুম বুম আওয়াজ,আমার প্রথম বোমটা পায়ের পাক দিয়া বাহাদুর ভাইয়ের দোকানে গিয়ে পড়লো,চারিদিকে চিৎকার শা শা করে প্রাইভেট কার গাড়ি সীবিচের দিকে ছুটছে,এবার ২য় বোম টা সৎকার করতে হবে আমি কাঠঘরের দিকে মুখ করে বসে বোমে আগুন লাগালাম, হঠাৎ শুনি পুলিশ পুলিশ পালা পালা আমি আর পিছন দিকে তাকাই নাই সোজা ভো দৌড় এক দৌড়ে বাজারের শেষ সীমানায় পুরাপুরি একলা পিছনে কি হইছে কিছুই জানি না এক দোকানের পিছে চুপচাপ দাড়িয়ে আছি ১০/১৫ মিনিট পর আস্তে আস্তে সামনের দিকে আগাইলাম,বাজারের ভিতর দিয়ে মাছ বাজারের ভিতর দিয়ে গেইটের সামনে পৌছলাম সবাই চিৎকার করে উঠলো পাইছি পাইছি মনিরুল কে পাইছি,ঘটনা হলো আমি একলা রাস্তার ঐ পাড়ে পুলিশ গাড়ি নিয়া না এসে টেম্পু নিয়ে হঠাৎ করে সবার সামনে নামাতে সবাই কলোনীতে ডুকে পড়ছে আমাকে চিৎকার করে সাবধান করছে,তারপর আমাকে না দেখাতে মনে করছে আমাকে পুলিশ নিয়া গিয়াছি,আহা রে কি মজার ছিল সেই দিন গুলি

রাতে চিন্তা করছিলাম সকালে উঠে আমাদের ইউনুস রে তেলামু


রাতে চিন্তা করছিলাম সকালে উঠে আমাদের ইউনুস রে তেলামু, সকালে দেখি আমাদের প্রচার মিনিষ্টার মামুইন্যা তেলাইয় ফেলছে, যাক মামুন মামুইন্যার মত তেলাক আর আমি আমার মত তেলাই।

কলোনির প্রতিটি বাসার ড্রইং রুম থেকে কিচেন রুমের খবর, কলোনির প্রেমের খবর থেকে বিশ্বের খেলার খবর অর্থাৎ সব ধরনের খোঁজখবর যেখানে বা যার কাছে পাওয়া যায় সে হচ্ছে আমাদের সাত্তার ষ্টোরের ইউনুস। যাকে একটি প্রতিষ্ঠানও বলা যায়।বলতে পারি ইউনুস বা সাত্তার ষ্টোর হচ্ছে বিশ্ব মিডিয়া সেন্টার। তার কাছ থেকে বাকী নেয় নাই বা খায় নাই এমন পাবলিক পাওয়া বিরল। বরং যারা তার কাছ থেকে বাকী খেতে পারে নাই তাদের জীবন বৃথা। ইউনুসের বাকীর খাতায় নাম তুলতে পারা ছিল বিশাল সম্মানের ব্যাপার।

আপনারা অনেকেই হয়ত জানেননা যে, মাইক্রোসফট এর মালিক বিল গেটস ও ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ এর কাছ থেকেও ইউনুস টাকা পাবে। সেটা কিভাবে ব্যাখ্যা করছি : তখনো মিঃ গেটস সফটওয়্যার আবিষ্কার করেন নি, একদিন তিনি ইউনুসের দোকানে পান খেতে এসে ইউনুসের বিগ ভলিউম বাকীর খাতা দেখে বিল গেটসের মাথায় সফটওয়্যারের আইডিয়া মাথায় আসে, পরে ইউনুসের সাথে বিল গেটসের ৫০% ৫০% অনুপাতে চুক্তি হলেও বিল গেটস সে টাকা এখনো ইউনুস কে এখনো প্রদান করেনি।অপরদিকে জুকারবার্গের ও একই অবস্থা, জুকারবার্গ যখন একটা পান আর একটি আবুল বিড়ি খাইতে খাইতে সারাদিন ইউনুসের দোকানে আড্ডা দিত এবং অন্যদের আড্ডা দিতে দেখতো তখন জুকারেরর মাথায় ভার্চুয়াল আড্ডা র ফেসবুক বিষয় টি মাথায় আসে, উল্লেখ্য ফেসবুক নাম টিও ইউনুসের দেয়া। জেনেভায় স্বাক্ষরিত ঐতিহাসিক জুকার ইউনুস চুক্তিনামা অনুযায়ী পাওনা এখনো জুকারবার্গ ইউনুস কে প্রদান করেনি। উপরোক্ত দু টি চুক্তির পাওনার ব্যাপারে জনাব ইউনুস ইতিমধ্যে জাতিসংঘে মামলা করার প্রস্ততি নিয়েছেন, ইউনুসের আইনজীবী হিসেবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান আইনজীবী জনাব Niaz Morshed জনি কে নিয়োগ করা হয়েছে।

জাহাজ খালা


(তেলের ফ্যাক্টরি কিনসি আজকে)
আমাদের এই খালার সাথে পরিচয় অবশ্যই গ্রুপে।তিনি খুবই মায়াবতী, কোমলমতী,রূপবতী, গুণবতী একজন মানুষ।আদর করে খালা আমাকে ওবাম বলে ডাকেন।আতিক মামার বোন হিসেবেই খালাকে প্রথম চিনেছিলাম।জাবেদ মামারও যে বোন তিনি তা আমি আড্ডার কয়েকদিন আগে জেনেছি।জাহাজ খালা বেশ প্রতিবাদী মানুষ(আমিই যেমন,তিনি তো আমারও খালা)। আড্ডায় মাঞ্জা মারতে গিয়া অর্ধেক আড্ডাই মিস করে ফেলেছিলেন।যদিও খালাকে মারাত্মক খুবসুরত লাগছিল।একটা ব্যাপার নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে খালার সাথে চুক্তিতে আসতে চাচ্ছি।খালা যেন রাজি হয় এটা এক্টা প্রয়াস মাত্র।

শায়লা খালামণি,তোমার সাথে ঝগড়া না করলে ইদানীং পেটের ভাত হজম হয়না। tongue emoticon
(বিশেষ দ্রষ্টব্য : আমি চাইনাই পোস্ট দিতে।খালা ৩দিন ধরে ইনবক্সে কানতেসিলো যেন পোস্ট দেই।খালাকে ঘুষ হিসেবে দিলাম।)

আমাদের কিছু সীমাবদ্বতা আছে


আমাদের কিছু সীমাবদ্বতা আছে। আমরা এই পেইজের সবাইকে সঠিক পরিচয়ে চিনি না বা জানিনা।তেল বা বাঁশ দেওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে সবার পরিচয় সবার কাছে তুলে ধরা।আমি সকল মেম্বারদের অনুরোধ করব প্রত্যেকে নিজ নিজ পরিচিত জনের পরিচিতি তুলে ধরুন।সেটা প্রচুর তেলযুক্ত হলেও মমস্যা নাই।অথবা নিজ পরিচয় নিজে তুলে ধরুন। নিজের ঢোল নিজে জোরে জোরে পিটাইলেও আমরা মাইন্ড করব না।চবি সংযোজন করতে পারলে সবচেয়ে ভাল হয়।এই সুবাধে সবার সাথে সবার পরিচয় তুলে ধরা যায় যা ভবিষ্যতে আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ন কাজে সহযোগীতা করতে পারে।সবার সহযোগীতা কামনা করছি।

আমাদের সবার প্রিয় ইউনুস ভাই


নিচের তিনটি ছবিতে যে মানুষটি দেখছি,সে কে তা আর আমার বলার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না,কারণ সিএসএম কলোনীতে তাকে চিনে না এমন মানুষ খুব কম আছে।

আমাদের সবার প্রিয় ইউনুস ভাই। সব- সময় হাসি খুশি,আর ব্যাবসার ফাকেঁ আড্ডা দিতে পছন্দ করে।বড়দের সম্মান ছোটদের আদর স্নেহ করতেন,এখনও করে।আর বন্ধু মহলে আর কি বলবো,তার সরব উপস্হিতি।

কলোনীতে থাকতে খিধা লাগলে সাথে পয়সা না থাকলে গিয়ে বলতাম ইউনুস ভাই বিস্কুট দেন আব্বা আসলে টাকা দিয়ে দিবে।কখনো না করত না।আর সব সময় ছোটদের খেয়াল রাখার চেষ্টা করতেন,কারণ বাবা- মারা স্কুলে এসে ইউনুস ভাইয়ের দোকান থেকে বাচ্চার ও কলোনীর খবরাখবর নিতেন।

আড্ডার কথা বলি,আড্ডা জন্য আমি ইউনুস ভাইয়ের বর্তমান দোকান খেজুরতলা ওখানে গিয়ে দেখি ভাই দোকান একা সামল্লাচ্ছে।কাস্টমার,বিভিন্ন কোম্পানির এস আর,তার মধ্যে আমাকে দেখে দোকান থেকে উঠে এসে বুকে বুক মিলালেন।তারপর সাধ্যমত আপ্যায়িত করললেন।যখন আড্ডা নিয়ে কথা,বললাম তখন শুধূ বললেন আমি দোকান বন্ধ রেখে আড্ডা তে যোগ দিব,এবং আমার আশে পাশে যারা আছে তাদেরকে খবর আমি পৌঁছে দিব।এ হলো ইউনুস ভাই।

পরিশেষ এ বলবো এভাবে সাথে থাকবেন সব- সময়।কারন এখানে সকলে আমরা-আমরাইতো।

আন্দাজে হিজিবিজি

- Towsif Noor Kabbo

ছাত্র আমি ভদ্র অতি
করিনা কোন ভূল,
দুষ্টু লোকের মন্দ কথায়
গায়ে বিঁধে যায় শূল।
বিজ্ঞ আমি অজ্ঞ নইতো
উদারপন্থী কোন বিষয়ে,
ছবি তুলি ভদ্র ভাবে
সেল্ফি তুলি না বাদড় হয়ে।
পাড়ায় আমি অতি ভদ্র
থাকি সবারি আদরে,
ফেবু জগতে আমি কবি মানুষ
ভালোবাসিলাম সব কবিতারে।
শিল্প জগতের শিল্পী আমি
কল্প জগতের কল্পনা,
ধর্ম জগতের ধার্মিক আমি
দুষ্টু জগতের আল্পনা।

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ


তেলে,ঘিয়ে গ্রুপ এখন সয়লাব।খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হবে আমাদেরকে।যারা ধুমপান করেন তারা ধোয়া পান করে তারপর গ্রুপে ঢুকবেন। কারন জ্বলন্ত বিড়ি সিগারেট নিয়ে গ্রুপে প্রবেশ করাটা বিপজ্জনক। তবে হ্যাঁ নিভে যাওয়া বিড়ি/সিগারেট গ্রহনযোগ্য, এ থেকে বিপদের আশঙ্কাও নেই।দিয়াশলাই বা লাইটারও সাথে রাখা থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।যেকোন সময় ঘটে যেতে পারে এমন দুর্ঘটনা এড়াতেই এ ব্যাবস্থা। কারন একটি দুর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না।ধন্যবাদ।

আমি csm page এ কখনও কিছু লিখি নি


আমি csm page এ কখনও কিছু লিখি নি।কারণ এই পেজ এ আমার বড় ভাইয়েরা আছেন এবং আমি সবার মতো গুছিয়ে লিখতে পারি না।আজ আমি যাকে নিয়ে লিখবো তিনি আমার এক বড় ভাই এবং একজন সম্মানিত শিক্ষক।তিনি হলেন Shajib Kumer Dey।তিনি আমকে শিখিয়েছেন কিভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে হয়।আমার মা-বাবা ও পরিবারের পর তিনিই ছিলেন আমার গাইডলাইন।তিনি যদি আমাকে ওই ভাবে গাইড না করতেন তাহলে হয়তো আজ আমি এই পর্যায়ে আসতে পারতাম না,তিনি আমাকে পড়াশোনার দিক দিয়ে অনেক সহায়তা করেছেন যদিও ছাত্র হিসেবে আমি তেমন ভালো ছিলাম না।আমি উনার কাছে আজীবন চির কৃতজ্ঞ থাকব।পরিশেষে আমি উনার সুস্থতা ও সফলতা কামনা করি।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss