পিকনিকের সিজন এসে পড়েছে,আর কলোনিতে
পিকনিক মানেই ক্যাসেটে উচ্চ স্বরে গান আর সাথে নাচ, নাচ বলতে আন্দাজে হাত পা ছোড়া ছুড়ি, যাকে বলে উদ্দাম নৃত্য, যার আগা মাথা বলতে কিছুই নেই। আর বেশিরভাগ গানই ছিলো গুরু
আজম খানের। শুধু কলোনির ভিতর নয়, কলোনি থেকে দূরে
কোথাও গেলেও চলতি পথে বাসের মধ্যেও এই নৃত্য চলত। জুনিয়র সিনিয়র সম্মিলিত নৃত্য
চলত সি টাইপ মাঠের ৩১ ডিসেম্বর রাতের পিকনিকে, ওখানে বড়রা ছোটরা এমন ভাবে নাচত কার পা কার মাথায় বারি
খাচ্ছে সে হুশ থাক্তোনা কারো। এই নাচের আসরে আপাতদৃষ্টি তে গুরুগম্ভীর অপু ভাই,
Mainuddin Ahmed Siddique Titu ভাইকেও নাচিয়ে
ছেড়েছি, আর এই নাচের ময়দানে
মোর্শেদ ভাই ভিন্ন প্রকৃতির এক নাচের প্রচলন করেন, যেটা উনি ছাড়া আর কেউ পারতোনা।
এছাড়া ও সিবিএ এর প্রোগ্রামে ব্যন্ডের সাথে নাচানাচি তো ছিলোই, তবে আমাদের এপ্রিল ২৯ এর অনুষ্ঠানে আমরা নাচতে পারিনাই
অনুষ্ঠানের অর্গানাইজার হিসেবে আমরাই ছিলাম বলে।
এসব হাত ছোড়াছুড়ি টাইপ বিকট ভংগীমার নাচে আমি ছিলাম নিয়মিত অংশ গ্রহন কারী।
সর্বশেষ এই বিকট নাচ নেচে ছিলাম ২০০৪ সালে হোটেল শেরাটনে মমতাজের এক অনুষ্ঠানে,
তঁার সাথে একই ষ্টেজে।
আমাদের গ্র্যান্ড আড্ডায় এই বিকট ও উদ্ভট উদ্দাম নৃত্যর একটি ইভেন্ট রাখা
যেতে পারে, যেখানে অংশগ্রহণকারীর
অভাব হবেনা। কর্তৃপক্ষ ভেবে দেখবেন কি?
No comments:
Post a Comment