Wednesday, March 2, 2016

হাই রে মানুষ রঙিন ফানুস, দম পুরাইলে ঢুস তবু কেন হয়না মানুষের একটু খানি হুশ


হা সবাই কি ভাভবে আমি জানিনা কিন্তু আমার বলা উচিত বা সবাইকে জানানো উচিত, হা আমি ও স্বার্থপর কিন্তু তারো মাত্রা আছে, কিন্তু সব মানুষ স্বার্থপর হবে কিন্তু এতোটা স্বার্থপর হয়া ভাল না, আমি বুজতে পারি না কেন মানুষ এমন হয়,
হাই রে মানুষ রঙিন ফানুস, দম পুরাইলে ঢুস তবু কেন হয়না মানুষের একটু খানি হুশ

অতি স্বার্থপর কিছু মানুষ আছে । যাদের মুখে মধু, অন্তরে বিষ । যারা আপনার সামনে আপনার অন্ধ ভক্ত, পেছনে আপনার নামে কুৎসা রটাবে । আর যদি কোনো ভুলে আপনার কোনো দুর্বল জায়গা খুঁজে পায়, তাহলে সেখানে আঘাত করবে । তারপর বলবে- ভাই আমিতো কিছু করিনি । আবার যার কাছে একটু আগে কুৎসা রটিয়েছে- তাকে বলবে, তোমার ভালোর জন্যে বললাম, তুমি ওর কাছে বলে দিলে ? মূলত এরা অন্যের উপর ভর করে চলে । এরা ব্যক্তিত্বহীন, সুযোগ সন্ধানী ও সুবিধাবাদি । কিছু মানুষ এদের ফাঁদে পড়ে । এরা স্বার্থের জন্যে অনেক নীচে নামতে পারে । এদের আচরন সময়ে সময়ে বদলায় । এদের ভবিষ্যত মুলত অন্ধকার । কিন্তু সে যে নির্বোধ তা সে কি করে বুঝবে?

নানাভাই চলে গেলেন না ফেরার দেশে


নানাভাই চলে গেলেন না ফেরার দেশে।হতবাক হয়ে বসে আছি।এটা কীভাবে সম্ভব??২৯ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টায় নানাভাইকে নাস্তা দিলাম।খুব পছন্দ করেছেন সেদিনের নাস্তাটা।পাউরুটি, মাখন,জেলী,নোসিলা আর সাথে চা।নাস্তা খেয়ে নানাভাই ঔষধ খেলেন।খেয়ে এরপর ১০:৩০ টার দিকে আমাকে ডেকে বললেন যেন দুপুরবেলা ১টায় ডেকে দেই।ঘুম থেকে উঠে গোসল করে নামাজ পড়বেন।জলজ্যান্ত মানুষ ঘুমাতে গেলেন।দুপুরবেলা ১টায় নানাভাইকে দুইবার ডাক দিলাম,উঠলেননা।আমি পড়ার টেবিলটা গুছাচ্ছিলাম।

তখন দুষ্টামি করে বললাম, "তুমি প্রতিদিন সকালে একবার ডাক দিলেই আমি উঠে যাই,তুমি তো উঠলানা" বলে মশারী তুলে নানাভাইয়ের গায়ে হাত রাখলাম।ঠান্ডা বরফের মত হাত।বাসায় লিমন মামা,চিৎকার করে মামাকে ডাকলাম। মামা এসেও নানাভাইকে উঠাতে পারলোনা।মানুষটা ঘুমের মাঝেই কাউকে না জানিয়ে চলে গেলেন।মৃত্যুভীতি ছিল নানাভাইয়ের মাঝে অনেক।সারাজীবন আল্লাহ্‌ তায়ালার কাছে দোয়া করেছেন যেন আল্লাহ্‌ তাকে ঘুমের মাঝে নেন।আল্লাহ্‌ উনার কথা রেখেছেন।যেই মানুষটার হাত ধরে হাটতে শেখা,লেখাপড়া শেখা,জীবনের পথে চলতে চলতে শেখা- সেই মানুষটা আজ আর নেই।

পেজ স্বাধীন তাই, কেউ যখন ইচ্ছা বের হয়ে যাচ্ছে, মান- অভিমান করে


পেজ স্বাধীন তাই, কেউ যখন ইচ্ছা বের হয়ে যাচ্ছে, মান- অভিমান করে।একটা কথা সবার জন্য বলছি,কলোনীতে থাকতে ছোট- খাট মান- অভিমান হয়েছে,রাগারাগি হয়েছে।আবার এক ভাই আর এক ভাইয়ের বিপদে এগিয়ে এসেছে।তাই সিএসএম এর সবার উদ্দেশ্য এই পেজ এ আমরা এমন কিছু করব না,যা আর এক ভাই- বোন কষ্ট পায়।পেজের মাধ্যমে আমাদের আবার সবার পূনরায় যে বন্ধনন সৃষ্টি হয়েছে,তা যেন আমরা ধূলিসাৎ করে না দেই। আমি যদি কোন ভূল করি আমার ভূল গুলো বলে শূধরানোর সুযোগ দিতহবেে।আর একটা কথা মনে রাখতে হবে আমরা - আমরাইতো

আমাদের মত ছা পোষা মানুষের জীবনে প্রতিদিন যুদ্ব করতে হয় বেঁচে থাকার জন্য


আমাদের মত ছা পোষা মানুষের জীবনে প্রতিদিন যুদ্ব করতে হয় বেঁচে থাকার জন্য। চেষ্টা করি সি এস এম পেইজটাতে নিয়মিত লাইক কমেন্টের মাধ্যমে সচল থাকতে।লেখা সেটা হয়ে উঠে না।আমারই হীনমনতা হবে হয়তো? কিছু লিখতে গেলে ভাবী কে কি মনে করবে? কে কিভাবে নেবে? আগ পিছ ভাবতে ভাবতে লেখাই হয়ে উঠে না। তারপরও বন্ধুদের একটা গল্প আজ শেয়ার করতে মন চাইল তাই লিখতে শুরু করলাম।বন্ধুরা সবাই মিলে আড্ডা দিতাম বড় মাঠে।সন্ধ্যার পর থেকে একে একে জমা হয়ে এক সময় ভরপুর একটা আড্ডা শুরু হতো।এমনি এক সন্ধ্যায় বন্ধু নুরু (নুরুর রহমান বাবুল) এসে একান্তে ডেকে নিয়ে গেল।

খুব গুরুত্বপূর্ন বা একান্ত ব্যক্তিগত না হলে এভাবে আড্ডার মাঝ থেকে উঠার বিধান ছিল না। তারপর দুজন হাটতে হাটতে আনসার ব্যারাকের রোডে চলে গেলাম আর নুরুর ব্যক্তিগত কথাটা মনোযোগ দিয়ে শুনলাম।কথাটা শেষ করেই নুরু বারবার অনুরোধ করল এ ঘটনাটি যেন কারো সাথে শেয়ার না করি।যথারীতি আমিও কথা দিলাম এবং কথাও রেখেছিলাম।কিন্তু কিছুদিন পর নুরু সাথে কোন এক বন্ধুর কথাকাটাকাটির এক পর্যায়র বন্ধুটি নুরুকে হুমকি দিতে শুরু করলো,দেখ খুব বেশী বাড়াবাড়ি করলে ঘটনাটি ফাঁস করে দিব।আমরা সবাই উত্তেজিত নুরুর এমন কি ঘটনা যা আমরা জানি না? সবাই বন্ধুটিকে উৎসাহিত করতে লাগলাম ঘটনা ফাঁস করার জন্য আর নুরু বারবার নিষেধ করছিল।আমাদের ছাপাছাপিতে এক সময় বন্ধুটি ঘটনার বর্ননা দিল।শুনে তো আমি হতাশ বললাম এটা আমি আগে থেকেই জানি।অন্য বন্ধুরাদেরও একই কথা -" এটা আমি আগে থেকেই জানি"। 

Chand Sultana বন্যা আপুর জন্য


Chand Sultana বন্যা আপুর জন্য, আপা আপনাকে শানতনা দেয়ার ভাষা আমার যানা নাই, তারপর ও বলছি, আপা আললাহের অশেষ রহমতে আপনার বাবা তো ওনার নাতীনাতকুর সবার চেহরা, দেখে গেছে, আমার যখন SSC বছর তখন বাবা মারা যায়, বড় ভাইয়া ছিল বিদেশ, but কোনো যোগাযোগ ছিল না, বাসায় মা আমি, আমার বড় ও ছোট বোন, ২ বোন, আর বললাম না, ওই অবস্থা থেকে ও এখনো বেচে আছি, আললাহের কাছে নামাজ আদায় করে বাবার জন্য দোয়া করেন, আললাহ আপনার বাবাকে জাননাত নসিব করুক, আমিন

চুরি

- Anisur Rahman Reza

চুরি

সারাফ নাওয়ার

ওখানে কে?
আমি মসাই।
কী করেন?
চুরি করি।
কী চুরি?
সোনা চুরি।
কী সোনা?
খাটি সোনা।
আসছি আমি।
কেন ভাই?
ধরতে তোকে,
পালাই পালাই।

আজ আমার বেটির জন্মদিন। এই দিনটি আমাদের সব চেয়ে আনন্দের দিন। বিশাল আবদার করেছে আমার বেটি, বাবা একটা কবিতা লিখেছি, তোমার ফেইস বুকে দেওনা!! প্লিজ বাবা/প্লিজ বাবা।
দিয়ে দিলাম ফেইস বুকে।

শুভ জন্মদিন আমার সারাফ সোনা।

এই লেখাটা CSM তৃতীয় প্রজন্মের বাচ্চাদের জন্য, যাদের কলোনি দেখার সৌভাগ্য হয়নি


আকাশের রঙ কালো হয়ে আসছে। মেঘ গুরগুর করছে থেমে থেমে। কাকগুলো সব মেঘের সাড়া পেয়ে বিল্ডিঙের কার্নিশে কার্নিশে আশ্রয় নিয়েছে। আর ঝোপঝাড় থেকে বেরিয়ে এসেছে শত শত ময়ূর। এখনো পেখম মেলেনি। লম্বা লেজটা রাস্তায় গড়াচ্ছে। আবার মেঘ ডাকলো। একে একে পেখম মেলতে শুরু করলো ময়ূরের ঝাঁক। মুহুর্তেই রঙ্গিন হয়ে গেলো বাজার গেট, টাঙ্কির তলা, পুকুর পাড়, স্কুল মাঠ। মেঘের ফাক দিয়ে চুরি করে ঢুকে পড়া সূর্যের আলো ময়ূরের পেখমে পিছলে গিয়ে রঙ ছড়িয়ে দিলো সারা কলোনিতে। সেই রঙ মাতালের মতো দুলতে দুলতে আকাশে উঠে গিয়ে হয়ে গেলো রংধনু। বাসাবাড়ি থেকে একজন দুজন করে বের হয়ে আসতে লাগলো বাচ্চা ছেলের দল। ময়ূরের পেখম দুলানো নাচের সাথে নাচতে লাগলো তারাও। 

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss