আলোচনা সমালোচনা আর শেষে সমাপ্তি....
শেষ হইয়াও হইলোনা শেষ।
রাস্তা পার হলাম, সবাই যার বাড়ীর পথে রওয়ানা দিয়েছেন আর এবার আমার পালা। কিন্তু গিড় ষ্টার্ট দেয়ার পর দেখলাম সামনের দুই চাকাতেই হাওয়া নাই। ঘড়ী বাজে রাত ১০:৩০, কোন কিছু চিন্তা নাকরেই ফোন লাগালাম জসিম ভাইকে, কিনতু তিনি ততক্ষনে নেটওয়ার্কের বাহিরে নাকি কঠিন ষড়যন্ত্র!!!! পাওয়া গেলো না, ফোন দিলাম ছোট ভাই টিপুকে আর সে চলে আসলো আমাদের মামুনকে নিয়ে। পাশেই দেখলাম তিনজন ভদ্র লোক আলাপ চালাচ্ছেন....
আমি বিনয়ের সাথে বললাম ভাই এই দোকানটির মালিকের নাম্বারটা থাকলে আমাকে একটু দেন। তারা জানতে চাইলো কি ব্যাপার!!! আমি তাদের জানালাম, গাড়ীটা দোকানের সামনে রাস্তায় পার্ক করে আমি ঘন্টা দেড় এক আগে যায় আর একলো আমাকে গাড়ী রাখতে নিষেধ করলেন আমি তাকে বল্লাম আমি চলে আসছি। আমার আসতে দেরী হয় আর সেই অপরাধে ভাইয়েরা আমার শাস্তী সরুপ দুই চাকারই পাম্প ছেড়ে দেন। আমি তাকে ধন্যবাদ জানাতে ফোন করবো।
দুইজন ভদ্রলোকই জানলাম ড্রাইভার। তারা আমার কাহিনী শুনে আর অবস্থার কথা বুঝে নিজেরাই আমার চাকা দইটা খুলে দিলো আর একটা দোকাণকে বলে দিলো আমি না পৌছানো পর্জন্ত যাতে দোকান বন্ধ না করে। একটা রিকসা নিলাম বুঝতেই পারছেন কাপড়ের অবস্থা, তাও ভালো য দুই জন লোক পাওয়া গেল, তা না হলে দোকানদারের প্লান ফুল প্রুব ছিলো। পাম্প দিয়ে ফিরলাম আর দুই জনে মিলে সব ঠিক করে দিল..
আমি জানিনা চিনিনা দুইটা মানুষ কতনা কষ্ট করলো, আমি তাদের অনুমতি নিয়ে কিচু চাখরচ দিতে চাইলাম কিন্তু দেখলাম ওদের প্রেজটিজ আমার চাইতেও বেশী। শেষে বললাম কাল আপনারা থাকবেন আমি ঐ দোকানের কাজের স্বীকৃতে সরুপ আমি মিষ্ট আনবো আর আপনাদের ও থাকতে হবে।
টিপু আর মামুন চলে গেলেন।
নাজমুল ভাই যাওয়ার সময় মনে কষ্ট দিলাম তাইবলে এই ভবে.... !!!!!!!!!!
No comments:
Post a Comment