গত কাল মনিরুল তার এক পোস্টে লিখেছে যে, তার গ্রান্ড আড্ডার অংশ নেওয়ার সব খরচ আমি দিবো। যদিও তেমন কোন খরচ আমার করতে হয়নি। শুধু তার কূপন টি আমি সংগ্রহ করেছিলাম। এ রকম আরো দশটি গ্রান্ড আড্ডার অংশ নেওয়ার খরচও যদি আমি মনিরুল কে দেই তাও তার ঋন শোধ হবেনা। গত ১লা জানুয়ারি পোস্ট করা আমার এই লেখাটি পড়লেই বুঝা যাবে।
এক বার আমাদের থার্টি ফার্স্ট নাইটের পিকনিকে অংশ নেওয়ার মত টাকা ( সম্ভবত ৬০ টাকা) আমি যোগাড় করতে পারছিলাম না, বিশেষ ঝামেলার কারনে বাসা থেকে এই টাকা খোজার সাহসও পাচ্ছিলাম না, অথচ এই পিকনিকের অন্যতম অর্গানাইজার আমি, তাই কাউকে আমি বলতেও পারছিলাম না, এদিকে ডিসেম্বর এর ৩০ তারিখ চলছে, পরদিনই পিকনিক। আমাদের Monirul Islam Monir তখন ঢাকায় ব্যবসা করে, সেও পিকনিকে অংশ নিতে চট্টগ্রাম এসেছে, আমার করুন দশা সে বুঝতে পারলো, এবং চুপিচুপি আমার পিকনিকের চাঁদা টা সে দিয়ে দিয়েছিলো। আমি সে টাকা টা এখনো ফেরত দেইনি, দিলেও মনিরুল কখনো নিতোনা। আমি এখন যতই দামী দামী প্রোগ্রামে অংশ নেইনা কেনো সেদিনের সে ৬০ টাকার পিকনিকের সাথে কোন কিছুর তুলনা হয়না।
No comments:
Post a Comment