সারাদিন তোমাদের সাথেই কাটাই। মনে যে কস্ট তা লাঘব করার চেস্টা। আর তাতে তোমাদের যে অবদান তা অসাধারণ। তবুও কস্ট তার জায়গা থেকে একচুল সরেনি। জীবনের সবচেয়ে কঠিন সত্যের মুখোমুখি হয়েছি আজ ৩১ দিন। কিন্তু আজ অব্দি আমি এটা মেনে নিতে পারছিনা। বিশ্বাসই হয়না।আমার আব্বার জন্য এবং যত বাবা জীবিত বা মৃত সবার জন্য,জীবিতদের দীর্ঘায়ু আর সুস্থতার জন্য দিনশেষে একবার হলেও দোয়া কোরো। আমার জন্যও। আমি আজো আব্বার রেখে যাওয়া টুথপেস্ট যা আমার বাসায় আছে তা ব্যবহার করছি আর কাউকে ধরতে দেইনা। উনার রেখে যাওয়া টিস্যু রোল সেভাবেই রেখে দিয়েছি। জানি এইগুলা শেষ হবে বা নস্ট হবে। কিন্তু আব্বা আমার মাঝে সারাজীবনই জীবিতই থাকবেন।
আমাদের এই গ্রুপ টা হচ্ছে আমাদের কলোনীর মিলন মেলা, প্রাণের স্পন্দন, আমাদের সুখ দু:খ, প্রেম ভালোবাসা, হাসি আনন্দ, মজার সব অভিজ্ঞতা একে অপরের সাথে শেয়ার করার মাধ্যম। তবে এসব শেয়ার করতে গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, কোন নেগেটিভ বিষয়ে, বা কারও কোন দুর্বল বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন সরাসরি কারো নাম প্রকাশ না পায়, আমরা কারো নাম দিয়ে এমন কিছু প্রকাশ করবনা যাতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিব্রত হয়, আমাদের জুনিয়র সিনিয়র সকলের অনুভূতি ও সম্মানের প্রতি শ্রদ্ধা রাখব। অশ্লীল যেকোন কিছু পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকব।
Wednesday, March 30, 2016
এইটারে আরেকদিন পাইলে আমি যে কি করবো জানিনা
Farzana Haque Rini, এইটারে আরেকদিন পাইলে আমি যে কি করবো জানিনা। আমাকে যেভাবে সে প্রথম দেখায় ধরেছিল তার প্রতিশোধ নিবো। আমার সাথে প্রথম কথা হয়েছিল সে আমাকে ফোন দিয়েছিল যে তার ঢাকায় পোস্টিং হচ্ছে,ছেলেকে কোথায় ভর্তি করবে সে বিষয়ে পরামর্শ করতে। সুন্দর করে কথা বলে। আহ্লাদীওও আছে বদটা। বুড়ি হইসে, তারে শাড়ি পরায়ে দেয় তার মা। আড্ডার দিন দেখি চাচী তারে শাড়ি পরাইতেসেন। এই বিষয়ে ওরে কোচিং দিতে হইবো। কবে আমার কাছে শাড়ি পরা শিখতে আইবি ক। অবশ্যই ফ্রী না।
ঋনী না রিনিঝিনি
আমি যখন কাকে নিয়ে লিখব ভাবছিলাম তখন মামুন ভাই রিনির নাম দিয়েছিলেন। একটা লিখা ছিল কিন্তু তার আগেই অন্যরা লিখে ফেলল রিনিকে নিয়ে।
রিনি আমাদের নিচতলায় থাকত।খুব শুকনা ছিল।একটু খেলতে গেলেই ব্যথা পেত,তাই ওর আব্বা ওকে খেলতে দিত না।পড়তে নিয়ে যেত। মাঝেমাঝে দুপুরে খেলতে বের হলে ওর আব্বা আমাকেও ডেকে নিয়ে পড়াতেন।রিনি নাকি একা পড়ায় মন বসেনা।
মেয়ে হিসেবে রিনির প্রতি চাচার ছিল অনেক খেয়াল। লিংকন এর প্রতি এত খেয়াল ছিল না।রিনিকে অনেক বই কিনে দিত ওর বাবা।সেগুলো পড়তে আনতাম। মাঝে মাঝে ঝগড়া হত,আবার মিটেও যেত। রিনিকে চাচী কিছু বললেই কেঁদে ফেলত।চুল কোঁকড়ানো ছিল, কিন্তু মনে জটিলতা ছিল না। একটু বোকা টাইপের ছিল। মাঝেমাঝে ওর কিছু কথা শুনে হা করে থাকতাম।অনেক বকবক করতে পারত।
ফেসবুকে ও নাকি আমাকে প্রথমে চিনতেই পারেনি।শুনে অবাক হয়েছিলাম।অথচ এখন প্রায় যোগাযোগ হয়। পুরনো সম্পর্ক নতুন করে ঝালাই করা আর কি!
রিনিরা একসময় সিটাইপে চলে যায় কিন্তু দেখা হলে আগের মতই আন্তরিকতার কমতি ছিল না। এখনো নেই। আশা করি বাকি দিনগুলো- এভাবেই ভাইবোনের মত করে কাটিয়ে দিতে পারব।
আমাদের জসিম ভাই এর ছিল তিনখান বন্ধু
আমাদের জসিম ভাই এর ছিল তিনখান বন্ধু ।নিয়মিত তাহারা তিন নম্বর বিল্ডং এর কোনায় Drain পারে আড্ডা দিতেন ।একদিন আমার আর মেরীর মাথায় ভুত চাপল ।দু'জনে গেলাম জসিম ভাই আর বন্ধুদের মত Drainপারে বসে আড্ডা দিতে ।কিন্তু কপাল ছিল মন্দ। দু'জনে ধপাস করে Drain এ পড়ে গেলাম ।মাথা তুলে দাঁড়াতেই দেখি আমাদের দু'জনের মা জননী চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে আছেন। হায় রে জসিম ভাই ও তার বন্ধুদ্বয় . . . . .
আমার মেয়েদের কাছে জাহাজ খালা নামে সুপরিচিত
Ishrat Jahan Shaila, আমার মেয়েদের কাছে জাহাজ খালা নামে সুপরিচিত। পেইজে তার কমেন্ট পড়ে খুব মজা পেতাম। মাঝে মাঝে একা একাই তার কমেন্ট বলে বলে হাসতাম। পরে ও আমার ফেইসবুক ফ্রেন্ড হল। প্রথম ওকে দেখলাম। কি সুন্দর! টিকালো নাক। চোখগুলা যেন কথা বলে,ওর মুখও বলে।সবচেয়ে ভাল লাগে ওর গালের আঁচিলটা। মাশা আল্লাহ কি সুন্দর। প্রথম জীবিত দেখলাম Oven fresh এ আমরা সবাই যখন বসলাম। ওকে জড়িয়ে ধরলাম। একটুও মনে হয়নি সেদিন প্রথম দেখা। যেন জন্মান্তর এর পরিচয়। খুব হাসিখুশি একটা মেয়ে। এরপরে আড্ডায় দেখা। মেলা দেরি করে আসছে হেভি মাঞ্জা মাইরা( fingers crossed)। হাহাহা,না। ও খুব সিম্পলি এসেছিল কিন্তু খুব সুন্দর লাগছিল। আসলে সুন্দর চেহারায় হয়না। যে হাসতে জানে সেই সুন্দর। যেমন আমি,রিনি,রনি,তানিয়া আরো যারা এসেছিল আড্ডায়। চিটাগাং থেকে ফেরার পরের শুক্রবার ও এসেছিল আমার বাসায়। সারাক্ষন খালি হাহা হিহি চললো।খুব সংসারী একটা মেয়ে। বেঁচে থাক বোন সবার আদরে ভালবাসায়।
রং তুলি কিংবা মোমের দেশের মেয়ে
নাম ছিল তার দামী পাথরের নামে,নিজেকে তাই দামী করার আপ্রাণ চেষ্টা। ছিলেন আর দশটা সাধারণ মেয়ের মত পাশের বাড়ির মেয়ে অথচ নিজেকে অসাধারণ করে তোলার জন্য উঠে পড়ে লাগা। সাহিত্যের নায়িকারা যেমন হয়, চেনা হয়ে ভীষণ অচেনা,সবার চেয়ে আলাদা। হ্যা, রুবি আপা, আমাদের পাশের বাসার প্রতিবেশী।
রঙিন প্রজাপতির পাখার রং নষ্ট না হবার জন্য যেমন আলতো করে ধরে রাখতে হয়, রুবি আপাকেও উনার আম্মা তেমনি যত্ন করে বড় করেছেন। পড়াশোনায় ছিলেন মেধাবী, পাশাপাশি স্কুলের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড এ ছিল সপ্রতিভ পদচারনা। ছিলেন চিন্তা চেতনায় আধুনিক। মাঝে মাঝে চুলে জপজপ করে তেল দিয়ে রাখতেন, তবুও তার স্মার্ট নেসে ঘাটতি পড়ত না এতটুকুন। যেকোন কিছু সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারতেন।
একবার রুবি আপার চিকেন পক্স হয়ছিল,মুখে দাগ থেকে গিয়েছিল।সেই দাগ দূর করতে তিনি।নিয়মিত ডাবের পানি মুখে দিতেন, রূপকথায় যেমন হয়। সারাজীবন চেয়েছেন মাথা উঁচু করে বাঁচতে, পেরেছেনও তা। রং তুলির ক্যানভাসের মতই রুবি আপার জীবন তাই নানা রঙে রঙিন
পেইজে মেয়েদের উপস্থিতি কম ছিল শুরুতে
Farhana Islam Rony, পেইজে মেয়েদের উপস্থিতি কম ছিল শুরুতে। শায়লা ছাড়াও এই মেয়েটাও খুব সপ্রতিভ। ফোন নাম্বার চাইলাম ইনবক্সে। পেয়েই ফোন দিলাম। কথা বলে খুব চমতকৃত হয়েছি। আড্ডার দিন সকালে ওকে প্রথম দেখলাম। এই মেয়েটাও এত সুন্দর কেরে বুঝলাম না। বিশেষ করে তার চোখ। ও আব্বা যাবার কদিন আগে ফোন করেছে ওর ভাইয়ের বিয়েতে দাওয়াত দিতে। বলেছিলাম যে আসতে পারলে ভাল হত,কিন্তু আব্বা আসছেন, তাই হবে না যাওয়া। ও আবার বললো চিটাগাং গিয়ে তার আব্বার সাথে আব্বাকে কথা বলাবে। আমার কাছে সময় জেনে নিলো। কিন্তু ও ফোন করার আগেই ত........। যাহোক,এই মেয়েটার জন্য অনেক দোয়া রইলো। ভাল থাকিস তুই,অনেক ভাল।
তানিয়া
সিএসএম এর আমাদের ছোট বোন।আমার ছোট বোনের ক্লাসমেট।ছিল কলোনীর এফ/৩ এর হক স্যারের পাশের বাসায়,পরে হাউজিল কলোনীতে যায়।ছোট কাল থেকে সংস্কৃতি মনা।
সুচায়নের আছে জড়িত।খুব ভাল কবিতা আবৃতি ও উপস্হাপনা করে। বতর্মানে এনায়েত বাজার মহিলা কলেজের শিক্ষিকা।
আড্ডাতে তানিয়ার প্রাণবন্ত উপস্হাপনা সকলের প্রসংশা করিয়েছে,
এক কথায় আমাদের সিএসএম এর গর্ব।
শুধু কোন খাওয়ার আড্ডা তে না রাখলে মাইন্ড খায়।
তানিয়ার একটা ইচ্ছে সিএসএম তয় প্রজন্মকে সাংস্কৃতি মনা করে গড়ে তোলা।
বোন তুই এগিয়ে যা সিএসএম এর সকল ভাই - বোন তোর সাথে আছে।
দূরের বাতিঘর
হিরা আপা ছিলেন রিপা আপার কাজিন,কিন্তু আমি ভাবতাম উনারা আপন বোন।কারন প্রায়ই দুজনে একই রকম প্রিন্ট এর জামা পড়তেন, আপন বোনের মত খুনসুটি করতেন। অনেকে হিরা আপাকে মনে করতেন শক্ত মনের মানুষ কিন্তু যারা উনার সাথে ভালভাবে মিশেছেন তারা জানেন উনি কত সহজে সবার সাথে মিশে যান। মাঝে মাঝে হিরা আপা আমাকে ইউনুস ভাইয়ের দোকান থেকে এটা ওটা যেমন বাদাম, চকলেট আনতে দিতেন,আবার ভাগ দিতেন।
বান্ধবী দের বাসায় যাবার সময় সাথে নিয়ে যেতেন যেন আমি উনার আপন ছোট ভাই। বিনু,চন্দ্রা,লিপি উনার এঈ বান্ধবী দের বাসায় উনার সাথে যেতে হত। এস এস সি পাশের পর উনার বিয়ে হয়ে যায়।বিয়ের দিন যখন উনি কাবিন নামায় সই করেছিলেন তার আগে কি যেন ভাবছিলেন। ছোট বলে বুঝিনি একটা মেয়ের জন্য ওটা কত গুরুত্ববাহী সময়। হিরা আপার বিয়ের পর আমি ভেবেছিলাম আমি বুঝি একজন স্নেহময়ি বড় বোন হারালাম।কিন্তু না বিয়ের পর, এমন কি এত বছর পরেও উনি আমাকে আগের মতই স্নেহ করেন,দোয়া করেন।
মহাসাগরে জাহাজ পথ হারালে দূরের বাতিঘর জাহাজকে পথ দেখায়,তেমনি হিরা আপা জীবনে অনেক সংকট কাল পেরিয়েছেন উনার মা বাবার দূরের বাতিঘরের মত আশীর্বাদ এ।প্রান খুলে হাসেন,মেশেন মানুষের সাথে।হাসিখুশি এই মানুষ টি তার স্বরূপে বিরাজ মান থাকুন সবসময়
মৌন এবং মুখর
বেবি আপারা থাকতেন আমাদের পাশের বাসায়।তিন বোন একভাইয়ের মধ্যে উনি মেজ। দেখা যায়, ভাই বোনদের মধ্যে যারা মাঝামাঝি তারা খুব বেশি আহ্লাদী হয় না।কারন মা বাবারা বড় সন্তানের প্রতি বেশি।আবেগী হন আর ছোট টাকে বেশি প্রশ্রয় দেন।কিন্তু মাঝামাঝি যারা থাকে তাদের প্রতি খেয়াল কম করে।অথচ এরাই আবার মা বাবার প্রতি লক্ষ্য রাখে বেশি।বেবি আপা ছিলেন তেমন।খুব সেন্সিটিভ আবার ব্যক্তিত্বময়ী। ঘরের সব কিছুতে তার খেয়াল ছিল।আবার পড়ালেখায় ছিলেন সিনসিয়ার।ছোট ভাই বোনদের স্নেহ করতেন।
বেবী আপা পড়াশোনা কে অনেক বেশি ভাল বাসতেন।এজন্য খাটতেন খুব। অবশ্য উনার আব্বা উনাদের তিন বোনকেই সমান আদর যত্ন দিয়ে বড় করেছেন।ছবি আঁকতে ভালবাসতেন।খুব সুন্দর দৃশ্য আঁকতেন। জামার ডিজাইন ও করতেন মাঝেমাঝে। সবার সাথে ভালভাবে মিশতেন তবে নিজের ব্যক্তিত্ব কে খাটো করে নয়। বেবি আপা কিন্তু হিসেবি ছিলেন না।কি করলে কি পাবেন এগুলো নিয়ে ভাবেন নি কখনোই। জীবন যখন যেভাবে তার সামনে এসেছে, তাকেই মেনে নিয়েছেন।খুব সহজেই।দূরে চলে গেলেও নিজের শেকড় কে ভুলেন নি।কাছের মানুষগুলোর সাথে যোগাযোগ রেখেছেন।তাই ত বারবার ফিরে আসতে চেয়েছেন কলোনি র মানুষগুলোর মাঝে।আপনি যাতে সবসময় এভাবে সহজ ভাবে জীবন টাকে দেখতে পারেন, সেই কামনা করি
কতবার ভেবেছিনু
প্রতিবার একটা করে লিখা লিখি আর ভাবি এই শেষ আর লিখব না।টপিক শেষ হতে হতে এমন জায়গায় আসল যেন নতুন কিছু আর নেই।নিজেকে অনেক হালকা মনে হচ্ছিল। কিন্তু হঠাত করে একজন কে নিয়ে ভাল ভাল লিখার বিষয়টা কিন্তু ভালই লাগছে।আমি যেন আবার অনেক কিছু লিখার বিষয় খুজে পেলাম।জানিনা কে কিভাবে নিচ্ছেন, তবে কারো সম্পর্ক এ ভাল কিছু লিখতে ভালই লাগে।এতে করে যার সম্পর্ক এ লিখা হয় সে ত খুশি হয়,অন্যরাও অনেক কিছু জানতে পারে।
চারদিকে যখন নেতিবাচক কথাবার্তা য় ভরে গেছে তখন দুই চার টা ভাল কথা লিখতে দোষ কি? প্রতিদিন ত হাজারো খারাপের সাথে উঠতে বসতে মানিয়ে নিচ্ছি,আপোষ করছি।সেখানে না হয় এই ভাল কথাগুলো র ঠাই হোক।আনন্দে থাকুক সবাই
ছেলেরা যে কেন সিগারেট টানে শ্রেয়া এটা বুঝতেই পারেনা
ছেলেরা যে কেন সিগারেট টানে শ্রেয়া এটা বুঝতেই পারেনা, ধুমপায়ী ছেলে তার দু চোখের বিষ, শ্রেয়া জানে তার রাতুল খুব ভাল ছেলে, কোন বিড়ি সিগারেটের মধ্যে নাই। শ্রেয়া এটা তার বান্ধবী দের গর্ব করে বলেও।
ক্লাসটা আজ একটু আগেই ছূটি হয়ে গেল, রাতুল মোড়ের দোকানে বসে আরো কয়েকজন মিলে ধুমাইয়ে ধুমপানে ব্যস্ত, একেবারে আচমকা শ্রেয়ার সামনে কট বিহাইন্ড, শ্রেয়ার সাথে তার বান্ধবী রাও ছিলো, যাদের কাছে রাতুল কে নিয়ে গর্ব করত, তাদের কাছে শ্রেয়া পুরা বোল্ড আউট। লজ্জা অপমানে পুরা গোল মুখটি টমেটো হয়ে আছে।
রাতুলও বুঝতে পারেনি এত তাড়াতাড়ি শ্রেয়ার ক্লাস শেষ হয়ে যাবে আর এদিক দিয়ে সে যাবে। এইটা নিয়া দুজনার মাঝে বহু খিচমিচ। আবার অনেকদিন পর সব ঠিক।
এরপরে অনেককাল পার হয়ে গিয়েছে। যে রাতুল পঁচাত্তর পয়সা দামের সিগারেটের জন্য তীর্থেরকাক হয়ে থাকতো, সে রাতুল এখন সবচেয়ে দামী ব্রান্ডের সিগারেটও কালে ভদ্রে খায়। যে রাতুল পাহাড়ি তাড়িতে একসময় বুদ হয়ে ছিল, এখন দামী ইমোশনাল পানীয়ও তাকে তেমন আর আকর্ষণ করেনা।
আর শ্রেয়া, এখন সিগারেট খাওয়া আর ইমোশনাল পানীয় এই ব্যপার গুলো খুব স্বাভাবিক ঘটনা মনে করে।
আসলে সময় অনেক বদলে গিয়েছে, শহরে এখন ফ্লাইওভারে গাড়ি চলে।।
ইহা একটি রোমান্টিক সামাজিক সিনেমার অংশ বিশেষ, যাহা অতি শীঘ্রই নির্মিত হইতে যাচ্ছে, অভিনয়ে আগ্রহী গন যোগাযোগ করুন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী Shajib Kumer Dey এর সাথে।
বিষয়ডা আপনাগোরে জানাইলাম
মা বলছিল পুত,,ফ্রি জিনিস কখনও হাত ছাড়া করবি না।।কারন ফ্রি জিনিস খুবই মূল্যবান হয়।।বিগত কয়েক দিন ধইরা দেখতাছি এই পেইজে দেদারছে একজন আরেক জনরে তেল দিতাছে সেই সাথে পেইজের অন্যান্য সদস্যরাও একটু একটু দিতাছে।।এখন প্রশ্ন হইলো আমি দুদিন ধইরা কিছু ক্ষন পর পরই আইতাছি,,ঘুরতাছি আবার যাইতাছি।।কিন্তু তেলের সন্ধান পাইতাছিনা।।মানে এক ফোঁটা তেলও আমার কপালে জোটলো না।।বিষয়ডা আপনাগোরে জানাইলাম।।
তারা ৬ জন ......
তারা ৬ জন ...... (তারা আর কেউ নয় আমাদের সকলের প্রিয় রেজা ভাই, জসিম ভাই, নিরু ভাই, রিপন ভাই, শাহিন ভাই আর নাজমুল ভাই)

প্রকৃতির নিয়মে অবিনশ্বর পৃথিবীতে কোন কিছুই স্থায়ী নয়। কোন কিছুর শুরু হলে একদিন তার শেষ হতেই হয়। মানুষ জন্ম নিলে তার মৃত্যু অবধারিত হবেই। মহান সৃষ্টিকর্তা সব কিছুই নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। মানুষের কিছুই করার নাই। তবুও মানুষ বেচে থাকে তার কর্মে-সৃষ্টিতে। মানুষের স্বীয় কর্মে ও গুণাবলীতে সকলের কাছে চিরস্বরণীয়,বরণীয় হয়ে থাকে যুগ যুগ এমনকি শতাব্দীর পর শতাব্দী।
আজ বলব CSM কলোনিতে থাকাকালীন সময়ে আমাদের সকলের প্রিয় রেজা ভাই, জসিম ভাই, নিরু ভাই, রিপন ভাই, শাহিন ভাই আর নাজমুল ভাইকে নিয়ে। অন্য কোন একদিন বলব আরও যেসব মহৎ পুরুষ ছিল CSM কলোনিতে তাদের নিয়ে। আমরা জানি তারা সবাই এক একজন মহৎ পুরুষ,এক একটি ইতিহাস,এক একজন পথপ্রদর্শক। তারা মৃত্যুর পরেও বেচে থাকবেন আমাদের হৃদয়ে অনন্তকাল ধরে।
রিনি আমাদের ছোট বোন। ৯৮ ব্যাচ
রিনি আমাদের ছোট বোন।৯৮ ব্যাচ।আমাদের খোকন ভাইয়ের চাচাত বোন।আমার ছোট বোন ঝুমুর এর বান্ধবি।
কলোনীতে প্রথমে d টাইপে ছিল,পরে সি টাইপে যায়। কলোনীতে কখনো কথা হয়নি।
পেজের মাধ্যমে পরিচিতি ও আন্তরিকতা। বোনটা আসলেই খুবই শান্ত প্রকৃতির। ব্যাংকে চাকুরি করে,আগে খুলনা ছিল পরে এখন বদলি হয়ে ঢাকা বসবাস।
পেজে সরব উপস্হিতি।আড্ডার তিন দিন পূর্বে আমি যখন ঢাকা যাই, মা হাসপাতালে ছিল,প্রতিদিন খবর নিত চাচী কেমন আছে,
আড্ডার দিন দেখা হওয়া মাএ আগে আমার মায়ের খবর নেয়।তারপর বোন কেমন আছে।ও খুব সহজেই সবাই কে আপন করে নিতে পারে।
পরিশেষে একটাই কথা বলব সব সময় এভাবে থাকিস,পেজে সব সময় সরব থাকবি।কারণ এই খানে সব আমরা- আমরাইতো।
NAZMUL BHAI AMON EKJON MANUS JAKE NIA BOLE SHES KORTE PARBO KINA JANINA
SOBAIKE ATO KORE BOLLAM NAZMUL BHAIKE NIA KICHU LIKHTE KINTU KEW LIKHLONA.TAI AMI LIKHCHI. NAZMUL BHAI AMON EKJON MANUS JAKE NIA BOLE SHES KORTE PARBO KINA JANINA.KHUB VALO MONER EKJON MANUS.UNI SOBAIKE KHUB VALOBASEN O SNEHNO KOREN.AMI JOKHON CTG GIACHILAM UNI HAJAR BESTOTAR MAJHEO AMAR KHOBOR NIACHEN.DEKHA KORECHEN.UNAR TULONA UNI NIJEI.COLONYTE THAKAR SOMOY CHINTAM KINTU KOTHA HOYNI,PORICHOY HOYNI.KIVABE MANUSKE APON KORE NITE HOY UNI TA JANEN.AMAR KACH THEKE SHUNE PAPPUKE DEKHTE GIACHILEN AMAKE NIA.APNAKE ONEK SRODDHA O SALAM JANAI.HOYTO APNAKE NIA KICHUI LIKHTE PARINI.KHOMA KORBEN.ALLAHR KACHE DOA KORI APNI ONEK VALO THAKUN.
তাম্বুরা মামা
ছবির মানুষটা আল্লাহ্তাআলার অদ্ভুত সৃষ্টি। এই মানুষটার সাথে ইনবক্সে যে কেমনে খোঁচাখুঁচি করি তা যদি দেখাইতে পারতাম তাইলে জীবন স্বার্থক হইতো আমার(এখনও করতেসি)।মানে কোনো একটা কথা বলা শেষ না করতেই উত্তর রেডি থাকে এবং হাসতে হাসতে মারা যাই সেগুলা শুনে।মানুষটা তাম্বুরা মামা।নানা-নানু শখ করে জাবেদ নামটা রাখসিলেন।আকীকা না দিয়ে নাম পাল্টায়ে ফেলসে।আমাকে পচাইতে খুব পছন্দ করে।আমরা মাঝে মাঝে ছন্দে ছন্দেও কথাবার্তা বলি।গ্রুপে কোনো এক কারণে মামা নাই,আমি চাইনা যে মামা এই পোস্ট দেখুক।সাথে সাথে দাম বাড়ায়ে দিবে নিজের।আর কথাই বলতে পারবো না।ছবি তোলার মত অসম্ভব ভালো কাজটা মামা বেসম্ভব ভালো পারে।
জাবেদ মামা,তুমি কি জানো আমি তোমাকে কত পছন্দ করি?মুখে বলতে পারবোনা,লিখতে গেলেও শেষ হবেনা। smile emoticon
বিশেষ দ্রষ্টব্য : মামাদের বাসায় গেসিলাম।সবাইকে সাবধান করি,মামার বেডরুমে কেউ যাবেন না।মাথা ঘুরায়ে পড়ে যাইতে পারেন। সুন্দর করে ঘরটা সাজায়ে রাখসে তো। বাকিটা ইতিহাস। মুখ খুললে মামা কইন্যাবে (কনুই দিয়ে মারবে)।
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ আমাকে wish করার জন্য
এই পেইজের সকল সমমানিত বড় ভাই ও বোনরা এবং আদরের ছোট ভাই-বোন সবাইকে অনেক ধন্যবাদ আমাকে wish করার জন্য।আমি খুব....খুশি হলাম।যদিও আজকে এ দিনে আমি আমার প্রিয় পরিবারটি ছেড়ে আরেকটা প্রিয় পরিবারে আসলাম।তবুও মনটা অনেক খারাপ কারন আমার আববা(শশুর বাবা) উনার শরীরটা বেশ খারাপ।উনি আর আমার শাশুরি মা কিনতু আমাকে অনেক পছনদ করে নিয়ে এসেছে।এতো অসুস্থ তারপরও আজকে আমাকে ডেকে টাকা দিয়ে বলছে তুমি কিছু কিনে নিও।আববা আমাকে অনেক আদর করেন।আমার নিজের বাবা না থাকার কষট টা উনি কখনও বুঝতে দেন না। পেইজের সবাই আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন,জেন উনি খুব তাড়াতাড়ি ভাল হয়ে যান।
সতর্কীকরন পোস্ট
গতকাল শহরে গিয়ে ছিলাম সরকারি প্রয়োজনে।।লোকাল বাসে যাচ্ছিলাম।।বাসে উঠার পর থেকে সামনের সিটের একটা বাচ্চার দিকে কেবলই দৃষ্টি যাচ্ছিল।।কেবল চিৎকার করে কাঁদছিল।।কৌতুহল নিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম,,ও কাঁদছে কেন??তখন ওর বাবা বললো,,((খেলতে গিয়ে নাকের ভেতর শিমের বিচি ঢুকে গেছে)),,এখন চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ নিয়ে যাচ্ছি।।কিছু ক্ষনের জন্য হতভম্ব হয়ে গেলাম আর মনে মনে বললাম আল্লাহ্ তুমি সাহায্য করো।।তখন বাবার হাতটা ধরে বললাম মনে সাহস রাখুন আল্লাহ্ নিশ্চয়ই সাহায্য করবেন।।
পোস্ট টা ব্যক্তিগত পেজে না দিয়ে এখানে দিলাম।।সচেতনতাটা আমার পরিবার থেকেই শুরু করতে চাই।।কারন এই পেজটা আমার পরিবার।।
তাই বাবা-মা সহ ভাই-বোনদের বলছি,,আপনারা আপনাদের জক্ষের ধন দের দিকে ভাল ভাবে খেয়াল রাখবেন।।
""মনে রাখবেন একটু অসচেতনতা,,সারা জীবনের কান্না""
জিয়াউল হাসান জিয়া। সি এস এম আড্ডার নেপথ্য নায়কদের একজন।
আপাত দৃষ্টিতে কঠিন এবং কঠোর মনে হলেও ভিতরে ভিতরে ভীষন নরম । যা করার একেবারে পারফেক্টলি করাই একমাত্র ইচ্ছা।যে কোন কাজের মধ্যে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা,দায়িত্ববোধের উপর কড়া নজর রাখাতে বদ্বপরিকর।এসব কারনে অনেকে তাকে অপছন্দ করলেও সে তার নীতি থেকে একবিন্দুও সরতে রাজী নয়।আবার এই নীতির কারনে অনেকে তাকে আইডল হিসাবে মেনে নেয়।উপরের লেখায় যার এমন কঠিন চরিত্র চিত্রায়িত করলাম সে আর কেউ নয়, সে জিয়াউল হাসান জিয়া। সি এস এম আড্ডার নেপথ্য নায়কদের একজন। আমাদের এই ভাইটি কঠোর মনে হলেও ভেতর থেকে ভীষন নরম।।যে কোন যৌক্তিক কাজে তার সমর্থন আদায় করা খুবই সহজ।।সবার অগোচরেই মানুষকে সাহায্য করা তার অভ্যাস।।সবচেয়ে বড় গুন হচ্ছে ভুল স্বীকার করার মানসিকতা।আমাদের কাছে তার পরিচয় স্টীলার হিসাবে।স্টীলার হিসাবে আমরাও চাইব জীবনের বাঁধা সফলতার সাথে অতিক্রম করে আরো সমৃদ্বি লাভ করুক।
জেনে না জেনে অতিরঞ্জিত কোন কিছু করা একদম উচিত না
ব্যক্তিগত কিছু সমস্যা আর সময়ের সাথে তাল মিলাতে না পারার কারনে ইদানিং গ্রুপে আমার একটু কমই ঢুঁ মারা হয়। কিন্তু মিস করি সবাইকে এটা যেমন সত্যি তেমনি সময় পেলেই ঢুঁ মারার লোভ সামলাতে পারিনা।
কালো কাপড় কিংবা রং দিয়ে সব ঢেকে কেবল চোখ বের করে রাখা মানেই কি বোরখা পড়া কিংবা হিজাব পড়া কিংবা লজ্জায় মুখ ঢেকে রাখা? সন্ত্রাসী,চোর, ডাকাত, এমনকি তথাকথিত আইএস সদস্যরাও মাঝে মধ্যে মুখ ঢেকে রাখে। তার মানে এই নয় যে তারা বোরখা পড়ছে।
গত তিনদিন আগে এক ফেসবুক ফ্রেন্ড আমাকে একটা গ্রুপে এড করায়, সেখানে দেখি মাত্র 13 জন মেম্বার সবার প্রোফাইল পিকে মুখ ঢাকা, পরে জানতে পারলাম এটা একটা প্রতিকী প্রতিবাদ তনুর ধর্ষন ও হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে। আমিও তাই প্রোফাইল পিকটা সেভাবে রেডী করলাম। এখানে লজ্জার জন্য মুখ ঢাকি নাই । পুরুষ হিসেবে নিজেকে ধিক্কার দিচ্ছি। আমরা পুরুষরাই তনুদের মৃত্যুর জন্য দায়ী। কেবল এক্টা তনুর কাহিনী মিডিয়াতে এভাবে ফলাও করে এসছে। আরো কত তনু ডেইলী রেপ হচ্ছে, আত্মহত্যা করছে, রাস্তা ঘাটে, বাসে, অলি গলিতে লাঞ্চিত হচ্ছে। কয়টা ঘটনার বিচার হচ্ছে কিংবা কোর্টে উঠছে। এই প্রোফাইল পিকটা কেবল এক্টা সিম্বল। আমিও মেয়ের বাবা, আমার মা আছে, বোন আছে। তাইলে আমি পুরুষ হয়ে কেন এসব করবো? কোন না কোন ভাবে কোন নারীর সাথে আমাদের লিংক আছেই। কোন একদিন যদি আমার মেয়ে এমন পরিস্থিতির স্বীকার হয় তাইলে তখন............
গত কয়েকদিন যাবৎ এই পেইজে যাহা চলিতেছে (তৈলমর্দন)
গত কয়েকদিন যাবৎ এই পেইজে যাহা চলিতেছে (তৈলমর্দন) তাহাতে আমি রীতিমত চিন্তিত হইয়া পড়িতেছি।কারণ যেই পরিমাণ তৈলমর্দন চলিতেছে ইহা যদি বিরতিহীন ভাবে চলিতে থাকে তাহা হইলে অচিরেই দেশে তেলের সংকট দেখা দিবে।তাই চিন্তা করিলাম তৈল সংকট দেখা দেওয়ার আগেই আমি ও হালকা করিয়া মারিয়া লই।
গত কয়েকদিন ধরে যাদের কে তেল মারা হইতেছে,তারা সকলেই আমাদের অতি প্রিয়মূখ,চিরচেনা,যাদের অক্লান্তশ্রমে এই আড্ডা।যাদের তেল মারা হইতেছে তাদের face value অনেক বেশী(অবশ্য তা তাদের যোগ্যতাবলে)।চিন্তা করলাম তাদের তেল মারার লোকের অভাব নেই,আমি বরং সেই রকম একজনকে খুঁজি,যারে কেউ তেল মারার প্রয়োজনীয়তা বোধ করে না।চিন্তা করছি কাকে তেলটা মারা যায়,সে রকম কেউ কি আছে??? অবশেষে পেয়ে গেলাম একজনকে- এমদাদুল হক (পরাগ)
মোসাদ্দেক ভাই (শওকত ভাই) ছিলেন আমাদের স্কুলের প্রথম নক্ষত্র
জাফর ভায়ের কল, রেজা তুই শওকতের সাথে দেখা করেছিস? বললাম, না ভাই। এখনি যাবি। আমি শওকতকে বলে রেখেছি, তুই গিয়ে আড্ডার দাওয়াত দিয়ে আয়। ছুটলাম আমি আর রিপন, ভাই এর অফিসে। অমায়িক একজন মানুষ। ছোট বেলা থেকেই, ভাইকে জানি। আমাদের স্কুলের প্রথম ব্যাচের ছাত্র। ফার্স্ট বয় ছিলেন। বহু বছর পর ভাই এর সাথে তার অফিসে দেখা হলো। আড্ডা নিয়ে অনেক কথা হলো। উনি সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দিলেন। রিপনের আবদার একটাই, ভাই আপনাকে, আড্ডাতে যেতেই হবে। দরকার হলে, আপনে 1sT ফ্লাইটে যাবেন,এবং বিকালের ফ্লাইটে ফেরত আসবেন। অনেক কাজের মাঝেও ভাই কথা রেখেছেন। আমাদের csm colony তে, আজ প্রচুর নক্ষত্র, দেশে বিদেশে, নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে, অবদান রেখে চলেছেন। কেউ নামকরা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বাংকার থেকে সুরু করে, ব্যাবসা বানিজ্য, প্রশাসন, রাজনীতি, সব জায়গাতেই স্টীলাররা বিদ্যমান। আমরা গর্বিত।
এই নক্ষত্র গুলির মাঝে, মোসাদ্দেক ভাই(শওকত ভাই), ছিলেন, আমাদের স্কুলের প্রথম নক্ষত্র। আজ তিনি "BEPZA"তে, Joint Secretary, Member(Engg.), হিসাবে কর্মরত আছেন। মোসাদ্দেক ভাই, সহজেই মানুষ কে, আপন করে নিতে পারে। তানিয়া যখন ঢাকায় এসেছিলো, কবিতা আবৃত্তির জন্য, মোসাদ্দেক ভাই, ফোন করে, তানিয়ার খোজ খবর নিয়েছেন। উনি আমাদের মতই গর্ব করে বলেন, আমরা "স্টিলার"।
এই সাদা মনের মানুষটিকে নিয়ে আমরা গর্বিত।
এই পেজের সকলের পক্ষ থেকে, আপনাকে সালাম। সব সময় ভালো থাকবেন ভাই।
১নং ঘানির ঘী কী দোষ করলো
আমার মনে হয় এখানে যারা লিখেছে, তারা সবাই কাউ কে না কাউ কে তেল দিয়ে লিখেছে কিন্তু আমার ভাব তে কস্ট হচ্ছে এই ২০১৬ তে এসে ও যদি তেল এ থাকে তা হলে ১নং ঘানির ঘী কী দোষ করলো, না আমি এই টা মেনে নিতে পারছি না, সবার এই টা বুজা উচিত এই সময় কাউরে তেল দিলে তার ইজ্জত এ লাগতে পারে তাই এই পেইজ এর সবার কাছে সবিনয়ে অনুরোধ এখন থেকে তেল না দিয়ে ঘী দিয়ে লিখার চেস্টা করবেন আশা রাখি।ভাল ভাল লিখা পরার অপেক্ষায় আমি এই পেইজ এর একজন মেম্বার।
সবাই লিখছে আমি লিখছিনা তা কি হয়
সবাই লিখছে আমি লিখছিনা তা কি হয়??আমি সালাউদ্দিন। কলোনী তে সবাই বাবু নাম এ ডাকত। F-3 আমাদের বাসা ছিল
F-3 সামনে একটা বাগান ছিল। ছোটবেলায় ঐ বাগানে অনেক খেলাধুলা করেছি। বাবার ইন্তেকাল এর পর আমরা F-9 এ shift হয়। আমরা তিন ভাইবোন।, বড় বোন কোহিনুর, আমি ও আমার ছোট বোন অন্নি। আমি আমার ছোট বোনকে সি এস এম গ্রুপ এ add করতে পারছিনা। admin এর কাছে আমার request থাকল তাকে যেন add করা হয় এই group এ। আজ এই পর্যন্ত।।।।।
Subscribe to:
Posts (Atom)
No one has commented yet. Be the first!