ঢাকা থেকে এসেছি আজ আট দিন হল।এর মধ্যে ছোট ভাই ডাঃ মুরাদ এর সাথে কথা হয়েছে,ও বলেছে ভাই আমি সময় করে আসবো।আজ সন্ধ্যায় ছোট ভাই মুরাদ এসেছিল।ঢাকায় হার্ট ফাউন্ডেশন এর সকল রিপোর্ট ও রিং পরানো সব কিছু দেখলো, এবং ঔষুধ চালিয়ে যেতে বলল।ছোট ভাই মুরাদকে ধন্যবাদ জানাই, আমাকে সুন্দর করে সব বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।
আজকে পোস্ট লেখার কারন হচ্ছে, আমরা প্রায় সময় শরীর নিয়ে অবহেলা করি,ডাঃ এর কাছে না গিয়ে ফার্মেসী থেকে ঔষুধ নিয়ে খাই। যা ঠিক নয়।
এবার আমার ব্যাপারটা আসি,আমার বুকের মাঝ খানে কয়েকদিন ধরে ব্যাথা করত ও একটু মনে হত চাপ লাগে।তো আগেই বলেছিলাম, মুরাদ এর কাছে ফোন করার পর মুরাদ আমাকে মেডিকেল এ চলে আসতে বলেছি,ও ইসিজি দেখে ভর্তি হতে বলেছিল,আমি প্রথমদিন ভর্তি না হয়ে পরেরদিন ব্লাড টেস্ট দেখে মুরাদ ভর্তি হতে বলল।তখন আমি না জানলে ও মুরাদ নাজমুল ভাইকে বলেছিল।যা হউক সেটা সবার জানা।তবে মুরাদ এর কাছে বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞ ও প্রথম দিন আমাকে চারটা হার্টের ঔষুধ খাইয়ে দিয়েছিল।আর আমি যখন মেডিকেল সেন্টার এ ছিলাম তখন সিএসএম এর অনেক ভাই আমায় দেখতে গিয়েছিল সবাই কে ধন্যবাদ,তবে এখানে একটা কথা বলা উচিত,মেডিকেল সেন্টার এর ডাঃ ও ছোট ভাই মুরাদ ও বলল সিসিউ তে বেশী ভিড় না করা ও রোগীর সাথে কথা কম বলা আমাদের সকলের এই বিষয়টাতে বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখতে হবে।হয়তো আমরা আসি কারন আমরাতো আর ডাঃ এর ব্যাপার বুঝি না।
আমার দুটো রিং পরা হয়েছে,সেটা মোটামুটি সবার জানা,তাই আমি সবাই কে একটা অনুরুধ করবো, সবাই বছরে একবার হলেও ইসিজি ও ব্লাড টেস্ট করা।কারন আমার ও নিরু ভাইয়ের মত যাইতে কারো না হয়।জিয়া ভাইয়ের নিকট কৃতজ্ঞ।
আর খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে আমাদের ডাঃ পলাশ ভাই লিখেছেন।সবাই তা মানার চেষ্টা করি।
মুরাদ এর কাছে জানতে পারলাম আমার অসুস্থ হওয়ার পর অনেকে মুরাদকে দেখিয়েছে।
আল্লাহ আমাদের সবাই কে সুস্থ রাখে আমরা সবাই সবার জন্য আল্লাহর নিকট এই দোয়া করি।
আর আমাদের ছোট ভাই ডাঃ মুরাদ,ডাঃরিমুর জন্য দোয়া করি তারা যেন আরো বড় ডাক্তার হতে পারে।
No comments:
Post a Comment