Thursday, March 24, 2016

অনেক দিন সমুদ্রের পাড়ে যাওয়া হয় নাই


অনেক দিন সমুদ্রের পাড়ে যাওয়া হয় নাই,এপ্রিল 29 এর সকলে মিলে ঠিক করলাম আগামীকাল হাউজিং কলোনীর রোড দিয়ে সমুদ্রে যাবো মোটামুটি ৮/১০জন সকালে রেডি সাথে কলসি,গ্লাস,পেপার,ঘুনা তার,পলিথিন, বল,হালকা ইমোসনাল পানীয়,যাওয়ার পথে হোটেল থেকে সিঙার চমুচা নিলাম বেশি করে,পথে তরমুজের বাগান পড়ছে মালিক আমাদের সবাইকে একসাথে দেখে একটি তরমুজ খেতে দিল,(না দিলে চুরি করে খাবো এই ভয়ে মনে হয় দিয়ে দিয়াছে)সমুদ্রে গিয়ে অনেক দাপাদাপি করলাম বল খেললাম, ইমোশনাল পানি খেয়ে কেউ কেউ বালির মধ্যে ডুব দিয়া আছে, এই করতে করতে ১টা বেজে গেলো,এখন কাকড়া ধরবো কাকড়া ধরতে যে জান বাহির হয়ে যায় ঐদিন ই বুঝলাম,মোটামুটি ১০/১২টা ধরলাম বালুর মধ্যে গত করে কাকড়া গুলি তারের মাঝে ডুকালাম তারপর পেপারে আগুন দিয়ে কোনমতে পুড়লাম কিছু হইছে কিছু হয় নাই এগুলি ইমোশনালের প্রভাবে মজা করে খেলাম সবাই মিলে,পেপার ও শেষ তখন ঠিক করলাম কলোনীতে নিয়ে যাবো রাতে পুড়ে খাবো, যেই বলা সবাই মিলে কাকড়া ধরা শুরু করে দিলাম৩০/৪০ ধরে বিকাল ৩ টার দিকে কলোনীতে ধুকলাম সবার শরীর সাদা ছোপ ছোপ হয়ে গিয়াছে, কাকড়া গুলি পলিথিন এর ভিতরে রেখে জিমি রাশেদ দের সিড়ির নিচে রেখে দিলাম,সবাই বাসায় গিয়ে বিকালে পর বাহির হলাম,রাতে পুকুর পাড়ে কাকড়া পোড়া খাওয়া হবে এটা আমাদের গ্রুপে যারা যায় নি তাদের কে জানানো হলো,মাগরিবের আযানের পর জিমি আর মরা রাশেদ গেলো কাকড়া আনতে আমরা সবাই পুকুর পাড়ে বসে আছি,দুজনে গালাগালি করতে করতে আসতাসে এসে আমাদের হাতে ৮/১০টা কাকড়া দিলো আর জিমি রাশেদ তো গালির দেওয়ার জন্য গ্রুপের সেরা সবাইকে শুরু করে দিলো,কি হয়েছে কিভাবে জানি পলিথিন ছিদ্র করে বেশির ভাগ কাকড়া এদিক ঔদিক মনের সুখে ঘুরতাসে সবাই মিলে আবার রাশেদদের সিড়ির তলায় এই রাতে কাকড়া খুজতাছি, দিনের বেলায় কাকড়া খুজতে খবর হয়ে গিয়াছে এবার রাতে কাকড়া খুজতে কেমন লাগছে বুঝেন ঠেলা

No comments:

Post a Comment

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss