একেবারে বাঘ মার্কা গরমের পর গতকাল সন্ধ্যায় এক পশলা বৃষ্টি, মোটামুটি গরমের প্রভাব কিছুটা কমিয়েছে। চলাফেরায় শান্তি শান্তি ভাব।
বৃষ্টি দরকার, তবে পরিমান বেশী হলে যে কি হয়, যারা মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, শান্তিনগরে আর ওদিকে আগ্রাবাদ থাকে তারা বুঝে। রাস্তায় শিপিং সার্ভিস চালু করা যাবে।
বৃষ্টি নিয়ে সবচেয়ে বেশী গান, কবিতা লিখেছেন মনে হয় আমাদের রবি বাবু। ওনি জমিদার পুত্র। বারান্দায় বসে বসে বৃষ্টি দেখতেন আর গান কবিতা লিখতেন। আর আমরা যারা ম্যাংগো পাবলিক তাদের যে কি অবস্থা তিনি কি আর বুঝতেন। এই বর্ষায় কাাঁচা বাজার বা মাছ বাজারে যাওয়া আর সিটি কর্পোরেশনের পরিছ্ছন্নতা কর্মী হওয়া একই ব্যাপার।আর অফিস টাইমে বা শেষে গাড়ী ধরার জন্য বৃষ্টি মাথায় নিয়ে যে কি পরিমান ছুটাছুটি করতে হয়, সে বিড়ম্বনা কোন দিন রবি বাবু দেখেন নি।দেখার কথাও না।
অনেকে আবার বৃষ্টির সাথে প্রেম রোমান্স কে মিলিয়ে ফেলেন, আরে বাবা ! কেউ কি চিন্তা করে দেখছেন একবার এই বৃষ্টির জন্য কত জনের কত আউটডোর ডেটিং বাতিল হইছে। অবশ্য এখন ডিজিটাল যুগের পোলাপান আউটডোর ডেটিং এর চেয়ে ইনডোর ডেটিংই পছন্দ করে বেশী (ওই ব্যাচেলর ছবির ”লিটনের ফ্ল্যাট ”টাইপ আর কি)। আর বর্ষা বাদলে ইনডোর ডেটিং ই ভালো জমে।
No one has commented yet. Be the first!