Friday, June 24, 2016

চিটাগাং, ঢাকা ও চাদঁপুরে ইফতারে এক সাথে সম্পূর্ণ হয়েছে


চিটাগাং, ঢাকা ও চাদঁপুরে ইফতারে এক সাথে সম্পূর্ণ হয়েছে।বিপুল সারা পাওয়া গেছে।যারা ইফতারে এসেছে সবাই কে সিএসএম এর পক্ষ থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।আমাদের এই বন্ধনন সব সময় থাকবে সেই প্রত্যাশা করি।আর যে সব বড় ভাইয়েরা এই ইফতারের আয়োজন করেছে তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আর অনেক ভাই- বোন অনেক দূরের থেকে ইফতারে যোগদান করেছে তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, তারা সিএসএম এর প্রানের টানে এই ইফতারে যোগদান করেছে।

বড় ভাইদের মধ্যে চিটাগাং এ মোজাম্মেল ভাই,জিয়া ভাই, শাহজাহান ভাই,বক্কর ভাই,স্বপন ভাই,জাফর ভাই,শিরিন আপা,মামুন ভাই,তারেক ভাই সহ আরো অনেক বড় ভাইয়েরা আমাদের এই ইফতারে এসেছে তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

মামুন ভাই ৮৯ ব্যাচ আমেরিকা থেকে দেশে এসে আমাদের ইফতারে যোগ দিয়েছে,মামুন ভাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সকলের সু- স্বাস্থ্য কামনা করছি ও অগ্রিম ঈদুল ফিতরের অভিনন্দন জানাচ্ছি।

সি এস এম এর ইফতার পারটি তে আগত বড় ভাই,ছোট ভাই ও বোন রা সবাই কে


সি এস এম এর ইফতার পারটি তে আগত বড় ভাই,ছোট ভাই ও বোন রা সবাই কে অন্তরের অন্তর থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ অনেক কস্ট করে দূর দুরানত থেকে এসে সবাই এক সাতে ইফতার করার জন্ন,জানি বা বুউজতে পারিনি আমাদের এই আয়োজন কেমন লেগেছে সবার, কে কি খেল তা কিন্তু কারো কাছে ই বড় কোন বেপার না এইটা ধারনা, কিন্তু সবাই এক সাতে বসে ইফতার খাওয়া কথা বলা,এক জনের সাতে আর এক জনের দেখা হওয়া কেমন অনুভুতি আমার জানার খুব ইচ্ছা, আশা করি যারা আজ ইফতার পাটি তে এসেছিলেন সবাই এখেনে দু কলম লিখে তাদের মনের অজানা কথা টা আমাদের কে জানাবেন তাতে আমরা ধন্য হব। সবিনয়ে অনুরোধ করে বলছি সবাই লাইক দিয়ে চলে গেলে হবে না , অনুভুতি প্রকাশ করবেন, অবশ্যই কম্মেন্টস করবেন।



মোনাজাত এর ভিডিও লিঙ্ক

দুচোখে আজ ঘুম নেই মনের মধ্যে খালি আফসোস লাগতাছে কেমনে সময় চলে গেলো


, আজ ঢাকায়, চিটাগাং, চাদপুর, নোয়াখালি ইফতার পাটি হয়েছে,ইফতারে আগে কয়েক দিন সবার সাথে যোগাযোগ করার পর চিন্তা করতাম সবাই আসবে তো তাই বারবার সবাইকে ফোনে তাগিদ দিতাম,বিকাল ৩.৩০মিনিটে আমি ভেনুতে হাজির তখন কেউ আসে নি ৪টার দিকে ধামরাই থেকে রমজান তার বাবা ছোট বোন আসলো তাদের সাথে আলাপ করতে করতে নাসের কে ফোন দিলাম,নাসের সাথে চলে আসলো এর মাঝে বন্যা আপা তিন কন্য নিয়ে হাজির আছর এর আযান দিলো আমি আর নাসের মসজিদের উদ্যেশ এরই মাঝে আমাগো জুয়েল ওরফে জুয়েল কাক্কু ও রেজা ভাই হাজির জুয়েল সৈই ময়মনসিংহ থেকে হাজির সি এস এম এর টানে,নামাজ পড়ে এসে দেখি অনেকে হাজির আস্তে আস্তে সি এস এম কলোনীবাসি বাড়তাছে,একসময় পুরা হাউজফুল আমাদের সকলের প্রাণের আনন্দে জোয়ার আনার যার সবচেয়ে বেশি অবদান সেই তারিক ও এসে হাজির, সবার সাথে সবার দেখাদেখি কোলাকোলি,সবার মনে মুখে অন্য রকম ভাব, এই করতে করতে ইফতারের সময় ঘনিয়ে আসলো গোছালো ভাবে সবাই ইফতার শেষ করলো, এরই ফাঁকে নামাজ পড়ে নিলাম,আবার আডডা এরই ফাঁকে কখন ৮টা বেজে গেলো টের ও পেলাম না ভেনু থেকে বাসায় আসতে ৩০মিনিট লাগে কোনমতে কয়েক জনকে বলে, বড় ভাই বোন ছোট ভাই বোন দেরকে না বলে চলে আসলাম কিছুটা হেটে কিছুটা রিকসা টারপর লেগুনা করে সোজা বাসায় ওজু করে ঠিক সময়মতো নামাজ পেলাম,এই অল্প সময়ের মধ্যে কলোনীবাসি একসাথে কিছুটা সময় কাটানো আমার কাছে বিরাট কিছু পাওয়ার সমান,দোস্ত জুয়েল রতন বড় আপা টিটু ভাইয়ের বোন উমি আপা, রনি আপা,আরো অনেক কে অনেক অনেক বছর পর দেখে মনটা কেমন উতালা হয়ে উঠলো এর রেশ সহজে কাটবেনা,এই যেমন এখন চোখে ঘুম নেই,এই ইফতার পাটি যারাই আয়োজন করে থাকুক আমার এবং সকল কলোনীর বাসি অন্তর থেকে দোয়া ও ভালোবাসা রইলো,(সরি সকলের কাছে সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আস্তে পারি নাই বলে)

I post something day before yesterday


I post something day before yesterday but till now only 7 members like and one member comments on it, but my expectation was 300 like 200 comments on it, even you help or not, it's not acceptable form Great CSM colony members, I am not doing fun here I am crying help for Pappu not for me. 

Pappu is one of our CSM family member and we are neglecting him, shame on us. 

ইফতার মাহফিল


সময় মত সেহেরী খেয়ে ফজরের নামাজটা পড়ে শুয়ে পড়লাম। কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসছিল না(প্রচন্দ চোখে ঘুম থাকা সত্ত্বেও কারন গতকালও খুবই কম ঘুমিয়েছি)। চোখে শুধুই সিএসএম এর স্মৃতি গুলো ভাসছিল এবং আজ আবার সিএসএম কলোনীর ইফতার মাহফিল বলে কথা তো ঘুমতো আসবেই না যতক্ষণ পর্যন্ত উপস্হিত হতে না পারি(আমার আমিকে চিনিতো)। চিন্তা করছিলাম তিন/চারেক ঘন্টা ঘুমিয়ে দশ বা এগারটার(মাননীয়া সরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলা ছিল দশটার দিকে যেন ডেকে দেয় কিন্তু কি জন্যে! সেটা বলিনি কারন আমি জানি যে, বললে আমাকে ডেকে দিবে না) দিকে রওনা দিব কিন্তু বিধিবাম একবার এপাশ হয় তো আবার অন্য পাশ ঘুম কিছুইতে আসছে না যদিও চোখে ঘুম আছে। পড়লাম মহা যন্ত্রণায়, ঠিক যেন গেলবার গ্রান্ড আড্ডার মত, তখন তো রাতের বারটা বাজেই রওনা দিয়েছিলাম এবং না ঘুমিয়ে সারাদিন আড্ডায় খোশ মেজাজে ছিলাম। তাই বুজলাম, এবারও না ঘুমিয়ে সারাটা দিন কাটাতে হবে।

পুরনো সব স্মৃতি(শৈশব এবং কৈশর) মনে পড়তে পড়তে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সাড়ে পাঁচটা(৫.৩০)। উঠে বসলাম এবং চিন্তা করলাম ঘুম আর আসবে না, এখন রওনা দিলে ঘন্টা সাড়ে তিন ঘন্টার মধ্যে পৌছাব এবং মনে মনে ভাবলাম, পৌছে সেই প্রানের সিএসএম কলোনীর বাজার এবং এর আশপাশ ঘুরব কারন সত্যি কথা বলতে কি সেই ৯৮' সালে যে চলে আসলাম, তারপর প্রায় ১৯ টা বছরে আর কোনদিন ওদিকটাই যাওয়া হয়নি আসলে যাওয়া হয়নি বললে ভুল হবে ইচ্ছে করে যাইনি(বন্দর টিলা পর্যন্ত গেছিলাম) কারন আমার কিছুতেই ভাল লাগবে না এবং খুবই আবেগ আপ্লুত হয়ে যাব(আমার আবার আবেগটা একটু বেশী যা এই মুহুর্তেও মনের ক্যাভাসে কাজ করছে মনে হচ্ছে কেউ আমার ভেতর ঢুকে Shajib Kumer Dey দার মত ড্রামস বাজাচ্ছে)।

আজ একটি সংগঠনের আমন্ত্রণে টানা ১৫ মিনিট আবৃত্তি করতে হবে


আজ একটি সংগঠনের আমন্ত্রণে টানা ১৫ মিনিট আবৃত্তি করতে হবে তিনটি কবিতা।নির্বাচিত তিনটি কবিতার মধ্যে একটি ছিল রবীন্দ্রনাথের মেঘলা দিনে।অনুষ্ঠানের শুরুতে খররৌদ্র।বাদ দিতে হলো মেঘলা দিনে।কিন্তু পড়তে হবে তিনটি কবিতা। টেনশন করি কেন আছে তো স্টীলার কবি ভাই আতিক ভাই।পড়লাম গ্রীষ্মের খরতাপে কবিতাটি।সবাই বললো আপা বই টা একটু দিবেন? তারপর বললাম, উনি মনের আনন্দে লিখেন ।

গত দুদিন ধরে মনের মধ্যে একটা অন্য রকম অনুভূতি অনুভব করছি


গত দুদিন ধরে মনের মধ্যে একটা অন্য রকম অনুভূতি অনুভব করছি যে আর দুদিন পর তো আমাদের সেই সিএসএম এর সব ভাইবোনেরা একসাথে হবো।ঠিক গ্রানড আডডাতে যাওয়ার আগের মত।খুব খুশি লাগছে যা বলে বুঝানো যাবেনা।ছেলের বাবাকে বহু কষটে রাজী করিয়েছি,তার কথা তারাবি পড়তে হবে।এতো দুর থেকে এসে তারাবি কি পাওয়া যাবে।আমি বলেছি বেশি খন বসতে হবেনা।তারপর রাজি হল।একাও আসতে দিবে না।জীবনে ১ম কোনো ইফতার মাহফিলে যাচছি তাও আবার আমার কলোনির ভাইবোনদের সাথে।দোয়া করি সব কিছুযেন সুন্দর ভাবে হয়।সবাই ভাল থাকবেন।।।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss