ঢাকা শহরের রাস্তায় সবচেয়ে প্রতাপশালী ও বেত্তমিজ প্রজাতি হচ্ছে সিএনজি অটো রিক্সা ড্রাইভার। এমন ভাবে থাকে মনে হয় সিএনজি না প্লেন চালায়। আর কোথাও যাওয়ার কথা বললে তো এদের পার্ট হয়ে যায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্লেনের পাইলট এর মত। এদের কাছে গিয়ে কথা বলতে গেলে এমন ভাবে কথা বলে মনে হয় যেন ভিক্ষা চাইতে গেছি। বেশ কিছুদিন আগে মিটারে চলাচল শুরু হয়েছিল, এখন সেটা নিয়ে আবার পেখনা শুরু করছে ফাজিল গুলা। টাকা বাড়িয়ে দিব বলি তবুও যাবেনা। আর মিরপুরের কথা বললে এমন ভাবে না করে, মনে হয় মিরপুর ঢাকা শহরে না মংগল গ্রহে।ইচ্ছে করে কলোনির টাংকির তলায় নিয়ে একটা মুড়া দেই ইতর গুলারে। ধুরর!!! কি বলি এগুলা, আমাদের কলোনিটাই তো নেই।টাংকির তলা পাবো কই?
আমাদের এই গ্রুপ টা হচ্ছে আমাদের কলোনীর মিলন মেলা, প্রাণের স্পন্দন, আমাদের সুখ দু:খ, প্রেম ভালোবাসা, হাসি আনন্দ, মজার সব অভিজ্ঞতা একে অপরের সাথে শেয়ার করার মাধ্যম। তবে এসব শেয়ার করতে গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, কোন নেগেটিভ বিষয়ে, বা কারও কোন দুর্বল বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন সরাসরি কারো নাম প্রকাশ না পায়, আমরা কারো নাম দিয়ে এমন কিছু প্রকাশ করবনা যাতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিব্রত হয়, আমাদের জুনিয়র সিনিয়র সকলের অনুভূতি ও সম্মানের প্রতি শ্রদ্ধা রাখব। অশ্লীল যেকোন কিছু পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকব।
Thursday, April 7, 2016
নেপথ্য কাহিনি
মাঝে মাঝে ভাবি এই যে কাউকে নিয়ে ভাল ভাল লিখা।এর পেছনে কি কারন। আমার এগুলো লিখার কি দরকার।এর শুরু কোথায়? প্রশ্ন গুলো র উত্তরে যা মাথায় এল তা হল এই,
আমি তখন নতুন ব্রাঞ্চ এ আসছি।তার কয়েক মাস পরে আমাদের অপারেশন ম্যানেজার বদলি হলেন।ভদ্রলোক আমাকে দেখতে পারতেন।আমি কিছু ভুল করলে আমাকে বকা না দিয়ে পাশের জনকে বকা দিতেন।এতই ভাল। উনার বিদায়বেলায় ম্যানেজার আমাকে প্রথমে বলতে দিলেন।আমি এত বেশি বলে ফেললাম উনার সম্পর্ক ভাল কথা, যে পরে আমার অন্য কলিগেরা বলতে লাগল," স্যার, আমি কি বলব,সব ত নিয়াজ বলে ফেলছে"। পরে অন্য কলিগ দের বিদায়ে র সময় আমার বক্তব্য শুনে স্যার বললেন, তোমাকে ত চুপচাপ দেখি,কিন্তু কারো বিদায়ের সময় মুখে ভাল কথা র খই ফুটে।
আমার সব "তৈল মর্দন" এর পিছনে ছোটখাট একটা কারণ থাকে
আমার সব "তৈল মর্দন" এর পিছনে ছোটখাট একটা কারণ থাকে।মাঝে মাঝে সফল আবার মাঝে মাঝে বিফল না বলে আংশিক সফল বলা ভাল। সব ত্যালানোতে যে সফলতা আসবে এমনটা ও ভাবি না।তবু কিছু কিছু সত্য ত্যালানোর মাধ্যমে প্রকাশের চেষ্টা করা।"পরাজয়ে ডরে না বীর"
Abdullah Al Mahbub ব্যাচ-৯৫।হাই পাওয়ার মোটা কাঁচের চশমা পরে।কলোনীতে "বি" টাইপে থাকত।আমাদের ক্লাস ক্যাপ্টেন ছিল,অনেকটা বন্যাপার(বুবু) মত।কোন ক্লাসে রোল কত,কেউ জিজ্ঞাস করলে চিন্তা না করে বলতে পারে ১।সব ক্লাসে ঐ ১ রোলটা তার দখলেই থাকত।চাকরীর সুবাদে বর্তমানে সপরিবারে মালয়েশিয়াতে অবস্থান করছে এয়ার এশিয়া এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা হিসাবে।হয়ত মোটামোটি লেখালেখির অভ্যাস ও আছে।তথাপি পেইজে কখনো লিখে না,তাকে লাইক/কমেন্টসের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে দেখা গেছে।কলোনীতে থাকাকালীন প্রয়োজন ব্যতীত খুব একটা কথাবার্তা হতো না।এরপর ১৫/২০ বছর কোন দেখাসাক্ষাত নাই(অন্যদের সাথে ছিল হয়ত)।গত ডিসেম্বরে আমি ও পেশাগত কারণে মালয়েশিয়ায় যায়,ওর সেল নাম্বার জানা ছিল না,ওকে একটা মেসেজ করি।সাথে সাথে কল ব্যাক।আবিস্কার করলাম এ তো অন্য এক টিপু,আবেগাপ্লুত কন্ঠ।যার সাথে ১৫ বছর আগের টিপুর কোন মিল নেই।অসম্ভব আন্তরিক, এবং বন্ধুসুলভ মনে হল।
মাহাবুব ভাই কলোনীতে যার পরিচিতি ম্যারাডোনা নামে
- Tinku
মাহাবুব ভাই কলোনীতে যার পরিচিতি ম্যারাডোনা নামে । আজ সকালে অফিসে যাওয়ার পথে হঠাৎ মাহাবুব ভাইয়ের সাথে দেখা হয়ে গেল । সালাম দিয়ে বললাম- ভাইজান কেমন আছেন , চট্টগ্রাম কখন এলেন ? উত্তরে মাহাবুব ভাই বললো - চট্টগ্রাম এলাম এই ৩দিন হলো , আগামীকাল সকালে(শুক্রবার ) চলে যাবো। এবং বললো তোর কি খবর ? কৈ যাবি ?
আমি হাঁসতে হাঁসতে কই আর যাবো, মোল্লার দৌঁর মসজিদ অর্থাৎ অফিসে যাচ্ছি ।
এরপর বললাম মাহাবুব ভাই নাস্তা করছেন , চলেন নাস্তা খাই ।
মাহাবুব ভাই- আরে তুই অফিসে যা আমি নাস্তা করে এসেছি ।
বললাম- নাস্তা না হয় করবেন না ভাল কথা , অন্তত চা তো খাবেন ।
মাহাবুব ভাই - তোর অফিসের দেরি হয়ে যাবে ।
মাহাবুব ভাই কলোনীতে যার পরিচিতি ম্যারাডোনা নামে । আজ সকালে অফিসে যাওয়ার পথে হঠাৎ মাহাবুব ভাইয়ের সাথে দেখা হয়ে গেল । সালাম দিয়ে বললাম- ভাইজান কেমন আছেন , চট্টগ্রাম কখন এলেন ? উত্তরে মাহাবুব ভাই বললো - চট্টগ্রাম এলাম এই ৩দিন হলো , আগামীকাল সকালে(শুক্রবার ) চলে যাবো। এবং বললো তোর কি খবর ? কৈ যাবি ?
আমি হাঁসতে হাঁসতে কই আর যাবো, মোল্লার দৌঁর মসজিদ অর্থাৎ অফিসে যাচ্ছি ।
এরপর বললাম মাহাবুব ভাই নাস্তা করছেন , চলেন নাস্তা খাই ।
মাহাবুব ভাই- আরে তুই অফিসে যা আমি নাস্তা করে এসেছি ।
বললাম- নাস্তা না হয় করবেন না ভাল কথা , অন্তত চা তো খাবেন ।
মাহাবুব ভাই - তোর অফিসের দেরি হয়ে যাবে ।
দুপুর সারে বারোটা কি একটা
দুপুর সারে বারোটা কি একটা।।প্রচন্ড রোদ।।বাজার থেকে যে হেঁটে বাসায় ফিরবো সে শক্তি বা সাহস কোনটাই পাচ্ছিলাম না।।খুবই ক্লান্ত লাগছিল।।রিকশায় যে যাবো সে টাকাটাও পকেটে ছিল না।।মাথায় একটা বান্দরামি বুদ্ধি এলো।।রিকশা ওয়ালারে বললাম ভাই ভেতরে যাবো??যাবেন??রিকশা ওয়ালা বললো যাবো তবে ভাড়া কিন্তু তিন টাকা দিতে হবে।।বললাম দিবো,,সমস্যা নাই।।বলেই উঠলাম।।আমার বাসা ছিল এফ-1-এ।।আমি তাকে আমার বিল্ডিং-এর সামনে না নিয়ে দুই এবং তিন নম্বর বিল্ডিং-এর সামনে রাস্তার উপর দ্বাড় করালাম এবং বললাম ভাই আপনে একটূ দাঁড়ান আমার কাছে তো টাকা নেই,,আমার বাসা নিচ তলায়,,আমি বাসা থেকে টাকাটা নিয়ে আসি।।এই বলে দুই নাম্বার বিল্ডিং-এর ভেতর দিয়ে গিয়ে সোজা চলে গেলাম এক নাম্বার বিল্ডিং-এ মানে আমার বাসায়।।সেই যে গেলাম আজ অবদি আর ঐ রিকশা ওয়ালার সাথে দেখা করিনি।।
জানিনা আল্লাহ্ আমার এই গুনাটা মাফ করবেন কিনা!!যা ছিল আমার বয়সের নির্বোধতা।
ঝুমুর ঝুম ঝুম ৯৫ ব্যাচ
- Aslamuddin Mamun
কলোনীতে থাকতো এফ/ ৩ এ।আরশাদ ভাই ও আহসান ভাই এর বোন।
কলোনীতে দেখেছি কিন্তু কখনো কথা হয়নি।
পেজের মাধ্যমে কলোনী থেকে বের হওয়ার পর
আবার দেখা পাই বোনটিকে।
আড্ডা তে দেখা হয়েছে তবে কথা হয়নি।
বর্তমানে একটি স্কুলে শিক্ষিকা হিসেবে আছে।
বোনটি পেজে কমেন্ট লাইক দিয়ে থাকে সবার পোস্ট এ তবে, পেজে মাঝে ২/১ টি লিখা লিখেছে।সবাই আমাদের বোনটির জন্য দোয়া করবেন।
পরিশেষে - সব সময় এভাবে সিএসএম পেজের সাথে থাকিস বোন,আর মাঝে মাঝে কিছু পোস্ট করিস এখানে আমরা আমরাইতো।
কলোনীতে থাকতো এফ/ ৩ এ।আরশাদ ভাই ও আহসান ভাই এর বোন।
কলোনীতে দেখেছি কিন্তু কখনো কথা হয়নি।
পেজের মাধ্যমে কলোনী থেকে বের হওয়ার পর
আবার দেখা পাই বোনটিকে।
আড্ডা তে দেখা হয়েছে তবে কথা হয়নি।
বর্তমানে একটি স্কুলে শিক্ষিকা হিসেবে আছে।
বোনটি পেজে কমেন্ট লাইক দিয়ে থাকে সবার পোস্ট এ তবে, পেজে মাঝে ২/১ টি লিখা লিখেছে।সবাই আমাদের বোনটির জন্য দোয়া করবেন।
পরিশেষে - সব সময় এভাবে সিএসএম পেজের সাথে থাকিস বোন,আর মাঝে মাঝে কিছু পোস্ট করিস এখানে আমরা আমরাইতো।
ইস্পাত একাদশ, চিটাগাং স্টিল মিলস লি: এর ফুটবল ক্লাব ছিলো
ইস্পাত একাদশ, চিটাগাং স্টিল মিলস লি: এর ফুটবল ক্লাব ছিলো। চট্টগ্রাম প্রথম বিভাগ ফুটবল লীগে জায়ান্ট ছিল এই ক্লাব টি। প্রতিবারই চ্যাম্পিয়ন গড়ার মত টিম করত এই ক্লাব। কিন্তু আবাহনী মোহামেডান এই দুই ক্লাবের ক্লাব রাজনীতির টেবিলের খেলায় হেরে যেত ইস্পাত একাদশ।দেশ বরেণ্য সব খেলোয়াড় রা এই ক্লাবে খেলে গেছেন আশি নব্বই দশকের তারকা খেলোয়াড়, গাফফার, মনু,সাব্বির মামুন বাবু,পান্না,গাউস রেহান,অরুন,বরুন জয় সহ বহু ফুটবলার ছিল এই দলের সদস্য। এরা সবাই বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্লেয়ার ছিল।বি এইচ ওয়ানের নীচ তলায় ছিলো এই টীমের টেন্ট । এইসব খেলোয়াড় দের দেখার জন্য বিএইচ ওয়ানে এতো ভিড় লেগে যেত যে, আজকাল ফুটবল ম্যচ দেখতেও এতো দর্শক হয় কিনা সন্দেহ আছে। কলোনি তে আমরা কেউ হয়তো আবাহনী বা মোহামেডান সাপোর্ট করতাম ঢাকা ফুটবল লীগের জন্য। কিন্তু চিটাগাং ফুটবল লীগের জন্য আমাদের অন্তপ্রান ছিলো এই লাল সাদা জার্সির দল টি। ৯১ এর পর থেকে খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলতে থাকে এই দল টি স্টিল মিলের অর্থনৈতিক দৈন্যদশা র কারনে, সম্ভবত ৯৬/৯৭ সালের দিকে এই ক্লাব টিকে কিনে নেয় সানোয়ারা গ্রুপ, নাম দেয় কোয়ালিটি স্পোর্টিং ক্লাব। ব্যাপার টা আমাদের কাছে ছিল এমন, অর্থের অভাবে মা যেন তার সন্তান কে অন্য কারো কাছে বিক্রি করে দিয়েছে।
স্টিল মিল, স্টিল মিল কলোনীর মত এই ইস্পাত একাদশও আমাদের স্মৃতিপটে রয়ে যাবে অনন্ত কাল।
(ইস্পাত একাদশের পতাকা টি দিয়ে দিলাম)

পরাগ-৯৬ ব্যাচ।
সিএসএম এর আমাদে ছোট ভাই,
হক স্যারের মেজ ছেলে।
কলোনীতে থাকতো এফ/৩ তে।
খুব ভাল ছেলে।কলোনীতে থাকতে বড় মাঠে আমাদের সাথে খেলতো,ফুটবল ক্রিকেট খেলাধূলা ও পড়ালেখায় খুব ভাল ছিল।
খুব পরিশ্রমী আমাদের ছোট ভাই টি।
আড্ডাতে ভাই টি অনেক শ্রম দিয়েছে।আমরা যারা আড্ডারর সাথে জড়িত ছিলাম তারা দেখেছি ভাই আমাদের সব কিছুতে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে। কখনো কোন কাজ না করে নি।নিরবে কাজ করে গেছে।
শামিমের ব্যাপারে আমাদের ভাইটি সবচেয়ে বেশী অগ্রণী ভূমিকা ছিল।
পরিশেষে- ভাই তুই সব সময় এরকম থাকিস।
আর পেজে শুধূ লাইক কমেন্ট না তোর কাছে আমরা কলোনীর স্মৃতি নিয়ে সুন্দর সুন্দর পোস্ট আশা করি।ভাল থাকিস।
সকল সিএসএমের বড় আর ছোট ভাইবোনেরা আমাদের মনে আছে
সকল সিএসএমের বড় আর ছোট ভাইবোনেরা আমাদের মনে আছে নিশচয় প্রতি বছরের শেষে বাষিক পুরস্কার বিতরনি অনুষঠান হতো আমরা সবাই অনেক মজা করতাম।সকুল কত সুন্দর করে সাজানো হত। দিনটা অন্য রকম ভাল লাগতো।পুরস্কার বিতরনি অনুষঠান হতো রাতে।এখন সব ভাইবোনদের বলছি আমাদের সকুলে বিভিনন ইভেনট ছিল যেমন- খেলাধুলা,গান,নাচ,আব্ওি,নাটক বিতক আরও নানা রকম ইভেনট।এখানে অনেকে অংশগহন করে অনেক পুরস্কার পেয়েছেন।আপনারা সবাই সকুল লাইফের যে যত পুরস্কার পেয়ে তা আমাদের এ পেইজে সবাইকে জানান।তবে সত্যটা লিখতে হবে।কে কিসে তা উললেক করতে হবে।একদম শিশুক্লাস থেকে দশম ক্লাস পযন্ত। সবাইকে মনে করিয়েদিলাম আমাদের জীবনের সবচাইতে মধুর দিনগুলার কথা।
হৃদয় পুরের মানুষ-
হঠাত করে সামনের বিল্ডিং এর নিচতলায় নতুন মানুষ এলেন কিছু।এর আগে যারা ছিলেন, তাদের বাসায় অনেক মানুষ।সে তুলনায় নতুন পরিবার টিতে মেম্বার অনেক কম।দুই ভাই,এক বোন।বোন টি ছোট। বড় ছেলেটা একটু শুকনো কিন্তু পুরো কলোনি তে সে দাপিয়ে বেড়ায়।শেষ রুমের জানালার পাশে তার পড়ার টেবিল।পড়তে বসলে, বইয়ের চেয়ে এদিক ওদিক তাকানো তে তার খেয়াল বেশি। আস্তে আস্তে জানতে পারলাম এই ছেলেটা আবার ভাইয়ের বন্ধু। তিনভাই বোনের মধ্যে সেই একটু বেশ সপ্রতিভ, চঞ্চল।
১৯৯১ এর বন্যার সময় তার বই খাতা পানিতে ভেসে যায়। তারপরেও সে মনোবল হারায় না।পরীক্ষা দিয়ে মোটামুটি রেজাল্ট করে।ক্ষতি কি,এর চেয়ে খারাপ হতে পারত। কলেজে যায়,পেপার ম্যাগাজিন কিনে।তাতেও ছিল রুচিশীলতা র ছাপ।কলোনি র ছোট বোন গুলো র কাছে সে আস্থাশীল বড়ভাই, যাকে মন খুলে সব বলা যায়,মনে করার মত ছোট মন নেই তার।
বাসার পাশে নারকেল তলা টা তার বেশ প্রিয়।সাথে পুকুর আর পুকুরের পাড়।আমার সাথে তেমন কথা হত না।শ্রদ্ধা করতাম,সাথে ভয় মেশানো ছিল।
মু্ক্তা
কলোনীতে থাকতো ই টাইপে সুজন হাসনাত দের বিল্ডিং এ।আমাদের লিলি আপা,শেলী আপা,তারেক ভাইয়ের ছোট বোন।
স্কুলে থাকতে সাংস্কৃতিতে খুব ভাল ছিল।
সাউথ ইস্ট ব্যাংকে চাকুরী করতো।এখন মনে হয় করে না,
বোনটি আড্ডা তে আমার সাথে খেলাধূলায় দায়িত্ব এ ছিল।
পেজে এখন কম দেখা যায়।তাই আমরা চাইবো আগের মত পেজে সরব উপস্থিতি।আবার পোস্ট কমেন্ট কর,এখানে সব আমরা আমরাইতো।
লাইক/কমেন্টস সংক্রান্ত বন্যাবু'র পোস্ট প্রসংগে কিছু কথাঃ
বুবুর পোস্ট সময়োপযোগী। কিন্তু,unfortunately এই পোস্টেও শুধু তারাই কমেন্ট করছে,যারা active. এই লাইক/কমেন্টস নিয়ে হিসাব করাটা আমি personally লাইক করিনা। তবে, অস্বীকার করবো না,লাইক/কমেন্টস পেলে অবশ্যই ভালো লাগে। ভালো লাগাটা আমাকে "priority" দেওয়াকে ঘিরেই। তবে,কেন কম লাইক/কমেন্টস পড়লো, সেটা নিয়ে "গ্রুপিং হয়" টাইপের অভিযোগ শুনলে মেজাজ খারাপ হয়। ভালো বা মজার লিখা বা কমেন্টসে লাইক দিতে কেউ কার্পণ্য করেনা বলেই আমি বিশ্বাস করি। এই পেজে যারা "সক্রিয়" নন,তাদেরকে আমি সক্রিয় বলবো। সক্রিয় এই জন্যই বলবো যে,তারা এই পেইজ লাইক না করলে চলে যেতেন। আনেকেই আছে,যারা silent observer. আমি নিজেও প্রথম দিকে এমন ছিলাম। ২০১০ এ SSF এ পোস্টিং হওয়ার পর সংগত কারনেই ফেসবুক থেকে সরে আসি। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের সাথে সিংগাপুর গেলে একজন কমেন্ট করেন,"কি রে,বুইড়া বেটারে কি protection দেস!!"। অযাচিত এমন মন্তব্য আমার পেশার জন্য ক্ষতিকারক।তাই ফেসবুক একাউন্ট deactivate করে দেই। এরপর বহুদিন পর নতুন একাউন্ট খুললেও মোটে ২০/২৫ জন আমার ফেবু ফ্রেন্ড ছিলো।(CSM এ join করার পর সংখ্যাটা ২০০+)।এই ২০/২৫ জন ফ্রেন্ডের mutual friend ছিলো আমার পরিচিত সবাই।তাই ছদ্মনামে কোনো প্রোফাইল পিক ব্যবহার না করেও আমি সবার খোঁজখবর পেতাম ফেসবুকের মাধ্যমেই। এই গ্রুপে শুরুতে silent observer থাকার চেষ্টা করেছি। কিন্তু পারিনি। হাত নিশপিশ করেছে। ১/২ টা কমেন্ট করতেই সবাই ছদ্মবেশী বাঙালীর পরিচয় জানতে চেয়েছে। গ্রুপের পরিবেশ ভালো ছিলো আর নিজের ভাই/বোনদের কাছে পরিচয় গোপন রাখা অযৌক্তিক বিধায় নিজেকে মেলে ধরেছি।
আমাদের এই পেইজের একটি মজার ও ভাল জিনিষ হচ্ছে হুমরি খেয়ে পড়া “লাইক এবং কমেন্টস” গুলো
আমাদের এই পেইজের একটি মজার ও ভাল জিনিষ হচ্ছে হুমরি খেয়ে পড়া “লাইক এবং কমেন্টস” গুলো। আমার অফিসিয়াল সব কাজ কম্পিউটারইজাড। কাজের ফাঁকে ফাঁকে ফেইসবুকে ডু মেরে পোষ্ট, লাইক ও কমেন্টস করি। প্রায় দু-আড়াই ঘন্টা ধরে খেয়াল করছি যে পোষ্ট বা কমেন্টস এর মাত্রা খুব কম। যখনই নিরুর মেয়ে ও রিমনের বউ মেরীর জন্মদিনের দু’টি পোষ্ট আসলো দেরী নাই হুমরি খেয়ে পড়তে লাগলো সবাই। মনে হয় যেন সবাই বরশি নিয়ে বসে আছে যখন মাছে টোপ দিলো তখনই টান তাও আবার বৃষ্টির মত। মানে নতুন কোন পোষ্ট আসলে ভাল রেসপন্স পায় এটা অবশ্যই ভাল দিক। আমি সবার প্রতি অনুরোধ করবো তোমরা লাইক ও কমেন্টসের পাশাপাশি পোষ্টও কর, প্রয়োজনে গঠনমূলক, শিক্ষনীয়, বিনোদনমূলক পোষ্টগুলো শেয়ার কর যাতে আমাদের পেইজটি প্রাণবন্ত থাকে। আমিতো মনে করি এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্বের মতো। সবাই ভাল থাকুন।
Subscribe to:
Posts (Atom)
No one has commented yet. Be the first!