Wednesday, July 13, 2016

উৎসব উৎসব


ছোটবেলায় বিটিভিতে একটা নাটক দেখেছিলাম।নাম উৎসব উৎসব। নাটক টার কাহিনী তে দেখা যায়, বাবার মৃত্যু তে ছেলেমেয়েরা সবাই দূর দূরান্ত থেকে ছুটে এসেছে।ভাই বোনেরা একসাথে হয়েছে অনেকদিন পর। বাবাকে কবর দিয়ে আসার পর সবাই আবার বাবাকে ঘিরে নানা স্মৃতি মনে করে আড্ডায় মেতে উঠছে,আবার একসাথে বেড়াতে যাবার প্ল্যান করছে। এর মধ্যে ছোট খাট দু একটা মান অভিমান এর ঘটনা যে ঘটছে তা নয় কিন্তু সেটাকে গুরুত্ব না দিয়ে সবাই উৎসব মুখর থাকতে চাইছে।

তেমনি ছোটবেলায় যে কলোনি তে জন্ম হয়েছিল, বড় হয়েছিলাম সেই কলোনি থেকে চলে আসার পর মিল টা বন্ধ হয়ে যাবার পর কলোনি র মানুষগুলো নানা জায়গায় চলে গিয়েছিল।ফেসবুকে একটা পেজের মধ্য দিয়ে সেই মানুষগুলো আবার কাছাকাছি চলে এসেছে। এখানে তারা কলোনি নিয়েও যেমন স্মৃতিচারন করে তেমনি আবার নানা সময়ে একত্রিত হয়ে উৎসব এ মেতে উঠে।সেটা হাসপাতালে হোক,কিংবা কারো অফিসে বা বাড়িতে বা রেস্টুরেন্ট এ। নাটকের মত এখানেও যে মান অভিমানের ঘটনা ঘটেনা তাও নয় কিন্তু সেটা কেউ মনে রাখতে চায় না। কারো অসুখে, কারো বিয়েতে কিংবা অন্য কোন ছুতোয় তারা একসাথে হয় আর আনন্দে মেতে উঠে।




আমি কোন লেখক নই


আমি কোন লেখক নই। লেখার অভ্যাস আমার কখোনই ছিল না। সিএসএম পেইজের কল্যাণে টুক-টাক দুই-এক কলম লিখি। মহা সমুদ্রের শুরু আছে আবার শেষও আছে। কিন্ত আমার বাবা আমেরিকা চলে যাওয়ার পর বাবাকে নিয়ে যত ভেবেছি, শুরুটা পেয়েছি কিন্ত শেষ পাইনি। বাবাকে নিয়ে আমার ভাবনাগুলো ছিল সবসয়ম নদীর মত প্রবাহমান। প্রত্যেক মানুষের জীবনেই কিছুনা কিছু চাওয়া-পাওয়ার থাকে। আমার জীবনে কোন চাওয়া-পাওয়া ছিলনা। কেননা করুনাময় আল্লাহ তায়ালা আমাকে জন্ম থেকেই সন্তষ্ট করে রেখেছিলেন। আর এই সন্তষ্টির মুল ছিল আমার বাবা। বাবা ছিলেন আমার সকল হাসি-আনন্দের উৎস। তিনিই ছিলেন আমার সব চেয়ে ইনষ্টিটিউশন। আমার মনের সব প্রশ্নের সকল উত্তর পেতাম বাবার কাছ থেকে। আর এ কারনে বাবাই আমার কাছে বড় প্রশ্ন হয়ে দাড়াতো। পৃথিবীর মহৎ ও উত্তম গুনের এমন কোন দিকছিলনা যা আমার বাবার ছিলনা? আমার বিশ্বাস পৃথিবীর সমস্ত উত্তম গুনের অধিকারী ছিলেন আমার বাবা। যাকে বলবো-A man with full good treats.

আমার বাবা ছিলেন আপোষহীন। সেই 1972 সাল থেকে আমরা এফ/10/15 নম্বর বিল্ডিং এ দীর্ঘ 28 বছর 8 জন মানুষ-15 ফুট বাই 15 ফুট রুমে মানবেতর জীবন-যাপন করেছি যা হয়তো ষ্টীল মিল কলোনীর অন্যতম দৃষ্টান্ত। তারপর ও আমার বাবাকে কোন দিন ইউনিয়নের কারো বিরুদ্ধে কোন দিন কোন অভিযোগ করতে শুনিনি। আমার বাবা ছিলেন বারমিলে-পদবী ছিল ‘‘মাষ্টা টেকনিশিয়ান” আমার বাবার বস ছিলেন খানসুর চাচা। অনেক বার আমার বাবাকে ফোরম্যান পদবী নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলেন। কিন্ত ফোরম্যান হলে-ওভারটাইম করা থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারনে-উনি প্রমোশন নেন নাই, সুধু আমাদের সচ্ছলতার কথা চিন্তা করে। এমনও দেখেছি-আমাদের একটু সচ্ছলতার জন্য 24 ঘন্টাও মিলে পড়ে থাকতেন। আমাদের জন্য নিজের জীবনটা কে কখোনই জীবন মনে করতেন না। 1996 সালে আমার মা ডায়েবেটিকস রোগে-পরকালে চলে গেলেন। নিজের লেখাপড়া বাদ দিয়ে মাকে নিয়ে ঢাকার বাডেম হাসপাতালে মাসের পর মাস পড়ে থেকেছি-কি দুঃসহ জীবন? কখন কখন আত্মীয়দের বাসায় কখনো হাসপাতালের বারান্দায় কিন্ত মাকে বাঁচাতে পারিনী। আমার বন্ধুরা তার কিছু অংশ জানে। মা গত হওয়ার পর-আমার বাবাকে এমনকি আমার আপন নানীও দ্বিতীয় বিবাহ করার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্ত আমার বাবা বলতো-বিয়ে মানুষ একবারেই করে, তাছাড়া আমার ছেলেগুলোর বন্ধন নষ্ট হয়ে যাবে। আমার বাবা আমার মার অভাববোধ কোন দিন আমাদেরকে বুঝতে দেননি। নিজেই আমাদেরকে রান্না করে খাওয়াতেন। আমাদের সুখের কথা চিন্তা করে নিজের সুখকে বিসর্জন দিয়েছিলেন।

বাবা সম্পর্কে কিছু একটা লিখব বলে উৎসাহ ও উদ্যোম নিয়ে লিখতে বসে ছিলাম। অনেক কিছু লেখার ছিল কিন্ত ভাব প্রকাশে আমি খুব একটা পারদর্শী নই। তাই ছোট ছোট ঘটনার মধ্য দিয়ে, যা সকলের অজানা, আমার বাবার চারিত্রিক বৈশিষ্টের অন্য মাত্রা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আমি জানিনা আমার বাবা পৃথিবীর সর্বত্তোম বাবা কিনা কিন্ত সন্দেহাতীতভাবে জানি পুনজীবন বলে আসলেই যদি পৃথিবীতে কিছু থাকত, তবে আমি আমার এই বাবা-মায়ের সন্তান হয়েই পৃথিবীতে মুখ দেখাতে চাইতাম। আমার বাবা-মায়ের সুখ শান্তিময় জীবন কামনা করে এখানেই শেষ করছি।

স্টিলার দের নিয়তি বোধ হয় খাবার টেবিল আর না হয় হাসপাতালের করিডোর


স্টিলার দের নিয়তি বোধ হয় খাবার টেবিল আর না হয় হাসপাতালের করিডোর। অন্তত পেজে পোসট করা ছবি গুলো তাই বলে

অফিসের কাজে সকাল থেকে পুরান ঢাকায় ছিলাম, চারটার দিকে কাজ শেষ করে সেখান থেকে বাসায় ফিরার জন্য গাড়িতে উঠতেই ফ্যাক্টরি থেকে ফোন এলো , আমাদের পণ্য পরিবহনের জন্য যে কন্ট্রাক্টর কে নিয়োগ করা হয়েছে তার প্রতিনিধি ফ্যাক্টরি প্রাঙ্গনে ফ্যাক্টরির অন্য একটি গাড়ির চাপায় মারাত্মক আহত হয়েছে, যেহেতু আমাদের ফ্যাক্টরি প্রাঙ্গণ, আমাদের ফ্যাক্টরি র গাড়ির চাপায় আহত তাই তার চিকিৎসার দায়িত্বও আমাদের, তাছাড়া মানবতার খাতিরে এইসব যুক্তিও চলেনা, তাই তাকে নারায়ণগঞ্জ ফ্যাক্টরি থেকে দ্রুত শ্যামলির একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে আসতে বললাম, আর আমি সোজা ওই হাসপাতালের দিকে রওনা দিলাম, তারপর দেখলাম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পিশাচ রুপী কাজ, প্রথমেই বলল রুগীর চিকিৎসা করার মত সামর্থ্য আছে কিনা, তারপর বলল ৭০০০০ টাকা জমা দিলে চিকিৎসা শুরু করবে তারা, আমাদের কাছে টাকা পয়সা তখন বড় ব্যাপার না, তার চেয়েও বড় ব্যাপার হচ্ছে যেখানে এ ধরনের পিশাচ রুপী কাজ চলে সেখানে এ রুগীর চিকিৎসা এ হাসপাতালে কতটুকু হবে এটা নিয়ে শংকা। তাই রুগীকে সেখান থেকে আবার নিয়ে গেলাম কল্যানপুরের আরেকটি ক্লিনিকে, সেখানে চিকিৎসা কতটুকু হবে জানিনা তবে তারা দ্রুত রুগীকে নিয়ে অপারেশন থিয়েটারে চলে গেল।

এসব পিশাচ গুলোর মধ্যে যে কবে মানবতা বোধ আসবে তা আল্লাহই জানে।

খালারা বড় ভালোবাসে আমাকে


খালারা বড় ভালোবাসে আমাকে। বোনদের মাঝে মা ছিলো সবার বড়। প্রথম ভাইগনা আমি। মা/খালাদের মধ্য ছোট খালা বেচে আছে। আমরা সকল খালাতো ভাই/বোনেরা, খালাকে ঘিরেই আছি। তবে মামুদের সাথে সর্ম্পকটা বড়ই জটিল!! মামুরা আমার, বেচাতে উস্তাদ!! নিজেদের মধ্য সুন্দর বোঝাপোড়ার মাধ্যমে জমি বেচে। অবশ্যয় বোনদের ঠকিয়ে। এইবার ঈদেরদিন বিকালে, তিন নম্বর মামুর সাথে বাজারে দেখা হলো।

বহু কস্টে মামু জিজ্ঞাসা করলো, আব্বা কেমন আছো? তারচেয়ও কস্টে উত্তর দিলাম, ভালো আছি মামা। কোনো কথা খুজে না পেয়ে এবার মামু আমার জিজ্ঞাসা করলো, আব্বা তোমার পাঞ্জাবীটা খুব সুন্দর হয়েছে!! 

আমিও কোনো চিন্তা/ভাবনা ছাড়াই বলে ফেললাম, নেও মামা পাঞ্জাবীটা, এখনী খুলে দিচ্ছি!! তুমি আমার মায়ের ভাই মামু, একটা পাঞ্জাবীই না হয় তুমি চেয়েছ!! কিন্তু মামু, তোমার লুংগীটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে!! বহু কস্টে মামু আমার একটু হাসলো। ভাইগনার ভয়াভহ ইংগিতটা,মামুর কাছে পরিস্কার!! থাইক আব্বা, পাঞ্জাবীটা তোমারে সুন্দর মানাইছে, আমার লাগবো না। মামু আমার চলে যেতে যেতে, অন্য একজন কে বলছে, বড় আপা একটা "কমিন পুলা" রাইখা গেছে!! এই হারামীটার থেইকা বাবু অনেক ভালো!!।

বাড়িতে রাত্রে খেতে বসেছি। বাবু বলে উঠলো, ভাইয়া তোমার সাথে মামার কি হয়েছে? বললাম, বিশেষ কিছু হয়নাই, শুধু মামুর লুংগি ধরে একটু টানাটানি করেছি!! ভালো একটা ছওয়াবের কাজ করছো ভাইয়া!! 

আজ মা বেচে থাকলে খুব খুশি হতো!!! একটু সময়ের জন্য থমকে গেলাম!! বাবু কি মজা করছে?? নাকি আসলেই সিরিয়াস???

আমরা যখন স্কুলে ক্লাসে কোনো বইখাতা পাইতাম


আমরা যখন স্কুলে ক্লাসে কোনো বইখাতা পাইতাম তা ফেরত দিয়ে দিতাম।আমরা ষটীলমিলস সকুলের ছেলেমেয়েরা ছিলাম অন্যরকম।

আর গতকাল আমার ছেলের ইংলিশ সেকেন্ড পেপার কপিটা ক্লাসের ডয়ারে রেখে টিফিন খেতে যায় আর তখনি কে জানি কপিটা নিয়ে যায় আর ফেরত দেয় না।কপিটাতে ওর মিডটাম পরিক্ষার সব।জুবায়ের তো আবার আললাহর রহমতে কখনও সকুল মিস যায় না।যার কারণে প্রত্যেকটা গ্রামাটিক্যালে A সটার আছে।এখন আমি আবার কোথা থেকে কালেকট করবো।

আমার কথা হল যে ছেলেটা বাসায় কপিটা নিয়ে গেল ওর মা কি সেটা দেখে নাই।তাই মনটা খুব খারাপ।ওর মিসও খুব আপসোস করলো।কিছু করার নাই।কাকে কে হারাবে এ প্রতিযোগিতায় মায়েরা তাদের বাচচাদের কি শিখাচছে।দোয়া করবেন সবাই আমি জেন পরীক্ষার আগে আমার কপিটা আবার রেডি করতে পারি।গত পরীক্ষায় ও ইংলিশে 98 নাম্বার পেয়েছিল।কি জানি এবার কি করে।

শাহাদাত হুজুরের কাছে কয়েক মাস পড়ার পর


শাহাদাত হুজুরের কাছে কয়েক মাস পড়ার পর আমরা আবার এই মক্তব এ আসতে শুরু করলাম। ভোর ছয়টা থেকে সাড়ে সাতটা খুব খারাপ লাগত সকালের ঘুম ছেড়ে আসতে।দুপুরে ঘুমাতে পারতাম না।তবুও আসতাম। এখানে এসে দেখি সোনিয়া আপা,সাকিব এরাও পড়ে। ডালিম ভাই,জুয়েল, মহিম পড়ত এখানে।এখানে পড়ানোর নিয়ম টা একটু অন্য রকম।অনেকগুলো ছেলে মেয়ে।আলাদা আলাদা রুমে ভিন্ন ভিন্ন হুজুরেরা পড়ান।আমাদেরকে যিনি পড়াতেন উনার নাম ছিল মোঃ নুরুল ইসলাম ।সহজ সরল টাইপের। একদিন না আসলে পরের দিন দরখাস্ত দিতে হত। জুয়েল কে দেখতাম মহিমকে নিয়ে ৭:২০ মিনিট এ আসত যখন ছুটি র টাইম ঘনিয়ে আসত। হাজিরা দিয়ে চলে যেত। কিভাবে যেন হুজুরের চোখ ফাকি দিয়ে ঢুকে যেত,হুজুর টের পেতেন না।

যেদিন কেউ কোরান শরীফ নিত,সেদিন সে মিষ্টি জাতীয় কিছু বা জিলাপি আনত।এগুলো আবার ছাত্রদের মধ্যে ভাগ করা হত। আর যারা ওই মাদ্রাসার আবাসিক ছাত্র ছিল তাদের জীবন যাপন ছিল অন্যরকম। খুব ভোরে কোরান শরীফ মুখস্থ করতে উঠতেন।মাঝে মাঝে আমাদের সাথে তাদের সেই জীবনযাত্রার গল্প করতেন।অবাক হয়ে শুনতাম। তখন নিজেকে ওদের চেয়ে সুখী মনে হত।

কিন্তু সেদিন যখন গেলাম তখন এই মক্তবে র সাথে সেই মক্তব এর রুপ মেলাতে পারলাম না। যেন ধ্বংস স্তুপ এ পরিণত হয়েছে সেই মক্তব। খুব খারাপ লাগল। স্টিল মিলস কলোনি নামের মহাকাব্য টি যেন কেইপিজেড কলোনি নামের ছোট বিরক্তিকর গল্পে রুপ নিয়েছে।

আমাদের সময়কালে পুরো রোজার মাসে কোন দিন স্কুল খোলা দূরে থাক


আমাদের সময়কালে পুরো রোজার মাসে কোন দিন স্কুল খোলা দূরে থাক, বাসায় লেখাপড়া টাই ছিলো পুরোপুরিভাবে রিলাক্সে অনেকটা পিকনিক পিকনিক মুডে। এক্ষেত্রে গার্জিয়ানরাও ছিলেন ব্যাপক উদার। রোজার মাসে স্কুল কলেজ খোলা, পড়াশোনা করছি এটা কল্পনাও করা যেতোনা। তবে একবার রোজার মাসে একটি পরীক্ষা দেয়া লাগছিলো। ৯৬ সাল বি.কম পরীক্ষা চলছিল। হরতালের কারনে পরীক্ষা পিছিয়ে রোজার মাসে একটি সাবজেক্ট পরীক্ষা দেয়া লাগছিল। ঐ টাই ছিল রমজান মাসে জীবনে প্রথম ও আপাতত শেষ বারের মত পড়াশুনা।

এবার আসি বর্তমান অবস্থায়, এখন কার পোলাপান আর তাদের গার্জিয়ানরা (বিশেষ করে পোলাপানের মায়েরা, তারাই বাচ্চাদের লেখাপড়া নিয়ে অসুস্থ কম্পিটিশনে নেমে যায়) রোজার মাসে স্কুল বন্ধ, লেখাপড়ার বালাই নেই এ দৃশ্য কল্পনাও করতে পারবেনা। এখনতো রোজার মাসের অর্ধেক পর্য্যন্ত স্কুল কলেজ গুলো খোলা রেখে আবার মুখ থেকে ঈদের সেমাইয়ের গন্ধ চলে যাওয়ার আগেই ঈদের দু দিন পরেই স্কুল গুলো খুলে যায়, শুধু খোলাই নয় রীতিমত পরীক্ষাই শুরু হয়ে গেছে। আর চাঁন রাত পর্য্যন্ত বাচ্চা গুলার উপর বাসায় পড়াশোনার চাপতো ছিলোই। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে আমাদের জেনারেশন কোন পড়াশুনা করে আসেনি, পড়াশুনা টা শুরু হইছে এই জেনারেশন থেকে। আর যাই হোক, আমরা লেখাপড়ায় যেমনই ছিলাম না কেনো পড়াশুনা করেছি আনন্দের ভিতর দিয়ে, এখনকার মত অসুস্থ প্রতিযোগিতা আর লেখাপড়া টা এতো কমার্শিয়াল ছিলোনা।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss