কলোনিতে এ সময় অফিসের ভিতরে আর সকলের বাসার বাগানে প্রায় সব জায়গায় আম গাছ দেখা যেত।গাছ ভরা আম দেখে কি জে লোভ লাগতো।সকাল থেকে ১ টা পযন্ত সকুলে থাকতাম। সকুল থেকে আসার পর আমি মুননি,পাননা হাসি আর ফেরদৌসি আমরা দুপুরে সবাই জখন ভাত খেয়ে রেষট নিত তখনি আমাদের মিশন শুরু হতো।আমি আমমা না দেখার মত করে একটা কাগজে অনেক গুলা মরিচ আর লবণ নিয়ে সোজা বৈইজজার বাগান মানে খাল পাড়ে চলে জেতাম।
তারপর E টাইপ,B, C থেকে আম পেরে সবার শেষে বৈইজজার বাগান থেকে পেরে নারকেল গাছের নিচে বসে কাগজ থেকে লবন মরিচ নিয়ে ইচচা মত খাইতাম।আর নানা গলপ করতাম।কলোনির গাড গুলা আমাদেরকে অনেক বার দৌড়াইছিল কে শুনে কার কথা।আমরা আমাদের মত করে জেতাম।শৈশব কালের ঐ কথা গুলা মনে পড়লে অনেক কষট লাগে।ষোল বছর কাটাইলাম কত মজা আর আনন্দ নিয়ে।মেইন অফিসের ভিতর থেকে আববা বসতা ভরে কাচাঁ আম আনতো।সেগুলা ভাল লাগতো না ঐ জে চুরি করা আমগুলা খেতে অনেক মজা ছিল।অনেক মাইর খাইচিলাম বড়ভাই মেজ ভাইয়ের কাছে।আমি আমার ঐ বানধবিদের খুব মিস করি।
আমাদের নিজেদেরও অনেক গুলা পেয়ারা গাছ ছিল অনেক বড় বড় ছিল।আববা আমাদের সবার নাম দিয়ে একেকটা করে পেয়ারা গাছ লাগাইছিল।সব গাছেই অনেক পেয়ারা ধরতো। খুব মজা ছিল।আমরা সেগুলাও কেউ না দেখার মত করে লবন মরিচ দিয়ে খেতাম।কোথাই হারিয়ে গেল সেই সোনালি দিনগুলা আর তো ফিরে পাব না।।।।

No comments:
Post a Comment