দিনগুলি কাটছে দারুন।সেই আগস্ট মাসের মাঝামাঝি যোগ দিয়েছিলাম এই আড্ডায়। প্রথম একটু ইতঃস্তত ভাব থাকলেও খুব দ্রুতই তা কাটিয়ে উঠেছি। প্রথম দিকে সময়টা যেত সারাদিনব্যাপি আড্ডায়। তারিক আসার পর সেই ধরন পাল্টে গেছে। এখন আড্ডা মূর্ত রুপ পেয়েছে। ও যখন পপুলার এ ছিল তখন প্রায় প্রতিদিন গেছি। ওকে দেখার পাশাপাশি নতুন ভাই বোনদের সাথে পরিচয়, আড্ডার তাগিদ ছিল বেশি। এখন স্কুলে,মেয়ের পরিক্ষা নিয়ে ব্যস্ততা বাড়ায় তারিকের ওখানে যাই সপ্তাহে একবার।
ওখানে যে কি ভাল লাগে তা বলার ভাষা নেই। এর মাঝেই নিরু ভাইয়ের চিকিৎসা হল,দুর বলে যেতে পারিনি। আজ গেলাম সুজনের ভাই রাজনকে দেখতে আনোয়ার খানে। গিয়ে আজ দেখা হল আপেলের মা,মানে খালাশ্বাশুড়ির সাথে, তিনি এখানে আপেলের নানি মানে নানিশ্বাশুড়ির চিকিৎসা করাতে এসেছেন। আপেলের এই শ্বাশুড়ি সংক্রান্ত বিষয় টা একটা ধাধা সবার জন্য,বলতো বিষয় টা কি? আজ নতুন পরিচয় সুজনের সাথে। খুবই ভদ্র কিন্তু মহা দুষ্ট একটা ছেলে। যথারীতি সাথে ছিল রেজা ভাই,আপেল,নাসের। এর মাঝে ফোন করলো আতিক। তার কথা হল সবার কাজ কম,তার বেশি কেন? দেখি এই প্রশ্নটা ওর বসকে করতে হবে যে,উনাদের কারনে এই ভাইটা আড্ডায় আসতে পারেনা। খুব দারুন সন্ধ্যা কাটালাম,আলহামদুলিল্লাহ। ক্যালেন্ডার এর দিকে চেয়ে আছি ২৯ জানুয়ারি আসতে কদিন বাকি।
No comments:
Post a Comment