আমার ছেলে আহমেদ যাওয়াদ যিয়াদ। CGS মিস্ত্রীপাড়া শাখায় তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে। তৃতীয় শ্রেনীর বেসরকারি বৃত্তির জন্য স্কুল থেকে কয়েকজনকে নির্বাচন করা হয়েছে। তার মধ্যে আমার ছেলেও আছে। মোটামুটিভাবে ফাইনাল। ছেলে খুশি তার চেয়ে আমি বেশি খুশি। কারন আমি যে মানের ছাত্র তাতে বৃত্তিতো দুরের থাক বৃত্তির নাম নিতেও ভয় লাগতো। দুয়েকদিন স্কুলে কোচিংও করেছে। কিন্তু সমস্যা দেখা দিল আরেক জায়গায। সমস্যাটা আমার ছেলে গত পরশুদিন থেকে আল্লাহর রহমতে কোরআন শরীফ পড়া শুরু করছে। এখন হুজুর যেই টাইমে ওকে পড়াতে আসে সেই টাইমে আবার স্কুলের কোচিং। তাই হুজুরকে অনুরোধ করলাম অন্য টাইমে আসার জন্য, কিন্তু উনি পারবেন না। এদিকে আবার কোচিং না করলে বৃত্তি দিতে পারবে না। ভালই ফ্যাসাদে পড়লাম। বাধ্য হয়ে ছেলেকে বললাম বৃত্তি আগামিও বছর দেওয়া যাবে। কিন্তু কোরআন শরীফ পড়া যখন শুরু করছো সেটা চালিয়ে যাও। পরেরটা পরে দেখা যাবে।

No comments:
Post a Comment