মধুসুদনের ছোটোবেলা থেকেই ইচ্ছা বিদেশ ভ্রমনের । কৈশোরে পা দিতেই বিষয়টা আরও মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো । এইবার তার বিদেশ যাত্রা ঠেকায় কে ? বিষয়টা এরই মধ্যে তার বাবার কানেও পৌঁছে গেল । এরপর তাকে ঘরে বেধে রাখার জন্য বিয়ে ছাড়া অন্য কোন পথ দেখলেন না পিতামশাই । কিন্তু মদুসুদন কি কম নাকি? সে দাবি করে বসলো রজকিনীকে ছাড়া কাউকে বিয়ে করবে না । পিতামশাই রাজি হলেন । মধুসুদন মনে মনে খুশি । কারণ ছোটোবেলা থেকেই রজকিনির সাথে মধুসুদনের দা-কুমড়া সম্পর্ক । রজকিনির রাজি হবার কোন আশা নাই । রাতে বাসায় ফিরেই মধুসুদন তো পুরাই থ । আগামী সপ্তাহে রজকিনির সাথে মধুসুদনের বিয়ে । রাতে ঘুম আসে না । মধুসুদনের একটাই দুঃখ ...চাইলাম জল,পাইলাম শরবত ।
(চলিবে)
No comments:
Post a Comment