মধুর বাপে সবাইকে তার বিয়ের কথা বলতে গেল।এদিকে মধু একটু বাইরে গেলে সামনে পড়ে যায় হতভাগা রজকিনি।তো কি আর করা,গালি দিয়ে রজকিনি কে পাশ কাটিয়ে চলে গেল মধু।রজকিনি আর কিছু না বলে সরাসরি মধুদের বাসায় চলে গেল আর বল্ল যে মধু নাকি তাকে ঢিল মারসে।।। রজকিনি মেয়েটা খুবই পেঁচি। মধু আর রজকিনি যেন চির জন্মের শত্রু।এদিকে মধুর বাবা মধুরে সাথে নিয়া মাছ ধরতে যাচ্ছিল,এমন সময় মল্লা বাবাজি হাজির হইলো পাত্রির খোঁজ নিয়া,কইল রাইভাল পাত্রি খুইজা পাইতাসি না তয় আমার একখান ভাগ্নি আসে,সদ্য ডিভোর্স প্রাপ্ত।মেয়ে কিন্তু বেশি ভালা,আগের জামাই মেয়ের নামাজ পড়া সহ্য করতে পাড়ত না,খালি নামাজ পড়লেই মারত,তো কি আর করা বাধ্য হয়েই ডিভোর্স নিতে হলো।মধু তো এইসব শুইন্যা একবাক্যে রাজি হয়ে গেল,আর মধুর বাবা সে কি খুশি।যাক অবশেষে পাত্রির খোজ পাওয়া গেল। একখান শুভ দিন ঠিক করার জন্যে মধু পাত্রির বাসায় গেল,দিনক্ষণ ঠিক হইলো,বিয়ে হবে সামনে র শুক্কুরবার এ।যা হোক পরিবারের সবাই এই বিয়া নিয়া খুবোই এক্সাইটেড।মধু ঠিক করলো বিয়েতে সবাইকে দাওয়াত দিবে রজকিনি কে ছাড়া।
(চলবে)
No comments:
Post a Comment