আমরা যখন স্কুলে পড়তাম তখন আমাদের টিফিন ছিল ইউনুস ভাইয়ের দোকান থেকে ১ টাকা দিয়ে নিমকি বিসকুট চারটা,ঝাল আচার,মটর ভাজী আরও কত কি।তা খুব টাকার আট পরিমানেও কম।আবার সকুলে তাহের ভাইকে দিয়ে সিঙগারা আনানো।তাও আবার বাসা তেকে দুই টাকা সবসময় পাওয়া যেতো না। কিনতু এখন আমার ছেলেকে একেক দিন নতুন নতুন সব আইটেমের টিফিন বানাই দিতে হবে।একটা আইটেম দুইবার নিবে না।সকুলে জাওয়ার আগে আজকে কি দিস। এটা হলে নিব ও টা নিব না।মানে এ টিফিন নিয়ে মহা চিন্তাই। একদিন ডিম পরোটা,চপ,কাবাব,পিজজা,বারগার,স্যানডুইস,চমুচা আরও কত কি।সব ঘরে বানাইতে হয় আমাদের ঘরে বাহিরের কোনো খাবার চলে না।তাই সকালে ঘুম ভাঙগলে আমার ওর টিফিন কি দিব এ চিনতা।আমি জানি সব মায়েদের একই অবস্তা।আর আমরা আমমারা দুইটা রুটি যুদি আলু ভাজী দিয়ে দিত কত খুশি হইতাম,কত মজা কটে খেতাম।আর এখনকার বাচচাদের একদম খুশি করা যায় না।একদম বদের হাডিড।তবে আমিও বলেছি আমি তোমাকে নিত্যনতুন মজার মজার টিফিন দিব কিনতু তোমাকে পড়ালেখা আর আমার কথা শুনতে হবে।অবশ্যই সেটাই করে তবে দুষটামিটা সে অনেক বেশি করে।
আমাদের এই গ্রুপ টা হচ্ছে আমাদের কলোনীর মিলন মেলা, প্রাণের স্পন্দন, আমাদের সুখ দু:খ, প্রেম ভালোবাসা, হাসি আনন্দ, মজার সব অভিজ্ঞতা একে অপরের সাথে শেয়ার করার মাধ্যম। তবে এসব শেয়ার করতে গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, কোন নেগেটিভ বিষয়ে, বা কারও কোন দুর্বল বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন সরাসরি কারো নাম প্রকাশ না পায়, আমরা কারো নাম দিয়ে এমন কিছু প্রকাশ করবনা যাতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিব্রত হয়, আমাদের জুনিয়র সিনিয়র সকলের অনুভূতি ও সম্মানের প্রতি শ্রদ্ধা রাখব। অশ্লীল যেকোন কিছু পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকব।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment