- Elahi Newyaz
আমার জীবনে অপ্রিয় রং লাল,তবে লাল সবুজের পতাকা টা আমার খুব প্রিয়।
লাল রং এর প্রতি এই অপ্রীতি টা কেন জানেন?
আমি যখন ৭ম শ্রেনীতে, আজাজিল এর নিয়োগকৃত শয়তান ছিল আমার প্রিয় বন্ধু।
বন্ধুর বদৌলতে পরিক্ষার রিপোর্ট কার্ডের ৩ বিষয়ে লাল কালির দাগ।
মানুষ কাপড় দিয়ে লজ্জা নিবারণ করে,কিন্তূ লাল কালির দাগের রিপোট কার্ডের লজ্জা কিভাবে নিবারণ করি?আজাজিলের নিয়োগকৃত শয়তানের বুদ্ধিতে রাবার দিয়ে ঘষামাঝা করে লাল দাগ কোন মতে উঠাইলাম।কিন্তূ বাসাই গিয়ে শেষ রক্ষাটা হল না,ধরা খেয়ে গেলাম।সেকি মাইর গো,নিজের শরীরের লাল দাগ দেখে রিপোট কার্ডের লাল দাগের কথা বেমালুম ভুলে গেলাম।শরীরে লাল দাগের কারণে ফুল শার্ট পড়ে স্কুলে গেলাম।
লোকে বলে শেষের পরও শেষ আছে,কিন্তূ আমার বেলায় শেষ হলো না।আবার লাল কালি মুছনের কারণে স্যার শরীরের বাকি অংশ টুকু লাল দাগ দিয়ে দিল।
যাক সে সব কথা,এবার আসল কথায় আসা যাক।
মানুষ নিজের অজান্তেই তার সমমনা মানুষটিকে খুঁজে পায়।
আমার সহপাঠী গোলাম মোস্তফা (রিপন) ওরফে গোলাইম্মার সাথে বড় মাঠে দেখা,তারও একই দশা।দুজনেই সিদ্ধান্ত নিলাম ঘোড়ার আন্ডার পড়া লেখা ছেড়ে ইন্ডিয়া যাবো।যে কথা সে কাজ,মাসিক বাজারের টাকা চুরি করে দুজনেই ষ্টীল মিল বাজার থেকে বাসে উঠলাম।তারপর কদমতলী নেমে ঢাকার বি আর টি সি বাসে উঠলাম।বিধিবাম,যাত্রা পথে নিজামপুর কলেজের সামনে রাজনৈতিক কারণে ভাঙ্গচুর শুরু হলো।আমরা বাস থেকে নেমে দিলাম দৌড়,অনেক দুর এসে একটি হোটেলে বসলাম।আমাদের চুরির টাকায় পকেট গরম তাই ইচ্ছে মত খাওয়া দাওয়া সেরে নিলাম।এখন কি করবো চিন্তা করতে করতে চোখ পড়লো দূরের পাহাড় গুলোর দিকে,কৌতূহল বেড়ে গেল।আমাদের পাশে টেবিলে বসা লোকটিকে জিঙ্গেস করে জানা গেল,পাহাড় এর ওপারে ইন্ডিয়া।দু'জন দুজনের দিকে চেয়ে আছি,ওরে আল্লা আমরা কি বোকা।কবি গুরু কি যেন একটা কবিতায় বলেছিল,বহু দেশ ঘুরে দেখেছো আর ঘরের কোণে কি দেখো নাই,অনেকটা এমন।
কথা না বাড়িয়ে যদি শুনতে চান পরের পোষ্টে আসল ঘটনাটা বলবো।
চলবে
যদি অনুমতি দেন....
আমার জীবনে অপ্রিয় রং লাল,তবে লাল সবুজের পতাকা টা আমার খুব প্রিয়।
লাল রং এর প্রতি এই অপ্রীতি টা কেন জানেন?
আমি যখন ৭ম শ্রেনীতে, আজাজিল এর নিয়োগকৃত শয়তান ছিল আমার প্রিয় বন্ধু।
বন্ধুর বদৌলতে পরিক্ষার রিপোর্ট কার্ডের ৩ বিষয়ে লাল কালির দাগ।
মানুষ কাপড় দিয়ে লজ্জা নিবারণ করে,কিন্তূ লাল কালির দাগের রিপোট কার্ডের লজ্জা কিভাবে নিবারণ করি?আজাজিলের নিয়োগকৃত শয়তানের বুদ্ধিতে রাবার দিয়ে ঘষামাঝা করে লাল দাগ কোন মতে উঠাইলাম।কিন্তূ বাসাই গিয়ে শেষ রক্ষাটা হল না,ধরা খেয়ে গেলাম।সেকি মাইর গো,নিজের শরীরের লাল দাগ দেখে রিপোট কার্ডের লাল দাগের কথা বেমালুম ভুলে গেলাম।শরীরে লাল দাগের কারণে ফুল শার্ট পড়ে স্কুলে গেলাম।
লোকে বলে শেষের পরও শেষ আছে,কিন্তূ আমার বেলায় শেষ হলো না।আবার লাল কালি মুছনের কারণে স্যার শরীরের বাকি অংশ টুকু লাল দাগ দিয়ে দিল।
যাক সে সব কথা,এবার আসল কথায় আসা যাক।
মানুষ নিজের অজান্তেই তার সমমনা মানুষটিকে খুঁজে পায়।
আমার সহপাঠী গোলাম মোস্তফা (রিপন) ওরফে গোলাইম্মার সাথে বড় মাঠে দেখা,তারও একই দশা।দুজনেই সিদ্ধান্ত নিলাম ঘোড়ার আন্ডার পড়া লেখা ছেড়ে ইন্ডিয়া যাবো।যে কথা সে কাজ,মাসিক বাজারের টাকা চুরি করে দুজনেই ষ্টীল মিল বাজার থেকে বাসে উঠলাম।তারপর কদমতলী নেমে ঢাকার বি আর টি সি বাসে উঠলাম।বিধিবাম,যাত্রা পথে নিজামপুর কলেজের সামনে রাজনৈতিক কারণে ভাঙ্গচুর শুরু হলো।আমরা বাস থেকে নেমে দিলাম দৌড়,অনেক দুর এসে একটি হোটেলে বসলাম।আমাদের চুরির টাকায় পকেট গরম তাই ইচ্ছে মত খাওয়া দাওয়া সেরে নিলাম।এখন কি করবো চিন্তা করতে করতে চোখ পড়লো দূরের পাহাড় গুলোর দিকে,কৌতূহল বেড়ে গেল।আমাদের পাশে টেবিলে বসা লোকটিকে জিঙ্গেস করে জানা গেল,পাহাড় এর ওপারে ইন্ডিয়া।দু'জন দুজনের দিকে চেয়ে আছি,ওরে আল্লা আমরা কি বোকা।কবি গুরু কি যেন একটা কবিতায় বলেছিল,বহু দেশ ঘুরে দেখেছো আর ঘরের কোণে কি দেখো নাই,অনেকটা এমন।
কথা না বাড়িয়ে যদি শুনতে চান পরের পোষ্টে আসল ঘটনাটা বলবো।
চলবে
যদি অনুমতি দেন....
No comments:
Post a Comment